নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:২১ এএম, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
সপ্তাহের প্রথম দিন রোববার মূল্যসূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে দেশের পুঁজিবাজারে। ঢাকায় ৩৭১ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রামে ১৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নিয়েছে ৩৫৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৯টির, কমেছে ১৭২টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির দর।
ডিএসইএক্স বা প্রধান সূচক ২০ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৩ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৭১ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৬৬ দশমিক ৭৬ পয়েন্টে।
চট্টগ্রামে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৫১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০০টির, কমেছে ১১৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির দর।
ডিএসইতে রোববার লেনদেন শেষে দর বাড়ার শীর্ষে অবস্থান করছে ন্যাশনাল টিউবস লিমিটেড। রোববার এ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ বা ১২ টাকা ৮০ পয়সা। শেয়ার সর্বশেষ ১৪১ টাকা ১০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন কোম্পানিটি ৩ হাজার ৩০৮ বারে ২৩ লাখ ২৮ হাজার ৮২৬টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৩২ কোটি ৬১ লাখ ৯৪ হাজার টাকা।
দর বৃদ্ধিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ন্যাশনাল হাইজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। এ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ বা ২ টাকা ৯০ পয়সা। শেয়ার সর্বশেষ ৪৩ টাকা ৪০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। রোববার কোম্পানিটি ১ হাজার ২১৬ বারে ১০ লাখ ১৮ হাজার ১১৭টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৪ কোটি ৩৪ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
দর বাড়ার তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ সাবমেরিন কোম্পানি লিমিটেড, অ্যাপেলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড, মুন্নু জুট স্টাফলার্স, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, ইবিএল এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড, উসমানিয়া গ্লাস সীট লিমিটেড ও এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড।
অন্যদিকে ডিএসইতে দর পতনের দিক থেকে শীর্ষে অবস্থান করছে ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। রোববার এ ফান্ডের ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ বা ৪০ পয়সা কমেছে। ইউনিট সর্বশেষ ৬ টাকা ৪০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। এদিন ফান্ডটি ৪২৫ বারে ১৭ লাখ ৬৬ হাজার ২১৯টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ১ কোটি ১৫ লাখ ২০ হাজার টাকা।
দর পতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ বা ২ টাকা ৬০ পয়সা কমেছে। ইউনিট সর্বশেষ ২৭ টাকা ৪০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। রোববার কোম্পানিটি ১ হাজার ৬৬৯ বারে ১৩ লাখ ৪৭ হাজার ২৪৫টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৩ কোটি ৮৪ লাখ ৬৬ হাজার টাকা।
দর পতনের তালিকার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- কে অ্যান্ড কিউ লিমিটেড, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, সাভার রিফ্রেক্টরিস লিমিটেড, এসইএমএল এফবিএসএল গ্রোথ ফান্ড, নর্দার্ন জুট মেন্যুফেকচারিং কোম্পানি লিমিটেড, এরামিট সিমেন্ট লিমিটেড, দ্য ডাক্কা ডাইং অ্যান্ড মেন্যুফেকচারিং কোম্পানি লিমিটেড ও দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন বাজুস স্বর্ণ
মন্তব্য করুন
ব্যাংক একীভূত ন্যাশনাল ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক ইউসিবি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে ৬ কোটি ৪৬ লাখ ডলার দেশে এসেছে।
রোববার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এতে বলা হয়, এপ্রিল মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে এসেছিল ১৬২ কোটি ৭৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। সেই হিসাব অনুযায়ী, চলতি মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, এপ্রিলের প্রথম ২৬ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ কোটি ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, এপ্রিলের ২০ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে ৩৯ কোটি ৯৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। ১৩ থেকে ১৯ এপ্রিল দেশে এসেছে ৪০ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া ৬ থেকে ১২ এপ্রিলের মধ্যে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ১৬ লাখ ৮০ হাজার ডলার। আর ১ থেকে ৫ এপ্রিল দেশে এসেছে ৪৫ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
রেমিট্যান্স ডলার বাংলাদেশ ব্যাংক
মন্তব্য করুন
বর্তমানে দেশের অর্থনীতিতে সাড়ে ১১ লাখ কোটি টাকার বিদেশি ঋণের
চাপ রয়েছে। নির্দিষ্ট সময় শেষে এই ঋণের সুদসহ পরিশোধের বিধান রয়েছে। এই ঋণের একটা অংশ
প্রতি মাসে সরকার এখন সুদ-আসলে পরিশোধও করছে। তবে বিদেশি ঋণে নির্দিষ্ট সময়ের বাধ্যবাধকতা
থাকায় দিন যত পার হচ্ছে, এ ঋণ পরিশোধে সরকারের চাপও তত বাড়ছে।
চলতি অর্থবছরের (২০২৩-২৪) গত ৯ মাসেই বিদেশি ঋণের সুদ-আসল মিলিয়ে
মোট ২৮ হাজার ২৮১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। এর মধ্যে আসল ১৬ হাজার ৬৭৯ কোটি
৬২ লাখ টাকা। বাকি ১১ হাজার ৬০১ কোটি ৮৩ লাখ টাকা সুদ বাবদ দিতে হয়েছে।
যদিও চলতি অর্থবছরের বাজেটে বিদেশি ঋণের আসল ২৪ হাজার ৭০০ কোটি
টাকা এবং সুদ পরিশোধ বাবদ ১২ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা মিলিয়ে মোট ৩৭ হাজার ৭৬ কোটি টাকা
পরিশোধের লক্ষ্য নির্ধারণ করে সরকার। এর অর্থ হচ্ছে, বাজেটে বৈদেশিক ঋণের দায় খাতে
রাখা বরাদ্দের অর্থ দিয়ে চলতি অর্থবছরের বাকি ব্যয় সংকুলান হচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্রমতে, এ কারণে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত
বাজেটে বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধ খাতে বরাদ্দ বাড়িয়ে সরকার ১৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকায়
উন্নীত করেছে। চলতি অর্থবছরের প্রাথমিক বাজেটে বিদেশি ঋণের জন্য ১২ হাজার ৩৭৬ কোটি
টাকা বরাদ্দ ছিল। অর্থাৎ সংশোধিত বাজেটে সেটি ৩ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ
রাখা হয়েছে।
অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, সাধারণত বাংলাদেশের মতো কল্যাণমূলক
উন্নয়নশীল দেশে সব সরকারেরই জনপ্রতিশ্রুতি থাকে। এ কারণে উন্নয়নের চাহিদাও বেশি হয়।
বিশেষ করে এই বাস্তবতায় এ ধরনের দেশগুলোয় রাজনৈতিক সরকারের বড় বৈশিষ্ট্য হলো, কম আয়ে
বেশি উন্নয়নের চেষ্টা। ফলে সরকার বিভিন্ন সময় উন্নয়ন চাহিদা পূরণে বাড়তি ব্যয়ের সঙ্গে
আয়ের তাল মেলাতে প্রতি বছর যে বাজেট তৈরি করছে, তার ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ খাতের
বাইরে বৈদেশিক বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ করে থাকে। দেশে সরকারের কাঁধে এখন যে ঋণের বোঝা,
এটি তারই পুঞ্জীভূত আকার। যার ঋণ এখন প্রতি মাসেই সুদ-আসলে শোধ দিতে হচ্ছে। তবে বিদেশি
ঋণে সুদ তুলনামূলক কম, পরিশোধের গ্রেস পিরিয়ডও বেশি। এ কারণে সরকার বিদেশি ঋণেই ঝুঁকছে।
গত ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে বিদেশি ঋণ পরিশোধে ব্যয় করেছিল ১৬
হাজার ৯৬৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে আসল ছিল ১২ হাজার ২০২ কোটি ১৬ লাখ টাকা। আর সুদ
পরিশোধ করতে হয়েছিল ৪ হাজার ৭৬৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০২২-২৩ অর্থবছরের যেখানে
৪ হাজার ৭৬৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা সুদ দিতে হয়েছিল, সেখানে চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত
সুদ পরিশোধ করতে হয়েছে তার প্রায় আড়াই গুণ।
সংশোধিত বাজেটে বিদেশি ঋণের দায় খাতে এই অতিরিক্ত বরাদ্দের কারণ
জানতে চাইলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, বিদেশি ঋণের প্রায় ৪৫
শতাংশই নেওয়া এসডিআর (স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস) মুদ্রায়, যা পরিশোধ করতে হয় সাধারণত মার্কিন
ডলার কিংবা যুক্তরাজ্যের পাউন্ড স্টার্লিংয়ে; কিন্তু সম্প্রতি বৈশ্বিক অস্থিরতার কারণে
এখন এই এসডিআর মুদ্রার সঙ্গে ডলার ও পাউন্ডের বিনিময় হার, ডলারের সঙ্গে টাকার বিনিময়
হারের তারতম্য এবং ইউরোবর ও সোফর হার অনেক বেড়ে গেছে। ফলে বৈদেশিক ঋণ ও ঋণের ওপর সুদ
পরিশোধের পরিমাণও আগের তুলনায় বেড়েছে।
অর্থাৎ ডলার ও পাউন্ডের তুলনায় টাকার অবমূল্যায়নের কারণে একই পরিমাণ
বিদেশি ঋণের সুদ পরিশোধে আগের তুলনায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। এই বাড়তি
ব্যয়ই এখন বাজেট ব্যবস্থাপনায় সরকারের বড় চাপের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তা ছাড়া সাম্প্রতিক
বছরগুলোয় দেশে বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের বাস্তবায়ন হয়েছে, কিছু বাস্তবায়নাধীনও রয়েছে।
যেগুলোর গ্রেস পিরিয়ড শেষ হওয়ায় এখন তার অর্থায়নকৃত ঋণের কিস্তি পরিশোধ এরই মধ্যে শুরু
হয়ে গেছে। এতে করেও নতুন-পুরোনো মিলে সরকারের কাঁধে বিদেশি ঋণের কিস্তি পরিশোধের চাপও
আগের তুলনায় বেড়েছে। এই বাস্তবতায়ও বাজেট সংশোধনীতে এ খাতের সুদ পরিশোধের অর্থ বরাদ্দ
বাড়ানো হয়েছে।
এদিকে এই বৈদেশিক উৎসের ঋণ সরকারের নিজস্ব আয় থেকে পরিশোধ করার
কথা। কিন্তু দেশীয় বাস্তবতায় সরকারের আয় কম। আবার আয় বাড়ানোর ক্ষেত্রও কম। একমাত্র
ভরসা হলো রাজস্ব খাত। সেখান থেকেও নানা কারণে কাঙ্ক্ষিত আয় আসছে না। যে কারণে সরকার
নিজের আয় থেকে আংশিক পরিশোধ করে বাকিটা ঋণ নিয়েই ঋণের দায় শোধের চেষ্টা করছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বেসরকারি আর্থিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি
রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, সমস্যা হচ্ছে, সরকার
অভ্যন্তরীণ উৎসের আয় বাড়াতে পারছে না। আবার যে আয় করছে, তার বড় একটা অংশ ভর্তুকিতেই
খরচ করে ফেলছে। আবার রাজস্ব আয় বাড়ানোর যে সংস্কার কাজ তারও গতি বাড়াতে পারছে না। এ
বাস্তবতায় যে বিদেশি ঋণ আসছে, তা প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজে কিছুটা ধীরগতির কারণে হয়তো
সেটি বিদেশি ঋণের সুদাসল পরিশোধ করে থাকতে পারে।
তবে এতে করে বিদেশি ঋণের আকার যেমন বাড়বে, তেমনি সুদ পরিশোধ খাতেও
বড় আকারের ব্যয় করতে হবে। এর থেকে বেরিয়ে সরকারের উচিত বাজেটে বিভিন্ন খাতে যে রাজস্ব
ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে, তা উঠিয়ে সরকারের রাজকোষ সমৃদ্ধ করা। এতে অন্তত প্রতি বছর যে
মোটা অঙ্কের সুদ ডলারে পরিশোধ হচ্ছে, সেটি সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।
মন্তব্য করুন