মন্তব্য করুন
ইউরোর প্রতি আসরেই ফেভারিটের তালিকায় থাকে ফ্রান্স। তবে দুইবারের ইউরো জয়ীরা ২৪ বছরেও জিততে পারেনি এই টুর্নামেন্টের শিরোপা। সেই খরা কাটানোর লক্ষ্য নিয়ে চলমান ইউরোতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ফরাসীদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রিয়া।
মাত্রই রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়া কিলিয়ান এম্বাপ্পের জন্য এবারের ইউরো বিশেষ পরীক্ষা হিসেবেই দেখা হচ্ছে। আর সেই যাত্রায় অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে প্রথম ৪৫ মিনিটে ১-০ তে এগিয়ে ফ্রান্স।
এদিন ম্যাচের ৩৮ মিনিটে ফরাসী তারকা এমবাপ্পের পাস ঠেকাতে গিয়ে নিজদের জালেই বল ঠেলে অস্ট্রিয়া। ফলে এই ১-০ তে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় ফরাসীরা।
এর আগে দারুণ কিছু সুযোগ পেয়েছিল দুইদলই। ম্যাচের ২১ মিনিটে এমবাপ্পে সহজ সুযোগ মিস করেন। দুরপাল্লার শট ঠেকিয়ে দেন অস্ট্রিয়ার গোলরক্ষক। এছাড়া ম্যাচের ৩৫ মিনিটে ডি বক্সের মধ্যে অস্ট্রিয়াও একটা ভালো সুযোগ পেয়েছিল।
প্রথমার্ধে ছিল দুই দলেরই দাপট। গোল মুখে দুই দলই একটি করব শট নেয়।
আপাতত ক্লাব ফুটবলের পাট চুকে ফুটবলপ্রেমীরা এখন বুদ ইউরোপীয় ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের আসর ইউরো নিয়ে। ফিফা বিশ্বকাপের দ্বিতীয় বড় টুর্নামেন্ট হিসেবেই ধরা হয় ইউরোকে।এখনও পর্যন্ত দারুণ জমজমাট এবারের আসর।
২০২৩ সালে ১০ ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটিতে হেরে ফ্রান্স শুরু করেছে ইউরোর এবারের আসর।অন্যদিকে, অস্ট্রিয়াও আছে ছন্দে। ২০২২ সালে এই দলের কোচের দায়িত্ব নেন রালফ রানিক।
দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়েও এগিয়ে ফরাসিরা। ২৫ বারের দেখায় ফ্রান্স জিতেছে ১৩টিতে, অস্ট্রিয়ার জয় ৯টি। আর ড্র হয়েছে তিনটি।
মন্তব্য করুন
ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের সুপার এইটের দৌড় থেকে ছিটকে গেছিল দুই দল। বাকি ছিল নিয়মরক্ষার ম্যাচের। শুধু তাই নয়, সেই ম্যাচটি আবার একদলের নিজেদের আত্মসম্মান রক্ষারও ছিল। আর সেই ম্যাচেই জ্বলে উঠলেন নিউজিল্যান্ড। পাপুয়া নিউ গিনিকে ৪৬ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়েছে তারা। আর তাতেই জয় দিয়ে এবারের বিশ্বকাপ শেষ করল কিউইরা।
ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অল্প রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই হোঁচট খায় নিউজিল্যান্ড। (২ বলে ০) স্কোরকার্ড চালু হওয়ার আগেই ফিন অ্যালেনের উইকেট হারায় কিউইরা। ১১ বলে ৬ রানের বেশি করতে পারেননি রাচিন রাবিন্দ্রা। লক্ষ্য ছোট ধীরেসুস্থে খেলে সামনের দিকে আগাতে থাকেন উইলিয়ামসন ও ডেভন কনওয়ে। এই জুটিতে আসে ৩১ বলে ৩৪ রান। কনওয়ে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে করেন ৩২ বলে ৩৫ রান।
এরপর ড্যারিল মিচেলকে নিয়ে ১৮ বলে ২৫ রানের অপরাজিত জুটি করে দল জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন উইলিয়ামসন। ১৭ বলে ১৮ রান করেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক আর ১২ বলে ১৯ রানে অপরাজিত ছিলেন মিচেল।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ডের পেসারদের তোপের মুখে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে নিউগিনি। নিউগিনির দলীয় ৩ রানে ওপেনার টনি উরার উইকেট (২ বলে ১) টিম সাউদি। ১৪ রানের মাথায় দ্বিতীয় উইকেটের (আসাদ ভালা ১৬ বলে ৬) পতন ঘটান লকি ফার্গুসন।
এরপর কিছুটা রয়েসয়ে খেলে ২৫ বলে ১৭ রান করে এলডব্লিউ হন চার্লস আমিনি। তাকে সাজঘরের পথ দেখান ফার্গুসন। মিচেল স্যান্টনারের বলে ফিন অ্যালেনের হাতে ক্যাচ হওয়ার আগে ২৭ বলে ১২ রান করেন সিসি বাউ।
লোওয়ার মিডলঅর্ডারে ১৩ বলে ১৪ রান করেন নরম্যান ভানাউ। বাকিদের আর কেউ দুই অংকের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ ওভারে কোনো রান না দিয়ে ৩টি উইকেট নেন ফার্গুসন। ২টি করে উইকেট নেন ইশ সোধি ও টিম সাউদি।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে নিজের চার ওভারে কোনো রান না দিয়ে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন নিউজিল্যান্ডের লকি ফার্গুসন। কোনো রান না দেয়ার পাশাপাশি তিনটি উইকেটও নিয়েছেন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম বোলার হিসেবে এই রেকর্ড গড়েন তিনি।
সোমবার (১৭ জুন) লকি ফার্গুসনের এই রেকর্ডের ম্যাচে মাত্র ৭৮ রানে অলআউট হয় পাপুয়া নিউগিনি। টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্ট ও ইশ সৌদি দুটি করে ও মিচেল স্যান্টনার একটি উইকেট নেন।
ম্যাচে কিউই বোলারদের সামনে পাপুয়া নিউগিনির কোনো ব্যাটারই দাঁড়াতে পারেননি। পাপুয়া নিউগিনির সাত ব্যাটারই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেনি। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৭ রান নেন চার্লস আমিনি। এছাড়া নরম্যান বানুয়া ১৪ এবং সিসি ভাউ ১২ রাতে নেন। এতে ৭৮ রানের মামুলি পুঁজি পায় পাপুয়া নিউগিনি।
প্রসঙ্গত, এর আগে টি-টোয়েন্টির ইতিহাসে চার ওভার মেডেন দিয়েছিলেন কানাডার ক্রিকেটার সাদ বিন জাফর। ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আমেরিকা অঞ্চলের বাছাই পর্বে এই রেকর্ড গড়েন তিনি। চার ওভারে কোনো রান না দিয়েই সেবার দুই উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ফ্রান্স অস্ট্রিয়া ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ
মন্তব্য করুন
ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের সুপার এইটের দৌড় থেকে ছিটকে গেছিল দুই দল। বাকি ছিল নিয়মরক্ষার ম্যাচের। শুধু তাই নয়, সেই ম্যাচটি আবার একদলের নিজেদের আত্মসম্মান রক্ষারও ছিল। আর সেই ম্যাচেই জ্বলে উঠলেন নিউজিল্যান্ড। পাপুয়া নিউ গিনিকে ৪৬ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়েছে তারা। আর তাতেই জয় দিয়ে এবারের বিশ্বকাপ শেষ করল কিউইরা।