বিপিএল ক্রিকেটে খুলনা টাইগার্সকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে সিলেট
স্ট্রাইকার্স। চলতি আসরের এটি সিলেটের নবম
জয়। এ জয়ে পয়েন্ট টেবিলে নিজেদের অবস্থান আরও দৃঢ় করলো সিলেট। আগেই প্লে-অফ পর্বে নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিলো মাশরাফি
বিন মর্তুজার নেতৃত্বাধীন দলটির। আর টুর্নামেন্ট থেকে খুলনা ছিটকে যাওয়ায় তাদের জন্য ম্যাচটি আনুষ্ঠানিকতার হলেও পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থেকে প্রাথমিক পর্ব শেষ করার চ্যালেঞ্জ নিয়ে মাঠে নেমেছিল সিলেট। খুলনাকে হারিয়ে ৯ জয়ে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে সবার শীর্ষ থেকেই গ্রুপ পর্ব শেষ করেছে স্ট্রাইকার্সরা।
মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে সিলেটের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় খুলনার অধিনায়ক শাই হোপ।
নিয়ম রক্ষার ম্যাচে আজ একাদশে ছিলেন না নিয়মিত অধিনায়ক ওপেনার তামিম ইকবাল। তার জায়গায় দলে সুযোগ পেয়েছেন মুনিম শাহরিয়ার। তাই খুলনার ওপেনিংয়ে আন্ড্রে বালবার্নির সঙ্গে ব্যাট হাতে নেমেছেন মুনিম শারিয়ার। তবে শুরুটা ভালো করতে পারেননি দুইজনে। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই ইমাদ ওয়াসিমের বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়ে
আউট হন মুনিম। দলীয় আট রানে প্রথম উইকেট হারায় খুলনা। ওয়ানডাউনে নেমে আজ সুবিধা করতে পারেনি অধিনায়ক শাই হোপও। তবে ইনিংসের পঞ্চম ওভারে তানজিম সাকিবের বলে ওভার বাউন্ডারি মেরে হাত খোলার চেষ্টা করেন হোপ। কিন্তু পরের বলেই প্রতিশোধ নিলেন তানজিম। দলীয় ২১ রানে অধিনায়কের বিদায়ে দল যখন বিপদে তখন দলকে আরও বিপদে ফেললেন আইরিশ ব্যাটার আন্ড্রে বালবার্নি। টিকতে পারলেন না ক্রিজে। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে ১৩ বলে ১২ রান করে আউট হন আন্ড্রে। ফলে ৩ উইকেট হারিয়ে ৬ ওভার শেষে খুলনার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩১ রানে।
এরপর কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন শুরুর ম্যাচগুলোতে খুলনাকে নেতৃত্ব দেওয়া ইয়াসির রাব্ব। দলীয় ৩৫ রানে ইমাদ ওয়াসিমের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন রাব্বি। রাব্বির মতোই ক্রিজে স্থায়ী হতে পারেননি কোন ব্যাটার। আসা যাওয়ার মিছিলে থাকা খুলনাকে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে মাহমুদুল হাসান জয় আর নাহিদুল ইসলামের ৭ম উইকেট জুটি। দুইজনে মিলেই করেন দলীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রানের পার্টনারশিপ। জয়ের ৪১ আর নাহিদুলের ২২ রানে ভর করে ১১৩ রানের পুঁজি পায় খুলনা। সিলেটের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন তানজিম হাসান সাকিব। ইমাদ ওয়াসিম ও রুবেল হোসেন নেন দুইটি করে উইকেট।
খুলনার দেওয়া সহজ লক্ষ্যে তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি সিলেটেরও। চলতি বিপিএলের সবচেয়ে সফল দুই ওপেনার নাজমুল শান্ত ও তৌহিদ হৃদয় ফিরে যান ব্যাটিং পাওয়ার প্লেয়ের তিন ওভারের মধ্যেই। দলীয় ৬ রানে সাইফউদ্দিনের বলে উইকেটরক্ষক শাই হোপের হাতে ধরা পড়েন তৌহিদ হৃদয়। অন্য প্রান্তে থাকা টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক নাজমুল শান্ত ফিরে যান দলীয় ১০ রানে। হৃদয়ের মতোই নাহিদুল ইসলামের বলে কিপারের হাতে ধরা পড়েন শান্ত। পাওয়ার প্লেতে দুই ওপেনারের ধাক্কা সামাল দেন অভিজ্ঞ মুশফিক ও তরুণ জাকির হাসান। দুইজনের ৯০ রানের জুটিতেই জয়ের পথে এগিয়ে যায় সিলেট। দলের জয় নিশ্চিত করে আউট হন দুইজনেই। হাসান মুরাদের বলে আউট হওয়ার আগে চলতি আসরের দ্বিতীয় অর্ধশতক তুলে নেন জাকির হাসান। অভিজ্ঞ মুশফিক ও পরের বলে রান আউটের শিকার হন হাসান মুরাদের হাতেই।
তবে এরপর আর কোন বিপদ ঘটতে দেননি সিলেটের রায়ান বার্ল ও গুলবাদিন নাইব। ১৭ ওভার ৩ বলে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান দলকে।
বিপিএল সিলেট স্ট্রাইকার্স খুলনা টাইগার্স
মন্তব্য করুন
গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে রিয়ালকে আটকে রেখে দারুণ ফুটবল খেলে ২-২ গোলে ড্র করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার জন্য দ্বিতীয় লেগের পূর্বে নতুন কিছুর সন্ধানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। এমন পরিস্থিতিতে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, দলের পারফরমেন্স ভালো করা না গেলে জার্মান জায়ান্টদের পিছনে ফেলা মুশকিল হবে।
প্রথম লেগে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের দুই গোলে মাদ্রিদ ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে। ঐ ম্যাচের পর আনচেলত্তি আলিয়াঞ্জ অ্যারেনাতে বলেছিলেন, ‘বায়ার্ন খুবই বিপদজনক দল। তারা আজ সেরা ম্যাচ খেলেছে, যা আমরা পারিনি। নিজেদের উন্নতি করার এখনও সময় আছে।’
এরই মধ্যে গত শনিবার কাদিজকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লা লিগার শিরোপা নিশ্চিত করেই মাদ্রিদ ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে বায়ার্নকে আতিথ্য দিচ্ছে। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচকে সামনে রেখে লা লিগার শিরোপা জয় উৎসব আপাতত বন্ধ রেখেছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
রেকর্ড ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী রিয়াল মাদ্রিদ এখন তাদের ইউরোপীয়ান মুকুটে আরও একটি পালক যোগ করতে মুখিয়ে আছে।
আনচেলত্তি বলেছেন, ‘আমরা সকল সমর্থকদের সাথে জয়ের উৎসব উদযাপন করতে চাই। সবাই বিষয়টি বুঝতে পারছে। বুধবার আমাদের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মৌসুমে সম্ভবত এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।’
মাদ্রিদ অধিনায়ক নাচো ফার্নান্দেজও কোচের সাথে একমত পোষন করেছেন, ‘আমরা ফাইনালে খেলার একেবারে দ্বারপ্রান্তে রয়েছি। সবাই এই একটি ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছি। যে কারণে এই মুহূর্তে খুব একটা আনন্দ উদযাপন করছি না।’
রিয়াল মাদ্রিদ বায়ার্ন মিউনিখ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মুজারাবানির বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন লিটন। আউট হওয়ার আগে ১২ করেন এ ব্যাটার।
পরে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। সিকান্দার রাজার ঘূর্ণিতে কাটা পড়েন টাইগার দলপতি।
এরপর বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম। কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান।
জাকের আলী অনিককে নিয়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যান হৃদয়। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে ফিফটি করে হৃদয় (৫৭) ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি।
তার বিদায়ের পর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকের (৪৪)। মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হন তিনি। শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৬৫ রানে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।
অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।
এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।
সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।
জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে রিয়ালকে আটকে রেখে দারুণ ফুটবল খেলে ২-২ গোলে ড্র করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার জন্য দ্বিতীয় লেগের পূর্বে নতুন কিছুর সন্ধানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। এমন পরিস্থিতিতে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, দলের পারফরমেন্স ভালো করা না গেলে জার্মান জায়ান্টদের পিছনে ফেলা মুশকিল হবে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।