ফুটবল বিশ্বকাপ হচ্ছে বৈশ্বিক ক্যালেন্ডারের
সবচেয়ে বড় আয়োজন। অলিম্পিক গেম থেকেও এর গুরুত্ব অনেক বেশি।
২০ নভেম্বর কাতারে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে
এবারের ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ। ধারণা করা হচ্ছে, পাঁচশ কোটি মানুষ পর্দায় খেলা দেখবে।
অন্যদিকে ১০ লাখের বেশি লোক সরাসরি এই খেলা দেখবে।
টিকিট, স্পনসরশিপ, প্রাইজ মানি ও পর্যটন
থেকে প্রচুর অর্থ আয় হয় এই ধরনের আয়োজনকে কেন্দ্র করে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো একটি আয়োজক দেশের
জন্য এর আর্থিক মূল্য কতটুকু? সংক্ষেপে উত্তর হলো আয়োজক দেশ তেমন কোনো অর্থই পায় না।
বিশ্বকাপের বেশিরভাগ আয়োজক দেশ প্রস্তুতি,
অবকাঠামো উন্নয়ন, হোটেল নির্মাণসহ বিভিন্নখাতে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে। কিন্তু এর
বেশিরভাগ প্রায়শই পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয় না। বিশেষে করে নগদ ক্যাশের ক্ষেত্রে।
তার মানে এই নয় যে বিশ্বকাপের আয়জন
থেকে অর্থ আসে না। মূলত বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হয় এই ধরনের আয়োজন থেকে। ২০১৮ সালের রাশিয়া
বিশ্বকাপ থেকে শুধু টিভি স্বত্ব বিক্রি করে আয় হয় চারশ ৬০ কোটি ডলার, যার পুরোটাই যায়
ফিফার পকেটে।
টিকিট বিক্রি করে যে আয় হয়, তার শতাভাগের
মালিক ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। ২০১৮ সালে মার্কেট রাইটস বিক্রি করে আয় হয় একশ কোটি
ডলার। তাও যায় ফিফার পকেটে।
ফিফা অবশ্য টুর্নামেন্ট চালানোর মূল
খরচ বহন করে। এটি কাতারকে এক দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার দেবে।
অন্যদিকে এবারের বিশ্বকাপে অবকাঠামোসহ
নানা খাতে দুইশ বিলিয়ন ডলারের বেশি খরচ হচ্ছে কাতারের। এর মধ্যে রয়েছে, হোটেল-অবকাশ
কেন্দ্র নির্মাণ, রাস্তা-ঘাটের সংস্কার এবং রেল সিস্টেম।
মাসব্যাপী চলবে ফুটবল বিশ্বকাপ। এ উপলক্ষ্যে
দশ লাখের বেশি লোক কাতার ভ্রমণ করবে। এতে দেশটির পর্যটনখাত সমৃদ্ধ হবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে
অতিরিক্ত সক্ষমতার প্রয়োজন হয়, যার ব্যয় সাধারণত স্বল্পমেয়াদে উৎপন্ন রাজস্বের
চেয়ে অনেক বেশি।
তাছাড়া ফিফার পার্টনার ব্র্যান্ডগুলো
থেকে পর্যটকরা পণ্যদ্রব্য, পানীয় বা অন্য কিছু কিনলেও আয়োজক দেশের রাজস্বে অবদান
রাখে না। কারণ বিশ্বকাপের বিডিং প্রক্রিয়ার মধ্যে ফিফা ও এর স্পনসর ব্র্যান্ডগুলোর
জন্য প্রচুর ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হয়। তার মানে হলো স্বল-মেয়াদে বিশ্বকাপ থেকে তেমন কোনো
অর্থই পায় না আয়োজক দেশ।
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই তিন ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে এবং সবকটিতেই জিতে দুই ম্যাচ বাকি রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। এমন পরিস্থিতিতে আজ সন্ধ্যায় মিরপুর শের-ই-বাংলায় চতুর্থ ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল।
তবে এই ম্যাচে টাইগার একাদশে আসতে যাচ্ছে বড় পরিবর্তন। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে এই দুই ম্যাচে সাইড বেঞ্চকে বাজিয়ে দেখবে টিম ম্যানেজমেন্ট।
শুক্রবার (১০ মে) সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। মিরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায়।
গত ম্যাচের একাদশ থেকে একাধিক পরিবর্তন আসতে পারে আজকের ম্যাচে। বিশেষ করে দুটি পরিবর্তন মোটামুটি নিশ্চিত। সব ঠিক থাকলে সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমান একাদশে ফিরছেন।
সিরিজ জুড়ে রান খরায় ভুগতে থাকা লিটন দাসকে আরও সুযোগ দিতে পারে টিম ম্যানেজমেন্ট। লিটনের সঙ্গে ওপেনিংয়ে দেখা যেতে পারে চোট কাটিয়ে দলে ফেরা সৌম্য সরকারকে। তিনে খেলবেন নাজমুল হোসেন শান্ত। নেতৃত্বের পাশাপাশি ব্যাটিংয়েও বড় দায়িত্ব থাকবে তার কাঁধে। যদিও সম্প্রতি তিনি ছায়া হয়ে আছেন।
চারে দেখা যাবে সাকিবকে। পাঁচে খেলবেন তাওহিদ হৃদয়। দুর্দান্ত ফর্মে আছেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। বিশ্বকাপের আগে তার এমন ফর্ম দলকে আস্থা জোগাবে। ছয়ে জায়গা নিশ্চিত অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। তার সঙ্গে মিডল অর্ডারে থাকবেন জাকের আলি। উইকেট সামলানোর দায়িত্বও পালন করবেন জাকের।
একাদশে দেখা যেতে পারে দুই স্পিনার। সেক্ষেত্রে সাকিবের সঙ্গী হতে পারেন রিশাদ হোসেন। লেগ স্পিনের সঙ্গে বড় শট খেলার সামর্থ্য তাকে এগিয়ে রাখবে।
দুই স্পিনারের সঙ্গে বোলিং ইউনিটে থাকতে পারে ৩ পেসার। তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান অটো চয়েজ। এই দুই প্রিমিয়াম পেসারের সঙ্গে সুযোগ মিলতে পারে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের।
বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সৌম্য সরকার, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলি, রিশাদ হোসেন, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
বিরাট কোহলি। ভারতীয় ক্রিকেটের এই রত্ন যেন বর্তমানে পুরো বিশ্বেই রাজত্ব করে চলেছেন। ব্যাট হাতে একের পর এক সেঞ্চুরি, হাফ সেঞ্চুরি করেই চলেছেন প্রতিনিয়ত। কিন্তু এতকিছুর পরও কয়েকদিন পূর্বেও এই বিরাট কোহলিকে নিয়েই চলেছে সমালোচনা। বিষয়টা ছিল তার স্ট্রাইক রেট। এমনকি ভারতীয় ক্রিকেটের কিংবদন্তি ও ধারাভাষ্যকার সুনীল গাভাস্কারও ছাড়েননি এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে।
তবে সেই সমালোচনার জবাবও নিজের খেলার মাধ্যমেই দিলেন বিরাট কোহলি। গতকাল রাতে আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে কোহলি প্রায় ১৯৬ স্ট্রাইক রেটে ৪৭ বলে ৭ চার ও ৬ ছয়ে ৯২ রান করার পর রীতিমতো প্রশংসায় ভাসছেন। কিন্তু ব্যাটিংয়ের চেয়ে, গতকালের ম্যাচে কোহলি বেশি প্রশংসিত হচ্ছেন ফিল্ডিংয়ের কারণে।
এদিন ছন্দে থাকা পাঞ্জাবের ব্যাটসম্যান শশাঙ্ক সিংকে দুর্দান্ত এক রানআউটই করেছেন কোহলি। সেই রানআউট দেখে মুগ্ধ কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘কোহলি মানুষ নন।’ কেউ আবার তাঁকে আখ্যা দিয়েছেন চিতা হিসেবে।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামা রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ৭ উইকেটে ২৪১ রান তুলতে পেরেছে মূলত কোহলির বিধ্বংসী ওই ইনিংসের কারণেই। এরপর ফিল্ডিংয়ে নেমে মোহাম্মদ সিরাজের ৩ এবং স্বপ্নীল সিং ও লকি ফার্গুসনের ২টি করে উইকেটে পাঞ্জাবকে ১৭ ওভারে ১৮১ রানে অলআউট করে ফেলে বেঙ্গালুরু।
পাঞ্জাবকে জয়ের পথে নিয়ে যাচ্ছিলেন শশাঙ্ক। ১৯ বলে ৪ চার ও ২ ছয়ে ৩৭ রান করে ফেলেছিলেন তিনি। কিন্তু একটা ২ রান নিতে গিয়ে কোহলির হাতে রানআউট হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে। ১৪তম ওভারে লকি ফার্গুসনের বলে স্যাম কারেন লেগের দিকে বল ঠেলে যখন দ্বিতীয় রানের জন্য ছোটেন, কোহলি বল থেকে প্রায় ২০ মিটার দূরে ছিলেন। সেখান থেকে ছুটে এসে ডাইভ দিয়ে আন্ডারআর্ম থ্রোয়ে সরাসরি বোলিং প্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেন তিনি। রানআউট হয়ে ফেরেন শশাঙ্ক।
এই রানআউট দেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একজন লিখেছেন, ‘বিরাট কোহলি মানুষ নন।’ আরেকজনের কথা, ‘চিতা, বিরাট কোহলির রানআউট।’ একজন আবার ব্যাটিংটাও টেনে এনে লিখেছেন, ‘আজ রাতে তিনি জাদু বের করছেন। প্রথমে ব্যাট হাতে আর এখন অসাধারণ এক সরাসরি থ্রোয়ে ফিল্ডিংয়ে।’
ভারত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বিরাট কোহলি আইপিএল
মন্তব্য করুন
কলিন মুনরো। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডের একসময়ের নিয়মিত মারকুটে ব্যাটারদের একজন ধরা হতো তাকে। তবে প্রায় ৪ বছর ধরে তিনি নেই আন্তর্জাতিক কোন খেলায়। সর্বশেষ নিউজিল্যান্ডের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন ২০২০ সালে।
সামনেই টি-২০ বিশ্বকাপ। আর এই বিশ্ব আসরকে সামনে রেখে কিউই স্কোয়াডে ফিরতে পারেন মুনরো। এমন গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। এমনকি তার সঙ্গে আলোচনায়ও বসেছিলেন নির্বাচকরা। তবে শেষ পর্যন্ত সেটি সফল আলোচনা হয়নি।
আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ইতোমধ্যেই দল ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট। ১৫ সদ্যসের সেই স্কোয়াডে জায়গা হয়নি মুনরোর। তাতে খানিকটা অভিমানেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন এই কিউই ওপেনার।
মুনরো বলেন, ‘ব্ল্যাক ক্যাপসের হয়ে খেলা সবসময়ই আমার ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বড় অর্জন। আমি সেই জার্সিটি পরার চেয়ে অন্য কোনো কিছুতে বেশি গর্বিত বোধ করিনি। এটি সত্য যে, আমি সব ফরম্যাটে ১২৩ বার এটি করতে পেরেছি। তা নিয়ে আমি সর্বদা অবিশ্বাস্যভাবে গর্বিত হবো।’
‘যদিও আমার শেষ ম্যাচের পর বেশ অনেকটা সময় চলে গেছে। তবে আমি কখনোই আশা ছাড়িনি। আমি মনে করেছি, ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি ফর্মে এসে জাতীয় ফিরতে পারবো। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ব্ল্যাক ক্যাপস স্কোয়াড ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সেই দরজা আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করার উপযুক্ত সময় এসেছে।’-যোগ করেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ১২৩টি ম্যাচ খেলেছেন মুনরো। যেখানে একটি টেস্ট, ৫৭টি ওয়ানডে ও ৬৫ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ছিল। সাদা বলের ক্রিকেটে লম্বা সময় দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন এই ওপেনার।
কলিন মুনরো নিউজিল্যান্ড টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
ইংল্যান্ডের ঐতিহাসিক মাঠ ক্রিকেটের তীর্থভূমিতে রয়েছে ক্রিকেটের
হাজার হাজার রেকর্ড। এই স্টেডিয়ামের সংস্কারের পরিকল্পনার নেওয়া হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে
নতুন রূপে সাজতে খরচ হতে পারে প্রায় হাজার কোটি টাকা
ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনের (বিবিসি) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে,
পুনরায় লর্ডসের সংস্কার কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। নতুন এই সংস্কার কাজের জন্য ব্যয় ধরা
হয়েছে ৬ কোটি ১৮ লাখ পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৯০৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। বাড়ানো
হবে আসন সংখ্যা।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আরও ১ হাজার ১০০ আসন বাড়তে পারে।
ভেঙে দেওয়া হতে পারে বর্তমানের অ্যালেন স্ট্যান্ড। এক তলা বাড়িয়ে করা হবে পুনর্নির্মাণ।
একই সঙ্গে চতুর্থ স্তর বসানো হবে ভার্ন স্ট্যান্ডের ওপর।
ক্রিকেটের আইন প্রণেতা মেরিলবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) বলছে, পুনঃসংস্কারে
অতিথিদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা আরও উন্নত করা হচ্ছে। ক্লাবটির সদস্যদের ভোটে গত সপ্তাহে
পাশ হয় পুনর্নির্মাণ প্রকল্প। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে চলতি বছর সেপ্টেম্বরে শুরু
হওয়ার কথা লডর্সের পুনর্নির্মাণ কাজ।
চলতি বছরের শুরুতে লর্ডস ছেড়ে দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে বলে জানায়
মিডলসেক্স কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব। এ ক্লাবটি মূলত ক্রিকেটের আইন প্রণেতা এমসিসির অধীনে
পরিচালিত হয়।
এর আগে ২০২১ সালে লর্ডসের কম্পটন ও এদরিচ স্ট্যান্ড পুনঃসংস্কার
করা হয়। তখন ব্যয় হয়েছিল ৫ কোটি ১০ লাখ পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৭৭৬ কোটি
৫ লাখ টাকা।
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের
বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের
চতুর্থ ম্যাচে আজ শুক্রবার মাঠে
নামছে বাংলাদেশ দল। প্রথম তিন
ম্যাচ জিতে ইতোমধ্যেই সিরিজ
নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা।
চতুর্থ এই ম্যাচটি মিরপুর
শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে
শুরু হবে সন্ধ্যা ছয়টায়।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দরজায় কড়া নাড়ছে। যে
কারণে বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই
এই সিরিজ খেলছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। তবে সিরিজে
সবচেয়ে বড় আলোচনায় দলের
টপ অর্ডার। লিটন দাস-শান্তরা
রান খরায় ভুগছেন। গতকাল
সংবাদ সম্মেলনে অবশ্য পেসার তাসকিন আহমেদ বলছিলেন, ‘ব্যাটিং বা বোলিং যেদিনই
খারাপ হয় বাইরের সমর্থক
বা বাইরের যারাই আছেন, সবার থেকে বেশি
হতাশ কিন্তু আমরা হই। কারণ,
দিন শেষে আমাদেরই খেলতে
হয় এবং আমরা কিন্তু
ধারাবাহিকভাবে কাজ করেই যাচ্ছি
যে কীভাবে আমাদের ব্যাটিং-বোলিং আরও উন্নতি করা
যায়।’
জিম্বাবুয়ের
বিপক্ষে খেলে আবার মিথ্যা
আত্মবিশ্বাস যোগ হচ্ছে কিনা?
এমন প্রশ্নে তাসকিন বলেন, 'আসলে ফেইক (মিথ্যা)
কনফিডেন্স নয়। ভালো করলে
যেকোনো জায়গায়ই আত্মবিশ্বাস বাড়ে। হ্যাঁ, হয়তো আমরা জানি
না যুক্তরাষ্ট্রের কন্ডিশন কেমন হবে। ড্রপ
ইন উইকেটে খেলা হতে পারে।
আমাদের বেশির ভাগ খেলোয়াড়েরই যুক্তরাষ্ট্রে
খেলার অভিজ্ঞতা কম। ওইভাবে মানিয়ে
নিতে হবে।'
মন্তব্য করুন
বিরাট কোহলি। ভারতীয় ক্রিকেটের এই রত্ন যেন বর্তমানে পুরো বিশ্বেই রাজত্ব করে চলেছেন। ব্যাট হাতে একের পর এক সেঞ্চুরি, হাফ সেঞ্চুরি করেই চলেছেন প্রতিনিয়ত। কিন্তু এতকিছুর পরও কয়েকদিন পূর্বেও এই বিরাট কোহলিকে নিয়েই চলেছে সমালোচনা। বিষয়টা ছিল তার স্ট্রাইক রেট। এমনকি ভারতীয় ক্রিকেটের কিংবদন্তি ও ধারাভাষ্যকার সুনীল গাভাস্কারও ছাড়েননি এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে।