ইনসাইড পলিটিক্স

শেখ হাসিনার সামনে গুরুত্বপূর্ণ ৫ সিদ্ধান্ত

প্রকাশ: ০৭:৫৯ পিএম, ১৯ নভেম্বর, ২০২২


Thumbnail

আগামী তিন মাসের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। সিদ্ধান্তগুলো আগামী নির্বাচন, রাষ্ট্রপরিচালনা এবং দলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সিদ্ধান্তগুলো তুমি কিভাবে নেন তার ওপর দেশের রাজনৈতিক মেরুকরণ এবং ভবিষ্যতের অনেক কিছু নির্ভর করছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। যে পাঁচটি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতিকে নিতে হবে তার মধ্যে রয়েছে-

১. নতুন রাষ্ট্রপতি: বর্তমান রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে আগামী এপ্রিলে। সংবিধান অনুযায়ী আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করতে হবে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয় জাতীয় সংসদের সংসদ সদস্যদের ভোটে। সে কারণে আওয়ামী লীগ যাকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে চূড়ান্ত করবে তিনি আগামী রাষ্ট্রপতি হবেন। এই রাষ্ট্রপতির অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচন অন্য যেকোন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বাচনের চেয়ে ব্যাতিক্রম এবং স্পর্শকাতর। কাজেই ওই নির্বাচনের গুরুত্ব অনেক বেশি। আর তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাকে আগামী রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করবেন সেটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গ্রহণ করবেন আগামী তিন মাসের মধ্যে। 

২. আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক: আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আগামী ২৪ ডিসেম্বর। এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের নতুন কমিটি হবে। নতুন কমিটিতে শেখ হাসিনা যে আবার সভাপতি হচ্ছেন এটা মোটামুটি নিশ্চিত। কিন্তু দলের সাধারণ সম্পাদক কে হবে এ নিয়ে নানামুখী আলাপ-আলোচনা চলছে। শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কে হবেন এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আগামী ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে তাকে দলের সাধারণ সম্পাদক কে হবে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। এবং এই সিদ্ধান্তের ওপর আওয়ামী লীগের আগামী দিনের পথ চলা অনেকখানি নির্ভর করবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

৩. মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান: জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান পদের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে গত ২২ সেপ্টেম্বর। এখন পর্যন্ত প্রায় দুই মাস অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু নতুন চেয়ারম্যান মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। স্পিকারের নেতৃত্বে একটি কমিটি নতুন মানবাধিকার মানবাধিকার কমিশন গঠনের কাজ করছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কে হবেন মানবাধিকার কমিশনের নতুন চেয়ারম্যান? এটা এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এবং এই অপপ্রচারের কারণে পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের ওপর নানারকম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে, ঠিক সেইসময় মানবাধিকার কমিশনের স্বচ্ছতা এবং একটি দৃশ্যমান স্বাতন্ত্র্য মানবাধিকার কমিশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধির জন্য এরকম একটি গ্রহণযোগ্য মানবাধিকার কমিশন গঠন করা দরকার বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। নতুন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কে হবেন সেটিও এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। কারণ এর আগে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেট বাংলাদেশ সফরে গুমের বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার কথা বলেছিল। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন বলেছেন, আমাদের যেহেতু জাতীয় মানবাধিকার কমিশন রয়েছে কাজেই মানবাধিকার কমিশনই এই বিষয়ে তদন্ত করার সক্ষমতা রাখে। কিন্তু এখন মানবাধিকার কমিশন না থাকার কারণে এটি নিয়ে সরকারকে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। যেকোন সময়ে মানবাধিকার কমিশন গঠন করা জরুরি এবং এটি হয়তো প্রধানমন্ত্রী খুব শিরগিরই করবেন বলে জানা গেছে।

৪. মন্ত্রিপরিষদ সচিব: প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদ হলো মন্ত্রিপরিষদ সচিব। মন্ত্রিপরিষদ সচিব কে হবেন এটিই এখন খুব বড় একটি প্রশ্ন। বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ সচিব দুবার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বর তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। নতুন করে তাকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না এটা মোটামুটি নিশ্চিত। অনেকেই মনে করছেন যে, প্রধানমন্ত্রী হয়তো মন্ত্রিপরিষদ সচিব কে হবে তা চূড়ান্ত করে ফেলেছেন। এবং সেক্ষেত্রে পানিসম্পদ সচিব কবির বিন আনোয়ারের কথা শোনা যাচ্ছে। কিন্তু এটির চূড়ান্ত ঘোষণা আসেনি। এটি এখন সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় থাকা একটি বিষয়। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে। 

৫. নতুন পুলিশ প্রধান: বর্তমান পুলিশ প্রধানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে আগামী জানুয়ারি মাসে। তিনি কি আবার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাবেন নাকি নির্বাচনের আগে সরকার নতুন পুলিশ প্রধান (আইজিপি) নিয়োগ করবেন। এটি এখন একটি বড় কৌতূহল এবং প্রশ্ন। এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেই নিতে হবে। 

এই পাঁচটি সিদ্ধান্তের ওপর সরকার এবং রাজনীতির গতি-প্রকৃতি অনেকখানি নির্ভর করছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

শেখ হাসিনা   আওয়ামী লীগ   কাউন্সিল সরকার   নির্বাচন   বিএনপি   কূটনীতিক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘এক জায়গা বউকে, আরেক জায়গা ছেলেকে দিল, এগুলো ঠিক না’

প্রকাশ: ০২:০১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কেউ কেউ আগে থেকেই ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, বা উপজেলা চেয়ারম্যান আছেন। আবার নিজের স্ত্রী বা ছেলেকে নির্বাচনে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন। এক জায়গা বউকে দিল, আরেক জায়গায় ছেলেকে দিল, এগুলো ঠিক না। কর্মীদের মূল্যায়ন করা উচিত।

থাইল্যান্ড সফর নিয়ে বৃহস্পতিবার (২ মে) গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
 
উপজেলা নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগের দলীয় নির্দেশনা সংক্রান্ত ওই প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা আরও বলেন, পারিবারিক ফর্মুলায় কারা পড়েন? নিজের ছেলে-মেয়ে-স্ত্রী, এই তো? হিসাব করে দেখেন কয়জন ছেলে-মেয়ে, কয়জন স্ত্রী নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন? এর বাইরে তো পরিবার ধরা হয় না। আমাদের কথা হচ্ছে নির্বাচন যেন প্রভাবমুক্ত হয়। মানুষ যেন স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারে। আমাদের লক্ষ্য।

শেখ হাসিনা বলেন, সবকিছু নিজেরা নিয়ে নেব, আমার নেতাকর্মীদের জন্য কিছু রাখবো না, এটা হয় না। সেই কথাটা আমি বলতে চেয়েছি। যেন প্রভাব বেশি না ফেলে। সবাই দাঁড়িয়েছে, নির্বাচন করছে, সেটার লক্ষ্য হলো নির্বাচনকে অর্থবহ করা।’ 

তিনি বলেন, অনেকগুলো রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে। বর্জন করে কেন? নির্বাচন করার মতো সক্ষমতাই নাই। পার্লামেন্ট নির্বাচন করতে হলে জাতিকে দেখাতে হবে যে পরবর্তী নেতৃত্বে কে আসবে, প্রধানমন্ত্রী কে হবে, নেতা কে হবে? একটা নেতা দেখাতে হবে। আপনার কাছে উপযুক্ত নেতা না থাকলে তখন তো আপনাকে ছুতা খুঁজতে হয়। নির্বাচন করলাম না,বিরাট ব্যাপার দেখালাম।আমাদের দেশে সেটাই হচ্ছে। 

উপজেলা নির্বাচন   আওয়ামী লীগ   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   সংবাদ সম্মেলন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

হাসপাতালে থেকে আজই বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া

প্রকাশ: ০২:২৮ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় নেওয়া হচ্ছে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেলে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফিরবেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘ম্যাডামকে আজকে বাসায় আনার কথা রয়েছে। তবে এখনও সময় নির্ধারণ হয়নি’।

এর আগে, বুধবার (০১ মে) সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে সিসিইউতে রেখে তার বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয়। 


খালেদা জিয়া   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ওমরাহ পালনে আজ সস্ত্রীক সৌদি আরব যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০১:৩১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পবিত্র ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্য সৌদি আরব যাচ্ছেন। সঙ্গে থাকছেন তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম। 

বৃহস্পতিবার (০২ মে) দুপুর সোয়া ৩টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে তাদের ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে আগামী ৮ মে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।


মির্জা ফখরুল   ওমরাহ হজ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

নির্বাচনের প্রস্তুতি-প্রচারণা দেখতে বিজেপির আমন্ত্রণ পেল আওয়ামী লীগ

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। বুধবার (০১ মে) আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে সাতটি ধাপে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ক্ষমতাসীন বিজেপি এই নির্বাচনে তাদের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখানোর জন্য বিদেশি কিছু রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে একমাত্র আওয়ামী লীগকে তারা আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

এতে আরো বলা হয়, ভারতে বিজেপি দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায়। অন্যদিকে, বাংলাদেশে পরপর চারটি জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সময়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যুগান্তকারী উন্নয়ন হয়েছে। এই উন্নয়ন পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছে।

ভারতের ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র ভারত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি যে আস্থাশীল এবং আওয়ামী লীগকে যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও তাদের প্রকৃত বন্ধু মনে করে, এই আমন্ত্রণ সেই ইঙ্গিতই বহন করে।

বিজেপির নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচারণা পর্যবেক্ষণের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে তারা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধি পাঠাতে অনুরোধ করেছে।

এই আমন্ত্রণের পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে দলের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ভারত সফরে মনোনীত করেছেন।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, এই সফরটি মূলত পাঁচ দিনের। ১ মে থেকে ৫ মে পর্যন্ত। সফরে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধির সঙ্গে বিজেপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের বৈঠক রয়েছে। দিল্লির বাইরে বিজেপির নির্বাচনী প্রচারণা সরেজমিনে দেখানোর জন্য বিজেপি আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিকে ছত্রিশগড়ে নিয়ে যাবে।

ভারতের নির্বাচন ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে যা ১ জুন পর্যন্ত চলবে। ৪ জুন ভোটের ফলাফল ঘোষিত হবে।


ভারত নির্বাচন   বিজেপি   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের পানি ও শরবত বিতরণ

প্রকাশ: ০৯:১৮ পিএম, ০১ মে, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপদাহ বিপর্যস্থ জনজীবনে পরিশ্রান্ত ও তৃষ্ণার্ত জনসাধারণের মাঝে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সংগঠনের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু'র নেতৃত্বে সুপেয় পানি, খাবার স্যালাইন ও শরবত বিতরণ করে স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

বুধবার (১ মে) বেলা সাড়ে ১১ টায় মিরপুর ১৪ নম্বর থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্পট ঘুরে বেলা সাড়ে তিনটায় জিগাতলায় এসে শরবত ও সুপেয় পানি বিতরণ করে স্বেচ্ছাসেবক লীগ। 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহ- সভাপতি কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ইসহাক মিয়া, কেন্দ্রীয় গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক কেএম মনোয়ারুল ইসলাম বিপুল, প্রতিবন্ধী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার পারভেজ টিংকু, মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সহ সভাপতি শাহ আলম মিন্টু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক এ হান্নান হাওলাদার শাওন প্রমুখ।


স্বেচ্ছাসেবক লীগ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন