আসন্ন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল
ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এই নির্বাচনে আওয়ামী
লীগের মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের
ফরম সংগ্রহের আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
আগ্রহী
প্রার্থীরা ১৮ থেকে ২১
নভেম্বর পর্যন্ত দলীয় মনোনয়নের আবেদনপত্র
সংগ্রহ ও জমা দিতে
পারবেন। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে
বিকেল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নের
আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়া
যাবে।
বৃহস্পতিবার
(১৬ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক
বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো
হয়েছে।
আওয়ামী
লীগের মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের
২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়
থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ এবং জমা দিতে
হবে। প্রশাসনিক বিভাগ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট বুথ থেকে দলীয়
মনোনয়নের জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ
করতে হবে।
কেন্দ্রীয়
কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় ঢাকা, ময়মনসিংহ,
সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগ
এবং তৃতীয় তলায় রংপুর, রাজশাহী,
খুলনা ও বরিশাল বিভাগের
মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে। কেন্দ্রীয়
কার্যালয়ের নিচ তলায় সব
বিভাগের মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে।
আওয়ামী
লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের কোনো প্রকার অতিরিক্ত
লোকসমাগম ছাড়া প্রার্থী নিজে
অথবা প্রার্থীর একজন যোগ্য প্রতিনিধির
মাধ্যমে আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে
হবে। আবেদনপত্র সংগ্রহের সময় অবশ্যই প্রার্থীর
জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে। ফটোকপির
ওপর মোবাইল নম্বর ও বর্তমান সাংগঠনিক
পরিচয়সহ ৩টি পদ সুস্পষ্টভাবে
উল্লেখ করতে হবে।
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
যুক্তরাজ্য পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বিএনপি
মন্তব্য করুন
নোয়াখালী ওবায়দুল কাদের একরামুল করিম চৌধুরী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা চেয়ারম্যান উপজেলা নির্বাচন বিএনপি বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
একের পর এক ভুল কৌশল বিএনপির রাজনীতির অস্তিত্ব সংকটে ফেলেছে। এবার উপজেলা নির্বাচনেও বিএনপি যে কৌশল গ্রহণ করেছিল, প্রথম দফা ভোটগ্রহণের পর সেই কৌশল ভুল প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপির ভোট বর্জন যেমন সাধারণ মানুষ সাড়া দেয়নি ঠিক তেমনি ভাবে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থীরাও নির্বাচনে একেবারে সর্বস্বান্ত হয়ে যাননি। সাত জন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এর ফলে আগামী ধাপগুলোতে যারা বিএনপির পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং যারা দল থেকে বহিষ্কার হয়েছিলেন তারা আবার নতুন করে উৎসাহ পাবেন এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মরিয়া চেষ্টা চালাবেন। এর ফলে বিএনপির বহিষ্কার কৌশল ব্যর্থ হয়ে যাবে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নোয়াখালীতে মর্যাদার লড়াইয়ে হেরে গেলেন।নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং বর্তমান চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এ এইচ এম খায়রুল আনম চৌধুরীকে পরাজিত করে সেখানে গতকাল নির্বাচিত হয়েছেন নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরীর ছেলে আতাহার ইশরাক ওরফে সাবাব চৌধুরী।
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোট সম্পন্ন হয়েছে গতকাল বুধবার (৮ মে) । বিএনপি এ নির্বাচন বর্জন করলেও দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে দলটির বহু নেতা নির্বাচনে অংশ নেন। যারা সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচন করেছেন তাদের দল থেকে বহিষ্কারও করা হয়েছে। তবে ভোটের লড়াইয়ে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপির বহিষ্কৃত বেশ কয়েকজন নেতা।