নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৮ পিএম, ০৩ মে, ২০২১
এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে আছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। তার শারীরিক অবস্থা আজ সকাল থেকেই অবনতি হয়। বিকেলে তাকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে। সিসিইউতে থাকেলও তাকে এখন কৃত্রিম অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে। তার শরীরে এখন অক্সিজেন সঙ্কট দেখা দিয়েছে। অক্সিজেন স্যাচুরেশন কম। একারণে সিসিইউতে নিয়ে তাকে কৃত্রিমভাবে অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে বলে এভারকেয়ার হাসপাতালের সূত্রগুলো জানাচ্ছে। তার শারীরিক অবস্থা সকাল থেকেই অবনতিশীল হচ্ছে। প্রশ্ন উঠেছে সকাল থেকেই তিনি শ্বাসকষ্টের কথা বললেও বিকেল ৫টা নাগাদ তাকে সিসিইউতে নেয়া হলো কেন?
এভারকেয়ার হাসপাতালের সূত্রগুলো বলছে, যদি তার শারীরিক অবস্থার আরো অবনতি হয় তাহলে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হতে পারে। সকালবেলা পর্যন্ত খালেদা জিয়া কথাবার্তা বলছিলেন। কিন্তু এখন তার অক্সিজেন মাস্ক দিয়ে কৃত্রিম অক্সিজেন দেয়ার কারণে তিনি কথাবার্তা বলতে পারছেন না বলে হাসপাতাল সূত্র নিশ্চিত করেছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএনপি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদ সম্মেলন
মন্তব্য করুন
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায়
নেওয়া হচ্ছে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।
বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেলে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফিরবেন তিনি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন,
‘ম্যাডামকে আজকে বাসায় আনার কথা রয়েছে। তবে এখনও সময় নির্ধারণ হয়নি’।
এর আগে, বুধবার (০১ মে) সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া
হয়। সেখানে সিসিইউতে রেখে তার বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয়।
মন্তব্য করুন
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পবিত্র ওমরাহ পালনের
উদ্দেশ্য সৌদি আরব যাচ্ছেন। সঙ্গে থাকছেন তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম।
বৃহস্পতিবার (০২ মে) দুপুর সোয়া ৩টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক
বিমান বন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে তাদের ঢাকা ছাড়ার
কথা রয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার
গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে আগামী ৮ মে বিএনপি মহাসচিব মির্জা
ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
শেষ পর্যন্ত কিছুই হচ্ছে না আওয়ামী লীগের নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের। উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অন্তত পাঁচবার সংবাদ সম্মেলন করে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন। যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়স্বজনরা নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছিল তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল। দলের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণেরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছিল। একই সাথে বলা হয়েছিল যে, সারাদেশে যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রার্থী হয়েছেন তাদের তালিকা প্রণয়ণ করতে হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের কিছুই হচ্ছে না।