নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৬ এএম, ১৯ জুন, ২০২১
ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া আজ শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দেশের অনেক জায়গায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
তবে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় সারা দেশে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা হ্রাস পেতে পারে। আর প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে দিন ও রাতের তাপমাত্রা। অন্যদিকে বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।
এছাড়া, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বাড়তি অংশ উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে। এর একটি বাড়তি অংশ উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। দেশের সকল সমুদ্র বন্দর থেকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত নামিয়ে নিতে বলা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, শ্রীমঙ্গলে ৩৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে ২৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ দিন ঢাকায় সর্বোচ্চ ৩১ ও সর্বনিম্ন ২৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়েছে সীতাকুণ্ডে ১২৫, সন্দীপে ১০৬, চট্টগ্রামে ৯২, টেকনাফে ৮১, ভোলা, মাইজদী কোর্ট ও চাঁদপুরে ৭৪, ফরিদপুরে ৬৩, ফেনীতে ৫৯ এবং ঢাকায় ৩৮ মিলিমিটার।
মন্তব্য করুন
সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা আজকেও বাড়তে পারে। তবে বুধবার (১ মে) থেকে বৃষ্টি হয়ে তাপমাত্রা কমার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রোববার ( ২৮ এপ্রিল ) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল যশোরে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত ৩১ মার্চ থেকে দেশে টানা তাপপ্রবাহ চলছে। এরমধ্যে কোথাও কোথাও তাপপ্রবাহ অতি তীব্র আকার ধারণ করেছে। প্রচণ্ড তাপে পুড়ছে দেশের বেশিরভাগ অঞ্চল। বিঘ্নিত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। প্রচণ্ড গরমে ঘটছে হিটস্ট্রোকের ঘটনা।
আবহাওয়াবিদ জানান, সোমবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এ সময়ে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি ভাব বিরাজমান থাকতে পারে বলেও জানান তিনি।
এ আবহাওয়াবিদ আরও জানান, যশোর ও রাজশাহী জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নওগাঁ, পাবনা ও নীলফামারী জেলাসহ খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
মঙ্গলবার দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তবে বুধবার সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরবর্তী পাঁচ দিনে সারাদেশে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে এবং তাপমাত্রা কমতে পারে বলেও পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
রাজধানীসহ সারা দেশে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ
পরিস্থিতিতে আরো ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন ধরে এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে জানিয়ে হিট অ্যালার্ট
জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রোববার (২৮ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক
বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, দেশের উপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ আজ (২৮ এপ্রিল) হতে
পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি
পেতে পারে।
এর আগে গত ১৯ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তর
থেকে প্রথমবার তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়। এরপর কয়েক ধাপে তা বাড়ানো হয়।
হিট অ্যালার্ট আবহাওয়া অধিদপ্তর
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের সব স্থানে দীর্ঘতম সময়ের তাপদাহ শেষ হওয়ার পর আগামী
মাসে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা সর্বকালের রেকর্ড ভেঙে দিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ
করেছে আবহাওয়া অফিস।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা বলেন, ‘আমাদের গাণিতিক
মডেল বিশ্লেষণ বলছে, আগামী মে মাসের প্রথম সপ্তাহে দেশের কিছু অংশে প্রত্যাশিত বৃষ্টিপাত
হলেও মে মাসে দেশে সর্বকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সিলেট অঞ্চল, বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের
কিছু অংশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব চট্টগ্রাম অঞ্চলে কিছু স্বস্তির বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা
থাকলেও এতে সারা দেশে চলমান তাপদাহ হ্রাসের সম্ভাবনা কম।’
দেশে গত ১ এপ্রিল থেকে ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহের দীর্ঘতম সময় প্রত্যক্ষ
করছে এবং আবহাওয়া অফিস সতর্ক করেছে যে এ অবস্থা পরবর্তী মাসজুড়ে অব্যাহত থাকবে।
আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক মন্তব্য করেন, ‘আগের তাপদাহের বিপরীতে
এ বছর তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।’ আবহাওয়াবিদ জেবুন্নেসাও একথা সমর্থন করেন।
দৃশ্যত, প্রথমবারের মতো আবহাওয়াবিদরা জলবায়ু বিশেষজ্ঞ এবং অ্যাক্টিভিস্টদের
সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে স্বীকার করেছেন যে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আবহাওয়া অস্বাভাবিক আচরণ
করেছে এবং এর ফলে ধীরে ধীরে তাপদাহের অঞ্চল প্রসারিত হচ্ছে।
তারা বলছেন, তাপদাহ দক্ষিণ এশিয়ার বেশিরভাগ অংশ এবং আংশিকভাবে পূর্ব
এশিয়ার দেশ ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামকে
প্রভাবিত করেছে।
আবহাওয়া অফিসের সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, এদিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে
৩৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, পশ্চিমা
লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এই অবস্থায় রোববার
(২৮ এপ্রিল) চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ
বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে
পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক
থাকতে পারে।
চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং রাজশাহী,
পাবনা, সিরাজগঞ্জ, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলাগুলোর ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
দিনাজপুর, রাঙামাটি, চাঁদপুর, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ
এবং ঢাকা ও বরিশাল বিভাগগুলোর ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে
এবং তা অব্যাহত থাকবে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা
প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান
থাকবে।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) সিলেট বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে
দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে
শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া
প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। সারা দেশে দিন এবং রাতের
তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব
বিরাজমান থাকবে।
সোমবার (৩০ এপ্রিল) দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে
পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র
অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ
অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা
প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান
থাকবে। বর্ধিত পাঁচ দিনের শেষের দিকে দেশে বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে
এবং দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
মন্তব্য করুন
দেশের সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে
ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে এ অঞ্চলে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি
হতে পারে।
রোববার (২৮ এপ্রিল) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা থেকে পর্যন্ত দেশের
অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম
অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ
অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নৌবন্দরসমূহকে ১ নম্বর
সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে, শনিবার (২৭ এপ্রিল) দেওয়া আগামী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে
বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং টাঙ্গাইল,
বগুড়া,বাগেরহাট, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলাগুলোর ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়াও মৌলভীবাজার, রাঙামাটি, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও বান্দরবান
জেলাসহ রংপুর, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগসহ ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের
ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
অপরদিকে, সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং
রাতের তাপমাত্রা প্রায় একইরকম থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব
বিরাজমান থাকতে পারে।
রোববার (২৮ এপ্রিল) সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে
দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে
শিলাবৃষ্টি হতে পারে।
পরের দিন সোমবার সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা,
ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে
শিলাবৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর ঝড়ো বৃষ্টি বজ্র
মন্তব্য করুন