ইনসাইড গ্রাউন্ড

খুলনাকে বিশাল টার্গেট দিলো চট্টগ্রাম

প্রকাশ: ০৭:১৮ পিএম, ২৪ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail খুলনাকে বিশাল টার্গেট দিলো চট্টগ্রাম

ঝড়ো ব্যাটিংয়ে খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স সংগ্রহ করেছে ৭ উইকেটে ১৯০ রান। ত্রিশোর্ধ্ব রান সংগ্রহ করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ, সাব্বির রহমান ও বেনি হাওয়েল।

খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাট করতে নামে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। সোহরাওয়ার্দী শুভর প্রথম ওভারে ২৩ রান সংগ্রহ করে ম্যাচ শুরু করেন কেনার লুইস ও উইল জ্যাকস। মাত্র ৭ বলের ঝড়েই থেমে যান জ্যাকস। ১ চার ও ২ ছক্কায় ৭ বলে ১৭ রান করে কামরুল ইসলাম রাব্বির শিকার হন তিনি।

আফিফ হোসেনের সাথে জুটিতে ২৩ রান যোগ করে বিদায় নেন লুইস। লুইস দুইটি করে চার ও ছক্কায় করেন ১৪ বলে ২৫ রান। আফিফ ও সাব্বির রহমানের জুটি বেশিক্ষণ দাঁড়ায়নি। দুই জনের ভুল বোঝাবুঝিতে রান-আউট হন আফিফ। ১৩ বলে ১৫ রান করে আফিফ বিদায় নেন। চতুর্থ উইকেটে বড় জুটি গড়েন সাব্বির ও মেহেদী হাসান মিরাজ। ফরহাদ রেজার এক ওভারে সাব্বির ও মিরাজ দুইজনেই জীবন পেয়েছিলেন।

আফগান পেসার নাভিন উল হকের এক ওভারে টানা তিন চার হাঁকানোর পর চতুর্থ বলটিও চার হাঁকানোর জন্য স্কুপ করতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন মিরাজ। চট্টগ্রামের অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ২৩ বলে ৩০ রান। চারটি চার হাঁকান তিনি। মিরাজ ফেরার দুই ওভার পরই বিদায় নেন সাব্বিরও। ৩৩ বলে ৩২ রানের ধীরগতির ইনিংস খেলেন সাব্বির। তার ইনিংসে ছিল একটি ছক্কা।

বেনি হাওয়েল নেমেই আগের দুই ম্যাচের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে দ্রুত রান সংগ্রহ করতে থাকেন। শেষ ৫ ওভারে চট্টগ্রাম সংগ্রহ করে ৬২ রান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ১৯০/৭ (২০ ওভার)
মিরাজ ৩০, লুইস ২৫, হাওয়েল ৩৪
কামরুল ২/৩৫

বিপিএল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ইউরো কাপ: অস্ট্রিয়ার ভুলে প্রথমার্ধে এগিয়ে ফ্রান্স

প্রকাশ: ০২:০২ এএম, ১৮ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ইউরোর প্রতি আসরেই ফেভারিটের তালিকায় থাকে ফ্রান্স। তবে দুইবারের ইউরো জয়ীরা ২৪ বছরেও জিততে পারেনি এই টুর্নামেন্টের  শিরোপা। সেই খরা কাটানোর লক্ষ্য নিয়ে চলমান ইউরোতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ফরাসীদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রিয়া।

মাত্রই রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়া কিলিয়ান এম্বাপ্পের জন্য এবারের ইউরো বিশেষ পরীক্ষা হিসেবেই দেখা হচ্ছে। আর সেই যাত্রায় অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে প্রথম ৪৫ মিনিটে ১-০ তে এগিয়ে ফ্রান্স।

এদিন ম্যাচের ৩৮ মিনিটে ফরাসী তারকা এমবাপ্পের পাস ঠেকাতে গিয়ে নিজদের জালেই বল ঠেলে অস্ট্রিয়া। ফলে এই ১-০ তে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় ফরাসীরা। 

এর আগে দারুণ কিছু সুযোগ পেয়েছিল দুইদলই। ম্যাচের ২১ মিনিটে এমবাপ্পে সহজ সুযোগ মিস করেন। দুরপাল্লার শট ঠেকিয়ে দেন অস্ট্রিয়ার গোলরক্ষক। এছাড়া ম্যাচের ৩৫ মিনিটে ডি বক্সের মধ্যে অস্ট্রিয়াও একটা ভালো সুযোগ পেয়েছিল।

প্রথমার্ধে ছিল দুই দলেরই দাপট। গোল মুখে দুই দলই একটি করব শট নেয়। 

আপাতত ক্লাব ফুটবলের পাট চুকে ফুটবলপ্রেমীরা এখন বুদ ইউরোপীয় ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের আসর ইউরো নিয়ে। ফিফা বিশ্বকাপের দ্বিতীয় বড় টুর্নামেন্ট হিসেবেই ধরা হয় ইউরোকে।এখনও পর্যন্ত দারুণ জমজমাট এবারের আসর। 

২০২৩ সালে ১০ ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটিতে হেরে ফ্রান্স শুরু করেছে ইউরোর এবারের আসর।অন্যদিকে, অস্ট্রিয়াও আছে ছন্দে। ২০২২ সালে এই দলের কোচের দায়িত্ব নেন রালফ রানিক।

দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়েও এগিয়ে ফরাসিরা। ২৫ বারের দেখায় ফ্রান্স জিতেছে ১৩টিতে, অস্ট্রিয়ার জয় ৯টি। আর ড্র হয়েছে তিনটি।


অস্ট্রিয়া   ফ্রান্স   ইউরো কাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বড় জয় দিয়ে এবারের বিশ্বকাপ শেষ করল কিউইরা

প্রকাশ: ০১:২২ এএম, ১৮ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের সুপার এইটের দৌড় থেকে ছিটকে গেছিল দুই দল। বাকি ছিল নিয়মরক্ষার ম্যাচের। শুধু তাই নয়, সেই ম্যাচটি আবার একদলের নিজেদের আত্মসম্মান রক্ষারও ছিল। আর সেই ম্যাচেই জ্বলে উঠলেন নিউজিল্যান্ড। পাপুয়া নিউ গিনিকে ৪৬ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়েছে তারা। আর তাতেই জয় দিয়ে এবারের বিশ্বকাপ শেষ করল কিউইরা।

ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অল্প রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই হোঁচট খায় নিউজিল্যান্ড। (২ বলে ০) স্কোরকার্ড চালু হওয়ার আগেই ফিন অ্যালেনের উইকেট হারায় কিউইরা। ১১ বলে ৬ রানের বেশি করতে পারেননি রাচিন রাবিন্দ্রা। লক্ষ্য ছোট ধীরেসুস্থে খেলে সামনের দিকে আগাতে থাকেন উইলিয়ামসন ও ডেভন কনওয়ে। এই জুটিতে আসে ৩১ বলে ৩৪ রান। কনওয়ে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে করেন ৩২ বলে ৩৫ রান।

এরপর ড্যারিল মিচেলকে নিয়ে ১৮ বলে ২৫ রানের অপরাজিত জুটি করে দল জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন উইলিয়ামসন। ১৭ বলে ১৮ রান করেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক আর ১২ বলে ১৯ রানে অপরাজিত ছিলেন মিচেল।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ডের পেসারদের তোপের মুখে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে নিউগিনি। নিউগিনির দলীয় ৩ রানে ওপেনার টনি উরার উইকেট (২ বলে ১) টিম সাউদি। ১৪ রানের মাথায় দ্বিতীয় উইকেটের (আসাদ ভালা ১৬ বলে ৬) পতন ঘটান লকি ফার্গুসন।

এরপর কিছুটা রয়েসয়ে খেলে ২৫ বলে ১৭ রান করে এলডব্লিউ হন চার্লস আমিনি। তাকে সাজঘরের পথ দেখান ফার্গুসন। মিচেল স্যান্টনারের বলে ফিন অ্যালেনের হাতে ক্যাচ হওয়ার আগে ২৭ বলে ১২ রান করেন সিসি বাউ।

লোওয়ার মিডলঅর্ডারে ১৩ বলে ১৪ রান করেন নরম্যান ভানাউ। বাকিদের আর কেউ দুই অংকের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ ওভারে কোনো রান না দিয়ে ৩টি উইকেট নেন ফার্গুসন। ২টি করে উইকেট নেন ইশ সোধি ও টিম সাউদি।


নিউজিল্যান্ড   ক্রিকেট   টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ইতিহাসের পাতায় অনন্য ফার্গুসন

প্রকাশ: ০১:০২ এএম, ১৮ জুন, ২০২৪


Thumbnail

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে নিজের চার ওভারে কোনো রান না দিয়ে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন নিউজিল্যান্ডের লকি ফার্গুসন। কোনো রান না দেয়ার পাশাপাশি তিনটি উইকেটও নিয়েছেন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম বোলার হিসেবে এই রেকর্ড গড়েন তিনি।

সোমবার (১৭ জুন) লকি ফার্গুসনের এই রেকর্ডের ম্যাচে মাত্র ৭৮ রানে অলআউট হয় পাপুয়া নিউগিনি। টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্ট ও ইশ সৌদি দুটি করে ও মিচেল স্যান্টনার একটি উইকেট নেন।

ম্যাচে কিউই বোলারদের সামনে পাপুয়া নিউগিনির কোনো ব্যাটারই দাঁড়াতে পারেননি। পাপুয়া নিউগিনির সাত ব্যাটারই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেনি। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৭ রান নেন চার্লস আমিনি। এছাড়া নরম্যান বানুয়া ১৪ এবং সিসি ভাউ ১২ রাতে নেন। এতে ৭৮ রানের মামুলি পুঁজি পায় পাপুয়া নিউগিনি।

প্রসঙ্গত, এর আগে টি-টোয়েন্টির ইতিহাসে চার ওভার মেডেন দিয়েছিলেন কানাডার ক্রিকেটার সাদ বিন জাফর। ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আমেরিকা অঞ্চলের বাছাই পর্বে এই রেকর্ড গড়েন তিনি। চার ওভারে কোনো রান না দিয়েই সেবার দুই উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।


নিউজিল্যান্ড   ক্রিকেট   টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ইউক্রেনকে উড়িয়ে চমক দেখাল রোমানিয়া

প্রকাশ: ১০:১৯ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ইউরো কাপে অঘটন। ফিফা ক্রমতালিকায় থাকা ২২তম স্থানে থাকা ইউক্রেনকে হারিয়ে চমক দিল ৪৬তম স্থানে থাকা রোমানিয়া। খেলার ফল ৩-০। রোমানিয়ার তরফে গোল করেছেন নিকোলাস স্টানসিউ, রাজভান মারিন এবং ডেনিস ড্রাগুস। তার মধ্যে স্টানসিউয়ের গোলটি চলতি ইউরোর সেরা গোলের তকমা পেয়েছে।

সোমবার মিউনিখের আলিয়াঞ্জ অ্যারিনায় ম্যাচের ৮ মিনিটের মাথায় প্রথম সুযোগ পায় রোমানিয়া; কিন্তু কোম্যানের শট তালুবন্দি করেন ইউক্রেনের রিয়াল মাদ্রিদ গোলরক্ষক লুনিন। ম্যাচের প্রথম ২৫ মিনিটে ৭১ শতাংশ বল নিজেদের দখলে নিয়ে রাখলেও কোন আক্রমণ তেমন করতে পারেনি ইউক্রেন।

এর মধ্যে ইউক্রেন গোলরক্ষক বড়সড় ভুল করে বসেন। তার ভুল পাসে ডি-বক্সের বাইরে বল পেয়ে যায় ডেনিস ম্যান। ম্যানের পাস থেকে অসাধারণ এক গোল করেন স্টানসিও। এখন পর্যন্ত এবারের ইউরোর সেরা গোলের তকমা ইতোমধ্যে পেয়ে গেছে এটি।

৩৭ মিনিটে মুদ্রিক দূরপাল্লার ভলি শট নিলে বল লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রোমানিয়া।

বিরতি থেকে ফিরে ৫ মিনিটের ব্যবধানে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় ইউক্রেনের ম্যাচ জয়ের স্বপ্ন। ৫৩ মিনিটে রাজভান মারিনের ডি-বক্সের বাইরে থেকে নেয়া শট খুঁজে পায় ইউক্রেনের জালের ঠিকানা।

২-০ এগিয়ে থাকা রোমানিয়া ৫৭ মিনিটে ইউক্রেনকে পুরো ম্যাচ থেকেই ছিটকে দেয়। আবারো সেই ডেনিস ম্যানের ক্রস থেকে ডেনিস দ্রাগাস ট্যাপ ইনে গোল করলে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় রোমানিয়া।

৬৫ মিনিটে ইউক্রেনের ইয়োরমোলেঙ্কোর শট বাইরে দিয়ে চলে গেলে গোল বঞ্চিত হয় তারা। পুরো ম্যাচে মাত্র ৩৫ শতাংশ বল নিজেদের দখলে রেখেও ইউক্রেনের সাথে জয় পেল রোমানিয়া।

ইউক্রেন   রোমানিয়া   ইউরো কাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

শক্তিশালী ফ্রান্সের সামনে আত্মপ্রত্যয়ী অস্ট্রিয়া

প্রকাশ: ০৯:৩৬ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

দুইবারের চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের ইউরো মিশন শুরু হচ্ছে আজ। বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় তারা অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে খেলবে। 


ফ্রান্সের বিপক্ষে এর আগে ১০ ম্যাচ খেলেছিল অস্ট্রিয়া। কিন্তু তাদের জয় মাত্র একটিতে। কিন্তু গেল ১৯ মাসে অস্ট্রিয়া ১৬টি ম্যাচ খেলেও হেরেছে মাত্র একটিতে। এ যাত্রায় তারা ইতালি এবং জার্মানির মতো দলকেও হারিয়েছে। তাইতো আত্মপ্রত্যয়ী অস্ট্রিয়া এবার ফ্রান্সকেও হারিয়ে দেওয়ার সাহস করছে।

জার্মান কোচ রালফ রাংনিক বলেন, ‘এই ম্যাচটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সাহসী হয়ে খেলবো। আমাদের নিজেদের শক্তিমত্তা নিয়ে আমরা আত্মবিশ্বাসী। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আগামীকালকের (আজকের) ম্যাচে আমরা ঠিক কিভাবে পারফর্ম করি। ফ্রান্স যেভাবে খেলে সেভাবে নয়, তারা হয় আমাদের চেয়ে কিছুটা ভালো না হয় কিছুটা খারাপ খেলবে। এই বিষয়টাই আমাদের দেখতে হবে।’

‘এই দিনের জন্য আমরা গেল দুই বছর ধরে প্রস্তুত হয়েছি। অবশেষে সেই প্রস্তুতি কাজে লাগানোর সুযোগ এলো। আমরা এই ম্যাচ নিয়ে খুবই উত্তেজিত। আসলে আনন্দটা সবকিছুর উর্ধ্বে।’ যোগ করেন তিনি।

তরুণদের ঘষেমেজে অদম্য শক্তির একটি দলে পরিণত করেছেন রাংনিক। যারা হাইপ্রেস ফুটবল খেলে প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগকে ব্যতিব্যস্ত করে ফেলে। এভাবে খেলেই তারা বাছাইপর্বের আট ম্যাচের ছয়টিতে জিতেছিল।

অস্ট্রিয়ার সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের নাম কিলিয়ান এমবাপ্পে। যিনি ইউরোর এবারের আসরে ভালো করতে তেঁতে আছেন। কারণ, ২০২০ ইউরোতে তিনি কোনো গোল পাননি। তার ওপর সুইজারল্যান্ডের কাছে হেরে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছিল তারা। এবার শিরোপা জয়ের অন্যতম দাবিদার ফরাসিরা।

জার্মানিতে আসার আগে তারা দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে এসেছে। প্রথমটায় লুক্সেমবার্গকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে। পরেরটায় কানাডার সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করেছে। ইউরোতে এবার নিজেদের সামর্থ দেখানোর পালা ২০১৮ সালের বিশ্বকাপ জয়ীদের।

ফ্রান্স   অস্ট্রিয়া   ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন