ইনসাইড গ্রাউন্ড

কেমন ছিল বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব?

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২


Thumbnail কেমন ছিল বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব?

শেষ হলো বিপিএলের চট্টগ্রামের পর্ব। ঢাকায় যাচ্ছেতাই এক প্রথম পর্ব পার করে বিপিএল যেন তার আসল স্বাদ ফিরে পেল চট্টগ্রামে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট মানেই চার-ছক্কার ফুলঝুরি, যেখানে ব্যাটাররা দাপট দেখাবে। অথচ বিপিএলের প্রথম পর্বে ঢাকার ম্যাচগুলোতে যেন টি-টোয়েন্টির আমেজই পাওয়া যায়নি। তবে ক্রিকেট ভক্তদের মনের দুঃখ দূর করেছে বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব। খুব বেশি ম্যাচ না হলেও সেখানে যেমন রান পেয়েছে দলগুলো, তেমনি হ্যাটট্রিকের দেখাও মিলেছে। সবমিলিয়ে বলা যায়, চট্টগ্রামে যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছিল বিপিএল। 

২৮ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব। ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ৮টি ম্যাচ হয় চট্টগ্রামে। প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই দলগুলো যেমন বড় রানের দেখা পেয়েছে তেমনি ম্যাচগুলোও ছিল বেশ উপভোগ্য। বিপিএলের ঢাকা পর্বে কোন শতক কিংবা হ্যাটট্রিকের দেখা না মিললেও চট্টগ্রাম পর্বে দুইটি শতক ও একটি হ্যাটট্রিকের দেখা মিলে। 

ঢাকা পর্বে দিনের ম্যাচগুলোতে রানের দেখা মিলতো না, রাতের ম্যাচে রান হলেও সেটা খুব বেশি ছিল না। কিন্তু চট্টগ্রামে যেন তার উল্টো। দিনেও যেমন রান হচ্ছে তেমনি রাতের ম্যাচগুলোতেও দেখা মিলছে রানের। এই চট্টগ্রামেই দলীয় ২০২ রান করে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স, এই বড় রান তাড়া করতে নেমে দারুণ জবাব দেয় সিলেট। সেই এক ম্যাচেই হয়েছিল প্রায় ৪০০ রান। ব্যাটারদের থেকে রান আসায় ক্রিকেট ভক্তরাও দারুণ খুশি ছিল চট্টগ্রাম পর্ব নিয়ে। তাছাড়া এডিআরএস প্রযুক্তি ব্যবহার করায় দর্শকদের মাঝেও কিছুটা সন্তোষজনক দেখা যায়। 

বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্বেই দেখা মিলে শতকের। তাও এক ম্যাচেই দুই দলের দুইজন শতক হাঁকান। শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) ঢাকার বিপক্ষে আগে ব্যাটিংয়ে নামে সিলেট। সেই ম্যাচে লেন্ডল সিমন্সের ঝড়ো, দুর্দান্ত ১১৬ রানের ইনিংসে ভর করে ১৭৫ রান করেছিল সিলেট। অনেকেই ভেবেছিল হয়তো সেই ম্যাচে জয় পাবে সিলেট। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে আরও বড় চমক দেখান তামিম ইকবাল। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট থেকে ছয় মাসের অবসরের ঘোষণার পর ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেন তামিম। ঘরের মাঠে অপরাজিত ১১১ রান করে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি। 

ব্যাটারদের রাজত্বের মাঝেও হ্যাটট্রিক দেখা মিলে চট্টগ্রামে। আর সেই হ্যাটট্রিক করেন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের মৃত্যুঞ্জয়। নিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই বাজিমাত করেন বিশ্বকাপ জয়ী এই ক্রিকেটার। তার হ্যাটট্রিকেই শেষ পর্যন্ত সেই ম্যাচ জিততে সক্ষম হয় চট্টগ্রাম। এবারের বিপিএলের অন্যতম প্রাপ্তিই বলা যায় এই মৃত্যুঞ্জয়কে। বরিশালের বিপক্ষেও এই বোলারের সামনে ছিল হ্যাটট্রিক করার সুযোগ। সেটি করতে না পারলেও সে ম্যাচেও তিনি শিকার করেছিলেন চার উইকেট। বিপিএলের বাকি ম্যাচগুলোতেও যে তার প্রতি আলাদা নজর থাকবে সকলের সেটি বলার অপেক্ষা রাখে  না। 

তাছাড়া চট্টগ্রামে সাকিবের রানে ফেরাটাও বেশ স্বস্তি দিয়েছে ক্রিকেটপ্রেমীদের। চলতি আসরে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন সাকিব। তবে হাসছিল না সাকিবের ব্যাট। অবশেষে যেন সাকিবের ব্যাটেও রান ফিরলো। চট্টগ্রামে শেষ দুই ম্যাচেই ব্যাট হাতে রান পেয়েছেন এই অলরাউন্ডার। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে সর্বশেষ ম্যাচে ৩১ বলে ৫০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন তিনি। এর আগের ম্যাচেও ব্যাট হাতে রান পান সাকিব। সে ম্যাচে খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে ২৭ বলে ৪১ রান করেন তিনি। 

সব মিলিয়ে বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব দেশের ক্রিকেট ভক্তদের এতটাই মুগ্ধ করেছে যে, অনেকেই মজা করে বলছেন বিপিএলের বাকি ম্যাচগুলোও চট্টগ্রামে আয়োজন করা হউক। তবে যাই হউক সফলভাবে চট্টগ্রাম পর্ব শেষ করে আগামীকাল থেকে আবারও বিপিএল ফিরছে ঢাকায়। চট্টগ্রামের মতো দলগুলো মিরপুরে রান পায় কিনা সেটিই এখন দেখার বিষয়।

বিপিএল   সাকিব   বিপিএল চট্টগ্রাম   তামিম   রিয়াদ   মুশফিক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জার্মান জায়ান্টদের বিপক্ষে আগে থেকেই সতর্ক রিয়াল

প্রকাশ: ০৮:৫৩ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে রিয়ালকে আটকে রেখে দারুণ ফুটবল খেলে ২-২ গোলে ড্র করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার জন্য দ্বিতীয় লেগের পূর্বে নতুন কিছুর সন্ধানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। এমন পরিস্থিতিতে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, দলের পারফরমেন্স ভালো করা না গেলে জার্মান জায়ান্টদের পিছনে ফেলা মুশকিল হবে।

প্রথম লেগে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের দুই গোলে মাদ্রিদ ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে। ঐ ম্যাচের পর আনচেলত্তি আলিয়াঞ্জ অ্যারেনাতে বলেছিলেন, ‘বায়ার্ন খুবই বিপদজনক দল। তারা আজ সেরা ম্যাচ খেলেছে, যা আমরা পারিনি। নিজেদের উন্নতি করার এখনও সময় আছে।’

এরই মধ্যে গত শনিবার কাদিজকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লা লিগার শিরোপা নিশ্চিত করেই মাদ্রিদ ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে বায়ার্নকে আতিথ্য দিচ্ছে। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচকে সামনে রেখে লা লিগার শিরোপা জয় উৎসব আপাতত বন্ধ রেখেছে লস ব্লাঙ্কোসরা।

রেকর্ড ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী রিয়াল মাদ্রিদ এখন তাদের ইউরোপীয়ান মুকুটে আরও একটি পালক যোগ করতে মুখিয়ে আছে।

আনচেলত্তি বলেছেন, ‘আমরা সকল সমর্থকদের সাথে জয়ের উৎসব উদযাপন করতে চাই। সবাই বিষয়টি বুঝতে পারছে। বুধবার আমাদের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মৌসুমে সম্ভবত এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।’

মাদ্রিদ অধিনায়ক নাচো ফার্নান্দেজও কোচের সাথে একমত পোষন করেছেন, ‘আমরা ফাইনালে খেলার একেবারে দ্বারপ্রান্তে রয়েছি। সবাই এই একটি ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছি। যে কারণে এই মুহূর্তে খুব একটা আনন্দ উদযাপন করছি না।’


রিয়াল মাদ্রিদ   বায়ার্ন মিউনিখ   চ্যাম্পিয়ন্স লিগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জিম্বাবুয়েকে ৯ রানে হারিয়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রকাশ: ০৬:৩৯ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে রক্ষণাত্মক ক্রিকেট খেলে প্র্রথম তিন ম্যাচেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগারা। এতে চট্টগ্রাম পর্বেই সিরিজ নিশ্চিত হয়েছে বাংলাদেশের। ‍তৃতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে রানে হারিয়েছে শান্ত বাহিনী।

মঙ্গলবার (৭ মে) আগে ব্যাট করে জিম্বাবুয়েকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে নয় উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান তুলতে পারে জিম্বাবুয়ে। এতে ৯ রানের জয় পায় বাংলাদেশ।

রান তাড়া করতে নেমে কখনোই জয়ের পথে ছিল না জিম্বাবুয়ে। শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে দলটি। সফরকারীদের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১ রানের ইনিইংস খেলেন তাদিওয়ানাশে মারুমানি। এছাড়া জোনাথন ক্যাম্পবেল ২১ রান করেন।

শেষ দিকে ফারাজের অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংস জিম্বাবুয়ের হারের ব্যবধান কমিয়েছে। তিনি ছাড়া মাদান্দে ১১ ও মাসাকাদজা ১৩ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে সাইফউদ্দিন তিনটি, রিশাদ দুটি এবং তানভীর, তাসকিন, সাকিব ও রিয়াদ একটি করে উইকেট নেন।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। ওপেনার লিটন দাস ও তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্ত দুজনেই ছিলেন ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দী। লিটন ১২ ও শান্ত ৬ রান করেন। আরেক ওপেনার তামিম ফেরেন ২১ রানে।

চতুর্থ উইকেটে তাওহীদ হৃদয় ও জাকের আলীর ৮৭ রানের জুটিতে বাংলাদেশের শক্ত পুঁজি নিশ্চিত হয়। জাকের ৪৪ রানে ফিরলেও ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটির দেখা পান হৃদয়। সাজঘরে ফেরার আগে ৫৭ রান করেন তিনি।

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৯ ও রিশাদ ৬ রানের অপরাজিত দুই ক্যামিও খেলেন। জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।

বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ ক্রিকেট   বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

তৃতীয় টি-২০তে বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ

প্রকাশ: ০৪:৫৬ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।

ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মুজারাবানির বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন লিটন। আউট হওয়ার আগে ১২ করেন এ ব্যাটার।

পরে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। সিকান্দার রাজার ঘূর্ণিতে কাটা পড়েন টাইগার দলপতি।

এরপর বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম। কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান।

জাকের আলী অনিককে নিয়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যান হৃদয়। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে ফিফটি করে হৃদয় (৫৭) ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি।

তার বিদায়ের পর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকের (৪৪)। মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হন তিনি। শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৬৫ রানে।

জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

পর পর লিটন-শান্ত সাজঘরে

প্রকাশ: ০৩:৩৬ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।

তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

তৃতীয় টি-২০তে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল জিম্বাবুয়ে

প্রকাশ: ০৩:০২ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।

অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।

এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।

সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।

অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।

বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।

জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন