ইনসাইড গ্রাউন্ড

বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড কে কোথায় এগিয়ে


Thumbnail

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের আক্রমণাত্মক ক্রিকেট ব্র‍্যান্ডকে আমলে না নিয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে থ্রি লায়ন্সের বিপক্ষে মাঠে নামতে প্রস্তুত বাংলাদেশ। প্রায় অর্ধযুগ পর দ্বিপাক্ষিক সিরিজে মুখোমুখি হচ্ছে দুই দল। সবশেষ ২০১৬ সালে টাইগার ডেরায় এসেছিলো ইংল্যান্ড দল। সেবার টাইগারদের ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিয়েছিলো ইংলিশরা। ক্রিকেট পরাশক্তির সব দেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের রেকর্ড থাকলেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের কীর্তি নেই টাইগারদের। তাই ঘরের মাঠে ইংলিশদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো অধরা সিরিজ জয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে চাইবে বাংলাদেশ। মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ম্যাচটি শুরু হবে আজ দুপুর ১২ টায়।

বাংলাদেশ এমন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটি শুরু করতে যাচ্ছে যাদের নামের পাশে রয়েছে তিনটি বিশ্বকাপ ট্রফি, একটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও দুটি টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তার উপরে ২০১৫ সালের পর থেকে যে কোন ফরম্যাটের ক্রিকেটে আগ্রাসী খেলছে দলটি। আর এসব কারনে সারা বিশ্বের ফ্র‍্যাঞ্চাইজি লিগ খেলা খেলোয়াড়ে পরিপূর্ণ ইংলিশ দলকে সমীহ করতে বাধ্য যে কোন দেশ। মারকুটে ব্যাটসম্যান জস বাটলারের সাথে দলে আছে ব্যাটিং অলরাউন্ডার মইন আলি। ব্যাটিংয়ে আরও শক্তি যোগাতে জেসন রয়, ডেভিড মালানরাতো রয়েছেই। বল হাতে বিরোধী শিবিরকে দমন করতে আছে গতি আর বাউন্সের ঝড় তোলা জোফরা আর্চার, মার্ক উড ও স্যাম কারেনের মতো পেসাররা। এরপরেও ইংলিশদের ভয়ের কারণ তামিম-মুশফিকরা। কারণ বর্তমান ইংল্যান্ড দলটির চেয়েও অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে বেশ এগিয়ে বাংলাদেশ।

তার উপরে ঘরের মাঠে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা যে কতটা হিংস্র ও কতটা ভয়ংকর সেটি পরিসংখ্যানেই প্রমাণ দেয়। নিজেদের মাটিতে টানা সাত সিরিজ জয়ের রেকর্ড রয়েছে বাংলাদেশের। ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও সিরিজ জয়ের আশা নিয়েই মাঠে নামবে লিটন-মিরাজরা। অন্যদিকে ইংলিশরা মাঠে নামবে নিজেদের সবশেষ চার ওয়ানডে সিরিজ হারের দুঃখ মাথায় নিয়ে। তাই সাম্প্রতিক সময়ে একদিনের ম্যাচে মাঠের পারফরম্যান্সে ইংলিশদের চেয়েও বেশ এগিয়ে বাংলাদেশ।

মিরপুরের সবুজ গালিচার সাথে নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে টাইগার শিবিরের চার সিনিয়র ক্রিকেটাররের। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলা ২১ টি ওয়ানডে ম্যাচের ১৫টি ম্যাচেই উপস্থিত ছিলেন সাকিব, তামিম, মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহরা। ব্যাট হাতেও ইংলিশদের বিপক্ষে এগিয়ে এ চার পান্ডব। তাদের সাথে আছেন ক্যারিয়ারের সেরা সময় পার করা লিটন কুমার দাসও। আজ বাংলাদেশের হয়ে টপ অর্ডার সামলাবেন এনারাই। অন্যদিকে অপরিচিত কন্ডিশনে ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার সামলানোর দায়িত্বে থাকবেন জেসন রয়, ডেভিড মালান, জেমস ভিন্স ও ফিল সল্টরা। আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটে সাকিব-তামিমদের চেয়েও অনেক কম ম্যাচ খেলা ইংল্যান্ডের টপ অর্ডাররা যে পিছিয়ে থাকবেন বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে মিডল অর্ডারে জস বাটলারের উপস্থিতি  আর মইন আলির মারকাটারি ব্যাটিংয়ে শক্তি বাড়াবে ইংলিশদের।

বল হাতে জোফরা আর্চার, মার্ক উড ও স্যাম কারেন যে বিশ্বমানের সেটি স্বীকার করেছেন খোদ টাইগার দলের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। তবে মিরপুরের উইকেট থেকে তারা কতটুকু সুবিধা আদায় করতে পারে সেটি দেখার অপেক্ষায়। ইংল্যান্ড বোলারদের তুলনায় মুস্তাফিজ, তাসকিন ও ইবাদতরা যে কিছুটা পিছিয়ে সেটা অনুমেয়। তবে হোম কন্ডিশন কাজে লাগিয়ে শতভাগ আদায় করে নিতে চাইবেন টাইগার বোলাররা। স্পিন বিভাগে ইংল্যান্ডের লেগ স্পিনার আদিল রশিদ ও রেহান আহমেদ মিরপুরের ২২ গজে হয়ে উঠতে পারেন ভয়ংকর। তাদের কাছ থেকে সতর্ক থাকতে হবে টাইগার মিডল অর্ডারকে। তবে স্পিন শক্তির দিক দিয়েও এগিয়ে বাংলাদেশ। আশার আলো হয়ে ঘরের  মাঠে বল হাতে ঘূর্ণি তুলবেন সাকিব-মিরাজরা।

সাম্প্রতিক সময়ে দুই দলের ওয়ানডে জয়ের রেকর্ড, খেলোয়াড়দের অভিজ্ঞতা এবং হোম কন্ডিশন সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অন্যতম হট ফেভারট বাংলাদেশ। এখন দেখার বিষয় মাঠের লড়াইয়ে নিজেদের কতটুকু এগিয়ে রাখতে পারেন টাইগাররা।


বাংলাদেশ   ইংল্যান্ড   ওয়ানডে সিরিজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল ভারত

প্রকাশ: ০৫:০২ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করছে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো। যার মধ্যে থেকে ইতোমধ্যেই দল ঘোষণা করেছে, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও সাউথ আফ্রিকা। এবার সেই ধারাবাহিকতায় ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে ভারতও।

২০০৭ সালের শিরোপাজয়ীরা ভিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া এবং রিশাভ পান্তকে সঙ্গে নিয়েই বিশ্বমঞ্চে যাচ্ছে। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল স্কোয়াডে জায়গা হয়নি শুভমান গিল এবং রিঙ্কু সিংয়ের।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ভারতের স্কোয়াড
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), ইয়াশভি জায়সাওয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পান্ত, সাঞ্জু স্যামসন, হার্দিক পান্ডিয়া, শিভাম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুবেন্দ্র চাহাল, আর্শদীপ সিং, জসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ।

রিজার্ভ ক্রিকেটার- শুভমান গিল, রিংকু সিং, আভেষ খান, খলিল আহমেদ।


ভারত   টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ   বিরাট কোহলি   রোহিত শর্মা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টি-২০ বিশ্বকাপের জন্য শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকা দল ঘোষণা

প্রকাশ: ০৪:৪৮ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে এইডেন মার্করামকে অধিনায়ক করে ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিপিএল এ চ্যাম্পিয়ন ডেভিট মিলার রয়েছে এ দলে। তাছাড় প্রোটিয়াদের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে আছেন অনভিষিক্ত দুই ক্রিকেটারও।

বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত দলের ব্যাটিং ইউনিটে আছেন অভিজ্ঞ কুইন্টন ডি কক, রেজা হেনড্রিকস, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার ত্রিস্টান স্টাবস।

পেস ইউনিটে নির্বাচকরা আস্থা রেখেছেন কাগিসো রাবাদা, আনরিখ নরকিয়া, মার্কো জানসেন জেরাল্ড কোয়েৎজের ওপর।

স্পিন বিভাগের রয়েছেন, কেশব মহারাজ, তাবরাইজ শামসি ও জর্ন ফরটুইন। এছাড়াও বিশ্বকাপে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা দুই ক্রিকেটার হলো রায়ান রিকেলটন এবং ওটনিয়েল বার্টমান।

এছাড়াও নান্দ্রে বার্গারের সঙ্গে রিজার্ভ ক্রিকেটার হিসেবে আছেন লুঙ্গি এনগিডি।

দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ স্কোয়াড:

এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), ওটনিয়েল বার্টমেন, জেরাল্ড কোয়েৎজে, কুইন্টন ডি কক, জর্ন ফরটুইন, রেজা হেনড্রিকস, মার্কো জানসেনহেনরিখ ক্লাসেন, কেশভ মহারাজ, ডেভিড মিলার, আনরিখ নরকিয়া, কাগিসো রাবাদা, রায়ান রিকেলটন, তাবরাইজ শামসি, ত্রিস্টান স্টাবস।

বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা আছে ডি গ্রুপে। যেখানে তাদের সঙ্গী শ্রীলংকা, নেদারল্যান্ডস, বাংলাদেশ নেপাল। ১০ জুন নিউইয়র্কে বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠে নামবে দক্ষিণ আফ্রিকার।


টি-২০   বিশ্বকাপ   প্রোটিয়া   দক্ষিণ আফ্রিকা   দল ঘোষণা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জস বাটলারকে অধিনায়ক করে ইংল্যান্ডের টি-২০ বিশ্বকাপ দল ঘোষণা

প্রকাশ: ০৪:১৭ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আর মাস খানেক পরেই পর্দা উঠতে যাচ্ছে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। যার জন্য ইতোমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে অংশগ্রহণকারী দলগুলো। শুধু তাই নয় দল গঠনেও উঠেপড়ে লেগেছে তারা।

সেই ধারাবাহিকতায় এবার জস বাটলারকে অধিনায়ক করে এবং জোফরা আর্চারকে ফিরিয়ে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) ঘোষিত এ দলে চমক হিসেবে আছেন স্পিনিং অলরাউন্ডার টম হার্টলি।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে আগামী জুনে অনুষ্ঠেয় আসছে আসরের জন্য মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ১৫ জনের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে ইসিবি। বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণার শেষ সময় ১ মে। তবে ২৫ মে পর্যন্ত দলে পরিবর্তন আনা যাবে কোনো কারণ দেখানো ছাড়াই।

২০২৩ সালের ১৪ মার্চ বাংলাদেশের বিপক্ষে মিরপুরে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন আর্চার। চোটের কারণে মাঠে অনিয়মিত হয়ে পড়া এই পেসার সর্বশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলেছেন গত বছরের ৬ মে, আইপিএলে। তবে ডান হাতের কনুইয়ের ইঞ্জুরি সেরে ওঠায় বিশ্বকাপে খেলতে চলেছেন আর্চার। বিশ্বকাপে তাকে পাওয়ার জন্য ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড বেশ সতর্ক অবস্থানে ছিল।

এবারের আসরে গ্রুপ বি’তে খেলবে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, নামিবিয়া, স্কটল্যান্ড ও ওমান। আগামী ৪ জুন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আসর শুরু করবে জস বাটলারের দল।

ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড: জস বাটলার (অধিনায়ক), ফিল সল্ট, উইল জ্যাকস, জনি বেয়ারস্টো, বেন ডাকেট, হ্যারি ব্রুক, লিয়াম লিভিংস্টোন, মঈন আলী, স্যাম কারান, ক্রিস জর্ডান, টম হার্টলি, আদিল রশিদ, জফরা আর্চার, মার্ক উড, রিস টপলি।


জস বাটলার   ইংল্যান্ড   জোফরা আর্চার   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

‘ইউরোপিয়ান ক্লাসিকো’তে আজ বায়ার্নের মুখোমুখি রিয়াল

প্রকাশ: ০৩:৫৪ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলতি মৌসুমটা যেন রিয়ালের জন্য যেন আরও এক স্বপ্নের মৌসুম। কারণ ইতোমধ্যেই লা লিগা শিরোপা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছে তারা। সেই সাথে এবার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালেও পা রেখেছে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।

আর সেই ধারাবাহিকতায় এবার শিরোপা নিশ্চিত করতে চায় রিয়াল মাদ্রিদ। এ লড়াইয়ে সেমিফাইনালে লস ব্লাঙ্কোসদের সামনে কঠিন প্রতিপক্ষ। যেখানে অপেক্ষায় বায়ার্ন মিউনিখ।

মঙ্গলবার সেমিফাইনালের প্রথম লেগে বায়ার্ন মিউনিখের মুখোমুখি হবে রিয়াল মাদ্রিদ। এরই মধ্যে জার্মানিতে পৌঁছেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। এই দুই দল প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি একে অপরের মোকাবেলা করেছে।

অনেকটা অলিখিতভাবেই এই দুই জায়ান্টের দ্বৈরথ ‘ইউরোপিয়ান ক্লাসিকো’র তকমা পেয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ২৬বারের মোকাবেলায় মাদ্রিদের ১২ জয়ের বিপরীতে বায়ার্নের জয় ১১টিতে। যে কারণে একটু হলেও মাদ্রিদকে এগিয়ে রাখা যায়।

গত এক দশকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে জার্মান জায়ান্টদের উপর অনেকটাই ছড়ি ঘুরিয়েছে মাদ্রিদ। রেকর্ড ১৪বারের বিজয়ী মাদ্রিদ সাম্প্রতিক তিনটি আসরে বায়ার্নকে বিদায় করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে সেমিফাইনাল ও ২০১৭ সালে কোয়ার্টার ফাইনাল।

এই তিনটি আসরেই রিয়াল মাদ্রিদ শিরোপা নিয়ে ঘরে ফিরেছে। ২০১৭ সালে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে অতিরিক্ত সময়ের বায়ার্ন বিদায় নিয়েছিল। ম্যাচটিতে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো হ্যাটট্রিক করেছিলেন।

ঐ সময় বায়ার্নের কোচ ছিলেন আনচেলত্তি। কয়েক মাস পর এই ইতালিয়ান কোচকে বরখাস্ত করে বায়ার্ন। এই সুযোগটি লুফে নেয় মাদ্রিদ। আনচেলত্তিকে পেয়ে আরো বেশি উজ্জীবিত মাদ্রিদ এরপর আরো দুটি শিরোপা জয় করেছে।

এবার বুন্দেসলিগায় বায়ার লেভাকুসেনের কাছে ১১ বছরের আধিপত্য হারিয়েছে বায়ার্ন। আর এ কারণে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপাটি তাদের কাছে আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

মাদ্রিদের বিপক্ষে ২০১৭ সালের কোয়ার্টার ফাইনালে ঐ ম্যাচে বাজে রেফারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন আনচেলত্তি। মিডফিল্ডার আরতুরো ভিদালের লাল কার্ড ও রোনালদোর একটি অফসাইডের গোল নিয়ে আনচেলত্তি বেশ আপত্তি করেছিলেন।

এদিকে মৌসুমের দু:সহ স্মৃতি কাটিয়ে উঠতে বায়ার্নের সামনে এখন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জয়ের বিকল্প নেই। কোচ থমাস টুখেলের দলের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি ইংলিশ স্ট্রাইকার হ্যারি কেইনের ফর্ম। সবমিলিয়ে দারুণ এক লড়াইয়ের অপেক্ষায় দুই দল।


রিয়াল মাদ্রিদ   বায়ার্ন মিউনিখ   চ্যাম্পিয়ন্স লিগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

তিন হ্যাটট্রিকে এক ম্যাচেই সাবিনাদের ১৯ গোল

প্রকাশ: ০৩:১৮ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের মেয়েদের ইতোমধ্যেই ৮-১০ গোলের বড় ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড রয়েছে। বয়সভিত্তিক বা জাতীয় দল সবখানেই মেয়েরা দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছে। তবে এবার এক নতুন কীর্তি গড়ল সাবিনা-মারিয়ারা।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) নারীদের ফুটবল লিগে কমলাপুরে দু’দলের শক্তির পার্থক্য ছিল যোজন যোজন। নাসরিন স্পোর্টস একাডেমি দল গড়েছে জাতীয় নারী দলের তারকাদের নিয়ে। অন্যদিকে জামালপুর কাচারিপাড়া একাদশে নেই কোন বড় নাম।

এদিন ম্যাচ শুরু হতেই সাবিনা-শামসুন্নাহাররা গোল করতে শুরু করেন। সানজিদা-মাসুরারা যোগ দেন গোল উৎসবে। শেষ বাঁশির আগে ব্যবধান নিয়ে যান ১৯-০।

নাসরিন স্পোর্টস একাডেমির হয়ে মারিয়া মান্দা, সাবিনা ও শামসুন্নাহার হ্যাটট্রিক তো করেনই। পরে আরও একটি করে গোল আসে এই তিন তারকার পা থেকে। মাসুরা পারভীন, সানজিদা আক্তার ও সুমাইয়া দুটি করে গোল করেন। অন্য গোলটি করেন মাজিয়া।


হ্যাটট্রিক   সাবিনা   বাংলাদেশ নারী ফুটবল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন