নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:২৫ এএম, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
২০১৮ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যের বই নিয়ে নানামুখী জটিলতা তৈরি হয়েছে। এ কারণে যথাসময়ে সব বই পাওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তাও। পাঠ্যবই তদারকির দায়িত্বে থাকা জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অদক্ষতা, এক শ্রেণির প্রেস মালিকদের সিন্ডিকেট ও অসাদুতার কারণে পাঠ্যবই নিয়ে এ অবস্থা তৈরি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টদের মত।
আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য ৩৫ কোটি ১৩ লাখ ২৬ হাজার ২০৭টি বই বিতরণের কথা রয়েছে। বই ছাপা এবং মাঠ পর্যায়ে বিতরণের ক্ষেত্রে গত বছরের তুলনায় এবার অনেক পিছিয়ে রয়েছে। অবশ্য এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র সাহা বলেন, মাধ্যমিকের বই ২০ শতাংশ মাঠ পর্যায়ে পৌছে গেছে। প্রাথমিকের বইও যথাসময়ে পৌছে যাবে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ বই পৌছে যাবে বলে তিনি জানান।
তবে এনসিটিবির চেয়ারম্যানের বক্তব্য ও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। গত বছর সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রাথমিক স্তরের প্রায় আড়াই কোটি বই মাঠ পর্যায়ের পৌছে। কিন্তু এবার এখন পর্যন্ত কাজই শুরু করেনি প্রেস মালিকরা। নবম ও ১০ শ্রেণির ১২ টি পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন করে সুখপাঠ্য, আকর্ষণীয় ও সহজবোধ্য করা বইগুলোর কার্যাদেশ প্রক্রিয়া এখনো শেষ হয়নি। এছাড়া প্রেস থেকে চাহিদা অনুযায়ী কাগজ না পাওয়ায় মাধ্যমিকের বই ছাপার কাজও বিলম্ব হচ্ছে বলে প্রেস মালিকরা জানিয়েছে। নতুন প্রযুক্তিতে বই বাঁধাই নিয়েও সংকট তৈরি হয়েছে। কাভার কাগজ যথাসময়ে না পাওয়ায় ছাপার কাজ শেষ হলেও বই বিতরণ করা যায়নি।
সূত্র জানিয়েছে, চলতি বছর দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির মাধ্যমে নবম ও দশম শ্রেণির ১২ টি পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন করে সুখপাঠ্য, আকর্ষণীয় ও সহজবোধ্য করা হয়। এই বইগুলো হচ্ছে বাংলা, ইংরেজি, পদার্থ, রসায়ন, জীববিদ্যা, উচ্চতর গণিত, বিজ্ঞান, বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, অর্থনীতি, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, হিসাববিজ্ঞান । এই বইয়ের টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলেও কোনো প্রতিষ্ঠান বই ছাপার কাজ পাবে সে বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি এনসিটিবি। ফলে যথাসময়ে এসব বই নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। তবে এনসিটিবি থেকে প্রেসমালিকদের জানানো হয়েছে দ্রæতই কার্যাদেশ দেওয়া হবে।
প্রথমবারের মতো আবার ১৮ কোটি বই এবার নতুন প্রযুক্তিতে বাঁধাই হবে। নতুন এ প্রযুক্তি সব প্রেস মালিক বা সংশ্লিষ্টদের কাছে নেই। আবার যাদের কাছে এ প্রযুক্তি নেই তারাও কাজ পেয়েছে। এ কারণে অন্যের কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে নতুন প্রযুক্তিতে কাজ শেষ করতে বাড়তি সময় লাগবে বলে প্রেস মালিকরা জানিয়েছেন।
এবার প্রাথমিকের বই নিয়ে জটিলতা বাড়ছে। গতবছর একই সময়ে আড়াই কোটি বই ছাপা হবার পর উপজেলা পর্যন্ত পৌছানো হলেও এবার এই স্তরের বই ছাপার কাজই শুরু করতে পারেনি প্রেস মালিকরা।
প্রেস মালিকরা জানিয়েছে, প্রাথমিকের বই কার্যাদেশ আগে পেলেও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের গাফলতির কারণে বই ছাপার কাজ শুরু করা যায়নি। কারণ হিসাবে তারা বলেন, বই ছাপার পূর্বে কাগজের মান দেখার নিয়ম রয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) নিয়োগ করা একটি মান যাচাই প্রতিষ্ঠানের। কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর মান যাচাইয়ের ওই প্রতিষ্ঠান নিয়োগে বিলম্ব করে। এভাবে ডিপিই এক মাস সময় নষ্ট করেছে। এ কারণে যথাসময়ে বই ছাপা যাচ্ছে না। তবে চলতি সপ্তাহ থেকে কাজ শুরু যেতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে। এছাড়া এবার ৯৮টির মধ্যে ৯৬ লটের কাজ ৪২ দিনে শেষ করার কার্যাদেশ দিয়ে বইয়ের সিডি মুদ্রাকরদের সরবরাহ করা হয়। কিন্তু প্রেসে গিয়ে সিডি খুলে প্রেস মালিকরা দেখতে পায় প্রাথমিকের নয়, ইবতেদায়ি স্তরের বইয়ের সিডি দেয়া হয়েছে। এরপর এনসিটিবি ভুল সিডি ফেরত নেয়। পরে আসল সিডি সরবরাহ করে। এতেও সময় ক্ষেপন হয়।
এছাড়া মাধ্যমিকের কাগজ নিয়ে কাগজ সংকটের কথা জানান কয়েকজন প্রেস মালিক। তারা বলেন, আমাদের চাহিদা অনুযায়ী কাগজ পাওয়া যাচ্ছে না। একদিন কাগজ পেলে পরের দিন কাগজ পাওয়া যাচ্ছে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রেস মালিক এই প্রতিবেদককে জানিয়েছে, আমি সাড়ে তিন কোটি টাকা কাগজ কেনার জন্য একটি কাগজ মিলে অর্ডার দিয়েছি। এখন পর্যন্ত মাত্র এক কোটি টাকার কাগজ পেয়েছি। মিলগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা কম থাকায় এই সমস্যা হয়েছে বলে তিনি জানান।
সূত্র জানিয়েছে, কিছু প্রতিষ্ঠান প্রতিবছরই নিন্মমানের বই ছাপে। কালো তালিকাভুক্ত হয়। আবার তারা পরবর্তীতে বিনামূল্যে পাঠ্যবই ছাপার কাজও পায়। এনসিটিবির সঙ্গে অনৈতিক লেনদের কারণে এসব সুবিধা নিয়ে থাকেন তারা। এসব প্রেস মালিক এনসিটিবিকে বইয়ের দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে বিলম্ব, কার্যাদেশে বিলম্ব করার ক্ষেত্রে পরামর্শ দিয়ে থাকে। এর কারণে হিসেবে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বই ছাপার জন্য প্রেস মালিকদের কম সময় দেওয়া হলে কম সময় থাকার অযুহাতে নিন্মমানের বই ছাপলেও তা যাচাইয়ের সময় পায় না এনসিটিবি। এ কারণে নিন্মমানের বই ছাপলেও পার পেয়ে যান তারা।
এবার ২৬ জেলা বন্যায় আক্রান্ত হয়। পাঠদান বন্ধ হয়ে যায় কয়েকশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বন্যায় স্কুল ডুবে যাওয়ার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয় স্কুলগুলো। ওই সব স্কুলে বই পৌছানো যাচ্ছে না। বাংলাদেশ মুদ্রণ শিল্প সমিতির সভাপতি তোফায়েল খান বলেন, বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছি। যথাসময়ে বই পৌছে দিতে আমরা শিক্ষামন্ত্রণালয়কে কিছু পরামর্শ দিয়েছি। সে আলোকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে যথাসময়ে বই পৌছে দেওয়া যাবে বলে তিনি জানান। যে জেলাগুলোতে বন্যা হয়েছে ওই সব এলাকায় বই রাখার জন্য কিছু গুদামঘর প্রস্তুত করার কথা বলেছি আমরা।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির
জন্য অনুষ্ঠিত গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ (মানবিক) ইউনিটের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
রোববার (৫ মে) জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির সভায় এ ফল উপস্থাপনের
পর প্রকাশ করা হয়। এ পরীক্ষায় পাসের হার ৩৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির
জন্য ‘বি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ৪ হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।
ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষে ভর্তির
জন্য এ বছর ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। এর মধ্যে ৮৫ হাজার
৫৪৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষায় ৩১ হাজার ৮১ জন শিক্ষার্থী ৩০
নম্বরের উপরে পেয়ে ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করেছেন। যে হিসাবে পাসের হার ৩৬ দশমিক
৩৩ শতাংশ।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ‘বি’ ইউনিটে সর্বোচ্চ ৭৬ দশমিক ২৫ নম্বর
পেয়ে প্রথম হয়েছেন ঢাকার বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী রুকাইয়া
ফেরদৌস লামিয়া। তার রোল নং ৩১৮৬৩০ এবং তার কেন্দ্র ছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপকেন্দ্র
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ।
এ ছাড়াও পরীক্ষায় ৭৫ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ১ জন, ৭০ নম্বরের ওপরে
৭ জন, ৬৫ নম্বরের উপরে ৪৯ জন, ৬০ নম্বরের উপরে ২১৯ জন, ৫৫ নম্বরের উপরে ৭৮৩ জন, ৫০
নম্বরের উপরে ২৪২৫ জন, ৪৫ নম্বরের উপরে ৫৮৩০ জন, ৪০ নম্বরের উপরে ১১৬৪৬ জন, ৩৫ নম্বরের
উপরে ২০১৩২ জন এবং ৩০ নম্বরের উপরে পেয়ে ৩১০৮৩ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ ছাড়াও পরীক্ষায় বিভিন্ন কারণে ২৩ জন শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র বাতিল
হয়েছে। ‘বি’ ইউনিটের গতবার পাসের হার ছিল ৫৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা আজ রাত ১১টা
৫৯ মিনিটের মধ্যে জিএসটির ওয়েবসাইট (https://gstadmission.ac.bd/) থেকে ফলাফল জানতে
পারবেন।
এদিকে গুচ্ছভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের আর্কিটেকচার (ড্রয়িং) পরীক্ষার ফলাফলও
ঘোষণা করা হয়েছে। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ড্রয়িং (ব্যবহারিক) পরীক্ষার মোট নম্বরের
৩০ শতাংশকে পাস হিসেবে বিবেচনা করে ৮৭৭ জনকে উত্তীর্ণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। পাসকৃত
শিক্ষার্থীরাও আজ রাত ১১টা ৫৯ মিনিটের আগেই জিএসটির ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের ফলাফল দেখতে
পাবেন। গুচ্ছভুক্ত ৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্কিটেকচারে ভর্তির জন্য মোট ১৬৫টি আসন রয়েছে।
প্রসঙ্গত, আগামী ১০ মে ‘সি’ ইউনিটে বাণিজ্য বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টা পূর্বেই কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশে তীব্র দাবদাহের কারণে বন্ধ ছিল মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা।
বেশ কয়েকদিন বন্ধ থাকার পর আজ রোববার (৫ মে) থেকে খুলছে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
শনিবার (৪ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম
এ খায়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে
যে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে
প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে রোববার (৫ মে) হতে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল,
কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’
এর আগে, প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যে গত ২৮ এপ্রিল থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
খুলে দেওয়া হয়। পরের দিন হাইকোর্ট দেশের সব প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস
বন্ধের নির্দেশ দেন।
পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়
বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে ধাপে ধাপে দেশের কয়েকটি জেলার মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বন্ধের কথা জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মন্তব্য করুন
পবিত্র রমজান মাস, ঈদুল ফিতর এবং তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বন্ধ
থাকার পর আগামীকাল রোববার (৫ মে) থেকে খুলছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে
এ তথ্য জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা
বিভাগ কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে আগামীকাল রোববার
(৫ মে) থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সেই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে
শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো..
·
তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।
·
শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাহিরে
পরিচালিত হয়ে থাকে এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসতে হয়, সে সকল কার্যক্রম সীমিত থাকবে।
·
তাপদাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার
ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে তা পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের
জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
স্কুল-কলেজ শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তি
মন্তব্য করুন