ভারতীয় মহাকাশ
গবেষণা সংস্থা (আইএসআরও বা ইসরো) চন্দ্রযান–৩ এর পাঠানো প্রথম ছবি প্রকাশ করলো। রবিবার (৬ আগস্ট) টুইট
করে তারা এই ছবি প্রকাশ করে। চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছানোর পর এটি চন্দ্রযান–৩ পাঠানো প্রথম ছবি। ছবিতে চন্দ্রপৃষ্ঠের
এবড়োখেবড়ো অংশ ধরা পড়েছে।
একটি ভিডিওতে
দেখা গেছে, চাঁদের চারদিকে গভীর অন্ধকার। তারমধ্যে ধূসর রঙের গোলক। চন্দ্রপৃষ্ঠে অনেক
ছোট বড় গর্ত। দেখে মনে হচ্ছে, চাঁদের একেবারে কাছেই ভারতীয় মহাকাশযানটি।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট শনিবার ভারতীয়
সময় সন্ধ্যা ৭টা ১২ মিনিটে মহাকাশযানটিকে চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়।
মোট ১ হাজার ৮৩৫ সেকেন্ডের চেষ্টার পর তা সফল হয়।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র,
সোভিয়েত ইউনিয়ন ও চীনের চাঁদে সফলভাবে অবতরণের নজির রয়েছে।
চাঁদ অবতরণ চন্দ্রযান–৩ প্রথম ছবি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন