নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৫৮ পিএম, ২৮ অক্টোবর, ২০২০
ইরফান সেলিম কেবল হাজী সেলিমের পুত্রই নয় সে নোয়াখালীর এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর জামাতাও বটে। একরামুল করিম চৌধুরী ইরফান সেলিমকে সততার সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন তার জামাতা সন্ত্রাসী না, চাঁদাবাজ না এবং সে যদি কোনো অন্যায় করে তাহলে তাকে বেত দিয়ে পেটাবেন। এখন ইরফান গ্রেফতার হওয়ার পর যেসমস্ত খবর বেরিয়ে আসছে তাতে দেখা যাচ্ছে ইরফান সেলিম একজন দূর্ধর্ষ সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ এবং এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। একরামুল করিম চৌধুরী কি তাহলে তার জামাতার ব্যাপারে অন্ধ ছিলেন? নাকি তার জামাইয়ের এই সংস্কৃতিকেই তিনি ভালো সংস্কৃতি হিসেবে মনে করতেন, এই প্রশ্ন উঠেছে। সম্প্রতি জামাইকে নিয়ে ইকরাম চৌধুরীর একটি বক্তব্যের ভিডিও সমাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
সেই ভিডিওতে তিনি বলেছেন যে, ‘ইরফান সেলিম আমার জামাই না হলেও এরকম ছেলেদের জন্য আমি কথা বলতাম। আজকে এখানে এসেছি জানি না নির্বাচন কমিশন থেকে লাল কার্ড পাই না হলুদ কার্ড পাই। কারণ আমাদের এমপিদেরকে ভোট করা নিষেধ। আপনাদেরকে একটা ভালো ছেলে দেয়ার জন্য না হয় একটা লাল কার্ড পেলাম।’
আমার জামাই ইরফানের মধ্যে সবচেয়ে বড় গুণ হলো ‘ও সন্ত্রাসী না, চাঁদাবাজ না, সে টাকার অভাবি না’ আপনার কাছে গিয়ে পকেটের টাকা চাঁদাবাজি করবে না। আগে কারা কি করতো এগুলো কিছু আমাদের নলেজে আসছে। আর ইরফান যদি এ ধরনের কোনো অন্যায় করে তাহলে আমি এবং তার বাবা এমপি হাজী সেলিম দুজনে দুই বেত দিয়ে তাকে পেটানো হবে। এতোবড় আশ্বাস দেয়ার পর, আমি আমার জমাইকে নিয়ে গর্ব করি’। আপনারা নোয়াখালীর মানুষ, হাজী সেলিম আপনাদের একটা মেয়ে আপনাদের একটা বোন ওনার ঘরে নিয়েছেন।
বিস্তারিত ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন: ভিডিও
মন্তব্য করুন
সুন্দরবন আগুন পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
জয়পুরহাটে পরকীয়ার জেরে নুরুন্নবী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ৫জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
রবিবার (৫ মে) দুপুরে জয়পুরহাটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের মৃত ইনারী সর্দারের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক, রাজ্জাকের ছেলে শাহাদুল ও শাহাদুলের স্ত্রী মরিয়ম বেগম রেখা, মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে মোজাহার আলী ও সামছুদ্দিনের ছেলে রেজাউল।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ক্ষেতলাল উপজেলা বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের আলতাফের ছেলে নুরুন্নবীর সাথে মরিয়ম বেগমের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ২০০৫ সালের ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় নুরুন্নবী বাড়ি থেকে বের হয়ে সে রাতে আর বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুজি করেও কোন সন্ধ্যান পাননি। সেই পরকীয়ার জেরে আসামীরা তাকে হত্যা করে। পরে ২০ নভেম্বর উপজেলা দক্ষিণ হাটশহর এলাকার একটি পুরাতন কবরে নুরুরন্নবীর লাশ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা পরের দিন বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করলে স্বাক্ষী প্রমাণ শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন।
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কালো টাকা ব্যবহার ও ভোটারদের নির্ভয়ে ভোট প্রদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ করেছে দোয়াত কলম মার্কার প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেন, মোটরসাইকেল প্রতীকের বদিউজ্জামান ফকিরের সন্ত্রাসী বাহিনীর দ্বারা ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে গিয়ে তাদের প্রতীকের বাইরে ভোট দিলে দেখে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। এছাড়াও বদিউজ্জামান ফকির নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘণ করে নির্বাচনে কালো টাকায় ছয়লাভ করছে বলেও অভিযোগ করা হয়।
রবিবার (৫ মে) দুপুরে বেলকুচি প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন এসকল অভিযোগ করেন দোয়াত কলম মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকার।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণায় বদি ফকিরের সন্ত্রাসীরা আমাদের কর্মীদেরকে ভয় ভীতি দেখাচ্ছে। গতকাল রাতে প্রায় এক ট্রাক ভর্তি টাকা তারা বেলকুচিতে নিয়ে এসেছে। ভোট কিনতে ও নানা প্রলভোন দিয়ে তারা ভোটাদের বিভ্রান্ত করছেন। এছাড়াও বিভিন্ন নির্বাচনী প্রচরানা অনুষ্ঠানে তারা নির্বাচন কমিশনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে এক ভোট পেলেও নির্বাচিত হবে এমন বক্তব্য দিয়ে গুজব ছড়াচ্ছেন। এছাড়াও দোয়াত কলম প্রতীকের প্রচারনায় আমাদের কর্মীদের সরে যাবার জন্য হুমকি দিয়ে আসছেন তারা। এ সকল বিষয়ে এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশন কে লিখিত ও মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে।'
উপজেলা নির্বাচন কালো টাকা প্রভাব বিস্তার
মন্তব্য করুন
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান
মন্তব্য করুন
মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী অনুপ্রবেশ
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কালো টাকা ব্যবহার ও ভোটারদের নির্ভয়ে ভোট প্রদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ করেছে দোয়াত কলম মার্কার প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেন, মোটরসাইকেল প্রতীকের বদিউজ্জামান ফকিরের সন্ত্রাসী বাহিনীর দ্বারা ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে গিয়ে তাদের প্রতীকের বাইরে ভোট দিলে দেখে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। এছাড়াও বদিউজ্জামান ফকির নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘণ করে নির্বাচনে কালো টাকায় ছয়লাভ করছে বলেও অভিযোগ করা হয়।