নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩৬ পিএম, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
রাজধানীর মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের ল’ চেম্বারে এক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠক শেষ হলো কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই। সিদ্ধান্ত এসেছে শুধু একটি বিষয়েই। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ১০ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করার যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, তা স্থগিত করা হয়েছে।
জনসভা স্থগিতের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বরের আগে কোনো নির্বাচনী প্রচারণা করা যাবে না। এর আগে ১০ ডিসেম্বর বিএনপি কীভাবে একতরফা ভাবে নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণায় জনসভা করে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ঐক্যফ্রন্টের নেতারা।
এক্যফ্রন্ট নেতারা বলেন, এভাবে ফ্রন্টকে না জানিয়ে ফ্রন্টের নামে এ ধরনের ঘোষণা যেন ভবিষ্যতে না দেওয়া হয়।
এর আগে স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকের জনসভা নিয়ে আলোচনার এক পর্যায়ে ঐক্যফ্রন্ট নেতা মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, একমাত্র শেখ হাসিনাই আপনাদের ঠিক করতে পারে। এসব করেন জন্যই আপনাদের এমন অবস্থা হয়।’
এর আগে বৈঠকে বিএনপির কাছে জানতে চাওয়া হয়, ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে আলোচনা না করেই কেন জনসভা ডাকা হলো। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, রুহুর কবির রিজভী এটা করেছে। কার সঙ্গে পরামর্শ করে সে এই কাজ করেছে তারা জানেন না। আর এমন ঘোষণার জন্য ঐক্যফ্রন্টের কাছে দু:খ প্রকাশ করেন বিএনপি নেতারা।
বৈঠকে আসনের ব্যাপারেও কথা হয়। তবে ঐক্যফ্রন্টকে ৩০ টি বেশি আসন দিতে অনড় অবস্থানে আছে বিএনপি। এছাড়া নির্বাচনী ইশতেহার নিয়েও আজকের বৈঠকে কিছু আলোচনা হয়।
বৈঠক শেষে ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম নেতা অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বাংলা ইনসাইডারকে বলেন, আসন বণ্টন নিয়ে আলোচনা চলছে। এটা নিয়ে কোনো বড় ধরনের সমস্যা হবে না বলেই তিনি মনে করেন।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
তারেক জিয়া বহিষ্কার বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
লোকসভা নির্বাচন আওয়ামী লীগ বিজেপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সৌদি আরব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
বহিষ্কারাদেশ বিএনপি তারেক জিয়া উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
প্রথম দফায় প্রায় ৫০ জন মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। গতকাল ছিল দ্বিতীয় দফায় মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। দ্বিতীয় দফায় ১৫৯ টি উপজেলায় ২১ মে নির্বাচন হওয়ার কথা। মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন দেখা গেছে, যে ১৪ জন এমপি এবং মন্ত্রীর নিকট আত্মীয় স্বজন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন তারা দলের নির্দেশ মানেননি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখান করে ১৪ জন এমপি এবং মন্ত্রীর নিকট আত্মীয়রা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন।