ইনসাইড পলিটিক্স

নারায়ণগঞ্জে ভিন্ন কৌশলে বিএনপি

প্রকাশ: ০৬:০৩ পিএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২১


Thumbnail নারায়ণগঞ্জে ভিন্ন কৌশলে বিএনপি

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১৬ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত করবে। আর এই নির্বাচন উপলক্ষে ইতিমধ্যেই আওয়ামী লীগ তার মনোনয়ন চূড়ান্ত করে ফেলেছে। বর্তমান মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকেই আওয়ামী লীগ আবার মনোনয়ন দিয়েছে। এবার মনোনয়ন নিয়ে আওয়ামী লীগে তেমন কোনো বিতর্ক হয়নি। বিএনপি কিছুদিন আগে থেকেই ঘোষণা করেছিল যে, তারা কোন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। বিএনপির ভাষায় নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এবং এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে বিএনপি আর কোনো নির্বাচনে যাবে না। এরকম কথা বললেও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপি স্বতন্ত্রভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। দলের ভেতর থেকে যারা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন করেছেন তাদেরকে উৎসাহিত করা হয়েছে, বাঁধা দেওয়া হয়নি, এমনকি বিজয়ী হওয়ার পর অনেক জায়গায় অভিনন্দিত করা হয়েছে। অর্থাৎ বিএনপি প্রকাশ্যে নির্বাচন না করে স্বতন্ত্রভাবে গোপনে নির্বাচন করছে। সেই পদ্ধতিতে তারা কিছুটা সাফল্য পেয়েছে বলে বিএনপি নেতারা মনে করেন।

বিএনপির একজন নেতা বলছিলেন যে, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের যদি আমরা দলীয় প্রতীক অংশগ্রহণ করতাম তাহলে আমাদেরকে মাঠে দাঁড়াতে দেয়া হতো না, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, প্রশাসন আমাদের ঘরে তুলে রাখতে। কিন্তু স্বতন্ত্র হওয়ার কারণে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা হয়েছে এবং নির্বাচনে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তারা খারাপ ফলাফল করেনি বলে বিএনপি নেতারা মনে করছেন। আর এই কৌশলই এখন বিএনপি অবলম্বন করতে চাইছে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন বিনা চ্যালেঞ্জে যেন সেলিনা হায়াৎ আইভী যেন জয়ী না হয় সে জন্য বিএনপি সেখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী দেয়ার কথা বিবেচনা করছে। ইতিমধ্যে, বিএনপির সহ-সভাপতি আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন বলে জানা গেছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, তারা দলীয় ভাবে নির্বাচন করবে না। কিন্তু দলীয় ভাবে নির্বাচন না করলেও সাখাওয়াত হোসেন, এটিএম কামাল বা তৈমুর খন্দকারের মধ্য থেকে যেকোনো একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াবে। বিএনপি অনানুষ্ঠানিকভাবে এই স্বতন্ত্র প্রার্থী চূড়ান্ত করবে বলেও একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। এর প্রধান কারণ হলো নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিভক্তির রাজনীতি। বিএনপির নারায়ণগঞ্জের নেতারা বলছেন, যদি তারা একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী দেন তাহলে শামীম ওসমানের পক্ষের লোকজনের সমর্থন পাওয়া যাবে এবং সেক্ষেত্রে এই নির্বাচনে আইভীকে হারানো সহজ হবে।

বিএনপির কোনো কোনো নেতা মনে করেন যে, আইভিকে হারানোর জন্য শামীম ওসমানপন্থীদের একটি বড় অবশ্য এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। এখন শুধু দরকার একজন ভালো প্রার্থী। যেহেতু বিএনপি দলীয়ভাবে প্রার্থী দিচ্ছে না, সেজন্য স্বতন্ত্র ভাবে তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চায়। এখন পর্যন্ত দলের হাইকমান্ড এ ব্যাপারে ইতিবাচক বা নেতিবাচক কোনো মন্তব্যই করেনি। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন যে, দলের সিদ্ধান্ত হলো কোন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা এবং সেই সিদ্ধান্তের এখন কোন পরিবর্তন হয়নি। তবে কেউ যদি স্বতন্ত্র দাঁড়ায় কি হবে এরকম প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সেটি হলে তখন দেখা যাবে। আর এ কারণেই নারায়ণগঞ্জে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে যে আইভিকে ঠেকানোর জন্য এবার বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের একাংশের ঐক্য হতে পারে। নেপথ্যে থেকে শামীম ওসমানের সমর্থকরা আইভিকে হারানোর জন্য বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন দিতে পারেন। ফলে নারায়ণগঞ্জে একটি ভিন্ন কৌশল নিয়ে বিএনপি এগুচ্ছে এবং এই কৌশলে বিএনপি একটি চমক দেখাতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। একদিকে সেলিনা হায়াত আইভীরপন্থীরা প্রথম থেকে একটু হাল ছাড়া। কারণ, তারা মনে করছে যে নির্বাচন হবে প্রতিদ্বন্দিতাহীন। কিন্তু পিছন থেকে একটি শক্তিশালী প্রতিপক্ষ আইভীর বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছে। আর এই প্রেক্ষাপটেই নারায়ণগঞ্জের নির্বাচনের আগে একটা চমক আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত বিএনপি থেকে স্বতন্ত্র কে দাঁড়ান তার ওপর নির্ভর করছে নারায়ণগঞ্জ নির্বাচন কতটা উত্তেজনাপূর্ণ হবে সেটি।

নারায়ণগঞ্জ   নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন   নাসিক   নির্বাচন   বিএনপি   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ক্ষমতায় যেতে বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে বিএনপি : ওবায়দুল কাদের

প্রকাশ: ০৮:৪৪ এএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ (শনিবার) সকালে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

কাদের বলেন, বিএনপি দাসত্ব করে ক্ষমতা পাওয়ার জন্য, জনগণকে মূল বিষয় হিসেবে মনে করে না। বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করলে ক্ষমতায় যাওয়া যায়? এখনো তাদের দুরভিসন্ধি হচ্ছে বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করে কীভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়?

তিনি আরও বলেন, বিএনপিকে গণতান্ত্রিক দল মনে করি না। তাদের ইতিহাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কোনো নজির নেই। তারা গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, প্রহসনে পরিণত করেছে। গণতান্ত্রিক বিধিবিধান তারা দলের মধ্যেও কোনো দিন

মানেনি। তারা বড় বড় কথা বলে, তারা কবে দলীয় কাউন্সিল করেছে? তারা কোথায় দলীয় কাউন্সিল করেছে? ৭-৮ বছর আগে লা মেরিডিয়ানে কেন্দ্রীয় কমিটির মিটিং হয়েছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশে সাধারণ মানুষের মাঝে যারা রাজনীতিকে নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের মধ্যে জাতীয় নেতা শেরে বাংলা ছিলেন অন্যতম। সাধারণ মানুষকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শেরে বাংলাকে গ্রাম বাংলার কৃষকরা কোনোদিনও ভুলতে পারবে না। তিনি চিরদিন তাদের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। প্রজাসত্ব ও ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন করে সুদ খোর মহাজনদের অত্যাচার থেকে রক্ষা করেছেন, তিনি সে জন্য এখনও স্মরণীয় হয়ে আছেন।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আজ আমাদের অঙ্গীকার বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠন করা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা লড়ে যাচ্ছি মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে। সেটাই শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের স্বপ্ন এবং সেটা আজ আমাদের অঙ্গীকার।






ওবায়দুল কাদের   ক্ষমতায়   বিদেশি   দাসত্ব   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

প্রকাশ: ০৯:৫৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুন্ডুকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান,নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস,মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু, মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয়, আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ, মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছেন আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব) কে। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন।

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিবকে। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছেন এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমানকে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল।

এর আগে ২০২২ সালের ২০ ডিসেম্বর রিয়াজ মাহমুদকে সভাপতি ও সাগর আহমেদ শামীমকে সাধারণ সম্পাদক করে ঢাকা মহানগর উত্তর এবং রাজিবুল ইসলাম বাপ্পীকে সভাপতি ও সজল কুন্ডুকে সাধারণ সম্পাদক করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কমিটি ঘোষণা করা হয়।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ   ছাত্রলীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিরাই আসল খেলোয়াড়

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শেষ পর্যন্ত প্রত্যাশিত উপজেলা নির্বাচন হচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ যেটি চেয়েছিলেন যে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ উপজেলা নির্বাচন হবে, যে নির্বাচনে যে যার মতো করে অংশগ্রহণ করবেন এবং সবচেয়ে যোগ্য প্রার্থী বিজয়ী হবেন। সে রকম একটি নির্বাচন এখন দুরাশায় পরিণত হচ্ছে। আর এই দুরাশায় পরিণত হওয়ার প্রধান কারণ হল মন্ত্রীদের ক্ষমতার লোভ, এলাকায় তাদের প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা এবং কোথাও কোথাও পরিবারতন্ত্র কায়েমের আগ্রাসী মনোভাব। 

আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এবার উপজেলা নির্বাচনে অনেকগুলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল। প্রথমত, উপজেলা নির্বাচনে তারা দলীয় প্রতীক ব্যবহার করেননি। দ্বিতীয়ত, দলের পক্ষ থেকে এবার নির্বাচনে কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। তৃতীয়ত, উপজেলা নির্বাচনে যারা অংশগ্রহণ করবে তারা দলীয় পরিচয় ব্যবহার করতে পারবে না- এমন ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। চতুর্থত, উপজেলা নির্বাচনে যেন কোন আত্মীয়স্বজন অংশগ্রহণ না করে সে ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা হয়েছিল আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত কেউ মানেনি। যার ফলে উপজেলা নির্বাচনে এখন একটি আতঙ্কের অবস্থা বিরাজ করছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছে। 

এই উপজেলা নির্বাচনে বিএনপির আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল এবং বিএনপির বেশ কিছু প্রার্থী উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন এবং দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে তারা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। আবার অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো উপজেলা নির্বাচনে আগ্রহ ছিল। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ যেহেতু দলীয় প্রতীক ব্যবহার করছে না, সেহেতু এটি প্রভাবমুক্ত নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু এই সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করে দিয়েছেন মন্ত্রী-এমপিরা। 

নির্বাচন কমিশন গতকাল তাদের বৈঠকে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, মন্ত্রী-এমপিরা নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করতে পারে। নির্বাচন কমিশনের এই আশঙ্কা যে ভুল নয় তা এখন নির্বাচনের মাঠে দেখা যাচ্ছে। প্রায় প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় এমপি-মন্ত্রীদেরকে প্রভাব বিস্তারের জন্য প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে। এমপিরা নির্বাচনী প্রচারে সরাসরি অংশগ্রহণ করছেন না বটে কিন্তু তাদের লোকজন এবং সমর্থকরা তাদের পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা শুরু করেছেন।এটি প্রভাব বিস্তারের জন্য প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপরও চাপ সৃষ্টি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কোথাও কোথাও এমপি-মন্ত্রীরা সরাসরি নিজের আত্মীয়কে প্রার্থী করেছেন। আবার কোথাও কোথাও মাইম্যানদেরকে বসিয়েছেন। আত্মীয়দের চেয়ে  মাইম্যানদের সংখ্যা বেশি। 

আওয়ামী লীগের একজন সদস্য বলছেন যে, আত্মীয়দেরকে চেনা যায় কিন্তু  মাইম্যানদেরকে চেনা যায় না। কোন কোন ক্ষেত্রে  মাইম্যানরা আত্মীয়দের চেয়েও ভয়ঙ্কর বলে মনে করা হচ্ছে। আর এই সমস্ত  মাইম্যানদেরকে জেতানোর জন্য মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় প্রভাব বিস্তার শুরু করেছেন বলেও বিভিন্ন এলাকার মাঠের খবর থেকে পাওয়া যাচ্ছে। আর মন্ত্রী-এমপিদের এই প্রভাবের ফলে অবাধ, সুষ্ঠু এবং একটি প্রভাবমুক্ত উপজেলা নির্বাচন শেষ পর্যন্ত হবে কি না সে নিয়ে অনেকে সংশয় প্রকাশ করেছেন। 

তবে আওয়ামী লীগের একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রভাবমুক্ত, নিরপেক্ষ এবং উৎসবমুখর একটি নির্বাচন করতে বদ্ধ পরিকর এবং এ ব্যাপারে তিনি ছাড় দিবেন না। ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসক এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বার্তা দেওয়া হয়েছে। তারা যেন কারও পক্ষ অবলম্বন না করে। অন্যান্য যারা নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তারাও যেন এই নির্বাচনে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে নির্বাচন করে সে রকম একটি ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলে যারা প্রভাবশালী তারা নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করবে না এ রকম প্রত্যাশা এখন করা যাচ্ছে না। কারণ প্রভাবশালীরা কারও নির্দেশই মানে না। বিশেষ করে স্বজনদেরকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ যেভাবে অমান্য হয়েছে তাতে নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার না করার জন্য সতর্কবার্তা কতটুকু কার্যকর হবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

উপজেলা নির্বাচন   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

খোকনের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিতে পারল না বিএনপি?

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শেষ পর্যন্ত খোকনের ব্যাপারে পিছু হটল বিএনপি। তার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হল না। বরং চা-নাস্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত তিন ঘণ্টার বৈঠকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকনকে ঠিকঠাক মতো কাজ করে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। তিন ঘণ্টার বৈঠকে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়াও যুক্ত হয়েছিলেন। তারেক জিয়ার সঙ্গেও মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং তার বিরুদ্ধ পক্ষের নেতা কায়সার কামাল কথা বলেন বলে জানা গেছে। 

একটি দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, স্কাইপে তারেক জিয়ার উপস্থিতিতেই মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং কায়সার কামাল একের অপরের বিপক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। এ সময় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ড. আব্দুল মঈন খান, নিতাই রায় চৌধুরী, জয়নুল আবদিন ফারুক, আহমদ আজম খান উপস্থিত ছিলেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। 

উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে মাহবুব উদ্দিন খোকন অংশগ্রহণ করেছিলেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে। এই নির্বাচনে মাহবুব উদ্দিন খোকন বিজয়ী হলেও অধিকাংশ পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের প্রার্থীরা পরাজিত হন। এরপর জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পক্ষ থেকে বলা হয় যে, মাহবুব উদ্দিন খোকন যেন সুপ্রিম কোর্টের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ না করেন। কিন্তু ফোরামের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেই মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। আর এই দায়িত্ব গ্রহণের পর জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম তাকে অব্যাহতি দেয় এবং দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হবে এমন গুঞ্জন উঠেছিল।

সাম্প্রতিক সময়ে তারেক জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপিতে শৃঙ্খলা ভঙ্গের ব্যাপারে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। যত বড় নেতাই হোক না কেন, তিনি যদি দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের একটা রীতি চালু হয়েছে। আর এ রকম কারণে বিএনপির বহু গুরুত্বপূর্ণ নেতা শেষ পর্যন্ত দলে থাকতে পারেননি। তৈমুর আলম খন্দকার তার একটি বড় উদাহরণ। এ রকম বহু উদাহরণ বিএনপিতে এখন সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু সেই বিবেচনা থেকে অনেকে মনে করেছিলেন যে, মাহবুব উদ্দিন খোকনের বিরুদ্ধেও হয়তো বিএনপি কঠোর অবস্থান গ্রহণ করবে। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে মাহবুব উদ্দিন খোকনকে আদর আপ্যায়ন করেই দলের মধ্যে রাখা হল এবং মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও গণমাধ্যমে সেই সিদ্ধান্ত প্রকাশ করা হয়নি। 

প্রশ্ন উঠেছে কেন খোকনের ব্যাপারে বিএনপির নেতারা নমনীয় হলেন? এর কারণ হিসেবে কেউ কেউ বলছেন যে, বেগম খালেদা জিয়া সরাসরি এখানে ভূমিকা রেখেছেন। বেগম জিয়ার সঙ্গে মাহবুব উদ্দিন খোকনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার তিনি আইনজীবীও বটে। এই বৈঠক শেষ করেই মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বেগম খালেদা জিয়াকে মাহবুব উদ্দিন খোকনের বিষয়টি অবহিত করেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

মাহবুব উদ্দিন খোকনকে বিএনপিতে রাখার পিছনে বা খোকনের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান বিএনপির না নিতে পারার প্রধান কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে খালেদা জিয়ার হস্তক্ষেপ। দ্বিতীয়ত, কেউ কেউ মনে করছেন যে, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামে মাহবুব উদ্দিন খোকন একটি বড় ফ্যাক্টর। সুপ্রিম কোর্টে তিনি একজন জনপ্রিয় আইনজীবী। তার নেতৃত্বে আইনজীবীদের একটি বিরাট অংশ রয়েছেন। এই মুহুর্তে যদি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় তাহলে সুপ্রিম কোর্ট বিএনপির হাত ছাড়া হয়ে যাবে। কারণ কায়সার কামালের আইনজীবীদের মধ্যে সে রকম কোন অবস্থান নেই। সবকিছু মিলিয়ে খোকনকে বহিষ্কার করা হলে সুপ্রিম কোর্টে বিএনপি বড় ধরনের একটি ধাক্কায় পড়বে বলে বিএনপির নেতারা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

তৃতীয়ত, মাহবুব উদ্দিন খোকনের যে যুক্তি ছিল যে, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি থাকলে দলের জন্য অনেক কাজ করা যাবে। বিশেষ করে খালেদা জিয়ার মুক্তি সহ অন্যান্য ইস্যুতে কথা বলার সুযোগ থাকবে এবং সুপ্রিম কোর্টে বিএনপির একটা অবস্থান থাকবে। এ সমস্ত বক্তব্য গুলোই শেষ পর্যন্ত বিএনপির নীতি নির্ধারকদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে। আর এ কারণেই খোকনের ব্যাপারে বিএনপি শেষ পর্যন্ত পিছু হটেছে। 

মাহবুব উদ্দিন খোকন   বিএনপি   সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

বিএনপির ৭৫ নেতা বহিষ্কার

প্রকাশ: ০৫:৪২ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ায় ৭৫ জন নেতাকে বহিষ্কার করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
 
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৮ মে প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিএনপির যেসব নেতা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ ও মহিলা) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, তাদের দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কৃতরা হলেন-

চট্টগ্রাম বিভাগ: ১. মোসা. শিরীন আক্তার, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক, বান্দরবান জেলা মহিলা দল, বান্দরবান জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ২. মো. রিটন, সাবেক দপ্তর সম্পাদক, আলীকদম উপজেলা বিএনপি, বান্দরবান জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৩. মোসা. জাহানারা জাহাঙ্গীর, সভাপতি, মহেশখালী উপজেলা মহিলা দল, জেলা কক্সবাজার (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৪. জাহাদুল হুদা, সভাপতি, মহেশখালী উপজেলা যুবদল, জেলা কক্সবাজার (ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)।

রাজশাহী বিভাগ: ১. কায়সার আহমেদ, সাবেক সহসভাপতি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ২. মো. কামাল উদ্দীন, সদস্য, ভোলাহাট উপজেলা বিএনপি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৩. মোসা. রেশমাতুল আরস রেখা, মহিলা দলনেত্রী, ভোলাহাট উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৪. মোহা. আনোয়ারুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৫. বাবর আলী বিশ্বাস, সদস্য, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৬. আতাউর রহমান খসরু, আহ্বায়ক, মাত্রাই ইউনিয়ন বিএনপি, কালাই উপজেলা, জয়পুরহাট জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. শামীমা আক্তার (বেদেনা), সদস্য, জয়পুরহাট জেলা মহিলা দল ও সহসভাপতি, ক্ষেতলাল উপজেলা মহিলা দল, জয়পুরহাট জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. ইমতিয়াজ আহমেদ হীরা, সাবেক ভিপি, নাটোর সদর উপজেলা, নাটোর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৯. আফজাল হোসেন, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, নলডাঙ্গা উপজেলা বিএনপি, নাটোর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১০. মোসা. মহুয়া পারভিন, সভাপতি, নলডাঙ্গা উপজেলা মহিলা দল, নাটোর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

ময়মনসিংহ বিভাগ: ১. এ বি এম কাজল সরকার, সাবেক ছাত্রনেতা, হালুয়াঘাট উপজেলা বিএনপি, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. মোসা. সুমি বেগম, সহকুটির শিল্পবিষয়ক সম্পাদক, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা মহিলা দল (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. মোসা. মনোয়ারা বেগম, সহসভাপতি, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা মহিলা দল (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. অ্যাড. হাসনাত তারেক, সদস্য, আইনজীবী ফোরাম, হালুয়াঘাট উপজেলা, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. জাহাঙ্গীর আলম খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা যুবদল, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. শামসুর রশিদ মজনু, সাবেক সহসভাপতি, ধোবাউড়া উপজেলা বিএনপি, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. ইমরান হাসান পল্লব, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ফুলপুর পৌর বিএনপি, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. কামাল উদ্দীন, যুগ্ম আহ্বায়ক, পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপি, কিশোরগঞ্জ জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৯. নাজমুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক, কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপি ও প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক, সদর উপজেলা, কিশোরগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১০. নাজমুল আলম, সদস্য, হোসেনপুর উপজেলা বিএনপি, কিশোরগঞ্জ জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১১. ফরিদ আল-রাজি, সাবেক সদস্য, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা ছাত্রদল (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১২. হুমায়ুন কবির, সদস্য, হালুয়াঘাট উপজেলা যুবদল, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৩. এ বি এম সাইফুল মালেক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,

কাকিলাকুড়া ইউনিয়ন বিএনপি, শ্রীবর্দী উপজেলা, শেরপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৪. আব্দুর রহিম বাদশা, সাধারণ সম্পাদক, ০১ নং ওয়ার্ড, শ্রীবর্দী শহর বিএনপি, শেরপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

১৫. সাদমান সৌমিক মুন, সভাপতি, গোসাইপুর ইউনিয়ন ছাত্রদল, শ্রীবর্দী উপজেলা, শেরপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৬. জোবায়দুল ইসলাম রাজন, আহ্বায়ক, শ্রীবর্দী উপজেলা ছাত্রদল, শেরপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৭. মোঃ আমিনুল ইসলাম বাদশা, সদস্য, ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপি ও সদস্য, শেরপুর জেলা বিএনপি (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৮. মেহেদী হাসান মামুন, আহ্বায়ক, ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল, শেরপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

সিলেট বিভাগ: ১. সেবুল মিয়া, সহসাংগঠনিক সম্পাদক, যুক্তরাজ্য বিএনপি, বিশ্বনাথ উপজেলা, সিলেট জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. গৌউছ খান, সাবেক আহ্বায়ক, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপি, সিলেট জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. ছবি চৌধুরী, সহসভাপতি, সুনামগঞ্জ জেলা মহিলা দল ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, দিরাই উপজেলা বিএনপি, সুনামগঞ্জ জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. রাহেলা বেগম হাসনা, সাংগঠনিক সম্পাদক, বড়লেখা উপজেলা বিএনপি ও সাধারণ সম্পাদক মৌলভীবাজার জেলা মহিলা দল, মৌলভীবাজার জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. গোলাপ মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক, দিরাই উপজেলা বিএনপি, সুনামগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. গণেন্দ্র চন্দ্র দাস, সভাপতি, শাল্লা উপজেলা বিএনপি, সুনামগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. স্বপ্না শাহীন বেগম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপি, সিলেট জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. আব্দুল রব সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক, খাজানজি ইউনিয়ন বিএনপি, বিশ্বনাথ উপজেলা, সিলেট জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৯. কাউছার খান, যুগ্ম সম্পাদক, বিশ্বনাথ উপজেলা, স্বেচ্ছাসেবক দল, সিলেট জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

বরিশাল বিভাগ: ১. ফায়জুল কবির তালুকদার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জিয়ানগর উপজেলা বিএনপি, পিরোজপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

ঢাকা বিভাগ: ১. আফরোজা রহমান লিপি, সভাপতি, সিঙ্গাইর উপজেলা মহিলা দল, মানিকগঞ্জ জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. জাহিদুর রহমান তুষার, যুগ্ম আহ্বায়ক, হরিরামপুর উপজেলা যুবদল, মানিকগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. তোফাজ্জল হোসেন তোফাজ, সিনিয়র সহসভাপতি, সিঙ্গাইল উপজেলা বিএনপি, মানিকগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. মোশারফ হোসেন মুসা, সদস্য, হরিরামপুর উপজেলা বিএনপি, মানিকগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. এজাদুর রহমান মিলন, সহসভাপতি, গাজীপুর জেলা বিএনপি ও সদস্য, সদর উপজেলা বিএনপি, গাজীপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

কুমিল্লা বিভাগ: ১. সাজ্জাদ মোর্শেদ, সহপ্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল, নাসিরনগর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. ওমরাহ খান, সাবেক সহ-সভাপতি, নাসিরনগর উপজেলা বিএনপি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. শামীম ইস্কান্দার, সাধারণ সম্পাদক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জিয়া পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. হানিফ আহমেদ সবুজ, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক, সরাইল উপজেলা যুবদল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. মাজহারুল ইসলাম, সদস্য, লাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপি, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. হালিমা আক্তার শিমু, সহনারী অধিকার বিষয়ক সম্পাদক, কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দল, মেঘনা উপজেলা, কুমিল্লা উত্তর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. দিলারা শিরীন, সহসাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দল, মেঘনা উপজেলা, কুমিল্লা উত্তর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. রমিজ উদ্দীন লন্ডনী, যুগ্ম আহ্বায়ক, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি ও আহ্বায়ক, মেঘনা উপজেলা বিএনপি, কুমিল্লা উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

খুলনা বিভাগ: ১. মোসা. রোমানা আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক, মেহেরপুর জেলা বিএনপি ও সদস্য, সদর উপজেলা বিএনপি (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. ইশরাত জাহান পুনম, সহসভাপতি, কুষ্টিয়া জেলা মহিলা দল, খোকসা উপজেলা, কুষ্টিয়া জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. মেহেদী হাসান মিন্টু, সদস্য, রামপাল উপজেলা বিএনপি ও আহ্বায়ক, বাগেরহাট জেলা তাঁতী দল, বাগেরহাট জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

রংপুর বিভাগ: ১. সরোয়ার হোসেন, সিনিয়র সহসভাপতি, ঘোড়াঘাট উপজেলা বিএনপি, দিনাজপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. মো. সেলিম, যুববিষয়ক সম্পাদক, ঘোড়াঘাট উপজেলা যুবদল, দিনাজপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. মোসা. পারুল নাহার, সহসভাপতি, হাকিমপুর উপজেলা বিএনপি, দিনাজপুর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. আব্দুল হাই, সাংগঠনিক সম্পাদক, বিরামপুর পৌর বিএনপি, দিনাজপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. মোসা. উম্মে কুলসুম বানু, সাধারণ সম্পাদক, বিরামপুর উপজেলা মহিলা দল, দিনাজপুর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. মোসা. লতিফা আক্তার, সাবেক সভাপতি, পাটগ্রাম উপজেলা মহিলা দল, লালমনিরহাট জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. মোসা. মাকতুফা ওয়াসিম বেলী, আহ্বায়ক, হাতিবান্ধা উপজেলা মহিলা দল, লালমনিরহাট জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. ইমান আলী, সহসভাপতি, রৌমারী উপজেলা বিএনপি, কুড়িগ্রাম জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৯. সেকেন্দার আলী চাঙ্গা, সদস্য, রৌমারী উপজেলা বিএনপি ও সদস্য, কুড়িগ্রাম উপজেলা কৃষক দল, কুড়িগ্রাম জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১০. মোসা. তাজমিন নাহার (শাপলা), সহসভাপতি, রৌমারী উপজেলা মহিলা দল, কুড়িগ্রাম জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১১. শাহ মো. ফরহাদ হোসেন অনু, যুগ্ম আহ্বায়ক, পীরগাছা উপজেলা বিএনপি, রংপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

ফরিদপুর (সাংগঠনিক) বিভাগ: ১. জানে আলম, সদস্য সচিব, চরভদ্রাসন উপজেলা কৃষক দল, ফরিদপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. ফারুক মৃধা, প্রাথমিক সদস্য, চরভদ্রাসন উপজেলা বিএনপি, ফরিদপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. শাহিদ আল-ফারুক, যুগ্ম আহ্বায়ক, ফরিদপুর জেলা কৃষক দল, সদর উপজেলা, ফরিদপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. একেএম নাজমুল হাসান, সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল ও সদর উপজেলা, ফরিদপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. রউফ উন-নবী, সাবেক সভাপতি, সদর উপজেলা বিএনপি, ফরিদপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. শারমিন আক্তার টুকটুকি, সহসভাপতি, রাজবাড়ী জেলা মহিলা দল, সদর, রাজবাড়ী জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।

বিএনপি   বহিষ্কার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন