নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:১০ এএম, ১৭ অক্টোবর, ২০১৭
বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচের নাম জানতে চাইলে অকপটে চলে আসবে বর্তমান কোচ চান্ডিকা হাথুরুসিংহের নাম।
তবে বাস্তবতা কিছুটা ভিন্ন। যাদের কাঁধে চড়ে ‘সফল’ কোচের ট্যাগ পেলেন তাঁদের সঙ্গে এখন চলছে গড়মসি। শুরুটা টি২০ ফরম্যাট দিয়ে, যার কারণ হিসেবে দেখানো হয়, তরুণ ক্রিকেটারদের সুযোগ দিতে হবে। টি২০ ফরম্যাটে তিনি খেলাবেন তরুণদের যার কারণে হঠাৎ করেই অবসরের সিদ্ধান্ত নেন টি২০ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। কিন্তু টার্গেট ছিল আরো সিনিয়র খেলোয়াড়রা।
সিনিয়রদের ছাঁটাই করবেন বলে গুঞ্জন ছিলো, অফ ফর্মে থাকা মাহমুদউল্লাহ্ রিয়াদ টেস্ট থেকে বাদ কিন্তু কোচের পছন্দের খেলোয়াড়দের ফর্ম থাকলেই কি আর না থাকলেই কি, তাঁরা একাদশে থাকবেই। বাংলার ব্র্যাডম্যান খ্যাত মমিনুল টেস্ট থেকে বাদ কারণ রান পাচ্ছে না, আসলে কয় ম্যাচ রান পায়নি তা সবারই জানা। ম্যাচের পর ম্যাচ না বুঝে, নিজের মন মত পরীক্ষা চালানো কেমন কোচিং?
বাংলাদেশ দলে ওয়ানডেতে তিন নম্বর পজিশনে এখনও নির্দিষ্ট কোনো সেট ব্যাটসম্যান নেই, টেস্টে দলও গুছানো নয়। অথচ ব্যাটিং স্পেশালিষ্ট কোচ হিসেবে নতুন এক-দুই জন ব্যাটসম্যান তাঁর কাছ দলের প্রাপ্য। কিন্তু যেই সিনিয়রদের বলে টিকে রয়েছেন তাঁদের নিয়ে শুরু করেছেন ছেলে খেলা?
দেশের কয়েকটি টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে জানা যায়, দক্ষিন আফ্রিকা সফরে সিনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে বনি-বনা হচ্ছে না হেড কোচ হাথুরুসিংহের। এই ধরণের প্রশ্ন ওঠাটাও স্বভাবিক। প্রথম ওয়ানডের আগে সবার মুখে এক কথা তামিম খেলছেন। কিন্তু ম্যাচ শুরুর কয়েকঘন্টা আগে জানা গেল ইনজুরির কারণে খেলছেন না তামিম।
ম্যাচ প্রিভিউতে স্পষ্টত ছিল তামিম ম্যাচের জন্য ফিট কিন্তু একাদশে নেই। বাতাসে এরকমও গুঞ্জন টসে জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিতে চেয়েছিলেন মাশরাফি কিন্তু অধিনায়কের মতকে পাত্তা দেননি কোচ।
তাছাড়া কতটা বিদ্বেষ হলে একজন জাতীয় দলের সিনিয়র এবং স্বনামধন্য ক্রিকেটার আসেন না দেশের জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার সময় মাঠে, এড়িয়ে চলেছেন নিজ ক্রিকেট সঙ্গীদের সঙ্গ, থাকেননি অভিষিক্ত সাঈফুদ্দীনের ক্যাপ হস্তান্তরের সময়। জাতীয় সঙ্গীতের সময় মাঠে উপস্থিত না থাকাটা তামিমের বেশী বাড়াবাড়ি হলেও এর পিছনের কারণ নিশ্চয়ই কোন ঠুনকো ব্যাপার নয়।
তাই অনেকেই বলছেন চলমান দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে, টেস্টে মুশফিককে নিয়ে, ওয়ানডেতে তামিম ও মাশরাফিকে নিয়ে মনগড়া সিদ্ধান্ত নেওয়া শুরু করেছেন।
আবার ঘরোয়া লিগের পারফর্মারদের দেওয়া হয় না যোগ্য সুযোগ। দিবেনই বা কি করে টাইগার হেড কোচ যে কোন ঘরোয়া লিগের ম্যাচই দেখেন না! তিনিই সম্ভবত প্রথম টাইগার কোচ যিনি ঘরোয়া লিগের কোনো ম্যাচ দেখেন না। এক অর্থে এ যেন প্রতিভা নিয়ে ছিনিমিনি খেলা। কোচের একে পছন্দ না তাই স্কোয়াডে স্থান পাবে না, ওকে পছন্দ তাই সে মূল একাদশেই খেলবেই।
ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করেও জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া যায় না, যার দায় বিসিবি কোন ভাবেই এড়াতে পারে। আর কিছু প্রশ্ন চলেই আসে, প্রথমত যদি লিগে পারফর্মারদের সুযোগই না দেওয়া হয় তবে কোটি টাকা খরচ করে ঘরোয়া লিগের কি দরকার? দ্বিতীয়ত, ধারাবাহিকভাবে তিন ফরম্যাটে সফলতা নেই কেন? আর সবশেষ, প্রতিটি জয়ে রয়েছে আলাদা আলাদা ক্রিকেটারদের ভূমিকা, তাহলে কোচ হিসেবে ক্রিকেটারদের ধারাবাহিকতা কি শিখালেন?
বিশ্বকাপ, বিশ্বকাপ পরবর্তী সফলতা, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি সফলতা, অজি বধ, ইংলিশ বধ, লংকায় লংকা বধ সবই এই হাথুরুসিংহের অধীনে। কিন্তু কোনভাবেই শতভাগ কৃতিত্ব কি তাঁকে দেওয়া যায়? এই সাফল্যে মাশরাফির নেতৃত্ব আছে তেমনি মুশফিক-সাকিবেরও অবদান আছে।
পরিশেষে, স্বাধীনতা মানে ঘাড়ে চেপে বসা না, আবেগ নিয়ে তিরস্কার করে টুইট করা নয়। তাই এখনই সঠিক সময় এসব ব্যাপার সমাধান করার, যা এখন হয়তো অনেক ঠুনকো মনে হচ্ছে।
বাংলা ইনসাইডার/ডিআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মুজারাবানির বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন লিটন। আউট হওয়ার আগে ১২ করেন এ ব্যাটার।
পরে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। সিকান্দার রাজার ঘূর্ণিতে কাটা পড়েন টাইগার দলপতি।
এরপর বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম। কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান।
জাকের আলী অনিককে নিয়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যান হৃদয়। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে ফিফটি করে হৃদয় (৫৭) ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি।
তার বিদায়ের পর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকের (৪৪)। মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হন তিনি। শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৬৫ রানে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।
অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।
এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।
সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।
জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে চরম হতাশা। কারণ দুঃসময় যেন কোন মতেই পিছু ছাড়ছে না তাদের। যতদিন যাচ্ছে, মাঠের পারফরম্যান্সে ততোই ম্লান হচ্ছে তারা। যার প্রমাণ মিলেছে গতকালের ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ম্যাচে।
প্রথম পর্বের হারের প্রতিশোধ নিতে মাঠে নামা দলটি পেয়েছে উল্টো ৪-০ ব্যবধানের হারের তিক্ততা। ম্যাজিকের বদলে মাঠে ম্যানইউ ছিল ভীষণ সাদামাটা। প্রতিপক্ষের বিবর্ণতার সুযোগে বিশাল জয় তুলে নেয় ক্রিস্টাল।
ম্যাচের ১২ মিনিটেই এগিয়ে যায় দলটি। বক্সের মাঝামাঝি থেকে বাঁ পায়ের শটে দলকে এগিয়ে নেন ওলিসে। গোল পরিশোধে মরিয়া হয়ে ওঠে ম্যানইউ। তবে ৪০তম মিনিটে আবারও গোল হজম করে টেন হাগের শিষ্যরা। মাতেতার গোলে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় প্যালেস।
৫৮ মিনিটে ইংলিশ ডিফেন্ডার টাইরিক মিচেল ব্যবধান আরও বাড়ালে ফিঁকে হয়ে যায় সফরকারীদের ঘুরে দাঁড়ানোর আশা। আর আট মিনিট পর দারুণ নৈপুণ্যে নিজের দ্বিতীয় গোলে জয় নিশ্চিতই করে ফেলেন ওলিসে। ডান দিক থেকে বক্সে ঢুকে জোরালো শটে ম্যানইউর কফিনে ঠুকেন শেষ পেরেক।
বিব্রতকর এই হারে উয়েফা কনফারেন্স লিগের টিকিট পাওয়ার লড়াইয়েও পিছিয়ে পড়ল দলটি। এবারের লিগে ইউনাইটেডের এটা ১৩ তম হার। ৩৫ ম্যাচে ৫৪ পয়েন্ট নিয়ে আট নম্বরে আছে ম্যানইউ। তাদের সমান পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে সপ্তম স্থানে চেলসি।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এফএ কাপ ফুটবল
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।