টি-টোয়েন্টি
বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ পর্ব শেষ। জমজমাট ব্যাট-বলের লড়াইয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
চলে এসেছে নকআউট পর্বে। মাঠের খেলার সাথে এবার দলগুলোকে যুদ্ধ করতে হয়েছে বিশ্বকাপের
তৃতীয় প্রতিপক্ষ বৃষ্টির সাথে। অনেকগুলো ম্যাচের ফল নির্ধারণে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে
প্রকৃতি।
ছয়
দলের লড়াই শেষে গ্রুপ-১ থেকে এবারের আসরের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে নিউজিল্যান্ড ও
ইংল্যান্ড। তবে সে পথটা সহজ ছিলো না কোন দলের জন্যই। পেন্ডলামের মতো দুলেছে শেষ চারের
ভাগ্য। প্রতিপক্ষকে আটকে রাখার পরিকল্পনার পাশাপাশি প্রকৃতির দিকেও করুণার আকুতি ছিলো
সবার।
প্রথম
দল হিসেবে এবারের আসরের সেমিফাইনালে উঠে নিউজিল্যান্ড। সুপার টুয়েলভের উদ্বোধনী ম্যাচে
মুখোমুখি হয় গত আসরের দুই ফাইনালিষ্ট অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। সে ম্যাচে বর্তমান
চ্যাম্পিয়নদের একরকম উড়িয়ে দেয় কিউইরা। আগে ব্যাট করে ডেভন কনওয়ের অপরাজিত ৯২ রানের
ইনিংসে নির্ধারিত ওভার শেষে অজিদের সামনে ২০১ রানের টার্গেট ছুড়ে দেয় ব্ল্যাক ক্যাপসরা।
পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মাত্র ১১১ রানে অলআউট হয় অস্ট্রেলিয়া। ৮৯ রানের বড় জয়
পায় নিউজিল্যান্ড। ব্যাট-বলে দাপট দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়ার
মাটিতে এক যুগ পর জয়ের দেখা পায় আগের আসরের রানার্সআপরা।
দ্বিতীয়
ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের প্রতিপক্ষ ছিলো আফগানিস্তান। তবে মেলবোর্নে সে ম্যাচটি ভেসে
যায় বৃষ্টিতে। মাঠে গড়ায় নি একটি বলও। তাই নিজেদের মধ্যে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে সন্তুষ্ট
থাকতে হয় দুই দলকে।
পরের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাঠে নামে কেন উইলিয়ামসনের দল। সে ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতে বিপাকে পড়লেও গ্লেন ফিলিপসের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে চ্যালেঞ্জিং স্কোর পায় কিউইরা। পরে ট্রেন্ট বোল্টের বিধ্বংসী বোলিংয়ের সামনে দাড়াতে পারেনি লঙ্কানরা। ৬৫ রানের জয় নিয়ে আসরে শতভাগ জয়ের রেকর্ড ধরে রাখে নিউজিল্যান্ড।
তবে চতুর্থ ম্যাচে আসরে প্রথম পরাজয়ের স্বাদ পায় ব্ল্যাক ক্যাপসরা। ব্রিসবেনে সে ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ছিলো ইংল্যান্ড। এগিয়ে থেকেই ইংলিশদের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল কিউইরা। জিতলে সেমিফাইনাল অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যেতো উইলিয়ামসন-সাউদিদের। তবে ইংল্যান্ডের জন্য ম্যাচটি ছিলো বাঁচা মরার লড়াই। হেরে গেলে শেষ চারের সমীকরণ আরো কঠিন হয়ে পড়তো ইংলিশদের জন্য। আগে ব্যাট করে নিউজিল্যান্ডের সামনে ১৮০ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দেয় বাটলার-স্টোকসরা। তবে টার্গেট তাড়ায় ১৫৯ রানে থামে কিউইদের ইনিংস। ২০ রানে জয় পায় ইংল্যান্ড।
শেষ
ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে সুপার টুয়েলভের সফল সমাপ্তি টানে নিউজিল্যান্ড। কেন উইলিয়ামসনের
দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ১৮৫ রান তোলে তাসমান পারের দেশটি। আইরিশরা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেও
ম্যাচটি হেরে যায় ৩৫ রানে। ফলে সেমিতে উঠতে নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক সেরে রাখে নিউজিল্যান্ড।
পরের ম্যাচেই অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল আফগানিস্তানের। অজিদের ব্যাটিং ইনিংস শেষ
হতেই বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যায় বোল্ট-সাউদিদের। কারণ রানরেটে কিউইদের
ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল না আর কারোরই।
৫
ম্যাচ শষে ৩ জয় ও ১ হারে ছয় পয়েন্ট পায় নিউজিল্যান্ড। একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় যোগ
হয় আরো ১ পয়েন্ট। ২.১১৩ রানরেটও বাকিদের থেকে যোজন যোজন এগিয়ে দিয়েছে কিউইদের। ৯ নভেম্বর
প্রথম সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল নিউজিল্যান্ড নকআউট
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।
শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যায় মিরপুর শের-ই-বাংলায় টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। যেখানে অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফেরা সৌম্যের সাথে ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি তুলে নেন এই তরুণ ওপেনার। অন্যদিকে একটা লম্বা সময় পর দলে ফিরে ভালো করেন সৌম্যও। তাদের জুটিতে দলীয় শতকে পৌঁছায় টাইগাররা।
তবে শতকের ঘরে পৌঁছানোর পরই শুরু হয় পতন। একের পর এক উকেট যেন নিজ হাতে বিলিয়ে দিয়েছেন টাইগার ব্যাটাররা। আর এতে করে ১৪৩ রানের স্বল্প পুঁজিতে অল আউট হয় বাংলাদেশ।
এদিন বিপর্যয়ের শুরুটা হয় তানজিদ তামিমকে দিয়েই। ৩৪ বলে ফিফটি পূর্ণ করার পর তিনি লুক জঙওয়ের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হয়েছেন। যদিও নিজের কাজটা ঠিকই করে গিয়েছিলেন তিনি। ৫২ রানে ফেরেন এই ওপেনার। একই বোলারকে উইকেট দিয়েছেন সৌম্যও কিছুটা ধীরগতির ইনিংসে ৩৪ বলে ৪১ করে হয়েছেন এলবিডব্লু।
চলতি সিরিজে দারুণ ছন্দে থাকা হৃদয়ও এদিন ব্যর্থ। সিকান্দার রাজার বলে সুইপ খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে বেনেটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মিডল অর্ডারের এই ভরসা। ১০ মাস পর টি-টোয়েন্টি খেলতে এসে ব্যর্থ সাকিবও। ব্যাটে-প্যাডে বিশাল গ্যাপ দিয়ে বল ঢুকতে সমস্যাই হয়নি। বেনেটের বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরেছেন ১ রান করেই।
একই ওভারের শেষ বলে ফিরেছেন অধিনায়ক শান্ত। দম ফেলার আগেই ফিরেছেন সাকিব আল হাসান (১), অধিনায়ক নাজমুল শান্ত (২) ও জাকের আলি (৬)। আসা-যাওয়ার মিছিল দেখে মিরপুরের গ্যালারিতে তখন ভুয়া ভুয়া স্লোগান।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা করেছে বাংলাদেশ। এদিন অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফিরেছেন সৌম্য সরকার। আর সৌম্যের সাথে এদিন ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম।
শুক্রবার (১০ মে) মিরপুর শের-ই-বাংলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তানজিদ তামিম শুরু থেকেই আছেন উড়ন্ত ছন্দে। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই তুলেন নিয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি।
এদিন দ্বিতীয় ওভারেই ব্লেসিং মুজারাবানির ওভার দিয়ে শুরু। সেই ওভারে পেয়েছেন একটি চারের দেখা। পরের দুই ওভারে ছিল আরও দুইটি করে চারের দেখা। মুজারাবানির পরের ওভারেও জুনিয়র তামিম দেখালেন নিজের ব্যাটিং কারিশমা। জোড়া চার ছিল সেই ওভারেও। এমনকি পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারেও ছিল দুই চার। যদিও সেবার একটা চার আছে লেগবাই থেকে।
পাওয়ারপ্লেতে তামিমের এমন তাণ্ডব দেখেই কিনা ঝড় শুরু করেছেন সৌম্য সরকারও। সপ্তম আর অষ্টম ওভারে বাংলাদেশের ইনিংসের প্রথম দুই ছক্কাও এসেছে সৌম্যর ব্যাট থেকে। আর ইনিংসের নবম ওভারে এসে ফিফটির দেখা পান তানজিদ তামিম।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ১১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০০ রান।
তানজিদ তামিম সৌম্য সরকার বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই তিন ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে এবং সবকটিতেই জিতে দুই ম্যাচ বাকি রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। যার জন্য বাকি দুই ম্যাচ অনেকটাই নিয়ম রক্ষার।
তবে বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা চলছে টাইগার স্কোয়াডে, তাই একেবারে গুরুত্বহীনও নয় এই ম্যাচগুলো। এমন পরিস্থিতিতে শুক্রবার (১০ মে) চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মিরপুর শের-ই-বাংলায় রোডেশিয়ানদের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। যেখানে টস হেরে আগে ব্যাটিং করবে নাজমুল হোসেন শান্ত’র দল।
এই ম্যাচের একাদশে টাইগাররা তিনটি পরিবর্তন এনেছে। স্কোয়াডে নতুন করে যুক্ত হওয়া সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান ও সৌম্য সরকার এই ম্যাচের একাদশে ফিরেছেন।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), জোনাথন ক্যাম্পবেল, ক্লাইভ মাদান্দে, রায়ান বার্ল, লুক জঙ্গুই, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ফারাজ আকরাম, ব্লেসিং মুজারাবানি ও রিচার্ড এনগারাবা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
দীর্ঘ সাড়ে ৪ বছর পর অবসর ভেঙে আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন মোহাম্মদ আমির। ঘরের মাঠে প্রত্যাবর্তনটা মন্দ হয়নি তার। তবে মাঠের বাইরের ইস্যুতে সমস্যায় পড়েছিলেন তারকা এই পেসার।
টি-২০ বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ খেলবে পাকিস্তান। দলে আছেন আমিরও। তবে ভিসা জটিলতায় দলের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের বিমানে চড়া হয়নি তার। তাতে সিরিজটি খেলা নিয়েও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। অবশেষে সে সমস্যার সমাধান হয়েছে।
দল চলে যাওয়ার দুই দিন পর আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। পাকিস্তান দলের অন্যদের সঙ্গে গত মাসেই আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেতে আবেদন করেছিলেন তিনি। তবে খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফসহ দলের সবার ভিসা হলেও আমির পাননি।
এরই মধ্যে মঙ্গলবার (৭ মে) আমিরকে দেশে রেখে আয়ারল্যান্ডে রওনা দেয় পাকিস্তান দল। ক্রিকেট পাকিস্তান জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৯ মে) আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। তার ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
পরে আইরিশ দূতাবাসে ভিসার জন্য আবারও কাগজপত্র জমা দেন আমির। আসন্ন সিরিজের আগে ভিসা নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিলেন ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ ইউসুফও। তবে শেষ পর্যন্ত ভিসা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় দলের সঙ্গেই আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশে উড়াল দিতে পেরেছেন তিনি।
মোহাম্মদ আমির পাকিস্তান নিউজিল্যান্ড আয়ারল্যান্ড
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।