নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:২৩ পিএম, ১৯ অগাস্ট, ২০১৮
প্রতি বছরের মতো এবছরও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক সাময়িকী ফরচুন বিশ্বের বৃহত্তম ৫০০ করপোরেশনের তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকার প্রথম ১০টি কোম্পানির মধ্যে ছয়টিই চীন ও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান। গত বছরের মতো এবারও তালিকার শীর্ষ স্থানটি টানা পঞ্চমবারের মতো নিজেদের দখলে রেখেছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট। তবে দেশটির আরেক কোম্পানি অ্যাপল শীর্ষ দশের বাইরে ছিটকে পড়েছে।
১. ওয়ালমার্ট
ফরচুনে প্রকাশিত প্রতিবদেন থেকে জানা যায়, ওয়ালমার্টের বার্ষিক বিক্রয় ৫০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি যা ২০১৬ সালের তুলনায় ৩ শতাংশ বেশি। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক লভ্যাংশ প্রায় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২. স্টেট গ্রিড
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান স্টেট গ্রিড আছে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। এটি বিশ্বের বৃহত্তম বিদ্যুৎ সেবাদাতা কোম্পানি। চীনের বিদ্যুৎ সরবরাহ বাজারে একচেটিয়া দখল রয়েছে স্টেট গ্রিডের। ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিটি বর্তমানে পাঁচটি আঞ্চলিক পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি ও ২৪টি ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। বছরে তাদের আয় প্রায় ৩৫০ বিলিয়ন ডলার। ২০১৬ সালের থেকে তাদের আয় বেড়েছে ১০ শতাংশের বেশি।
৩. সিনোপ্যাক
ফরচুনের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত তেল ও গ্যাস কোম্পানি সিনোপ্যাক । ২০১৪ সাল থেকে কোম্পানিটি বিক্রয়ের দিক থেকে তৃতীয় বৃহত্তম কেমিক্যাল প্রডিউসার হিসেবে স্থান ধরে রেখেছে। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কোম্পানিটির বার্ষিক আয় প্রায় ৩২৭ বিলিয়ন ডলার।
৪. সিএনপিসি
তালিকার চতুর্থ স্থানে থাকা চায়না ন্যাশনাল পেট্রোলিয়ামও (সিএনপিসি) চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান। এর বার্ষিক আয় ৩২৬ বিলিয়ন ডলার। গত বছরের তুলনায় যা ২৪ শতাংশ বেশি।
৫. রয়েল ডাচ শেল
ফরচুনের তালিকার পাঁচে রয়েছে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক কোম্পানি রয়েল ডাচ শেল। এর বার্ষিক আয় প্রায় ৩১২ বিলিয়ন ডলার, যা এর আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি। ২০১৭ সালের তালিকায় রয়েল ডাচ শেলের অবস্থান ছিল সাতে।
৬. টয়োটা মোটর
জাপানের টয়োটা মোটর গত বছরের তালিকার পাঁচে থাকলেও এ বছর তারা এক ধাপ নিচে নেমে গেছে। তাদের বার্ষিক আয় ২৬৫ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৪ শতাংশ বেশি।
৭. ভোক্সওয়াগন
ফরচুনের গত বছরের তালিকায় এই জার্মান প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান ছিল ছয়ে। তবে এবছর তারা একধাপ পিছিয়ে সাত নম্বরে নেমে এসেছে। বার্ষিক আয়ের পরিমান ২৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি। ২০১৬ সালের তুলনায় তাদের বিক্রি বেড়েছে ৮ শতাংশের বেশি।
৮. বিপি
ব্রিটেনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ পেট্রলিয়াম ২০১৭ সালের তালিকায় ১২তম অবস্থানে ছিল। তাদের বার্ষিক আয় প্রায় ২৪৫ বিলিয়ন ডলার। ২০১৬ সালের তুলনায় তাদের আয় বেড়েছে ৩১ শতাংশ।
৯. এক্সন মোবিল
যুক্তরাষ্ট্রের সর্ববৃহৎ তেল কোম্পানি এক্সন মোবিল আছে তালিকার নয়ে। ২০১৭ সালের তালিকায় তাদের অবস্থান ছিল দশে। বছরে তাদের আয় প্রায় ২৪৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০১৬ সালের থেকে তাদের আয় বেড়েছে ১৭ শতাংশ। প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক লভ্যাংশ প্রায় ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
১০. বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে
বিশ্বখ্যাত বিনিয়োগকারী ওয়ারেন বাফেটের বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে ইনকরপোরেটেড-কে ফরচুন রেখেছে তালিকার দশে। ২০১৬ সালের তুলনায় তাদের আয় বেড়েছে ৮ শতাংশের বেশি। ফরচুনের প্রতিবেদন বলছে, তাদের বর্তমান আয় প্রায় ২৪৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি/জেডএ
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন বাজুস স্বর্ণ
মন্তব্য করুন
ব্যাংক একীভূত ন্যাশনাল ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক ইউসিবি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে ৬ কোটি ৪৬ লাখ ডলার দেশে এসেছে।
রোববার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এতে বলা হয়, এপ্রিল মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে এসেছিল ১৬২ কোটি ৭৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। সেই হিসাব অনুযায়ী, চলতি মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, এপ্রিলের প্রথম ২৬ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ কোটি ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, এপ্রিলের ২০ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে ৩৯ কোটি ৯৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। ১৩ থেকে ১৯ এপ্রিল দেশে এসেছে ৪০ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া ৬ থেকে ১২ এপ্রিলের মধ্যে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ১৬ লাখ ৮০ হাজার ডলার। আর ১ থেকে ৫ এপ্রিল দেশে এসেছে ৪৫ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
রেমিট্যান্স ডলার বাংলাদেশ ব্যাংক
মন্তব্য করুন
বর্তমানে দেশের অর্থনীতিতে সাড়ে ১১ লাখ কোটি টাকার বিদেশি ঋণের
চাপ রয়েছে। নির্দিষ্ট সময় শেষে এই ঋণের সুদসহ পরিশোধের বিধান রয়েছে। এই ঋণের একটা অংশ
প্রতি মাসে সরকার এখন সুদ-আসলে পরিশোধও করছে। তবে বিদেশি ঋণে নির্দিষ্ট সময়ের বাধ্যবাধকতা
থাকায় দিন যত পার হচ্ছে, এ ঋণ পরিশোধে সরকারের চাপও তত বাড়ছে।
চলতি অর্থবছরের (২০২৩-২৪) গত ৯ মাসেই বিদেশি ঋণের সুদ-আসল মিলিয়ে
মোট ২৮ হাজার ২৮১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। এর মধ্যে আসল ১৬ হাজার ৬৭৯ কোটি
৬২ লাখ টাকা। বাকি ১১ হাজার ৬০১ কোটি ৮৩ লাখ টাকা সুদ বাবদ দিতে হয়েছে।
যদিও চলতি অর্থবছরের বাজেটে বিদেশি ঋণের আসল ২৪ হাজার ৭০০ কোটি
টাকা এবং সুদ পরিশোধ বাবদ ১২ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা মিলিয়ে মোট ৩৭ হাজার ৭৬ কোটি টাকা
পরিশোধের লক্ষ্য নির্ধারণ করে সরকার। এর অর্থ হচ্ছে, বাজেটে বৈদেশিক ঋণের দায় খাতে
রাখা বরাদ্দের অর্থ দিয়ে চলতি অর্থবছরের বাকি ব্যয় সংকুলান হচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্রমতে, এ কারণে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত
বাজেটে বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধ খাতে বরাদ্দ বাড়িয়ে সরকার ১৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকায়
উন্নীত করেছে। চলতি অর্থবছরের প্রাথমিক বাজেটে বিদেশি ঋণের জন্য ১২ হাজার ৩৭৬ কোটি
টাকা বরাদ্দ ছিল। অর্থাৎ সংশোধিত বাজেটে সেটি ৩ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ
রাখা হয়েছে।
অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, সাধারণত বাংলাদেশের মতো কল্যাণমূলক
উন্নয়নশীল দেশে সব সরকারেরই জনপ্রতিশ্রুতি থাকে। এ কারণে উন্নয়নের চাহিদাও বেশি হয়।
বিশেষ করে এই বাস্তবতায় এ ধরনের দেশগুলোয় রাজনৈতিক সরকারের বড় বৈশিষ্ট্য হলো, কম আয়ে
বেশি উন্নয়নের চেষ্টা। ফলে সরকার বিভিন্ন সময় উন্নয়ন চাহিদা পূরণে বাড়তি ব্যয়ের সঙ্গে
আয়ের তাল মেলাতে প্রতি বছর যে বাজেট তৈরি করছে, তার ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ খাতের
বাইরে বৈদেশিক বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ করে থাকে। দেশে সরকারের কাঁধে এখন যে ঋণের বোঝা,
এটি তারই পুঞ্জীভূত আকার। যার ঋণ এখন প্রতি মাসেই সুদ-আসলে শোধ দিতে হচ্ছে। তবে বিদেশি
ঋণে সুদ তুলনামূলক কম, পরিশোধের গ্রেস পিরিয়ডও বেশি। এ কারণে সরকার বিদেশি ঋণেই ঝুঁকছে।
গত ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে বিদেশি ঋণ পরিশোধে ব্যয় করেছিল ১৬
হাজার ৯৬৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে আসল ছিল ১২ হাজার ২০২ কোটি ১৬ লাখ টাকা। আর সুদ
পরিশোধ করতে হয়েছিল ৪ হাজার ৭৬৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০২২-২৩ অর্থবছরের যেখানে
৪ হাজার ৭৬৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা সুদ দিতে হয়েছিল, সেখানে চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত
সুদ পরিশোধ করতে হয়েছে তার প্রায় আড়াই গুণ।
সংশোধিত বাজেটে বিদেশি ঋণের দায় খাতে এই অতিরিক্ত বরাদ্দের কারণ
জানতে চাইলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, বিদেশি ঋণের প্রায় ৪৫
শতাংশই নেওয়া এসডিআর (স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস) মুদ্রায়, যা পরিশোধ করতে হয় সাধারণত মার্কিন
ডলার কিংবা যুক্তরাজ্যের পাউন্ড স্টার্লিংয়ে; কিন্তু সম্প্রতি বৈশ্বিক অস্থিরতার কারণে
এখন এই এসডিআর মুদ্রার সঙ্গে ডলার ও পাউন্ডের বিনিময় হার, ডলারের সঙ্গে টাকার বিনিময়
হারের তারতম্য এবং ইউরোবর ও সোফর হার অনেক বেড়ে গেছে। ফলে বৈদেশিক ঋণ ও ঋণের ওপর সুদ
পরিশোধের পরিমাণও আগের তুলনায় বেড়েছে।
অর্থাৎ ডলার ও পাউন্ডের তুলনায় টাকার অবমূল্যায়নের কারণে একই পরিমাণ
বিদেশি ঋণের সুদ পরিশোধে আগের তুলনায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। এই বাড়তি
ব্যয়ই এখন বাজেট ব্যবস্থাপনায় সরকারের বড় চাপের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তা ছাড়া সাম্প্রতিক
বছরগুলোয় দেশে বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের বাস্তবায়ন হয়েছে, কিছু বাস্তবায়নাধীনও রয়েছে।
যেগুলোর গ্রেস পিরিয়ড শেষ হওয়ায় এখন তার অর্থায়নকৃত ঋণের কিস্তি পরিশোধ এরই মধ্যে শুরু
হয়ে গেছে। এতে করেও নতুন-পুরোনো মিলে সরকারের কাঁধে বিদেশি ঋণের কিস্তি পরিশোধের চাপও
আগের তুলনায় বেড়েছে। এই বাস্তবতায়ও বাজেট সংশোধনীতে এ খাতের সুদ পরিশোধের অর্থ বরাদ্দ
বাড়ানো হয়েছে।
এদিকে এই বৈদেশিক উৎসের ঋণ সরকারের নিজস্ব আয় থেকে পরিশোধ করার
কথা। কিন্তু দেশীয় বাস্তবতায় সরকারের আয় কম। আবার আয় বাড়ানোর ক্ষেত্রও কম। একমাত্র
ভরসা হলো রাজস্ব খাত। সেখান থেকেও নানা কারণে কাঙ্ক্ষিত আয় আসছে না। যে কারণে সরকার
নিজের আয় থেকে আংশিক পরিশোধ করে বাকিটা ঋণ নিয়েই ঋণের দায় শোধের চেষ্টা করছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বেসরকারি আর্থিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি
রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, সমস্যা হচ্ছে, সরকার
অভ্যন্তরীণ উৎসের আয় বাড়াতে পারছে না। আবার যে আয় করছে, তার বড় একটা অংশ ভর্তুকিতেই
খরচ করে ফেলছে। আবার রাজস্ব আয় বাড়ানোর যে সংস্কার কাজ তারও গতি বাড়াতে পারছে না। এ
বাস্তবতায় যে বিদেশি ঋণ আসছে, তা প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজে কিছুটা ধীরগতির কারণে হয়তো
সেটি বিদেশি ঋণের সুদাসল পরিশোধ করে থাকতে পারে।
তবে এতে করে বিদেশি ঋণের আকার যেমন বাড়বে, তেমনি সুদ পরিশোধ খাতেও
বড় আকারের ব্যয় করতে হবে। এর থেকে বেরিয়ে সরকারের উচিত বাজেটে বিভিন্ন খাতে যে রাজস্ব
ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে, তা উঠিয়ে সরকারের রাজকোষ সমৃদ্ধ করা। এতে অন্তত প্রতি বছর যে
মোটা অঙ্কের সুদ ডলারে পরিশোধ হচ্ছে, সেটি সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।
মন্তব্য করুন