মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে (মুন্সিগঞ্জ সদগ ও গজারিয়া) নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা ও ভোট চাওয়ায় মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী মো. ফয়সাল বিপ্লবের (কাঁচি প্রতীক) সমর্থকদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে।
আজ শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার চরকেওয়ার ইউনিয়নের ছোটগুহের কান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মারধরে আহত হয়েছেন চরকেওয়ার ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. ফারুক হোসেন (৫২)।
এ সময় তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে মারধরের শিকার হন তার স্ত্রী রোজিনা বেগম ও তার শিশু কন্যা মাইশা ইসলাম।
আহত
ফারুক হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, আমি ছাত্রজীবন থেকে
আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। তাই
নৌকার পক্ষে নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছি বলে স্বতন্ত্র প্রার্থীর
সমর্থক যুবলীগ নেতা আফজাল, গ্লাসি,
সম্রাটসহ ১০/১২ জনের
একটি দল আমার উপর
অতর্কিত হামলা চালিয়ে নৌকার পক্ষে কাজ না করার
হুমকি দিয়ে যায়। বর্তমানে
আমি ও আমার পুরা
পরিবার চরম আতঙ্কে রয়েছি।
মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করে অভিযুক্ত স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থক সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক আফজাল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী সমর্থকদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাদের জমিজমা নিয়ে পারিবারিক বিরোধ রয়েছে, সেই বিরোধের ঘটনায় মারামারি হয়ে থাকতে পারে।
মুন্সীগঞ্জ
সদর সার্কেল থান্দার খায়রুল হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, মারধরের ঘটনা শুনেছি। তবে
কেউ লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে
জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্বাচন মুন্সিগঞ্জ মারধর স্বতন্ত্র
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
তারেক জিয়া বহিষ্কার বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
লোকসভা নির্বাচন আওয়ামী লীগ বিজেপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সৌদি আরব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
প্রথম দফায় প্রায় ৫০ জন মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। গতকাল ছিল দ্বিতীয় দফায় মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। দ্বিতীয় দফায় ১৫৯ টি উপজেলায় ২১ মে নির্বাচন হওয়ার কথা। মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন দেখা গেছে, যে ১৪ জন এমপি এবং মন্ত্রীর নিকট আত্মীয় স্বজন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন তারা দলের নির্দেশ মানেননি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখান করে ১৪ জন এমপি এবং মন্ত্রীর নিকট আত্মীয়রা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন।