নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০৭ পিএম, ০৫ নভেম্বর, ২০১৮
স্মার্টফোন বাজারে সফলতার পরে এবার নোটবুকের দিকে মনোযোগী হয়েছে চীনের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান শাওমি। আর তাই নতুন একটি নোটবুক বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে তাঁরা।
শাওমী ‘এমআই নোটবুক’ নামের নোটবুকটি আগামীকাল মঙ্গলবার বাজারে আনার ঘোষণা দিতে যাচ্ছে। আর এরই মধ্যে শাওমি নোটবুকটির একটি অফিসিয়াল টিজার ভিডিও প্রকাশ করেছে।
এর আগে শাওমি ১৩ দশমিক ৩ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৬ ইঞ্চির দুটি নোটবুক এনেছিলো। তার মধ্যে একটি ছিল কোর আই ৫ এবং অন্যটি কোর আই ৭ প্রসেসরের। সর্বশেষ আসন্ন টিজারটির ভিডিওতে দেখা গেছে, নতুন নোটবুকটির ডিসপ্লে আগেরগুলোর মতোই হবে। তবে সেটিতে থাকবে ইনটেল কোর আই থ্রি চিপসেট।
তবে সেই আই ৩ চিপসেটের সঙ্গে কোর আই ৫ কিংবা কোর আই ৭ প্রসেসর থাকবে কিনা, কিংবা আরও ডাউনগ্রেডের হবে কিনা সেটা টিজার দেখে বোঝা যায়নি।
প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, শাওমি এমআই নোটবুকটিতে থাকছে ইনফিনিটি কাস্টমস স্পিকার এবং ডলবি অ্যাটমস সাউন্ড ইফেক্টস। আরও থাকছে ইউএইচএস-টু কার্ড স্লট। যা ভিডিও এডিটিংয়ে আগের চেয়েও ভালো ফল দেবে। থাকছে উইন্ডোজ হ্যালো সংস্করণ, ফিঙ্গারপ্রিন্ট আনলক সুবিধাও থাকবে।
নোটবুকটি চীনের মুদ্রায় দাম শুরু হবে ৪ হাজার ৯৯৯ ইউয়ান থেকে। আমাদের দেশি টাকায় বা প্রায় ৬১ হাজার টাকা।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন