আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দীর্ঘ বিরতির পরে আবারও জাতীয় দলে ফিরে এসেছেন এমন অনেক ক্রিকেটার রয়েছেন। বিশ্বের ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোতে এমন উদাহরণ দেখা গেলেও বাংলাদেশ ছিলো তার ব্যতিক্রম। ঘরোয়া লিগে ব্যাট বল হাতে পারফর্ম করলেও নানা কারণে আর ফেরা হয়না জাতীয় দলে। তুষার ইমরান,
নাজিম উদ্দিন,
নাইম ইসলাম,
ফজলে মাহমুদ রাব্বি,
সামসুর রহমান,
জিয়াউর রহমান- প্রত্যেকেই জাতীয় দলের জার্সি গায়ে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। পারফরম্যান্সের অভাবে দলে জায়গা ধরে রাখতে পারেন নি অনেকে।
নিজেদের প্রমাণের চেষ্টায় ঘরোয়া লিগে পারফর্ম করেও জাতীয় দলের রাডারে আসতে পারেনি এরা কেউই। রাগে-ক্ষোভে অসময়ে ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন
অনেকেই। এমনটা হতে পারতো রনি তালুকদারের ক্ষেত্রেও। তবে সে পথে হাটেন নি রনি,
নিয়মিত ভাল খেলে যাওয়ার পুরষ্কার পেলেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে দীর্ঘ আট বছর পর আবারও জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশের জার্সি গায়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২০১৫ সালে অভিষেক হয় রনি তালুকদারের। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সে ম্যাচে সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন রনি। খেলেছিলেন ২২ বলে ২১ রানের ইনিংস। টি-টোয়েন্টির জন্য যেটি আদর্শ ছিলো না । ফলে ঐ এক ম্যাচ খেলেই জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েন এই ক্রিকেটার।
এরপর ৭টি বসন্ত চলে গেলেও জাতীয় দলে আর ফেরা হয়নি ডানহাতি এই ব্যাটারের। ঘরোয়া লিগে ব্যাট হাতে প্রতি মৌসুমেই কিছু ইনিংস উপহার দিলেও ধারাবাহিকতা না থাকায় নির্বাচকদের নজরে আসতে পারেন নি। তবে বার বার গণমাধ্যমে জানিয়েছেন জাতীয় দলে ফেরার তীব্র ইচ্ছের কথা। সদ্য শেষ হওয়া দেশের জনপ্রিয় ফ্রাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ব্যাট হাতে ছিলেন ধারাবাহিক। রংপুর রাইডার্সের হয়ে ১৩ ইনিংসে ১২৯ স্ট্রাইক রেটে ৪২৫ রান করেছেন এই ওপেনার। ছিলেন টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও। যার জেরে দীর্ঘ সময় পর আবার ডাক পেয়েছেন জাতীয় দলে।
রনির অনুপ্রেরণা হতে
পারে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার রাইলি রুশো। প্রায় অর্ধযুগ বিরিতির পরে প্রোটিয়া দলে। বিরতির আগে আফ্রিকার হয়ে ৩৬ টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন রুশো। সেখানে বলার মতো তেমন কোন গল্প না থাকলেও,
বিরতির পরে এসে ব্যাট হাতে তান্ডব চালাচ্ছেন এই বাহাতি ব্যাটার। এরই মধ্যে টি-টোয়েন্টিতে দুইটি শতক তুলে নিয়েছেন তিনি। প্রতিপক্ষের জন্য হয়ে উঠেছেন ভীতিকর।
বিপিএলের নবম আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই মাত্র ১৯ বলে ফিফটি করেছিলেন রনি। ব্যাট করেছেন ১২৯ এর উপর স্ট্রাইকরেটে। যা দেশি ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে খুব একটা চোখে পড়ে না। তার এই স্ট্রাইকরেটেই নজর কেড়েছে নির্বাচকদের। সিলেট স্ট্রাইকার্সের হয়ে খেলা টি-টোয়েন্টি দলের নিয়মিত ওপেনার নাজমুল শান্ত ছিলেন এবারের আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। তবে তার স্ট্রাইকরেট ছিলো মাত্র ১১৬। যা আধুনিক টি-টোয়েন্টি ওপেনারের জন্য আদর্শ নয়। আবার শট সিলেকশনে শান্তর থেকেও মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন রনি। পাওয়ার প্লে'র সুবিধা কাজে লাগিয়ে দ্রুত রান তুলতে পটু রনি তালুকদার।
রনি ছাড়া এত লম্বা সময়ের পর জাতীয় দলে ফেরার কৃতিত্ব নেই কোন বাংলাদেশি ক্রিকেটারের। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এখন রনি নিজেকে কিভাবে মানিয়ে নিবেন সেটি হয়ত সময় বলে দিবে। আবার বয়সও ত্রিশের কোটা পেরিয়েছে। এই বয়সে পাওয়া সুযোগকে রনি তালুকদার কিভাবে কাজে লাগাবেন,
সেটিই দেখার বিষয়। জাতীয় দলে ফিরে আসা রনি যদি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাহলে দেশের ক্রিকেটে বড় এক উদাহরণ হয়ে থাকবেন তিনি। নতুন প্রজন্মের ক্রিকেটারদের কাছেও হবেন অনুপ্রেরণার।
বাংলাদেশ রনি তালুকদার টি-টোয়েন্টি
মন্তব্য করুন
আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করছে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো। যার মধ্যে থেকে ইতোমধ্যেই দল ঘোষণা করেছে, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও সাউথ আফ্রিকা। এবার সেই ধারাবাহিকতায় ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে ভারতও।
২০০৭ সালের শিরোপাজয়ীরা ভিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া এবং রিশাভ পান্তকে সঙ্গে নিয়েই বিশ্বমঞ্চে যাচ্ছে। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল স্কোয়াডে জায়গা হয়নি শুভমান গিল এবং রিঙ্কু সিংয়ের।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ভারতের স্কোয়াড
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), ইয়াশভি জায়সাওয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পান্ত, সাঞ্জু স্যামসন, হার্দিক পান্ডিয়া, শিভাম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুবেন্দ্র চাহাল, আর্শদীপ সিং, জসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ।
রিজার্ভ ক্রিকেটার- শুভমান গিল, রিংকু সিং, আভেষ খান, খলিল আহমেদ।
ভারত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বিরাট কোহলি রোহিত শর্মা
মন্তব্য করুন
আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে
রেখে এইডেন মার্করামকে অধিনায়ক করে ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিপিএল
এ চ্যাম্পিয়ন ডেভিট মিলার রয়েছে এ দলে। তাছাড় প্রোটিয়াদের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে আছেন অনভিষিক্ত দুই ক্রিকেটারও।
বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত দলের ব্যাটিং ইউনিটে আছেন অভিজ্ঞ কুইন্টন ডি কক, রেজা হেনড্রিকস, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার ও ত্রিস্টান স্টাবস।
পেস ইউনিটে নির্বাচকরা আস্থা রেখেছেন কাগিসো রাবাদা, আনরিখ নরকিয়া, মার্কো জানসেন ও জেরাল্ড কোয়েৎজের ওপর।
এছাড়াও নান্দ্রে বার্গারের সঙ্গে রিজার্ভ ক্রিকেটার হিসেবে আছেন লুঙ্গি এনগিডি।
দক্ষিণ আফ্রিকার
বিশ্বকাপ স্কোয়াড:
বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা আছে ডি গ্রুপে। যেখানে তাদের সঙ্গী শ্রীলংকা, নেদারল্যান্ডস, বাংলাদেশ ও নেপাল। ১০ জুন নিউইয়র্কে বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠে নামবে দক্ষিণ আফ্রিকার।
টি-২০ বিশ্বকাপ প্রোটিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা দল ঘোষণা
মন্তব্য করুন
আর মাস খানেক পরেই পর্দা উঠতে যাচ্ছে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। যার জন্য ইতোমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে অংশগ্রহণকারী দলগুলো। শুধু তাই নয় দল গঠনেও উঠেপড়ে লেগেছে তারা।
সেই ধারাবাহিকতায় এবার জস বাটলারকে অধিনায়ক করে এবং জোফরা আর্চারকে ফিরিয়ে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) ঘোষিত এ দলে চমক হিসেবে আছেন স্পিনিং অলরাউন্ডার টম হার্টলি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে আগামী জুনে অনুষ্ঠেয় আসছে আসরের জন্য মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ১৫ জনের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে ইসিবি। বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণার শেষ সময় ১ মে। তবে ২৫ মে পর্যন্ত দলে পরিবর্তন আনা যাবে কোনো কারণ দেখানো ছাড়াই।
২০২৩ সালের ১৪ মার্চ বাংলাদেশের বিপক্ষে মিরপুরে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন আর্চার। চোটের কারণে মাঠে অনিয়মিত হয়ে পড়া এই পেসার সর্বশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলেছেন গত বছরের ৬ মে, আইপিএলে। তবে ডান হাতের কনুইয়ের ইঞ্জুরি সেরে ওঠায় বিশ্বকাপে খেলতে চলেছেন আর্চার। বিশ্বকাপে তাকে পাওয়ার জন্য ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড বেশ সতর্ক অবস্থানে ছিল।
এবারের আসরে গ্রুপ বি’তে খেলবে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, নামিবিয়া, স্কটল্যান্ড ও ওমান। আগামী ৪ জুন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আসর শুরু করবে জস বাটলারের দল।
ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড: জস বাটলার (অধিনায়ক), ফিল সল্ট, উইল জ্যাকস, জনি বেয়ারস্টো, বেন ডাকেট, হ্যারি ব্রুক, লিয়াম লিভিংস্টোন, মঈন আলী, স্যাম কারান, ক্রিস জর্ডান, টম হার্টলি, আদিল রশিদ, জফরা আর্চার, মার্ক উড, রিস টপলি।
জস বাটলার ইংল্যান্ড জোফরা আর্চার টি-২০ বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
চলতি মৌসুমটা যেন রিয়ালের জন্য যেন আরও এক স্বপ্নের মৌসুম। কারণ ইতোমধ্যেই লা লিগা শিরোপা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছে তারা। সেই সাথে এবার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালেও পা রেখেছে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।
আর সেই ধারাবাহিকতায় এবার শিরোপা নিশ্চিত করতে চায় রিয়াল মাদ্রিদ। এ লড়াইয়ে সেমিফাইনালে লস ব্লাঙ্কোসদের সামনে কঠিন প্রতিপক্ষ। যেখানে অপেক্ষায় বায়ার্ন মিউনিখ।
মঙ্গলবার সেমিফাইনালের প্রথম লেগে বায়ার্ন মিউনিখের মুখোমুখি হবে রিয়াল মাদ্রিদ। এরই মধ্যে জার্মানিতে পৌঁছেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। এই দুই দল প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি একে অপরের মোকাবেলা করেছে।
অনেকটা অলিখিতভাবেই এই দুই জায়ান্টের দ্বৈরথ ‘ইউরোপিয়ান ক্লাসিকো’র তকমা পেয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ২৬বারের মোকাবেলায় মাদ্রিদের ১২ জয়ের বিপরীতে বায়ার্নের জয় ১১টিতে। যে কারণে একটু হলেও মাদ্রিদকে এগিয়ে রাখা যায়।
গত এক দশকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে জার্মান জায়ান্টদের উপর অনেকটাই ছড়ি ঘুরিয়েছে মাদ্রিদ। রেকর্ড ১৪বারের বিজয়ী মাদ্রিদ সাম্প্রতিক তিনটি আসরে বায়ার্নকে বিদায় করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে সেমিফাইনাল ও ২০১৭ সালে কোয়ার্টার ফাইনাল।
এই তিনটি আসরেই রিয়াল মাদ্রিদ শিরোপা নিয়ে ঘরে ফিরেছে। ২০১৭ সালে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে অতিরিক্ত সময়ের বায়ার্ন বিদায় নিয়েছিল। ম্যাচটিতে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো হ্যাটট্রিক করেছিলেন।
ঐ সময় বায়ার্নের কোচ ছিলেন আনচেলত্তি। কয়েক মাস পর এই ইতালিয়ান কোচকে বরখাস্ত করে বায়ার্ন। এই সুযোগটি লুফে নেয় মাদ্রিদ। আনচেলত্তিকে পেয়ে আরো বেশি উজ্জীবিত মাদ্রিদ এরপর আরো দুটি শিরোপা জয় করেছে।
এবার বুন্দেসলিগায় বায়ার লেভাকুসেনের কাছে ১১ বছরের আধিপত্য হারিয়েছে বায়ার্ন। আর এ কারণে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপাটি তাদের কাছে আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
মাদ্রিদের বিপক্ষে ২০১৭ সালের কোয়ার্টার ফাইনালে ঐ ম্যাচে বাজে রেফারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন আনচেলত্তি। মিডফিল্ডার আরতুরো ভিদালের লাল কার্ড ও রোনালদোর একটি অফসাইডের গোল নিয়ে আনচেলত্তি বেশ আপত্তি করেছিলেন।
এদিকে মৌসুমের দু:সহ স্মৃতি কাটিয়ে উঠতে বায়ার্নের সামনে এখন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জয়ের বিকল্প নেই। কোচ থমাস টুখেলের দলের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি ইংলিশ স্ট্রাইকার হ্যারি কেইনের ফর্ম। সবমিলিয়ে দারুণ এক লড়াইয়ের অপেক্ষায় দুই দল।
রিয়াল মাদ্রিদ বায়ার্ন মিউনিখ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের মেয়েদের ইতোমধ্যেই ৮-১০ গোলের বড় ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড রয়েছে। বয়সভিত্তিক বা জাতীয় দল সবখানেই মেয়েরা দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছে। তবে এবার এক নতুন কীর্তি গড়ল সাবিনা-মারিয়ারা।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) নারীদের ফুটবল লিগে কমলাপুরে দু’দলের শক্তির পার্থক্য ছিল যোজন যোজন। নাসরিন স্পোর্টস একাডেমি দল গড়েছে জাতীয় নারী দলের তারকাদের নিয়ে। অন্যদিকে জামালপুর কাচারিপাড়া একাদশে নেই কোন বড় নাম।
এদিন ম্যাচ শুরু হতেই সাবিনা-শামসুন্নাহাররা গোল করতে শুরু করেন। সানজিদা-মাসুরারা যোগ দেন গোল উৎসবে। শেষ বাঁশির আগে ব্যবধান নিয়ে যান ১৯-০।
নাসরিন স্পোর্টস একাডেমির হয়ে মারিয়া মান্দা, সাবিনা ও শামসুন্নাহার হ্যাটট্রিক তো করেনই। পরে আরও একটি করে গোল আসে এই তিন তারকার পা থেকে। মাসুরা পারভীন, সানজিদা আক্তার ও সুমাইয়া দুটি করে গোল করেন। অন্য গোলটি করেন মাজিয়া।
হ্যাটট্রিক সাবিনা বাংলাদেশ নারী ফুটবল
মন্তব্য করুন