ইনসাইড পলিটিক্স

সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ: আওয়ামী লীগ একলা কেন?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ১৮ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার অন্যতম মূলমন্ত্র ছিল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক বাংলাদেশ। বাংলার হিন্দু, বাংলার খ্রিস্টান, বাংলার বৌদ্ধ, বাংলার মুসলমান আমরা সবাই বাঙালী। এটি ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মূলমন্ত্র। কিন্তু আমাদের মহান স্বাধীনতার ৫০ বছর পর আবার সাম্প্রদায়িকতার সাথে লড়াই করতে হচ্ছে আমাদের। এই লড়াইয়ে আওয়ামী লীগ একা কেন, সেই প্রশ্ন এখন সবচেয়ে বড় হয়ে উঠেছে। ১৯৭১ সালে যখন বাঙালী যখন জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল, তখন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে গোটা জাতি ঐক্যবদ্ধ ছিল। কৃষক, শ্রমিক, জেলে, মজুর, তাঁতি ও সর্বস্তরের মানুষ দল-মত নির্বিশেষে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়েই যুদ্ধ করেছিল। 

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর ১৯৮১ সালে যখন আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন শেখ হাসিনা তখন তিনি জনগণকে আবার ঐক্যবদ্ধ করেন সাম্প্রদায়িকতা, উগ্রবাদ ও মৌলবাদের বিরুদ্ধে। সকলকে নিয়েই ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার লড়াই শুরু করেছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। আর সেকারণে আওয়ামী লীগ কখনো একা চলে নি। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তি, এমনকি যারা বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করেছিল তাদেরকেও কাছে টেনে  নিয়ে শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের এক বাংলাদেশ বিনির্মাণের সংগ্রাম করেছেন। আর সেই বাস্তবতায়ই ১৪ দল গঠিত হয়েছে, যে দলটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন ও ধারণ করে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে যে সন্ত্রাস ও সহিংসতার ঘটনাগুলো দেখা যাচ্ছে, উগ্র মৌলবাদ এবং সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প সর্বত্র ছড়িয়ে পরছে সেই ঘটনায় আওয়ামী লীগ যেন একাকী। এমনকি বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ যে এই ঘটনাগুলোর প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের সাথে যুক্ত হবে তেমন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। ১৪ দল অনেকটাই নিষ্ক্রিয়। এমন ঘটনার পরপরই আমরা বিভিন্ন সময় দেখেছি ১৪ দলের বৈঠক হয়েছে এবং ১৪ দলের নেতারা সরেজমিনে বিভিন্ন আক্রান্ত এলাকায় গেছেন। কিন্তু এবার যেন সেক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। 

২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয়ের পর আওয়ামী লীগ একলা চলো নীতি অনুসরণ করে চলছে। এই প্রথমবারের মতো পঁচাত্তর পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীসভায় অন্য দলের সদস্যদের রাখা হয় নি। এমনকি অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী ১৪ দলের কার্যক্রমেও একটা সীমাবদ্ধতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ১৪ দলের কার্যক্রম নেই বললেই চলে। কিন্তু একটি বিষয় সকলকে মনে রাখতে হবে যে, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি বাংলাদেশে দুর্বল নয়। তারা সংখ্যায় কম, কিন্তু তারা সংঘবদ্ধ। তাদের বিপুল বিত্ত আছে এবং দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্রকারীরা এখনও তৎপর। 

এমন পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের একলা চলো নীতি হবে আত্মঘাতী। তাই সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আওয়ামী লীগ যতই একলা চলবে, ততই আওয়ামী লীগ পিছিয়ে পরবে। ততই উগ্র মৌলবাদী ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর আস্ফালন বাড়বে। আর এমন বাস্তবতায় সংশ্লিষ্ট সকলেই মনে করে যে, আওয়ামী লীগকে একলা চলো নীতি থেকে দূরে থাকতে হবে, সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যের এক মেলবন্ধন গড়ে তুলতে হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সকলকে নিয়ে। আর আওয়ামী লীগ যদি এটি না করতে পারে, তবে সাম্প্রদায়িক শক্তির এই দাপট ও উস্কানি আরও বাড়বে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

বিএনপির আরও ৩ নেতা বহিষ্কার

প্রকাশ: ০৪:২৫ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপির সাংগঠনিক শৃঙ্খলা অটুট রাখতে শক্ত অবস্থান নিয়েছে দলটির হাইকমান্ড। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় দল ও অঙ্গসংগঠন থেকে নতুন করে আরও তিনজনকে শুক্রবার বহিষ্কার করেছে বিএনপি।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বহিষ্কৃতরা হলেন ময়মনসিংহ উত্তর জেলার হালুয়াঘাট উপজেলা বিএনপির সদস্য আব্দুল হামিদ। তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করছেন। শেরপুরের শ্রীবর্দী উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী গোলাম মোস্তফা (সোনাহার)। তিনি ২নং পৌর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।

অপর একজন হলেন, চট্টগ্রাম বিভাগের রাঙ্গামাটি জেলার কাউখালী উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা মংসুইউ চৌধুরী। তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করছেন।


বিএনপি   বহিষ্কার   উপজেলা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ক্ষমতায় যেতে বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে বিএনপি : ওবায়দুল কাদের

প্রকাশ: ০৮:৪৪ এএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ (শনিবার) সকালে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

কাদের বলেন, বিএনপি দাসত্ব করে ক্ষমতা পাওয়ার জন্য, জনগণকে মূল বিষয় হিসেবে মনে করে না। বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করলে ক্ষমতায় যাওয়া যায়? এখনো তাদের দুরভিসন্ধি হচ্ছে বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করে কীভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়?

তিনি আরও বলেন, বিএনপিকে গণতান্ত্রিক দল মনে করি না। তাদের ইতিহাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কোনো নজির নেই। তারা গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, প্রহসনে পরিণত করেছে। গণতান্ত্রিক বিধিবিধান তারা দলের মধ্যেও কোনো দিন

মানেনি। তারা বড় বড় কথা বলে, তারা কবে দলীয় কাউন্সিল করেছে? তারা কোথায় দলীয় কাউন্সিল করেছে? ৭-৮ বছর আগে লা মেরিডিয়ানে কেন্দ্রীয় কমিটির মিটিং হয়েছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশে সাধারণ মানুষের মাঝে যারা রাজনীতিকে নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের মধ্যে জাতীয় নেতা শেরে বাংলা ছিলেন অন্যতম। সাধারণ মানুষকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শেরে বাংলাকে গ্রাম বাংলার কৃষকরা কোনোদিনও ভুলতে পারবে না। তিনি চিরদিন তাদের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। প্রজাসত্ব ও ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন করে সুদ খোর মহাজনদের অত্যাচার থেকে রক্ষা করেছেন, তিনি সে জন্য এখনও স্মরণীয় হয়ে আছেন।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আজ আমাদের অঙ্গীকার বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠন করা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা লড়ে যাচ্ছি মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে। সেটাই শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের স্বপ্ন এবং সেটা আজ আমাদের অঙ্গীকার।






ওবায়দুল কাদের   ক্ষমতায়   বিদেশি   দাসত্ব   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

প্রকাশ: ০৯:৫৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুন্ডুকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান,নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস,মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু, মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয়, আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ, মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছেন আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব) কে। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন।

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিবকে। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছেন এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমানকে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল।

এর আগে ২০২২ সালের ২০ ডিসেম্বর রিয়াজ মাহমুদকে সভাপতি ও সাগর আহমেদ শামীমকে সাধারণ সম্পাদক করে ঢাকা মহানগর উত্তর এবং রাজিবুল ইসলাম বাপ্পীকে সভাপতি ও সজল কুন্ডুকে সাধারণ সম্পাদক করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কমিটি ঘোষণা করা হয়।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ   ছাত্রলীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিরাই আসল খেলোয়াড়

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শেষ পর্যন্ত প্রত্যাশিত উপজেলা নির্বাচন হচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ যেটি চেয়েছিলেন যে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ উপজেলা নির্বাচন হবে, যে নির্বাচনে যে যার মতো করে অংশগ্রহণ করবেন এবং সবচেয়ে যোগ্য প্রার্থী বিজয়ী হবেন। সে রকম একটি নির্বাচন এখন দুরাশায় পরিণত হচ্ছে। আর এই দুরাশায় পরিণত হওয়ার প্রধান কারণ হল মন্ত্রীদের ক্ষমতার লোভ, এলাকায় তাদের প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা এবং কোথাও কোথাও পরিবারতন্ত্র কায়েমের আগ্রাসী মনোভাব। 

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এবার উপজেলা নির্বাচনে অনেকগুলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল। প্রথমত, উপজেলা নির্বাচনে তারা দলীয় প্রতীক ব্যবহার করেননি। দ্বিতীয়ত, দলের পক্ষ থেকে এবার নির্বাচনে কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। তৃতীয়ত, উপজেলা নির্বাচনে যারা অংশগ্রহণ করবে তারা দলীয় পরিচয় ব্যবহার করতে পারবে না- এমন ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। চতুর্থত, উপজেলা নির্বাচনে যেন কোন আত্মীয়স্বজন অংশগ্রহণ না করে সে ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা হয়েছিল আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত কেউ মানেনি। যার ফলে উপজেলা নির্বাচনে এখন একটি আতঙ্কের অবস্থা বিরাজ করছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছে। 

এই উপজেলা নির্বাচনে বিএনপির আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল এবং বিএনপির বেশ কিছু প্রার্থী উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন এবং দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে তারা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। আবার অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো উপজেলা নির্বাচনে আগ্রহ ছিল। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ যেহেতু দলীয় প্রতীক ব্যবহার করছে না, সেহেতু এটি প্রভাবমুক্ত নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু এই সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করে দিয়েছেন মন্ত্রী-এমপিরা। 

নির্বাচন কমিশন গতকাল তাদের বৈঠকে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, মন্ত্রী-এমপিরা নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করতে পারে। নির্বাচন কমিশনের এই আশঙ্কা যে ভুল নয় তা এখন নির্বাচনের মাঠে দেখা যাচ্ছে। প্রায় প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় এমপি-মন্ত্রীদেরকে প্রভাব বিস্তারের জন্য প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে। এমপিরা নির্বাচনী প্রচারে সরাসরি অংশগ্রহণ করছেন না বটে কিন্তু তাদের লোকজন এবং সমর্থকরা তাদের পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা শুরু করেছেন।এটি প্রভাব বিস্তারের জন্য প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপরও চাপ সৃষ্টি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কোথাও কোথাও এমপি-মন্ত্রীরা সরাসরি নিজের আত্মীয়কে প্রার্থী করেছেন। আবার কোথাও কোথাও মাইম্যানদেরকে বসিয়েছেন। আত্মীয়দের চেয়ে  মাইম্যানদের সংখ্যা বেশি। 

আওয়ামী লীগের একজন সদস্য বলছেন যে, আত্মীয়দেরকে চেনা যায় কিন্তু  মাইম্যানদেরকে চেনা যায় না। কোন কোন ক্ষেত্রে  মাইম্যানরা আত্মীয়দের চেয়েও ভয়ঙ্কর বলে মনে করা হচ্ছে। আর এই সমস্ত  মাইম্যানদেরকে জেতানোর জন্য মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় প্রভাব বিস্তার শুরু করেছেন বলেও বিভিন্ন এলাকার মাঠের খবর থেকে পাওয়া যাচ্ছে। আর মন্ত্রী-এমপিদের এই প্রভাবের ফলে অবাধ, সুষ্ঠু এবং একটি প্রভাবমুক্ত উপজেলা নির্বাচন শেষ পর্যন্ত হবে কি না সে নিয়ে অনেকে সংশয় প্রকাশ করেছেন। 

তবে আওয়ামী লীগের একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রভাবমুক্ত, নিরপেক্ষ এবং উৎসবমুখর একটি নির্বাচন করতে বদ্ধ পরিকর এবং এ ব্যাপারে তিনি ছাড় দিবেন না। ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসক এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বার্তা দেওয়া হয়েছে। তারা যেন কারও পক্ষ অবলম্বন না করে। অন্যান্য যারা নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তারাও যেন এই নির্বাচনে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে নির্বাচন করে সে রকম একটি ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলে যারা প্রভাবশালী তারা নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করবে না এ রকম প্রত্যাশা এখন করা যাচ্ছে না। কারণ প্রভাবশালীরা কারও নির্দেশই মানে না। বিশেষ করে স্বজনদেরকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ যেভাবে অমান্য হয়েছে তাতে নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার না করার জন্য সতর্কবার্তা কতটুকু কার্যকর হবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

উপজেলা নির্বাচন   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

খোকনের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিতে পারল না বিএনপি?

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শেষ পর্যন্ত খোকনের ব্যাপারে পিছু হটল বিএনপি। তার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হল না। বরং চা-নাস্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত তিন ঘণ্টার বৈঠকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকনকে ঠিকঠাক মতো কাজ করে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। তিন ঘণ্টার বৈঠকে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়াও যুক্ত হয়েছিলেন। তারেক জিয়ার সঙ্গেও মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং তার বিরুদ্ধ পক্ষের নেতা কায়সার কামাল কথা বলেন বলে জানা গেছে। 

একটি দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, স্কাইপে তারেক জিয়ার উপস্থিতিতেই মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং কায়সার কামাল একের অপরের বিপক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। এ সময় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ড. আব্দুল মঈন খান, নিতাই রায় চৌধুরী, জয়নুল আবদিন ফারুক, আহমদ আজম খান উপস্থিত ছিলেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। 

উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে মাহবুব উদ্দিন খোকন অংশগ্রহণ করেছিলেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে। এই নির্বাচনে মাহবুব উদ্দিন খোকন বিজয়ী হলেও অধিকাংশ পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের প্রার্থীরা পরাজিত হন। এরপর জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পক্ষ থেকে বলা হয় যে, মাহবুব উদ্দিন খোকন যেন সুপ্রিম কোর্টের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ না করেন। কিন্তু ফোরামের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেই মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। আর এই দায়িত্ব গ্রহণের পর জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম তাকে অব্যাহতি দেয় এবং দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হবে এমন গুঞ্জন উঠেছিল।

সাম্প্রতিক সময়ে তারেক জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপিতে শৃঙ্খলা ভঙ্গের ব্যাপারে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। যত বড় নেতাই হোক না কেন, তিনি যদি দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের একটা রীতি চালু হয়েছে। আর এ রকম কারণে বিএনপির বহু গুরুত্বপূর্ণ নেতা শেষ পর্যন্ত দলে থাকতে পারেননি। তৈমুর আলম খন্দকার তার একটি বড় উদাহরণ। এ রকম বহু উদাহরণ বিএনপিতে এখন সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু সেই বিবেচনা থেকে অনেকে মনে করেছিলেন যে, মাহবুব উদ্দিন খোকনের বিরুদ্ধেও হয়তো বিএনপি কঠোর অবস্থান গ্রহণ করবে। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে মাহবুব উদ্দিন খোকনকে আদর আপ্যায়ন করেই দলের মধ্যে রাখা হল এবং মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও গণমাধ্যমে সেই সিদ্ধান্ত প্রকাশ করা হয়নি। 

প্রশ্ন উঠেছে কেন খোকনের ব্যাপারে বিএনপির নেতারা নমনীয় হলেন? এর কারণ হিসেবে কেউ কেউ বলছেন যে, বেগম খালেদা জিয়া সরাসরি এখানে ভূমিকা রেখেছেন। বেগম জিয়ার সঙ্গে মাহবুব উদ্দিন খোকনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার তিনি আইনজীবীও বটে। এই বৈঠক শেষ করেই মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বেগম খালেদা জিয়াকে মাহবুব উদ্দিন খোকনের বিষয়টি অবহিত করেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

মাহবুব উদ্দিন খোকনকে বিএনপিতে রাখার পিছনে বা খোকনের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান বিএনপির না নিতে পারার প্রধান কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে খালেদা জিয়ার হস্তক্ষেপ। দ্বিতীয়ত, কেউ কেউ মনে করছেন যে, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামে মাহবুব উদ্দিন খোকন একটি বড় ফ্যাক্টর। সুপ্রিম কোর্টে তিনি একজন জনপ্রিয় আইনজীবী। তার নেতৃত্বে আইনজীবীদের একটি বিরাট অংশ রয়েছেন। এই মুহুর্তে যদি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় তাহলে সুপ্রিম কোর্ট বিএনপির হাত ছাড়া হয়ে যাবে। কারণ কায়সার কামালের আইনজীবীদের মধ্যে সে রকম কোন অবস্থান নেই। সবকিছু মিলিয়ে খোকনকে বহিষ্কার করা হলে সুপ্রিম কোর্টে বিএনপি বড় ধরনের একটি ধাক্কায় পড়বে বলে বিএনপির নেতারা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

তৃতীয়ত, মাহবুব উদ্দিন খোকনের যে যুক্তি ছিল যে, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি থাকলে দলের জন্য অনেক কাজ করা যাবে। বিশেষ করে খালেদা জিয়ার মুক্তি সহ অন্যান্য ইস্যুতে কথা বলার সুযোগ থাকবে এবং সুপ্রিম কোর্টে বিএনপির একটা অবস্থান থাকবে। এ সমস্ত বক্তব্য গুলোই শেষ পর্যন্ত বিএনপির নীতি নির্ধারকদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে। আর এ কারণেই খোকনের ব্যাপারে বিএনপি শেষ পর্যন্ত পিছু হটেছে। 

মাহবুব উদ্দিন খোকন   বিএনপি   সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন