দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সের
বোলারদের রোমাঞ্চ ছড়ানো ম্যাচে ১৯ রানে হারিয়েছে রংপুর রাইডার্সকে। ফলে সিলেটের কাছে
হেরে নবম বিপিএলের যাত্রা শেষ করলো রাইডার্সরা। ১৬ ফেব্রুয়ারি ফাইনালে কুমিল্লা
ভিক্টোরিয়ান্সের সাথে দেখা যাবে মাশরাফির সিলেটকে।
এর আগে ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে মিরপুর শেরে-ই বাংলা স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে সিলেট। শুরুতে দুই ওপেনার শান্ত এবং তৌহিদ হৃদয় ভালো শুরু এনে দেন দলকে। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের তালিকায় থাকা এই দুই ব্যাটার ভালোভাবেই সামলে নেন ব্যাটিং পাওয়ার প্লে। তবে দলীয় ৬৫ রানে হাসান মাহমুদের শিকারে পরিণত হয়ে ব্যক্তিগত ৪০ রান করে বিদায় নাজমুল শান্ত। তখনো উইকেটে ব্যাট হাতে অবিচল থাকেন সিলেটের আরেক ওপেনার হৃদয়।
তিনে নামা মাশরাফি মুর্তজা এদিন শুরু থেকেই তান্ডব চালান রাইডার্স বোলারদের উপরে। লম্বা ইনিংসের আবাস দিয়েও ২৫ রানে থাকা অবস্থায় হাসান মাহমুদের দ্বিতীয় শিকারে ফিরে যান তৌহিদ হৃদয়ও। এরপরই চারে নামা রায়ান বার্লকে নিয়ে দলকে বড় সংগ্রহের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন সিলেট অধিনায়ক মাশরাফি। ইনিংসের ১৪ তম ওভারে দুইজনে মিলে তুলে নেন ১৯ রান। কিন্তু পরের ওভারেই দলীয় ১৩২ রানে ফিরে যান বার্ল। বার্লের উইকেট নেন শ্রীলঙ্কান দাসুন শানাকা। পরের ওভারেই আবারও সিলেট শিবিরে আঘাত হানেন ডোয়াইন ব্রাভো। এবার ২৮ রানে থাকা অবস্থায় মাশরাফিকে প্যাভিলিয়নে পাঠান এই পেসার।
অভিজ্ঞ মুশফিক ও ফিরেন খুব দ্রুতই। ১৪২ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর জর্জ লিন্ডেকে নিয়ে লড়াই করতে থাকেন থিসারা পেরেরা। শেষ পর্যন্ত এই দুই ব্যাটারের ৩৬ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহ পায় সিলেট। পেরেরা ২১ রানে থাকা অবস্থায় রান আউটে কাটা পড়েন। তবে শেষ পর্যন্ত লিন্ডে অপরাজিত থাকেন করেন ২১ রান। দলের রান গিয়ে দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১৮২ রান।
জবাবে
১৮৩ রানের টার্গেটে ব্যাট
করতে নেমে শুরুতেই ছন্দ পতন হয় রাইডার্স শিবিরে। বাঁচা-মরার ম্যাচ তাই দুবাই থেকে উড়িয়ে আনা হয় স্যাম বিলিংসকে। কিন্তু দলীয় ৩ রানেই তানজিম সাকিবের বলে এলবিডব্লিয়ের ফাঁদে পড়ে ফিরে যান ইংলিশ এই তারকা। হোঁচট কাটিয়ে কিছুটা উঠলেও দলীয় ৩৪ রানে কাটা পড়েন শামিম হাসান। ফলে ৬ ওভার শেষে দুই উইকেট হারিয়ে ৩৭ রান সংগ্রহ হয় রংপুরের স্কোর বোর্ডে।
তবে উইকেটে এক পাশ টিকে থাকা ওপেনার রনি তালুকদার ছিলেন সাবধানী। চারে নামা নিকোলাস পুরান মিরপুরের উইকেটে নিয়ে আসলেন টর্নেডো। তবে বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি ক্যারিবিয়ান এই তারকার তান্ডব। লুক উডের বলে মিড অপের উপর দিয়ে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে জর্জ লিন্ডের হাতে ধরা পড়েন এই ক্যারিবিয়ান। দলীয় ৬৮ রানে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান বাঁহাতি এই ব্যাটার। আউট হওয়ার আগে ২১৪ স্ট্রাইকরেটে ৩০ রান করেন পুরান। এরপর উইকেটে আসেন অধিনায়ক সোহান। সোহানকে সাথে নিয়ে শুরুতে ধীর গতিতে খেলা রনি তালুকদার চওড়া হন সিলেটের বোলারদের উপর। লিন্ডের বলে ইনিংসের ১১তম ওভারে এলবির ফাঁদে পড়েন রনি। তবে রিভিউ নিয়ে এই যাত্রায় বেঁচে যান তিনি।
এরপর রনি-নুরুলের
৮২ রানের জুটিতে দলকে প্রায় জয়ের দ্বার প্রান্তে নিয়ে যায় রংপুর। ম্যাচের সমীকরণ যখন ১৮ বলে ৩৩ রান প্রয়োজন তখন দলীয় ১৫০ রানে কাঁটা পড়েন অধিনায়ক সোহান। তানজিম সাকিবের বলে আউট হওয়ার আগে গুরুত্বপূর্ণ ৩৩ রানের ইনিংস খেলেন রাইডার্স অধিনায়ক।
ঠিক তখনি শুরু হয় খেলার রোমাঞ্চো, নুরুলের বিদায়ের দুই বল পরে রান আউটে ফিরে যান
জয়ের স্বপ্ন জাগানো রনি তালুকদারও। আউট হওয়ার আগে রনির ব্যাট থেকে আসে সর্বোচ্চ ৬৬
রানের ইনিংস। যেখানে প্রতি ওভারে দলের ১১ করে প্রয়োজন তখন ১৮ তম ওভারে রংপুর স্কোর
বোর্ডে তুলতে পারে মাত্র ২ রান। উইকেটে তখনো ভরসার প্রতীক হয়ে ছিলেন দাসুন শানাকা
ও মেহেদী হাসান। লাস্ট দুই ওভারে রংপুরের প্রয়োজন ছিলো ৩১ রান। যেটি টি-টোয়েন্টি
ক্রিকেটে হরহামেশায় নেওয়া যায়। কিন্তু ১৯ তম ওভারে ইংলিশ বোলার লুক উডের দুই উইকেট
শিকারে স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয় রাইডার্সদের। শেষ পর্যন্ত পর্যন্ত ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬৩ রান
পর্যন্ত যেতে পারে রংপুর। ফলে ১৯ রানের পরাজয় নিয়ে নবম বিপিএল আসরের যাত্রা শেষ
করে নুরুল হাসান সোহানের নেতৃত্বাধীন রংপুর রাইডার্স।
সিলেটের হয়ে চার ওভার বল করে ৩৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট শিকার করে লুক উড। দলের গ্রুরুত্বপূর্ণ সময়ে জ্বলে উঠা তানজিম সাকিব চার ওভারে দেন মাত্র ১৯ রান তুলে নেন দুই উইকেট।
বিপিএল কোয়ালিফায়ার সিলেট রংপুর
মন্তব্য করুন
গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে রিয়ালকে আটকে রেখে দারুণ ফুটবল খেলে ২-২ গোলে ড্র করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার জন্য দ্বিতীয় লেগের পূর্বে নতুন কিছুর সন্ধানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। এমন পরিস্থিতিতে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, দলের পারফরমেন্স ভালো করা না গেলে জার্মান জায়ান্টদের পিছনে ফেলা মুশকিল হবে।
প্রথম লেগে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের দুই গোলে মাদ্রিদ ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে। ঐ ম্যাচের পর আনচেলত্তি আলিয়াঞ্জ অ্যারেনাতে বলেছিলেন, ‘বায়ার্ন খুবই বিপদজনক দল। তারা আজ সেরা ম্যাচ খেলেছে, যা আমরা পারিনি। নিজেদের উন্নতি করার এখনও সময় আছে।’
এরই মধ্যে গত শনিবার কাদিজকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লা লিগার শিরোপা নিশ্চিত করেই মাদ্রিদ ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে বায়ার্নকে আতিথ্য দিচ্ছে। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচকে সামনে রেখে লা লিগার শিরোপা জয় উৎসব আপাতত বন্ধ রেখেছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
রেকর্ড ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী রিয়াল মাদ্রিদ এখন তাদের ইউরোপীয়ান মুকুটে আরও একটি পালক যোগ করতে মুখিয়ে আছে।
আনচেলত্তি বলেছেন, ‘আমরা সকল সমর্থকদের সাথে জয়ের উৎসব উদযাপন করতে চাই। সবাই বিষয়টি বুঝতে পারছে। বুধবার আমাদের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মৌসুমে সম্ভবত এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।’
মাদ্রিদ অধিনায়ক নাচো ফার্নান্দেজও কোচের সাথে একমত পোষন করেছেন, ‘আমরা ফাইনালে খেলার একেবারে দ্বারপ্রান্তে রয়েছি। সবাই এই একটি ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছি। যে কারণে এই মুহূর্তে খুব একটা আনন্দ উদযাপন করছি না।’
রিয়াল মাদ্রিদ বায়ার্ন মিউনিখ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মুজারাবানির বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন লিটন। আউট হওয়ার আগে ১২ করেন এ ব্যাটার।
পরে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। সিকান্দার রাজার ঘূর্ণিতে কাটা পড়েন টাইগার দলপতি।
এরপর বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম। কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান।
জাকের আলী অনিককে নিয়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যান হৃদয়। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে ফিফটি করে হৃদয় (৫৭) ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি।
তার বিদায়ের পর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকের (৪৪)। মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হন তিনি। শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৬৫ রানে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।
অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।
এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।
সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।
জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে রিয়ালকে আটকে রেখে দারুণ ফুটবল খেলে ২-২ গোলে ড্র করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার জন্য দ্বিতীয় লেগের পূর্বে নতুন কিছুর সন্ধানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। এমন পরিস্থিতিতে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, দলের পারফরমেন্স ভালো করা না গেলে জার্মান জায়ান্টদের পিছনে ফেলা মুশকিল হবে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।