নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০৫ পিএম, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
সিরিজ জয়ের স্বপ্ন নিয়ে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। উল্টো অতীত রেকর্ড ধরে রেখে হয়েছে হোয়াইটওয়াশ। এ নিয়ে নিউজিল্যান্ডের কাছে পঞ্চমবারের মতো হোয়াইটওয়াশ হলে বাংলাদেশ। এর চারটিই কিউইদের মাটিতে। আর সব মিলিয়ে ২৬তম হোয়াইটওয়াশ।
তবে ক্রিকেটের লজ্জাকর এই রেকর্ডে বাংলাদেশের সামনে আছে শুধুমাত্র খর্বশক্তির জিম্বাবুয়ে। ৩১ বার হোয়াইটওয়াশ হয়ে তালিকার সবার ওপরে আছে জিম্বাবুয়ে। দ্বিতীয়স্থানে বাংলাদেশ। তৃতীয় রয়েছে দুইবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতা ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১৭ বার। ১৪ বার ধবলধোলাই হয়ে চতুর্থতে আছে নিউজিল্যান্ড। এছাড়া শ্রীলংকা ৯, ইংল্যান্ড ৮ ও অস্ট্রেলিয়া ৫ বার হোয়াইটওয়াশ হয়েছে। ভারত এখন পর্যন্ত তিনবার হোয়াইটওয়াশের স্বাদ পেয়েছে। তবে চোকার্স খ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকা এই লজ্জায় পড়েছে মাত্র ২ বার। সবচেয়ে কম একবার করে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে পাকিস্তান ও আয়ারল্যান্ড। আইরিশদের ধবলধোলাইয়ের রেকর্ড আবার বাংলোদেশের বিপক্ষে।
হোয়াইটওয়াশের তালিকাঃ
দেশ |
সংখ্যা |
জিম্বাবুয়ে |
৩১ |
বাংলাদেশ |
২৬ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
১৭ |
নিউজিল্যান্ড |
১৪ |
শ্রীলংকা |
৯ |
ইংল্যান্ড |
৮ |
অস্ট্রেলিয়া |
৫ |
কেনিয়া |
৫ |
ভারত |
৩ |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
২ |
পাকিস্তান |
১ |
আয়ারল্যান্ড |
১ |
বাংলাদেশ প্রথম হোয়াইটওয়াশের স্বাদ গ্রহণ করে ২০০০-০১ সালে জিম্বাবুয়ের মাটিতে। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি হোয়াইটওয়াশ হয়েছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচবার। পাকিস্তানের কাছে চারবার, শ্রীলংকা, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ধবলধোলাই হয়েছে তিনবার করে।
প্রতিপক্ষ |
সিরিজ |
সাল |
হোম/অ্যাওয়ে |
জিম্বাবুয়ে |
৩-০ |
২০০০-০১ |
অ্যাওয়ে |
জিম্বাবুয়ে |
৩-০ |
২০০১-০২ |
হোম |
পাকিস্তান |
৩-০ |
২০০১-০২ |
হোম |
শ্রীলংকা |
৩-০ |
২০০২ |
অ্যাওয়ে |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
৩-০ |
২০০২-০৩ |
হোম |
অস্ট্রেলিয়া |
৩-০ |
২০০৩ |
অ্যাওয়ে |
পাকিস্তান |
৫-০ |
২০০৩ |
অ্যাওয়ে |
ইংল্যান্ড |
৩-০ |
২০০৩-০৪ |
হোম |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
৩-০ |
২০০৪ |
অ্যাওয়ে |
নিউজিল্যান্ড |
৩-০ |
২০০৪-০৫ |
হোম |
শ্রীলংকা |
৩-০ |
২০০৫ |
অ্যাওয়ে |
অস্ট্রেলিয়া |
৩-০ |
২০০৫-০৬ |
হোম |
শ্রীলংকা |
৩-০ |
২০০৭ |
অ্যাওয়ে |
নিউজিল্যান্ড |
৩-০ |
২০০৭-০৮ |
অ্যাওয়ে |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
৩-০ |
২০০৭-০৮ |
হোম |
পাকিস্তান |
৫-০ |
২০০৭-০৮ |
অ্যাওয়ে |
অক্ট্রেলিয়া |
৩-০ |
২০০৮ |
অ্যাওয়ে |
নিউজিল্যান্ড |
৩-০ |
২০০৯-১০ |
অ্যাওয়ে |
ইংল্যান্ড |
৩-০ |
২০০৯-১০ |
হোম |
পাকিস্তান |
৩-০ |
২০০৯-১০ |
হোম |
শ্রীলংকা |
৩-০ |
২০১৩-১৪ |
হোম |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
৩-০ |
২০১৪ |
অ্যাওয়ে |
নিউজিল্যান্ড |
৩-০ |
২০১৬-১৭ |
অ্যাওয়ে |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
৩-০ |
২০১৭-১৮ |
অ্যাওয়ে |
নিউজিল্যান্ড |
৩-০ |
২০১৯ |
অ্যাওয়ে |
বাংলাদেশ যাদের কাছে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে:
বাংলাদেশ সর্বপ্রথম হোয়াইটওয়াশ করার আনন্দ পায় ২০০৬ সালে। কেনিয়াকে তাদের মাটিতে ৩-০ ব্যবধানে হারায় টাইগাররা। পরের বছর বাংলাদেশ সফরে আসে কেনিয়া। সেবার ৪-০ ব্যবধানে সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। টেস্ট খেলুড়ে দেশের মধ্যে বাংলাদেশ জিম্বাবুয়েকে সর্বপ্রথম হোয়াইটওয়াশ করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ করে ২০০৯ সালে।
বাংলাদেশ যাদের হোয়াইটওয়াশ করেছে:
প্রতিপক্ষ |
সিরিজ |
সাল |
হোম/অ্যাওয়ে |
কেনিয়া |
৩-০ |
২০০৬ |
অ্যাওয়ে |
কেনিয়া |
৪-০ |
২০০৫-০৬ |
হোম |
জিম্বাবুয়ে |
৫-০ |
২০০৬-০৭ |
হোম |
আয়ারল্যান্ড |
৩-০ |
২০০৭-০৮ |
হোম |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
৩-০ |
২০০৯ |
অ্যাওয়ে |
নিউজিল্যান্ড |
৪-০ |
২০১০-১১ |
হোম |
নিউজিল্যান্ড |
৩-০ |
২০১৩-১৪ |
হোম |
পাকিস্তান |
৩-০ |
২০১৫ |
হোম |
জিম্বাবুয়ে |
৫-০ |
২০১৪-১৫ |
হোম |
জিম্বাবুয়ে |
৩-০ |
২০১৫-১৬ |
হোম |
জিম্বাবুয়ে |
৩-০ |
২০১৫-১৬ |
হোম |
এ পর্যন্ত মোট এগারো বার হোয়াইটওয়াশ করার আনন্দ পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে জিম্বাবুয়ে সবচেয়ে বেশি চারবার ধবলধোলাই হয়েছে টাইগারদের কাছে। নিউজিল্যান্ড ও কেনিয়া দুবার করে। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান, আয়ারল্যান্ড একবার করে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশের কাছে।
বাংলা ইনসাইডার/আরইউ/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। আর সিরিজ জয়ের ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে আজ (রোববার) দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে নাজমুল শান্তর দল। যেখানে শুরুতেই টাইগারদের বোলিং তোপে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে সফরকারীরা। তবে পরবর্তীতে অভিষিক্ত জোনাথন ক্যাম্পবেলের ব্যাটে লড়াইয়ের পুঁজি পায় তারা।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রান সংগ্রহ করেছে জিম্বাবুয়ে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৪৫ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন ক্যাম্পবেল। এটি তার অভিষেক ম্যাচ ছিল।
রোববার টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন জয়লর্ড গাম্বি ও তাদিওয়াশে মারুমানি। শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মারুমানিকে লেগ বিফোরের ফাঁদে (এলবিডব্লিউ) ফেলেন তাসকিন। আউট হওয়ার আগে ২ করেন তিনি।
পরে ক্রিজে আসেন ক্রেস আরভিন। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় ইনিংস কিছুটা এগিয়ে নেন গাম্বি। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই গাম্বিকে (১৭) সাজঘরের পথ দেখান মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
এরপর উইকেটে আসেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। থিতু হওয়ার আগেই রিশাদের ঘূর্ণিতে দুর্দান্ত ক্যাচ নিয়েছেন লিটন দাস। আউট হওয়ার আগে ৩ রান করেন তিনি।
ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছেন ক্লাইভ মাদানদে। রিশাদের ঘূর্ণিতে শূন্য রানে কাটা পড়েছেন তিনি। আশা দেখালেও ইনিংস লম্বা করতে পারেননি আরভিন। ১১তম ওভারে মাহেদী হাসানের ঘূর্ণিতে উইকেট বিলিয়ে দেন তিনি। সাজঘরে ফেরার আগে ১৩ করেন এ ব্যাটার।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে সেই ধাক্কা সামলে দলকে এগিয়ে নেন ক্যাম্পবেল ও বেনেট। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৭৩ রান।
ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে ক্যাম্পবেল (৪৫) সাজঘরে ফিরলে ভেঙে যায় তাদের এ জুটি। শেষ পর্যন্ত ব্যাট হাতে লড়াই চালিয়ে জিম্বাবুয়েকে মান বাঁচানো পুঁজি এনে দেন বেনেট। ৪৪ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। যা তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস।
বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন তাসকিন আহমেদ ও রিশাদ হোসেন। এছাড়া একটি করে উইকেট পেয়েছেন সাইফউদ্দিন, মাহেদী হাসান ও শরিফুল।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
আগামী বুধবার রাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের সেকেন্ড লেগে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে মুখোমুখি হবে বায়ার্ন মিউনিখ ও রিয়াল মাদ্রিদ। গেল সপ্তাহে ঘরের মাঠে দারুণ ফুটবল খেলে রিয়ালের বিপক্ষে প্রথম লেগ ২-২ গোলে ড্র করেছিল তারা। আর তাই এই ম্যাচে দুই দলই নিজেদের সবটা উজাড় করে দিতে চাইবে।
তবে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে এসে আগের ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ তারকা রাফায়েল গেরেরোকে মিস করবে বায়ার্ন। পর্তুগিজ এই তারকা প্রথম লেগে নেমেছিলেন লিওন গোরেৎজকার বদলি হিসেবে। বদলি নেমেই মাঝমাঠে বায়ার্নের আধিপত্য বিস্তারে সাহায্য করেছিলেন তিনি। ১-০ গোলে পিছিয়ে থাকা বায়ার্নও ম্যাচে ফেরে গেরেরোর ডিফেন্সিভ পারফর্ম্যান্সের সুবাদে।
কিন্তু, দ্বিতীয় লেগের ম্যাচের আগেই ছিটকে গিয়েছেন তিনি। স্টুটগার্ডের বিপক্ষে ম্যাচে মাত্র ১৭ মিনিটের মাথায় গোড়ালির চোটের কারণে উঠিয়ে নেয়া হয় এই পর্তুগিজ তারকাকে। বায়ার্ন মিউনিখের অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বায়ার্ন মিউনিখকে পরের কয়েক ম্যাচে রাফায়েল গেরেরোকে ছাড়াই মাঠে নামতে হবে। পর্তুগিজ এই তারকা বুন্দেসলিগায় স্টুটগার্ডের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচে লিগামেন্টে চোট পান এবং ক্যাপসুল ইনজুরিতে পড়েছেন। বায়ার্ন মিউনিখের মেডিক্যাল ডিপার্টমেন্ট বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।’
বায়ার্নের পক্ষ থেকে অবশ্য বলা হয়নি ঠিক কতদিনের জন্য মাঠের বাইরে থাকবেন গেরেরো। যদিও চলতি মৌসুমে বায়ার্নের বাকি আছে সর্বোচ্চ আর চার ম্যাচ। বুন্দেসলীগায় দুই ম্যাচ খেলবে তারা। এর বাইরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে যেতে পারলে খেলতে হবে দুই ম্যাচ। আর ফাইনালে যেতে পারলে হাতে থাকবে তিন ম্যাচ।
রাফায়েল গেরেরো উইংব্যাক হিসেবে থাকলেও মিডফিল্ড এবং উইঙ্গার হিসেবেও বেশ সফল। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের বিপক্ষে বায়ার্নের জয়ে রেখেছিলেন বড় ভূমিকা। মৌসুম শেষে ইউরোতে পর্তুগালের জার্সিতেও তাকে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
রিয়াল মাদ্রিদ বায়ার্ন মিউনিখ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। আর সিরিজ জয়ের ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে আজ (রোববার) দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে নাজমুল শান্তর দল। যেখানে আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। এতে আগে ব্যাট করবে জিম্বাবুয়ে।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০তে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে। ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টায়। এই ম্যাচে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ দল। অপরদিকে তিন পরিবর্তন এসেছে জিম্বাবুয়ের একাদশে।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মাহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও রিশাদ হোসেন।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভু।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
শিরোপার লড়াইয়ে টিকে থাকতে জয় ছাড়া বিকল্প নেই। এমন সমীকরণের সামনে দাঁড়িয়ে এফসি বোর্নমাউথের বিপক্ষে ৩-০ গোলের ব্যবধানে হারিয়েছে আর্সেনাল। গতকাল অ্যানফিল্ডে এই জয়ের মধ্য দিয়ে টেবিলের শীর্ষেই থাকছে গানাররা।
এই জয়ে ৩৬ ম্যাচ শেষে ৮৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে আর্সেনাল। আর ৩৫ ম্যাচে ৮২ পয়েন্ট নিয়ে আর্সেনালের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে ম্যানচেস্টার সিটি। লিগে গানারদের হাতে রয়েছে ২ ম্যাচ। সিটির হাতে রয়েছে তিন ম্যাচ।
আর্সেনালের হয়ে গোল তিনটি করেন বুকায়ো সাকা, লিয়ান্দ্রো ত্রোসার্ড ও ডেকলান রাইস। এর মধ্যে একটি গোল নিজে করেছেন এবং একটি গোল করিয়েছেন রাইস।
শিরোপা জয়ের নেশায় এতটাই উন্মুখ হয়ে আর্সেনাল যে, নিজেদের মাঠে ম্যাচের প্রথমার্ধে পুরোটাতেই ছিল তাদের দাপট। ম্যাচের প্রথম ২৫ মিনিটেই বোর্নমাউথের গোলমুখে ১২টি শট নেন আর্সেনাল ফুটবলাররা। তবে কাঙ্খিত গোল আসতে সময় লাগে ৪৫ মিনিট।
তাও পেনাল্টিতে। কাই হাভার্টজকে বক্সের মধ্যে ফেলে দেন বোর্নমাউথ গোলরক্ষক মার্ক ত্রেভার্স। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজালে স্পট কিক নেন বুকায়ো সাকা। তার ঠান্ডা মাথায় নেওয়া শট জড়িয়ে যায় বোর্নমাউথের জালে। এবারের লিগে এটি সাকার ১৬তম গোল। সব মিলিয়ে ২০তম।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোলের সুযোগ নষ্ট করে আর্সেনাল। ৪৮ মিনিটে সাকা এবং ৫১ মিনিটে কাই হাভার্টজের দুর্বল শট বোর্নমাউথ গোলকিপার মার্ক ত্রেভার্স ফিরিয়ে দেন। ৫২ মিনিটে সুযোগ পায় বোর্নমাউথের ডমিনিক সোলাঙ্কি। তবে ডেভিড রায়ার কারণে বেঁচে যায় আর্সেনাল।
মাঠের খেলায় কিছুটা পিছিয়ে পড়লেও ৭০তম মিনিটে ত্রোসার্ডের গোলে আর্সেনাল শিবিরে স্বস্তি ফেরে। ডান পায়ের কোনাকুনি শটে গোল করেন ত্রোসার্ড। যা চলতি মৌসুমে আর্সেনালের হয়ে ত্রোসার্ডের ১৬তম গোল, লিগে ১১তম।
গোল পেয়েছিল বোর্নমাউথও। ম্যাচের ৭৩ মিনিটে অ্যান্তোনি সেমেনিও গোল করেন। তবে সেই আক্রমণে সোলাঙ্কি আর্সেনাল গোলরক্ষক রায়াকে ফাউল করলে গোলটি বাতিল হয়।
এরপর গ্যাব্রিয়েল মাগালাইস গোল করলেও গ্যাব্রিয়েল হেসুস অফসাইড থাকার কারণে সেটি বাতিল হয়। ম্যাচের শেষ গোলটি আর্সেনাল করে ম্যাচের ৯৭ মিনিটে। পুরো ম্যাচে দুর্দান্ত খেলা ডেকলান রাইসই দলের ব্যবধান বাড়ান।
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। আর সিরিজ জয়ের ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে আজ (রোববার) দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে নাজমুল শান্তর দল। যেখানে শুরুতেই টাইগারদের বোলিং তোপে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে সফরকারীরা। তবে পরবর্তীতে অভিষিক্ত জোনাথন ক্যাম্পবেলের ব্যাটে লড়াইয়ের পুঁজি পায় তারা।
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। আর সিরিজ জয়ের ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে আজ (রোববার) দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে নাজমুল শান্তর দল। যেখানে আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। এতে আগে ব্যাট করবে জিম্বাবুয়ে।