ইনসাইড পলিটিক্স

১৮১ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল জাসদ

প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ১৮১টি আসনের বিপরীতে দলীয় প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ।

শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) রাজধানীর গুলিস্তানে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা (আংশিক) প্রকাশ করে দলটি।

১৮১টি আসনের বিপরীতে জাসদ মনোনীত প্রার্থীরা হলেন- ১। ০০১, পঞ্চগড়-১: মো: ফারুক আহম্মদ, ২। ০০২, পঞ্চগড়-২: এড. তরিকুল ইসলাম, ৩। ০০৩,  ঠাকুরগাঁও-১: মো: খাদেমুল ইসলাম, ৪। ০০৪, ঠাকুরগাঁও-২: অধ্যক্ষ রাজিউর রহমান বাবুল, ৫। ০০৫, ঠাকুরগাঁও-৩:  মো: সোলায়মন ঢালী, ৬।

০০৭, দিনাজপুর-২: এড. ইমামুল ইসলাম, ৭। ০০৮, দিনাজপুর-৩: শহীদুল ইসলাম শহীদুল্লাহ, ৮। ০০৯, দিনাজপুর-৪: এড. লিয়াকত আলী, ৯। ০১০, দিনাজপুর-৫: অধ্যাপক আতাউর রহমান, ১০।

০১১, দিনাজপুর-৬: শাহ আলম বিশ্বাস, ১১। ০১২, নীলফামারী-১: মো:খায়রুল আলম (আনাম), ১২। ০১৩, নীলফামারী-২: জাবির হোসেন প্রামানিক. ১৩। ০১৪, নীলফামারী-৩: অধ্যাপক আজিজুল ইসলাম, ১৪। ০১৫, নীলফামারী-৪: মো:আজিজুল হক, ১৫।

০১৬, লালমনিরহাট-১: ডা. হাবিব মো: ফারুক, ১৬। ০২০, রংপুর-২: কুমারেশ রায়, ১৭। ০২১, রংপুর-৩: সাহীদুল ইসলাম, ১৮। ০২৬, কুড়িগ্রাম-২: নুরুল ইসলাম বখশী ঠান্ডা, ১৯। ০২৮, কুড়িগ্রাম-৪: মো: গোলাম হাবিবুর রহমান বিদ্যুৎ, ২০। ০২৯, গাইবান্ধা-১: মো: গোলাম আহসান হাবিব মাসুদ, ২১। ০৩০, গাইবান্ধা-২: গোলাম মারুফ মনা, ২২। ০৩১, গাইবান্ধা-৩: এস এম খাদেমুল ইসলাম খুদী, ২৩। ০৩৩, গাইবান্ধা-৫: ডা. একরাম হোসেন, ২৪। ০৩৪, জয়পুরহাট-১: আবুল খায়ের মো: শাখাওয়াত হোসেন, ২৫। ০৩৫, জয়পুরহাট-২: আবুল খায়ের মো: শাখাওয়াত হোসেন, ২৬। ০৩৬, বগুড়া-১: এড. হাসান আকবর আফজল হারুন, ২৭। ০৩৮, বগুড়া-৩: আব্দুল মালেক সরকার/ আলহাজ্ব মো: ফেরদৌস স্বাধীন (ফিরোজ), ২৮। ০৩৯, বগুড়া-৪: এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন, ২৯। ০৪০, বগুড়া-৫: রাসেল মাহমুদ, ৩০। ০৪১, বগুড়া-৬: এড. এমদাদুল হক ইমদাদ, ৩১। ০৪২, বগুড়া-৭: মো: আব্দুর রাজ্জাক, ৩২। ০৪৩, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: অধ্যাপক আবু বাক্কার, ৩৩। ০৪৪, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: বীরমুুক্তিযোদ্ধা মেহের আলী, ৩৪। ০৪৫, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: আব্দুল হামিদ রুনু, ৩৫। ০৪৬, নওগাঁ-১: বীরমুক্তিযোদ্ধা এড. মো: শাহজাহান, ৩৬। ০৪৭, নওগাঁ-২: বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই, ৩৭। ০৪৮, নওগাঁ-৩: বীরমুক্তিযোদ্ধা মো: ওয়াজেদ আলী, ৩৮। ০৪৯, নওগাঁ-৪: এড. মো: রিয়াজ উদ্দিন, ৩৯। ০৫০, নওগাঁ-৫: এস এম আজাদ হোসেন মুরাদ, ৪০। ০৫১, নওগাঁ-৬: এড. মো: জাহাঙ্গীর হোসেন বুলবুল, ৪১। ০৫২, রাজশাহী-১: প্রদীপ মৃধা, ৪২। ০৫৩, রাজশাহী-২: আব্দুল্লাহ আল মাসুদ শিবলী, ৪৩। ০৫৭, রাজশাহী-৬: জুলফিকার মান্নান জামী, ৪৪। ০৫৮, নাটোর-১: মো: মোয়াজ্জেম হোসেন, ৪৫। ০৬১, নাটোর-৪: এড. বিপ্লব কুমার রাম, ৪৬। ০৬২, সিরাজগঞ্জ-১: আব্দুল হাই তালুকদার, ৪৭। ০৬৩, সিরাজগঞ্জ-২: আবু বকর ভূঁইয়া, ৪৮। ০৬৫, সিরাজগঞ্জ-৪: মোস্তফা কামাল বকুল, ৪৯। ০৬৬, সিরাজগঞ্জ-৫: বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক, ৫০। ০৬৭, সিরাজগঞ্জ-৬: মোজাম্মেল হক, ৫১। ০৬৮, পাবনা-১: শেখ আনিসুজ্জামান, ৫২। ০৬৯, পাবনা-২: মোছা: পারভীন খাতুন/শেখ আনিসুজ্জামান, ৫৩। ০৭০, পাবনা-৩: আবুল বাশার শেখ, ৫৪। ০৭১, পাবনা-৪: মো: আব্দুল খালেক, ৫৫। ০৭২, পাবনা-৫: আলহাজ্ব আফজাল হোসেন রাজা, ৫৬। ০৭৩, মেহেরপুর-১: মো: মাহাবুবুর রহমান (মাহবুব চান্দু), ৫৭। ০৭৪, মেহেরপুর-২: ওমর আলী, ৫৮। ০৭৫, কুষ্টিয়া-১: শরিফুল কবির স্বপন, ৫৯। ০৭৬, কুষ্টিয়া-২: হাসানুল হক ইনু,  ৬০। ০৭৭, কুষ্টিয়া-৩: গোলাম মোহসীন, ৬১। ০৭৮, কুষ্টিয়া-৪: রোকনুজ্জামান রোকন, ৬২। ০৭৯, চুয়াডাঙ্গা-১: বীরমুক্তিযোদ্ধা সবেদ আলী, ৬৩। ০৮০, চুয়াডাঙ্গা-২: জুলফিকার হায়দার/এড. আকসিজুল ইসলাম রতন,  ৬৪। ০৮১, ঝিনাইদহ-১: শরাফত ইসলাম, ৬৫। ০৮২, ঝিনাইদহ-২: চন্দন চক্রবর্তী, ৬৬। ০৮৩, ঝিনাইদহ-৩: শামীম আকতার বাবু, ৬৭। ০৮৭, যশোর-৩: এড. রবিউল আলম, ৬৮। ০৯১, মাগুরা-১: জাহিদুল আলম, ৬৯। ০৯২, মাগুরা-২: জাহিদুল আলম, ৭০। ০৯৩, নড়াইল-১: সাইফুজ্জামান বাদশা, ৭১। ০৯৭, বাগেরহাট-৩: শেখ নুরুজ্জামান মাসুম, ৭২। ১০০, খুলনা-২: খালিদ হোসেন, ৭৩। ১০১, খুলনা-৩: শেখ গোলাম মর্তুজা, ৭৪। ১০৩, খুলনা-৫: সুজিত মল্লিক, ৭৫। ১০৫, সাতক্ষীরা-১: শেখ মো: ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, ৭৬। ১০৮, সাতক্ষীরা-৪: অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, ৭৭। ১০৯, বরগুনা-১: আবু জাফর সূর্য, ৭৮। ১১১, পটুয়াখালী-১: কে এম আনোয়ারুজ্জামান মিয়া (চুন্নু), ৭৯। ১১৪, পটুয়াখালী-৪: বিশ্বাস শিহাব পারভেজ মিঠু, ৮০। ১১৫, ভোলা-১: বীরমুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমান, ৮১। ১২০, বরিশাল-২: সাজ্জাদ হোসেন, ৮২। ১২১, বরিশাল-৩: কাজী সিদ্দিকুর রহমান, ৮৩। ১২২, বরিশাল-৪: এড. আব্দুল হাই মাহবুব, ৮৪। ১২৩, বরিশাল-৫: কে এম মনিরুল আলম (স্বপন খন্দকার), ৮৫। ১২৪, বরিশাল-৬: মোহাম্মদ মোহসীন, ৮৬। ১২৭, পিরোজপুর-১: সাইদুল ইসলাম ডালিম, ৮৭। ১২৮, পিরোজপুর-২: সিদ্ধার্থ মন্ডল, ৮৮। ১২৯, পিরোজপুর-৩: রণজিৎ কুমার হাওলাদার, ৮৯। ১৩৩, টাঙ্গাইল-৪: ড. এস এম আবু মোস্তফা, ৯০। ১৩৫, টাঙ্গাইল-৬: সৈয়দ নাভেদ হোসেন, ৯১। ১৩৬, টাঙ্গাইল-৭: মো: মঞ্জুর রহমান মজনু, ৯২। ১৩৭, টাঙ্গাইল-৮: মো: রফিকুল ইসলাম, ৯৩। ১৪১, জামালপুর-৪: গোলাম মোস্তফা জিন্নাহ, ৯৪। ১৪২, জামালপুর-৫: অধ্যাপক খন্দকার মো: ইতিমুদ্দৌলা, ৯৫। ১৪৩, শেরপুর-১: মনিরুল ইসলাম লিটন, ৯৬। ১৪৪, শেরপুর-২: লাল মো: শাহজাহান কিবরিয়া, ৯৭। ১৪৫, শেরপুর-৩, মিজানুর রহমান মিজান, ৯৮। ১৪৬, ময়মনসিংহ-১: আমিনুল ইসলাম আমিন, ৯৯। ১৪৭, ময়মনসিংহ-২, এড. শিব্বির আহমেদ লিটন, ১০০। ১৪৮, ময়মনসিংহ-৩: আব্দুল আজিজ, ১০১। ১৪৯, ময়মনসিংহ-৪: এড. নজরুল ইসলাম চুন্নু, ১০২। ১৫১, ময়মনসিংহ-৬: সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু, ১০৩। ১৫২, ময়মনসিংহ-৭: রতন সরকার, ১০৪। ১৫৪, ময়মনসিংহ-৯: এড. গিয়াস উদ্দিন, ১০৫।  ১৫৬, ময়মনসিংহ-১১: এড. সাদিক হোসেন, ১০৬। ১৫৮, নেত্রকোণা-২: মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, ১০৭। ১৬২. কিশোরগঞ্জ-১: শারফুদ্দিন সোহেল, ১০৮। ১৬৪, কিশোরগঞ্জ-৩: মো: শওকত আলী, ১০৯। ১৬৬, কিশোরগঞ্জ-৫: নন্দন শেঠ, ১১০। ১৬৭, কিশোরগঞ্জ-৬: রফিকুল ইসলাম রাজা, ১১১। ১৬৮, মানিকগঞ্জ-১: আফজাল হোসেন খান জকি, ১১২। ১৬৯, মানিকগঞ্জ-২: মো: রফিকুল ইসলাম সিদ্দিকী, ১১৩। ১৭০, মানিকগঞ্জ-৩: সৈয়দ সারোয়ার আলম চৌধুরী, ১১৪। ১৭১, মুন্সীগঞ্জ-১: এড. নাসিরুজ্জামান খান, ১১৫। ১৭৮, ঢাকা-৫: মো: শহিদুল ইসলাম, ১১৬। ১৮০, ঢাকা-৭: হাজী ইদ্রিস ব্যাপারি, ১১৭। ১৮২, ঢাকা-৯: এড. নিলাঞ্জনা রিফাত (সুরভী), ১১৮। ১৮৩, ঢাকা-১০: শওকত রায়হান, ১১৯। ১৮৬, ঢাকা-১৩: এড. আলী আশরাফ খান, ১২০। ১৮৭, ঢাকা-১৪: এড. আবু মো: হানিফ, ১২১। ১৮৮, ঢাকা-১৫: মুহাম্মদ সামছুল ইসলাম সুমন, ১২২। ১৮৯, ঢাকা-১৬: মো: নুরুন্নবী, ১২৩। ১৯৪, গাজীপুর-১: এড. আব্দুর রফিক, ১২৪। ১৯৫, গাজীপুর-২: একরামুল হক খান (সোহেল), ১২৫। ১৯৬, গাজীপুর-৩: জহিরুল হক মন্ডল বাচ্চু, ১২৬। ১৯৮, গাজীপুর-৫: মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম আকন্দ (লিটন), ১২৭। ২০০, নরসিংদী-২: জায়েদুল কবীর, ১২৮। ২০২, নরসিংদী-৪: মো: হুমায়ূন কবির সর্দার, ১২৯। ২০৮, নারায়ণগঞ্জ-৫: মো: শাহজাহান, ১৩০। ২১০, রাজবাড়ী-২: আব্দুল মতিন মিয়া, ১৩১। ২১১, ফরিদপুর-১: হারুন অর রশীদ রতন, ১৩২। ২১৪, ফরিদপুর-৪: নাজমুল কবির মনির, ১৩৩। ২১৫, গোপালগঞ্জ-১: মো: ফায়েকুজ্জামান, ১৩৪। ২১৬, গোপালগঞ্জ-২: শেখ মাসুদুর রহমান, ১৩৫। ২১৯, মাদারীপুর-২: সালাহউদ্দিন খান, ১৩৬। ২২১, শরীয়তপুর-১: স ম আব্দুল মালেক, ১৩৭। ২২২, শরীয়তপুর-২: মো: ফিরোজ মিয়া (ফিরোজ শাহী), ১৩৮। ২২৪, সুনামগঞ্জ-১: এ কে এম অহিদুল ইসলাম কবির, ১৩৯। ২২৫, সুনামগঞ্জ-২: মো: আমিনুল ইসলাম, ১৪০। ২২৬, সুনামগঞ্জ-৩: মো: নাজমুল হক, ১৪১। ২২৭, সুনামগঞ্জ-৪: আবু তাহের মো: রুহুল আমিন (তুহীন), ১৪২। ২২৮, সুনামগঞ্জ-৫: আলাউদ্দিন আহমেদ মুক্তা, ১৪৩।  ২২৯, সিলেট-১: শামীম আখতার, ১৪৪। ২৩০, সিলেট-২: লোকমান আহমেদ, ১৪৫। ২৩১, সিলেট-৩: আব্দুল হাসিব চৌধুরী, ১৪৬। ২৩২, সিলেট-৪: মো: নাজমুল ইসলাম, ১৪৭। ২৩৩, সিলেট-৫: লোকমান আহমেদ, ১৪৮। ২৩৪. সিলেট-৬: লোকমান আহমেদ, ১৪৯। ২৩৫, মৌলভীবাজার-১, এ এম মোনায়েম মনু, ১৫০। ২৩৬, মৌলভীবাজার-২: এড. বদরুল হোসেন ইকবাল, ১৫১। ২৩৭, মৌলভীবাজার-৩: আব্দুল মোসাব্বির, ১৫২। ২৩৮, মৌলভীবাজার-৪: হাজী এলেমান কবির, ১৫৩। ২৩৯, হবিগঞ্জ-১: মো: আব্দুল মান্নান, ১৫৪। ২৪০, হবিগঞ্জ-২: আবু হেনা মোস্তফা কামাল, ১৫৫। ২৪১, হবিগঞ্জ-৩: এড. তাজউদ্দিন আহমেদ সুফী, ১৫৬। ২৪২, হবিগঞ্জ-৪: জিয়াউল হাসান তরফদার (মাহিন), ১৫৭। ২৪৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: এস এম আলী আজম, ১৫৮। ২৪৫, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: মো: আব্দুর রহমান খান (ওমর), ১৫৯। ২৪৭, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: এড. আখতার হোসেন সাঈদ, ১৬০। ২৪৯, কুমিল্লা-১: ধীমন বড়ুয়া, ১৬১। ২৫৩, কুমিল্লা-৫: ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, ১৬২। ২৫৪, কুমিল্লা-৬: মনিরুল ইসলাম, ১৬৩। ২৬০, চাঁদপুর-১: মো: সাইফুল ইসলাম সোহেল, ১৬৪। ২৬১. চাঁদপুর-২: মো: হাছান আলী সিকদার/শহীদ আলমগীর, ১৬৫। ২৬২, চাঁদপুর-৩: মুহাম্মদ মাসুদ হাছান, ১৬৬। ২৬৪, চাঁদপুর-৫: মনির হোসেন মজুমদার, ১৬৭। ২৬৫. ফেনী-১: শিরীন আখতার, ১৬৮। ২৬৮, নোয়াখালী-১: মো: হারুন অর রশীদ সুমন, ১৬৯। ২৬৯, নোয়াখালী-২: নইমুল আহসান জুয়েল, ১৭০। ২৭১, নোয়াখালী-৪: এস এম রহিম উল্যাহ, ১৭১। ২৭২, নোয়াখালী-৫: মোহাম্মদ মোকসুদের রহমান মানিক, ১৭২। ২৭৩, নোয়াখালী-৬: ইশরাজুর রহমান শামীম, ১৭৩। ২৭৫, লক্ষ্মীপুর-২: আমির হোসেন মোল্লা, ১৭৪। ২৭৬. লক্ষ্মীপুর-৩: এড. মোহাম্মদ সেলিম, ১৭৫। ২৭৭, লক্ষ্মীপুর-৪: মোশারেফ হোসেন, ১৭৬। ২৮০, চট্টগ্রাম-৩: নুরুল আখতার, ১৭৭। ২৮৫, চট্টগ্রাম-৮: শ্যামল বিশ্বাস, ১৭৮। ২৮৮, চট্টগ্রাম-১১: জসিম উদ্দিন বাবুল, ১৭৯। ২৯৩, চট্টগ্রাম-১৬: কামাল মোস্তফা চৌধুরী, ১৮০।  ২৯৪, কক্সবাজার-১: মো: নাজিম উদ্দিন, ১৮১। ২৯৬, কক্সবাজার-৩: নাইমুল হক চৌধুরী টুটুল।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ   দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ওমরাহ শেষে দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০৩:৩৪ পিএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

সৌদি আরবে ওমরাহ হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বুধবার (৮ মে) দুপুর দেড়টার দিকে সস্ত্রীক ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেন তিনি।

বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গত ২ মে মির্জা ফখরুল বাংলাদেশ বিমানে মদিনা পৌঁছেন। মদিনা পৌঁছে বিএনপি মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করেন। শুক্রবার মসজিদে নববীতে জুম্মার নামাজ আদায় করেন বিএনপি মহাসচিব। শনিবার এশার নামাজের পর সৌদি আরবের মক্কায় ওমরাহর আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন।

বিএনপি মহাসচিব   মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ফালুকে নিয়ে বিএনপিতে নতুন করে আলোচনা

প্রকাশ: ০৭:০০ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

পর্দার আড়ালে ছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে মূলধারার রাজনীতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। বিদেশে পলাতক জীবনযাপন করছেন। সেখানে বসেই বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করছেন। সরকারের সাথেও নানা রকম ভাবে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছিলেন। সেই মোসাদ্দেক আলী ফালুকে নিয়েই হঠাৎ করে আলোচনা জমে উঠেছে। শুধু বিএনপির মধ্যে নয়, রাজনৈতিক অঙ্গনে মোসাদ্দেক আলী ফালুকে নিয়ে এখন আলোচনা জমজমাট।

এর কারণ হল সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সৌদি আরবে মোসাদ্দেক আলী ফালুর সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন। যদিও মোসাদ্দেক আলী ফালুর ঘনিষ্ঠরা এবং বিএনপির পক্ষ থেকে এটিকে রুদ্ধদ্বার বৈঠক হিসেবে অস্বীকার করা হয়েছে। তারা বলেছেন যে, যেহেতু মোসাদ্দেক আলী ফালু সৌদি আরবে অবস্থান করছেন এবং বিএনপির মহাসচিব সেখানে গেছেন, তারা দীর্ঘদিনের পরিচিত, ঘনিষ্ঠ- এ কারণে তার বাসায় আপ্যায়ন করা হয়েছে। এ বিষয়টির সঙ্গে কোন রাজনীতি নেই।

ফালুর ঘনিষ্ঠ একজন আত্মীয় বাংলা ইনসাইডারকে বলেছেন যে শুধু মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নন, বিএনপির যেকোন নেতা গেলেই ফালু তাদেরকে আপ্যায়িত করেন পুরনো সম্পর্কের জেরে। এর সঙ্গে কোন রাজনীতির সম্পর্ক নেই। মোসাদ্দেক আলী ফালু বর্তমানে কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে রাজনীতি করেন না।

কিন্তু মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এমন সময় ফালুর সঙ্গে দেখা করেছেন, যখন বিএনপিতে অনেকগুলো ইস্যু নিয়ে টালমাটাল অবস্থা বিরাজ করছে। মোসাদ্দেক আলী ফালু খালেদাপন্থী বিএনপি অংশের অন্যতম প্রধান নেতা হিসেবে বিবেচিত হন এবং বেগম জিয়ার সঙ্গে তার সম্পর্কের কারণেই তাকে তারেক জিয়া কোনঠাসা করেছেন- এমন বক্তব্য বিএনপিতে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে। আর এরকম পরিস্থিতির কারণে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে যারা বিএনপিতে এখন কোনঠাসা তারা এখন মোসাদ্দেক আলী ফালুর উত্থান চাচ্ছে। মোসাদ্দেক আলী ফালু যেন এখন রাজনীতিতে সক্রিয় থাকেন সেটা তারা কামনা করছেন।

সাম্প্রতিক সময়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গেও মোসাদ্দেক আলী ফালুর এই সাক্ষাতের পর বিএনপিতে খালেদাপন্থীরা আবার চাঙ্গা হয়ে উঠেছেন। অনেকেই মনে করছেন যে, মোসাদ্দেক আলী ফালু যদি রাজনীতিতে সক্রিয় থাকতেন তাহলে বিএনপি একের পর এক এই ভুল সিদ্ধান্তগুলো করতেন না। বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেছেন যে, ফালু যখন বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ ছিলেন তখনও তিনি বিএনপির সমালোচনা করতেন, যে কোন সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তার নিজস্ব মতামত রাখতেন। এ রকম লোক বিএনপিতে দরকার আছে।

তবে কেউ কেউ মনে করছেন যে, মোসাদ্দেক আলী ফালুর সঙ্গে তারেক জিয়ার এখন সম্পদের ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে একটা টানাপোড়েন চলছে। কারণ খালেদা জিয়ার যে সমস্ত সম্পদ তার একটি বড় অংশ মোসাদ্দেক আলী ফালুর নামে রয়েছে এবং ফালু এই সমস্ত সম্পত্তিগুলো দেখভাল করেন। কিন্তু তারেক জিয়া এই সমস্ত সম্পত্তিগুলোর অংশীদারিত্ব চান, মালিকানা চান। এ কারণে তারেক জিয়া গত কিছুদিন ধরে মোসাদ্দেক আলী ফালুর উপর চাপ সৃষ্টি করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

আর এ কারণেই মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিষয়টির মধ্যস্থতা করার জন্যই ফালুর সঙ্গে দেখা করেছেন কিনা তা নিয়েও কারও কারও অভিমত রয়েছে। অনেকেই মনে করেন যে, মোসাদ্দেক আলী ফালু একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি এবং তার যে বিপুল সম্পদ তা পুরোটাই বেগম খালেদা জিয়ার। যেখান থেকে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা সিঁথি কিছু পান এবং সেই টাকা দিয়ে তিনি লন্ডনে চলেন।

এখন তারেক জিয়া এই সমস্ত সম্পদের হিসাব এবং সম্পদগুলো যেন জিয়া পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয় সেজন্য চাপ দিচ্ছেন বলে বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে। আর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এমন একজন ব্যক্তি যিনি ফালু এবং তারেক জিয়া দুজনেরই ঘনিষ্ঠ এবং আস্থাভাজন। তিনি কি তাহলে ফালুর সঙ্গে তারেক জিয়ার সমঝোতা করতেই ওখানে গিয়েছিলেন? নাকি তারেকপন্থীদের কোণঠাসা করার জন্য ফালুকে রাজনীতিতে সামনে আনার নতুন করে চেষ্টা হচ্ছে।


তারেক জিয়া   মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর   মোসাদ্দেক আলী ফালু   বিএনপি   রাজনীতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মন্ত্রী-এমপিদের সাথে তৃণমূলের শেষ লড়াই?

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামীকাল দেশের ১৪০টি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশন বদ্ধপরিকর। এ ব্যাপারে তারা কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। সরকারের পক্ষ থেকেও নির্বাচন যেন সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক হয় সে জন্য যথা সম্ভব সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে। 

আওয়ামী লীগ এবার নির্বাচনে তাদের দলীয় প্রতীক ব্যবহার করছে না। নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছে। নির্বাচনে যেন ভোটার উপস্থিতি বাড়ে এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয় সে কারণেই আওয়ামী লীগ এই কৌশল গ্রহণ করেছে। এই কৌশলের কারণে প্রায় প্রতিটি উপজেলায় একাধিক আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতারা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। আর এ কারণেই উপজেলা নির্বাচন অধিকাংশ স্থানে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

জাতীয় নির্বাচনের মতোই বিএনপি উপজেলা নির্বাচন বর্জন করেছে। তারা উপজেলা নির্বাচনে যেন ভোটাররা ভোট দিতে না যায় সে জন্য প্রচারণা করছে। তবে তাদের প্রচারণা খুব একটা সাড়া ফেলেনি। কারণ ১৪০ টি উপজেলার মধ্যে ৭৩ টিতে বিএনপির প্রার্থী রয়েছে। বিএনপি ঘোষণা করেছিল যারা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হবেন তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হবে এবং এই কারণে দলের ৭৩ জন স্থানীয় পর্যায়ে নেতাকে ইতোমধ্যে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু দলের বহিষ্কারাদেশকে তোয়াক্কা না করে নির্বাচনের মাঠে রয়েছেন এই সমস্ত বিএনপির নেতৃবৃন্দ। তবে নির্বাচনের মাঠে থাকলেও তারা তেমন সুবিধা করতে পারছেন না। কারণ একদিকে যেমন কর্মী সমর্থকরা বহিষ্কারাদেশের ভয়ে প্রচারে অংশগ্রহণ করতে পারছেন না, অন্যদিকে দলীয় সমর্থন না পাওয়ার কারণে বিএনপির প্রার্থীদের অবস্থা খুব একটা সুবিধাজনক নয়। আর সেই কারণেই এবার উপজেলা নির্বাচন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো আওয়ামী লীগ বনাম আওয়ামী লীগের নির্বাচন হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। 

তবে উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ বনাম আওয়ামী লীগের লড়াইয়ের চেয়েও মন্ত্রী-এমপিদের মাইম্যানদের সাথে তৃনমূলের লড়াই হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ১৪০ টি উপজেলার মধ্যে ৩১ টি উপজেলায় মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয় স্বজন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। তবে সবগুলো উপজেলাতেই মন্ত্রী-এমপিদের নিজস্ব পছন্দের প্রার্থী বা মাইম্যান রয়েছে। যে সমস্ত প্রার্থীদেরকে মন্ত্রী এমপিরাই নির্বাচনে দাঁড় করানোর জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন, প্ররোচনা দিয়েছেন এবং তারা স্থানীয় পর্যায়ে মন্ত্রী-এমপির লোক হিসেবে পরিচিত। আর এই কারণেই এই সমস্ত ব্যক্তিরা এলাকায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। মন্ত্রী-এমপিদের কর্মীবাহিনী এবং সমর্থকরা ওই সব প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন এবং তারা সবসময় সচেষ্ট থাকছেন যেন মন্ত্রী-মন্ত্রীদের পছন্দের প্রার্থী নির্বাচনে জয়ী হতে পারেন। আর এ কারণেই মন্ত্রীদের একাধিপত্য, তাদের পরিবারতন্ত্রের বিরুদ্ধে তৃণমূল অধিকাংশ স্থানে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছে। কর্মী সমর্থকদের একটি বিপুল অংশ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে দাঁড় করিয়েছে এবং তাদের পক্ষে একট্টা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা স্বীকার করেছেন, উপজেলা নির্বাচন আসলে মন্ত্রী-এমপিদের মাইম্যানদের সাথে তৃণমূলের লড়াই এবং এই লড়াইয়ে যদি তৃণমূল হেরে যায় তাহলে মাঠ পর্যায়ে আওয়ামী লীগের কর্মীদের মধ্যে হতাশা আসবে। যারা ত্যাগী পরীক্ষিত তারা অসহায় বোধ করবে এবং আওয়ামী লীগের সবচেয়ে শক্তিশালী যে দিকটি অর্থাৎ তৃণমূলের নেতাকর্মীরা হতশ এবং আশাহত হবেন। এ কারণেই আওয়ামী লীগে স্বজন প্রীতি বন্ধ করার জন্য আহবান জানানো হয়েছিল। যারা মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয় স্বজন তারা যেন নির্বাচন অংশগ্রহণ না করে সে জন্য বার্তা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সে বার্তা কর্ণপাত করেননি অধিকাংশ মন্ত্রী-এমপিরা। এখন দেখার বিষয় মন্ত্রী-এমপিদের সাথে তৃণমূল যে যুদ্ধ করছে সেই যুদ্ধে কতটুকু সফল হয়। কার কাও মতে এটাই তৃণমূলের শেষ যুদ্ধ। যদি এলাকায় মন্ত্রী-এমপিদের পছন্দের প্রার্থী  জয়ী তাহলে তৃণমূলের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে। প্রতিটি এলাকায় মন্ত্রী-এমপিদের একচ্ছত্র প্রতিষ্ঠা হবে। আর যদি মন্ত্রী-এমপিরা পরাজিত হয় তাহলে তৃণমূল শক্তিশালী হবে। 

উপজেলা নির্বাচন   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

তাপদাহে স্থগিত বিএনপির সমাবেশ শুক্রবার

প্রকাশ: ০৯:১৯ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপদাহের কারণে স্থগিত সমাবেশ আগামী শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।

সোমবার (৬ মে) বিএনপির পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসাসহ নিঃশর্ত মুক্তি, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নবী উল্লাহ নবীসহ সব রাজবন্দির মুক্তির দাবিতে আগামী ১০ মে নয়াপল্টনে অবস্থিত বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। সভাপতিত্ব করবেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম এবং সঞ্চালনায় থাকবেন সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু।

বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: কাদের

প্রকাশ: ০৮:৫৫ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ বছরও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (৬ মে) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ২৩ জুন আলোচনা সভায় নেতাদের পাশাপাশি বুদ্ধিজীবীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমরা আমাদের সব অনুষ্ঠানে বিএনপিকে দাওয়াত দিয়েছি। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও দাওয়াত করা হবে। তবে বাস্তবতার কথা বিবেচনা করেই আমরা চিন্তাভাবনা করছি বিদেশি অতিথিদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না।’

তিনি বলেন, ‘বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় আমরা পার্টির হীরকজয়ন্তী উদযাপন করব। ব্যাপকভাবে এটা সংগঠিত করার চিন্তাভাবনা করছি। ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে থাকবে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি। বিদ্যুতের সংকটের কথা বিবেচনা করে আলোকসজ্জা বাদ দিয়েছি। আনন্দ র‍্যালি করবে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন।’

তিনি আরও বলেন, ‘২৩ জুন বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলোচনা সভা হবে। আলোচনা সভার আগে আধাঘণ্টা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। দুপুরে সব ধর্মালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। বিশেষ স্মরণিকা প্রকাশ করা হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে সবুজ ধরিত্রী কর্মসূচি নিয়েছি। সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করবে ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত।’

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপনের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘১৭ মে সকালে নেতাদের সঙ্গে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। সারাদেশে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি পালন করা হবে। দুপুরে সব ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা হবে। বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস কার্যালয়ে আলোচনা সভা করা হবে। আগের দিন ১৬ মে দুপুরে অসচ্ছল গরিব মানুষদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তবে আলোকসজ্জার পরিকল্পনা বাদ দেওয়া হয়েছে।’

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী   বিএনপি   ওবায়দুল কাদের   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন