অ্যাঞ্জেলা ম্যাথুসকে টাইমড আউট করানোয় শ্রীলঙ্কানরাতো ক্ষুব্ধ হয়েছেনই।
সেই সাথে বিশ্বের অনেক ক্রিকেটার, বিশ্লেষকরাও এর পক্ষে-বিপক্ষে কথা বলেছেন। এমনকি
বাংলাদেশের সমর্থকরাও দুইভাগে বিভক্ত হয়েছেন। কেউ বলছেন সাকিব আবেদন না করে বড় মনের
পরিচয় দিতে পারতেন। কেউ বলছেন দেশের জন্য লড়তে এসে সাকিব সর্বস্যটাই দেবেন এটাই হওয়া
উচিত। সে তো ক্রিকেটের নিয়মের বাইরে কিছু করেনি। তাহলে তার ভুলটা কোথায়?
এমসিসির আইনের ৪০.১.১ নম্বর ধারা অনুযায়ী, ‘একজন ব্যাটারের আউট হয়ে যাওয়া
বা রিটায়ার্ড হার্টের পর যে ব্যাটসম্যান আসবেন, তাকে অথবা অন্য ব্যাটসম্যানকে ৩ মিনিটের
মধ্যে বলের মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। অন্যথায় যে ব্যাটসম্যান নামছেন,
তাকে আউট হতে হবে।’
অবশ্য বিশ্বকাপের প্লেয়িং কন্ডিশনে বলা আছে, এক্ষেত্রে সময়টা ২ মিনিট। ম্যাথিউস
এদিন অতিক্রম করে গেছেন দুটিই। যার ফলে, বাংলাদেশের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাকে আউট দেন
আম্পায়াররা।
এমসিসির বানানো আইনটির প্রয়োগ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দেখা গেল দেড়শ বছর পর।
অথচ অন্য অনেক আইন ক্রিকেট মাঠে হরহামেশা দেখা যায়। নতুন করে প্রয়োগ হওয়া আইনটি নিয়ে
মানুষ ‘ক্রিকেট অব স্পিরিটে’র দুয়ো তুলছেন। যা সরাসরি আবার ক্রিকেটীয় আইনের বিরুদ্ধে
যায়! এত বছর পর ‘টাইমড আউটে’র প্রয়োগ দেখে আইন প্রণয়নকারীরা গর্বিত হতেন বলে মন্তব্য
করেছেন মাশরাফি।
টাইগার ক্রিকেটের অন্যতম সফল এই অধিনায়ক তার ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘আন্তর্জাতিক
ক্রিকেটের প্রায় দেড়শ বছরের ইতিহাসের উনিশ হাজার ছয়শ সাতান্ন তম ম্যাচে এসে প্রথম
টাইম আউট। যারা এতো বছর আগে আইনটা করেছিল তারা বেঁচে থাকলে আজ নিজেদের গর্বিত ভাবতে
পারতো।’
আজকের ম্যাচে ধারাভাষ্য দিচ্ছেন সাবেক দুই পাকিস্তানি ক্রিকেটার ওয়াকার
ইউনিস ও রমিজ রাজা। নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে ওয়াকার বলেন, ‘এটা ক্রিকেটের জন্য
ভালো কিছু নয়। এটা ক্রিকেটের চেতনার পরিপন্থী।’ আরেক ধারাভাষ্যকার ও সাবেক অধিনায়ক
রমিজ রাজা বলেন, ‘এ ঘটনার পর শ্রীলঙ্কা নিশ্চয়ই আরও একটু বেশি আবেগ ও রাগ নিয়ে খেলবে।’
অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার ওসমান খাজা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, 'ম্যাথিউস
ক্রিজে চলে এসেছিল এরপর তার হেলমেটের স্ট্র্যাপ ভেঙে গিয়েছে। এটা কীভাবে টাইমড আউট?
টাইমড আউট হতো যদি সে ক্রিজে না যেত কিন্তু এটা হাস্যকর। কোনো পার্থক্য নেই একজন ব্যাটার
ক্রিজে গিয়ে তৈরি হতে তিন মিনিট সময় নিয়েছে কি নেয়নি।'
এদিকে সাবেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার মার্ক ওয়াহ লিখেছেন, 'ভুলে যান স্পিরিট
অব দ্য গেমের কথা, নিয়মের কথাও ভুলে যান, একজন ভালো মনের ক্রিকেটার কীভাবে এমন একটি
আউটের জন্য আবেদন করতে পারে? কীভাবে একটি আউট এভাবে নিতে পারে।'
গৌতম গম্ভীর বলেন, 'আজকে দিল্লিতে যা হয়েছে এটা সত্যিই হতাশাজনক।'
স্টিভ হারমিসন বলেছেন,'আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এ ধরনের ঘটনা প্রথম। এটি বেশ
অভাবনীয় যে ম্যাথিউস তার হেলমেটটাও দেখে আনলেন না। তিনি এটি কীভাবে করলেন? প্লেয়িং
কন্ডিশন ও নিয়ম অনুযায়ী সাকিবের সিদ্ধান্ত সঠিক, আমার অবস্থানও তার পক্ষে।'
একজন বাংলাদেশী সমথক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, বিশ্বের প্রথম ব্যাটসম্যান
হিসেবে টাইমড আউট হলেন অ্যাঞ্জেলা মেথিউস!! অনেকেই এই আউটের সমালোচনা করছেন কিন্তু
কেন? আউট ইজ আউট!! খেলা ইজ খেলা!! আর এই আউট রুলসের মধ্যেই আছে, তাহলে সমালোচনা কেনো???
নিয়ম অনুযায়ী ম্যাথিউস আউট। যদি এই আউট নিয়ে তর্কাতর্কি হয় তাহলে কি নিয়ম
ঘাস কাটার জন্য ব্যবহার করা হবে?
বাংলাদেশ যদি আপিল না করতো আর এই ৩ মিনিটের জন্য যদি স্লো ওভাররেট ধরিয়ে
দিতো, একজন ফিল্ডার কম নিয়ে খেলতে হতো বা জরিমানা দিতে হতো, তখন স্পিরিট অফ ক্রিকেট
বা কন্ট্রোভার্সি কোথায় থাকতো ভাই?
আরেকজন লিখেছেন, মানে আমাদের এত খারাপ অবস্থা যে এরকম অখেলোয়াড়সুলভ উপায়ে
এঞ্জেলো ম্যাথিউসের মত একজন সিনিয়র ক্রিকেটারকে মাঠ থেকে বিদায় করতে হয়!
আরেকজন বলেছেন, নিয়ম যেহেতু আছে আমি এই উইকেটের পক্ষে। প্রতিপক্ষের প্রতি
সহানুভূতি দেখিয়ে নিজে হেরে যাওয়া উচিত নয়। দিন শেষে মানুষ মনে রাখবে ম্যাচের ফলাফল।
আরেকজন লিখেন, সাকিবের পক্ষে তিনি। চ্যাম্পিয়ান্স ট্রফিতে চান্স পাওয়া যেখানে
অনেক গুরুত্বপূণ সেখানে এমন উদারতা দেখানোটা কতটা যৌক্তিক? সময় বেশি যাওয়ার জন্য স্লো
ওভার রেটের জন্য জরিমানা হলে তখন সবাই সাকিবের সমালোচনা করতো।
টাইমড আউট মাশরাফি গম্ভীর বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২৩
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।
শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যায় মিরপুর শের-ই-বাংলায় টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। যেখানে অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফেরা সৌম্যের সাথে ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি তুলে নেন এই তরুণ ওপেনার। অন্যদিকে একটা লম্বা সময় পর দলে ফিরে ভালো করেন সৌম্যও। তাদের জুটিতে দলীয় শতকে পৌঁছায় টাইগাররা।
তবে শতকের ঘরে পৌঁছানোর পরই শুরু হয় পতন। একের পর এক উকেট যেন নিজ হাতে বিলিয়ে দিয়েছেন টাইগার ব্যাটাররা। আর এতে করে ১৪৩ রানের স্বল্প পুঁজিতে অল আউট হয় বাংলাদেশ।
এদিন বিপর্যয়ের শুরুটা হয় তানজিদ তামিমকে দিয়েই। ৩৪ বলে ফিফটি পূর্ণ করার পর তিনি লুক জঙওয়ের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হয়েছেন। যদিও নিজের কাজটা ঠিকই করে গিয়েছিলেন তিনি। ৫২ রানে ফেরেন এই ওপেনার। একই বোলারকে উইকেট দিয়েছেন সৌম্যও কিছুটা ধীরগতির ইনিংসে ৩৪ বলে ৪১ করে হয়েছেন এলবিডব্লু।
চলতি সিরিজে দারুণ ছন্দে থাকা হৃদয়ও এদিন ব্যর্থ। সিকান্দার রাজার বলে সুইপ খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে বেনেটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মিডল অর্ডারের এই ভরসা। ১০ মাস পর টি-টোয়েন্টি খেলতে এসে ব্যর্থ সাকিবও। ব্যাটে-প্যাডে বিশাল গ্যাপ দিয়ে বল ঢুকতে সমস্যাই হয়নি। বেনেটের বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরেছেন ১ রান করেই।
একই ওভারের শেষ বলে ফিরেছেন অধিনায়ক শান্ত। দম ফেলার আগেই ফিরেছেন সাকিব আল হাসান (১), অধিনায়ক নাজমুল শান্ত (২) ও জাকের আলি (৬)। আসা-যাওয়ার মিছিল দেখে মিরপুরের গ্যালারিতে তখন ভুয়া ভুয়া স্লোগান।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা করেছে বাংলাদেশ। এদিন অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফিরেছেন সৌম্য সরকার। আর সৌম্যের সাথে এদিন ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম।
শুক্রবার (১০ মে) মিরপুর শের-ই-বাংলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তানজিদ তামিম শুরু থেকেই আছেন উড়ন্ত ছন্দে। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই তুলেন নিয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি।
এদিন দ্বিতীয় ওভারেই ব্লেসিং মুজারাবানির ওভার দিয়ে শুরু। সেই ওভারে পেয়েছেন একটি চারের দেখা। পরের দুই ওভারে ছিল আরও দুইটি করে চারের দেখা। মুজারাবানির পরের ওভারেও জুনিয়র তামিম দেখালেন নিজের ব্যাটিং কারিশমা। জোড়া চার ছিল সেই ওভারেও। এমনকি পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারেও ছিল দুই চার। যদিও সেবার একটা চার আছে লেগবাই থেকে।
পাওয়ারপ্লেতে তামিমের এমন তাণ্ডব দেখেই কিনা ঝড় শুরু করেছেন সৌম্য সরকারও। সপ্তম আর অষ্টম ওভারে বাংলাদেশের ইনিংসের প্রথম দুই ছক্কাও এসেছে সৌম্যর ব্যাট থেকে। আর ইনিংসের নবম ওভারে এসে ফিফটির দেখা পান তানজিদ তামিম।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ১১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০০ রান।
তানজিদ তামিম সৌম্য সরকার বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই তিন ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে এবং সবকটিতেই জিতে দুই ম্যাচ বাকি রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। যার জন্য বাকি দুই ম্যাচ অনেকটাই নিয়ম রক্ষার।
তবে বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা চলছে টাইগার স্কোয়াডে, তাই একেবারে গুরুত্বহীনও নয় এই ম্যাচগুলো। এমন পরিস্থিতিতে শুক্রবার (১০ মে) চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মিরপুর শের-ই-বাংলায় রোডেশিয়ানদের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। যেখানে টস হেরে আগে ব্যাটিং করবে নাজমুল হোসেন শান্ত’র দল।
এই ম্যাচের একাদশে টাইগাররা তিনটি পরিবর্তন এনেছে। স্কোয়াডে নতুন করে যুক্ত হওয়া সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান ও সৌম্য সরকার এই ম্যাচের একাদশে ফিরেছেন।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), জোনাথন ক্যাম্পবেল, ক্লাইভ মাদান্দে, রায়ান বার্ল, লুক জঙ্গুই, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ফারাজ আকরাম, ব্লেসিং মুজারাবানি ও রিচার্ড এনগারাবা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
দীর্ঘ সাড়ে ৪ বছর পর অবসর ভেঙে আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন মোহাম্মদ আমির। ঘরের মাঠে প্রত্যাবর্তনটা মন্দ হয়নি তার। তবে মাঠের বাইরের ইস্যুতে সমস্যায় পড়েছিলেন তারকা এই পেসার।
টি-২০ বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ খেলবে পাকিস্তান। দলে আছেন আমিরও। তবে ভিসা জটিলতায় দলের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের বিমানে চড়া হয়নি তার। তাতে সিরিজটি খেলা নিয়েও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। অবশেষে সে সমস্যার সমাধান হয়েছে।
দল চলে যাওয়ার দুই দিন পর আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। পাকিস্তান দলের অন্যদের সঙ্গে গত মাসেই আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেতে আবেদন করেছিলেন তিনি। তবে খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফসহ দলের সবার ভিসা হলেও আমির পাননি।
এরই মধ্যে মঙ্গলবার (৭ মে) আমিরকে দেশে রেখে আয়ারল্যান্ডে রওনা দেয় পাকিস্তান দল। ক্রিকেট পাকিস্তান জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৯ মে) আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। তার ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
পরে আইরিশ দূতাবাসে ভিসার জন্য আবারও কাগজপত্র জমা দেন আমির। আসন্ন সিরিজের আগে ভিসা নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিলেন ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ ইউসুফও। তবে শেষ পর্যন্ত ভিসা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় দলের সঙ্গেই আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশে উড়াল দিতে পেরেছেন তিনি।
মোহাম্মদ আমির পাকিস্তান নিউজিল্যান্ড আয়ারল্যান্ড
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।