ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিপিএলের ইতিহাসে যত হ্যাটট্রিক

প্রকাশ: ০৮:২৯ এএম, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail বিপিএলের ইতিহাসে যত হ্যাটট্রিক

মোহাম্মদ মৃত্যুঞ্জয়ের হাত ধরে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) অষ্টম আসর দেখল প্রথম হ্যাটট্রিক। এ নিয়ে বিপিএল হ্যাটট্রিকের দেখা পেয়েছে ৬ বার। সেই ৬ হ্যাটট্রিক কবে হয়েছে, কারা করেছে চলুন দেখে নেয়া যাক: 

মোহাম্মদ সামি: পাকিস্তানের সাবেক এই পেসার ২০১২ সালে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে এই হ্যাটট্রিক করেন। দুরন্ত রাজশাহীর হয়ে পরপর তিন বলে সাজঘরে ফেরান ড্যারেন স্টিভেনস, আফতাব আহমেদ ও রানা নাভেদুল হাসানকে। এটাই ছিল বিপিএলের প্রথম হ্যাটট্রিক।

আল-আমিন হোসেন: ২০১৫ সালে আল-আমিনের এই হ্যাটট্রিক ছিল বরিশাল বুলসের হয়ে। সিলেট সুপার স্টার্সের তিন ব্যাটার মুমিনুল হক, রবি বোপারা ও নুরুল হাসান সোহানকে একে একে সাজঘরে ফেরান। বিপিএলে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে হ্যাটট্রিক করেন তিনি।

আলিস আল ইসলাম: বিপিএল অভিষেকেই হ্যাটট্রিক করে বসেন আলিস। ঢাকা ডায়নামাইটসের নেট বোলার ছিলেন তিনি। খেলোয়াড় হিসেবে একাদশে সুযোগ পেতেই পরপর তিন বলে সাজঘরে ফেরান মোহাম্মদ মিঠুন, মাশরাফি বিন মুর্তজা ও ফরহাদ রেজাকে। রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে আলিস এই হ্যাটট্রিক করেছিলেন ২০১৯ সালে।

ওয়াহাব রিয়াজ: ওয়াহাবের হ্যাটট্রিক ২০১৯ সালে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে খুলনা টাইটান্সের বিরুদ্ধে গড়েন এই কীর্তি। হ্যাটট্রিকের পথে একে একে সাজঘরে ফেরান ডেভিড ভিসা, তাইজুল ইসলাম ও সাদ্দাম হোসেনকে।

আন্দ্রে রাসেল: ২০১৯ সালেই বিপিএল পায় পঞ্চম হ্যাটট্রিকের দেখা। ঢাকা ডায়নামাইটসের অলরাউন্ডার রাসেল চিটাগং ভাইকিংসের নিজের শেষ ওভারে টানা তিন বলে সাজঘরে ফেরান চিটাগংয়ের মুশফিকুর রহিম, ক্যামেরন ডেলপোর্ট ও দাসুন শানাকাকে।

মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী: আলিসের মত মৃত্যুঞ্জয়ও বিপিএলে নিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেছিলেন। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের এই পেসার একে একে সাজঘরে ফেরান সিলেট সানরাইজার্সের এনামুল হক বিজয়, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও রবি বোপারাকে। একইসাথে দলকে জয়ের পথও দেখান এই তরুণ।

বিপিএল   বাংলাদেশ ক্রিকেট   মৃত্যুঞ্জয়   বিপিএলে হ্যাটট্রিক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জিম্বাবুয়েকে ৯ রানে হারিয়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রকাশ: ০৬:৩৯ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে রক্ষণাত্মক ক্রিকেট খেলে প্র্রথম তিন ম্যাচেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগারা। এতে চট্টগ্রাম পর্বেই সিরিজ নিশ্চিত হয়েছে বাংলাদেশের। ‍তৃতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে রানে হারিয়েছে শান্ত বাহিনী।

মঙ্গলবার (৭ মে) আগে ব্যাট করে জিম্বাবুয়েকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে নয় উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান তুলতে পারে জিম্বাবুয়ে। এতে ৯ রানের জয় পায় বাংলাদেশ।

রান তাড়া করতে নেমে কখনোই জয়ের পথে ছিল না জিম্বাবুয়ে। শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে দলটি। সফরকারীদের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১ রানের ইনিইংস খেলেন তাদিওয়ানাশে মারুমানি। এছাড়া জোনাথন ক্যাম্পবেল ২১ রান করেন।

শেষ দিকে ফারাজের অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংস জিম্বাবুয়ের হারের ব্যবধান কমিয়েছে। তিনি ছাড়া মাদান্দে ১১ ও মাসাকাদজা ১৩ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে সাইফউদ্দিন তিনটি, রিশাদ দুটি এবং তানভীর, তাসকিন, সাকিব ও রিয়াদ একটি করে উইকেট নেন।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। ওপেনার লিটন দাস ও তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্ত দুজনেই ছিলেন ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দী। লিটন ১২ ও শান্ত ৬ রান করেন। আরেক ওপেনার তামিম ফেরেন ২১ রানে।

চতুর্থ উইকেটে তাওহীদ হৃদয় ও জাকের আলীর ৮৭ রানের জুটিতে বাংলাদেশের শক্ত পুঁজি নিশ্চিত হয়। জাকের ৪৪ রানে ফিরলেও ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটির দেখা পান হৃদয়। সাজঘরে ফেরার আগে ৫৭ রান করেন তিনি।

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৯ ও রিশাদ ৬ রানের অপরাজিত দুই ক্যামিও খেলেন। জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।

জিম্বাবুয়ে   টি-টোয়েন্টি সিরিজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

তৃতীয় টি-২০তে বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ

প্রকাশ: ০৪:৫৬ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।

ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মুজারাবানির বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন লিটন। আউট হওয়ার আগে ১২ করেন এ ব্যাটার।

পরে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। সিকান্দার রাজার ঘূর্ণিতে কাটা পড়েন টাইগার দলপতি।

এরপর বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম। কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান।

জাকের আলী অনিককে নিয়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যান হৃদয়। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে ফিফটি করে হৃদয় (৫৭) ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি।

তার বিদায়ের পর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকের (৪৪)। মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হন তিনি। শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৬৫ রানে।

জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

পর পর লিটন-শান্ত সাজঘরে

প্রকাশ: ০৩:৩৬ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।

তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

তৃতীয় টি-২০তে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল জিম্বাবুয়ে

প্রকাশ: ০৩:০২ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।

অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।

এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।

সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।

অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।

বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।

জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

দুঃসময় যেন পিছু ছাড়ছে না ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের

প্রকাশ: ০১:১৯ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে চরম হতাশা। কারণ দুঃসময় যেন কোন মতেই পিছু ছাড়ছে না তাদের। যতদিন যাচ্ছে, মাঠের পারফরম্যান্সে ততোই ম্লান হচ্ছে তারা। যার প্রমাণ মিলেছে গতকালের ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ম্যাচে।

প্রথম পর্বের হারের প্রতিশোধ নিতে মাঠে নামা দলটি পেয়েছে উল্টো ৪-০ ব্যবধানের হারের তিক্ততা। ম্যাজিকের বদলে মাঠে ম্যানইউ ছিল ভীষণ সাদামাটা। প্রতিপক্ষের বিবর্ণতার সুযোগে বিশাল জয় তুলে নেয় ক্রিস্টাল।

ম্যাচের ১২ মিনিটেই এগিয়ে যায় দলটি। বক্সের মাঝামাঝি থেকে বাঁ পায়ের শটে দলকে এগিয়ে নেন ওলিসে। গোল পরিশোধে মরিয়া হয়ে ওঠে ম্যানইউ। তবে ৪০তম মিনিটে আবারও গোল হজম করে টেন হাগের শিষ্যরা। মাতেতার গোলে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় প্যালেস।

৫৮ মিনিটে ইংলিশ ডিফেন্ডার টাইরিক মিচেল ব্যবধান আরও বাড়ালে ফিঁকে হয়ে যায় সফরকারীদের ঘুরে দাঁড়ানোর আশা। আর আট মিনিট পর দারুণ নৈপুণ্যে নিজের দ্বিতীয় গোলে জয় নিশ্চিতই করে ফেলেন ওলিসে। ডান দিক থেকে বক্সে ঢুকে জোরালো শটে ম্যানইউর কফিনে ঠুকেন শেষ পেরেক।

বিব্রতকর এই হারে উয়েফা কনফারেন্স লিগের টিকিট পাওয়ার লড়াইয়েও পিছিয়ে পড়ল দলটি। এবারের লিগে ইউনাইটেডের এটা ১৩ তম হার। ৩৫ ম্যাচে ৫৪ পয়েন্ট নিয়ে আট নম্বরে আছে ম্যানইউ। তাদের সমান পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে সপ্তম স্থানে চেলসি।


ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড   এফএ কাপ   ফুটবল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন