নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:১৮ পিএম, ০৮ নভেম্বর, ২০১৮
সামাজিক গণমাধ্যম ফেসবুকে গতকাল সারাদিন তুষার ইমরান, নাঈম ইসলাম ও সৌম্য সরকারকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলার জন্য দলে নেওয়া হয়েছে এমন গুজব রটে। কিন্তু সত্য হলো এখন পর্যন্ত এমন কোনো সিদ্ধান্ত বোর্ডের থেকে নেওয়া হয়নি।
গুজবের ব্যাপারে বিসিবির পরিচালক এবং জাতীয় দল পরিচালনা, তত্ত্বাবধান ও পরিচর্যার দায়িত্বে থাকা ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান আকরাম খান বলেন, ‘কই আমি তো কিছুই জানি না।‘ আর প্রথম নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু বলেন, ‘আমার জানা মতে কাউকে নতুন করে ডাকা হয়নি। সিলেট থেকে ঢাকায় দল আসলে তখন কোচের সঙ্গে বসবো। তিনি কারো কথা বললে বিবেচনা করা হবে।‘
এদিকে ঘরোয়া লিগের পারফরম্যান্স দেখে যে সব ভক্ত ও সমর্থক তুষার ইমরান ও নাইম ইসলামকে দলে নেওয়ার পক্ষে তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে দুঃসংবাদ। কোচ স্টিভ রোডসই চান না ঘরোয়া লিগে কিংবা জাতীয় লিগে ভালো খেলা কেউ নতুন করে বাইরে থেকে দলে সুযোগ পাক।
তুষার ইমরানদের দলে না নেওয়ার ব্যাপারে কোচের কাছে ব্যাখ্যাও রয়েছে। তাঁর মতে এখন যারা জাতীয় দলের জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে তাঁরা জাতীয় লিগ কিংবা ঘরোয়া লিগে পারফর্ম করেই দলে এসেছে। কাজেই যারা জাতীয় দলের বাইরে রয়েছে, তাঁদের নতুন করে বিবেচনার অবকাশ নেই। এ মুহূর্তেই এনসিএলের সম্ভাব্য সেরা ব্যাটসম্যানরা সবাই জাতীয় দলের সঙ্গে আছেন।
সিলেটে ঐচ্ছিক অনুশীলনে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘জাতীয় দলের বাইরে যে সব ব্যাটসম্যান এনসিএল খেলছে, তাঁরা সবাই রানে আছে। তাঁদের প্রত্যেকে ভালো খেলছে। কিন্তু যাদের নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে, জাতীয় দলে ব্যাটসম্যানরা তাঁদের চেয়ে বর্তমানে ভালো খেলছে এবং বেশি রান করছে।‘
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে পরিষ্কার করেন কোচ রোডস। তিনি বলেন, ‘ নাজমুল হোসেন শান্ত সেদিন ১৮০ রানের বড় ইনিংস খেলেছে। লিটন দাসের ব্যাট থেকে এসেছে ডাবল সেঞ্চুরি। মমিনুলও সেঞ্চুরি করেছে। আরিফুলও ডাবল সেঞ্চুরিয়ান। তাঁরা সবাই দলে আছে ও প্রথম টেস্ট খেলছে। আমি মনে করি তাঁরা সবাই ভালো প্লেয়ার।‘
কোচের কথা শুনে এতোটুকু পরিষ্কার যে তরুণ ও নতুন খেলোয়াড়দের ওপরই ভরসা সবচেয়ে বেশি কোচ স্টিভ রোডসের। এদিকে এটাও যে পরিষ্কার সহসাই সুযোগ পাচ্ছেন না জাতীয় দলে টানা পারফরম্যান্সের মধ্যে থাকা খেলোয়াড়রা।
বাংলা ইনসাইডার/এসএকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
বছর ঘুরে আবারও ধুম পড়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের। ইতোমধ্যেই স্কোয়াড ঘোষণা করা শুরু করেছে দলগুলো। সেই ধারাবাহিকতায় রয়েছে কিউইরাও। বরাবরই আগেভাগে বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করার রীতি রয়েছে নিউজিল্যান্ডের। সেই ধারায় এবারও সবার আগে দল ঘোষণা করল তারাই।
শক্তিশালী স্কোয়াডে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে অভিজ্ঞদের, পাশাপাশি প্রথমবারের মত ২০ ওভারের বিশ্বকাপ দলে ডাক পেয়েছেন তরুণ অলরাউন্ডার রাচিন রবীন্দ্রও। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের সোমবারের ঘোষিত স্কোয়াডে অধিনায়ক হিসেবে আছেন নিয়মিতভাবে দায়িত্বটি পালন করা কেন উইলিয়ামসনই। দলে জায়গা পেয়েছেন দুই অভিজ্ঞ পেসার টিম সাউদি ও ট্রেন্ট বোল্ট।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের আসর উইলিয়ামসনের ষষ্ঠ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে, আর অধিনায়ক হিসেবে চতুর্থ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী সাউদির ২০ ওভারের বিশ্বকাপ খেলবে সপ্তমবারের মত। আর বোল্টের পঞ্চম।
গত ওয়ানডে বিশ্বকাপ দিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে হইচই ফেলে দেওয়া অলরাউন্ডার রাচিন গেল কয়েক মাসে অন্য দুই ফরম্যাটেও খেলছেন নিয়মিত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তার ডাক পাওয়াটা তাই অনুমিতই ছিল। এই মূহুর্তে তিনি ব্যস্ত আইপিএলে, খেলছেন চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে।
তিনি ছাড়া প্রথমবারের মত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলবেন পেসার ম্যাট হেনরিও। ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা আছে অভিজ্ঞ এই পেসারের। এছাড়া দলে আছেন দুই অলরাউন্ডার জিমি নিশাম ও গ্লেন ফিলিপসও। গোড়ালিতে চোট পাওয়ার পর অস্ত্রোপচারের করানো অ্যাডাম মিলনে দলে জায়গা মেলেনি। আরেক পেসার কাইল জেমিসনকেও তার পিঠের চোটের পুনর্বাসন চালিয়ে যাওয়ার কারণে দলের বাইরে রাখা হয়েছে।
স্কোয়াডের ১৫ সদস্যের সাথে ইনজুরি কভার হিসাবে দলের সাথে ভ্রমণ করবেন পেসার বেন সিয়ার্স। আগামী ১ জুন শুরু হবে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপ স্কোয়াড : কেন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ফিন অ্যালেন, ট্রেন্ট বোল্ট, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মার্ক চ্যাপম্যান, ডেভন কনওয়ে, লকি ফার্গুসন, ম্যাট হেনরি, ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, গ্লেন ফিলিপস, রাচিন রবীন্দ্র, মিচেল স্যান্টনার, ইশ সোধি, টিম সাউদি।
নিউজিল্যান্ড টি-২০ বিশ্বকাপ ট্রেন্ট বোল্ট রাচিন রবীন্দ্র
মন্তব্য করুন
চলতি
লীগ ওয়ানের নিজেদের ঘরের মাঠে লে হাভরের সাথে ড্রয়ের পর শিরোপার অপেক্ষা বেড়েছিল পিএসজির।
তবে অলিম্পিক লিঁওর কাছে মোনাকোর হারে অপেক্ষার অবসান ঘটল পিএসজির। এতে লিগ-১ এ তিন
ম্যাচ হাতে রেখেই শিরোপা জিতল প্যারিসিয়ানরা।
গতকাল পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে থাকা মোনাকোর মুখোমুখি হয়েছিল অলিম্পিক লিঁও। ঘরের মাঠে ম্যাচটিতে মোনাকোকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে স্বাগতিকরা। এতে তিন ম্যাচ বাকি থাকতেই লিগ ওয়ানের শিরোপা জিতে নিল পিএসজি।
এদিন ম্যাচের প্রথম মিনিটেই উইসাম বেন ইয়েদেরের গোলে এগিয়ে যায় মোনাকো। তবে ম্যাচের ২২তম মিনিটেই সমতা ফেরায় লিওঁ। স্বাগতিকদের হয়ে গোল করেন আলেকসঁদ লাকাজেত।
মন্তব্য করুন
৫ ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলতে
আজ ঢাকায় পৌঁছেছে সিকান্দার রাজার নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। আগামী ৩ মে থেকে
শুরু হবে এই টি-২০ সিরিজ।
ঢাকায় পৌঁছে সেখান থেকে সরাসরি
চট্টগ্রামে উড়ে যায় জিম্বাবুয়ে দল। আগামী ৩ মে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে
সিরিজের প্রথম ম্যাচ। এরপর ৫ ও ৭ মে দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচও অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রামে।
এবং ১০ ও ১২ মে ঢাকায় সিরিজের শেষ ২ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের
জন্য ইতিমধ্যেই নাজমুল হাসান শান্তকে অধিনায়ক করে ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি।
এবং সিকান্দার রাজাকে অধিনায়ক করে দল ঘোষণা করেছে জিম্বাবুয়ে।
বাংলাদেশ দল: নাজমুল হোসেন
শান্ত (অধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদুল্লা রিয়াদ,
জাকের আলী অনিক, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, তানজিম
হাসান সাকিব, পারভেজ হোসেন ইমন, তানভীর ইসলাম, আফিফ হোসেন, সাইফ হাসান।
জিম্বাবুয়ে দল: সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক),
ফারাজ আকরাম, ব্রায়ান বেনেট, রায়ান বার্ল, জনাথন ক্যাম্পবেল, ক্রেইগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বি, লুক জঙ্গে, ক্লাইভ মাদান্দে, তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ব্লেসিং মুজারাবানি, আইন্সলে এনডিলোভু, রিচার্ড এনগারাভা ও সিন উইলিয়ামস।
বিসিবি জিম্বাবুয়ে-বাংলাদেশ টি-২০
মন্তব্য করুন
জেতাটা অসম্ভব, তবুও চমকের মাধ্যমে ফিরে আসা। প্রায় দুই দশকের
ও বেশি সময় ধরে সেই একই কাজ করে নিজেদেরকে ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তুলেছে চ্যাম্পিয়ন্স
লিগের রাজা রিয়াল মাদ্রিদ। চলতি মৌসুমে সেই পথটাই বেছে নিয়েছে বায়ার লেভারকুসেন।
বারবার খাদের কিনারা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফিরে আসার গল্প লিখে আসছে তারা। চমকে দিচ্ছে ফুটবল বিশ্বকে। কমেন্ট্রেটররা তো বারবারই বলতে হচ্ছে ‘টিল দ্য লাস্ট হুইসাল নেভার রুল আউট লেভারকুসেন।’
স্টুর্টগার্টের বিপক্ষেও লেভারকুসেন অবাক করেছে সবাইকে। একেবারে শেষ মূহর্তে তারা আরও একবার ফিরে আসার গল্প লিখেছে তারা। তাতে অনেকেই এই লেভারকুসেনকে মেলানো শুরু করেছে রিয়ালের সাথে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তো দুই ক্লাবকে মিলিয়ে বানানো হচ্ছে নানা ধরনের ‘মেমে’-ও।
আগের ম্যাচে ডর্টমুন্ডের বিপক্ষেও অতিরিক্ত সময়ে গিয়ে ড্র করেছিল লেভারকুসেন। সব মিলিয়ে চলতি মৌসুমে এই নিয়ে ১৩ বার ৯০ মিনিটের পর ম্যাচ বের করে এনেছে জাবি আলোনসোর দল। সব মিলিয়ে ৩৩৬ দিন অপরাজিত দলটা। ৪৬ ম্যাচ তাদের কেউ হারাতে পারেনি কোনো প্রতিযোগিতায়।
পরিসংখ্যানগুলো যে কাউকেই চমকে দেওয়ার কথা। আগের মৌসুমে এক পর্যায়ে রেলিগেশন জোনে থাকা দলটা এই মৌসুমে এসে পাঁচ ম্যাচ হাতে নিশ্চিত করে বুন্দেসলিগার শিরোপা। আছে অপরাজিত থেকে ট্রেবল জেতার দৌড়েও।
এমন অবিশ্বাস্য সব কাণ্ড ঘটিয়ে চলা দলটার কোচ আলোনসোরও বিশ্বাস হচ্ছে না কি করছে তার দল। “ফুটবলে এমনটা আমি দেখিনি, এটা বর্ণনা করা বেশ কঠিন। গেল সপ্তাহের ম্যাচে আমি কিছুটা আবেগি হয়ে গিয়েছিলাম, তবে আজকেরটা বিশ্বাস করার মতো না।”
কথার সাথে কাজের মিলটাও দেখা গেছে আলোনসোর। গেল সপ্তাহে তার দল যখন বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের সাথে ম্যাচটা শেষ মূহর্তের নাটকীয়তায় ড্র করেছিল তখন আবেগটা প্রকাশ করতে বেশ লাফিয়েছিলেন তিনি। তবে স্টুটগার্টের বিপক্ষে ছিলেন স্থির। তার ফুটবলাররা উল্লাসে মাতলেও সাইডলাইনে আনন্দটা বুঝিয়েছে মুচকি হাসিতেই।
হয়তো মূল আনন্দটা জমিয়ে রাখছেন এই স্প্যানিয়ার্ড। ট্রেবল জেতার
স্বপ্নটাও হয়তো উঁকি দিচ্ছে তাকে। কে জানে মৌসুমে বাকী সাত ম্যাচে আরও কি চমক তারা দেখায়।
লেভারকুসন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফুটবল
মন্তব্য করুন
আইপিএলের এবারের আসরে রীতিমতো উড়ছিল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। তবে হাইভোল্টেজ ম্যাচে অরেঞ্জ আর্মিদের গুঁড়িয়ে বড় জয় পেয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস।
এদিন চেন্নাইয়ের এম চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২১২ রান করে চেন্নাই। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১৮.৫ ওভারে ১৩৪ রানে গুটিয়ে গেছে হায়দরাবাদ। চেন্নাইয়ের জয় ৭৮ রানে। আর এই জয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিন নম্বরে উঠে এসেছে রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের দল।
চেন্নাইয়ের দেওয়া লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা ভালোই করেছিল হায়দরাবাদ। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন ট্রাভিস হেড ও অভিষেক শর্মা। ব্যাট হাতে উড়ন্ত শুরু করে এ জুটি। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন তুষার দেশপান্ডে।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে হেডকে সাজঘরের পথ দেখান দেশপান্ডে। আউট হওয়ার আগে ১৩ করেন তিনি। এরপর ক্রিজে এসেই উইকেট বিলিয়ে দেন আমলপ্রিত সিং। শূন্য রানে ফেরেন তিনি।
পরে ব্যাট হাতে আশা দেখিয়েও ব্যক্তিগত ইনিংস লম্বা করতে পারেননি অভিষেক। ১৫ রানে তাকে থামিয়েছেন দেশপান্ডে। এরপরেই খেই হারিয়ে ফেলে এই আসরে উড়তে থাকা দলটি।
এইডেন মার্করাম ছাড়া কেউই ৩০ এর কোটা পেরোতে পারেননি। পাথিরানার বলে বোল্ড হওয়ার আগে ২৬ বলে ৩২ করেন এ প্রোটিয়া ব্যাটার।
তার বিদায়ের পর শুধু আসা-যাওয়ার মধ্যে ছিলেন হায়দরাবাদের ব্যাটাররা। শেষ পর্যন্ত ১৩৪ রানে থামে তারা।
চেন্নাইয়ের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেন তুষার দেশপান্ডে। এছাড়া দুটি করে উইকেট শিকার করেন মুস্তাফিজুর রহমান ও মাথিশা পাথিরানা
মুস্তাফিজ বাংলাদেশ চেন্নাই আইপিএল
মন্তব্য করুন