নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:২৮ পিএম, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া একসময় ফ্রিডম পার্টি করতেন। এমনকি তিনি বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ক্যাডার হিসেবেও পরিচিত ছিলেন- এমন তথ্যই এসেছে গোয়েন্দা সংস্থার হাতে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এখন এই তথ্যগুলোকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন।
একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে যে, ঢাকা যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ একজন সুবিধাবাদী আওয়ামী লীগার। আওয়ামী লীগে এসে নানারকম অপকর্ম করে দলের ইমেজ নষ্ট করাই ছিল তার মিশন। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে এরকম প্রাথমিক তথ্য এসেছে যে খালেদ একসময় ফ্রিডম পার্টির ক্যাডার ছিলেন। ফ্রিডম পার্টির ক্যাডার থেকে তিনি মির্জা আব্বাসের ক্যাডার হিসেবে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি যুবলীগে এসেছেন। কখন কীভাবে তিনি যুবলীগে এলেন তা নিয়ে খোঁজখবর চলছে।
একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা, যিনি সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অনুপ্রবেশকারীদের ব্যাপারে অনুসন্ধান চালাচ্ছেন, তিনি বলেছেন, খালেদ মির্জা আব্বাসের ক্যাডার ছিলেন এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু তার ফ্রিডম পার্টির সঙ্গে সম্পৃক্ততা আমরা এখনো খতিয়ে দেখছি এবং খুব শিগগিরই আমরা তা পাবো বলে মনে করছি।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
হেফাজতে ইসলাম মাওলানা মামুনুল হক
মন্তব্য করুন
উন্মুক্ত কারাগার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে এবার নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিল করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই ও ভাগনে। ছোট ভাই শাহদাত হোসেন প্রার্থী হয়েছেন চেয়ারম্যান পদে। আর ভাগনে মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু প্রার্থী হয়েছেন ভাইস চেয়ারম্যান পদে।