নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতিনিয়ত বাড়ছে তাপমাত্রা। আশির দশক থেকে প্রতি বছর তাপমাত্রা দ্বিগুণ পরিমাণে বেড়ে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত পৌঁছায়। গ্লোবাল বিবিসির এক বিশ্লেষণে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
এতে আরও বলা হয়, বিশ্বে আগের তুলনায় আরও বেশি অঞ্চলে তাপমাত্রা বৃদ্ধির ঘটনা বেড়েছে। যা মানুষের স্বাস্থ্য এবং জীবনধারণের ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক প্রভাব ফেলেছে।
১৯৮০ সাল থেকে প্রতি বছরই ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর তাপমাত্রা বৃদ্ধির দিনের সংখ্যা বাড়তে থাকে। ১৯৮০ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর গড়ে ১৪ দিন তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে ছিল। ২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২৬ দিনে।
একই সময়ে বছরে অতিরিক্ত ১৪ দিন তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কিংবা এর বেশি ছিল। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ফ্রেডরিকো অটো বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের কারণে এটা ১০০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে।
মন্তব্য করুন
দেশের তাপমাত্রা আগামীকাল বুধবার রাত থেকে কমতে শুরু করবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সারা দেশে ৪-৫ মে থেকে প্রতীক্ষিত স্বস্তির বৃষ্টি হতে পারে বলেও জনিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানানো হয়।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, দেশে চলমান তাপপ্রবাহ বুধবার রাত থেকে কমতে শুরু করবে। পরদিন দেশের পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে, যা অব্যাহত থাকতে পারে ১০ মে পর্যন্ত। সেদিনই কমবে সারাদেশে তাপপ্রবাহ। তবে, খুলনা-রাজশাহীতে তাপপ্রবাহ কমতে কিছুটা সময় লাগবে।
এদিকে, মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা অনুভূত হচ্ছে আরও বেশি।
এর আগে, সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, লঘুচাপের কারণে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও রাজশাহী জেলাসমূহের ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ জেলাসহ বরিশাল, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
এছাড়া সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর তাপমাত্রা বৃষ্টি
মন্তব্য করুন
দেশের সিলেট, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাত সোয়া ১১টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত নদীবন্দরের জন্য দেওয়া সতর্কবার্তায় এ কথা জানানো হয়।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিমি বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এর আগের দেওয়া এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, কিশোরগঞ্জ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিমি বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
তীব্র গরমের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সিলেট, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার রাত সোয়া ১১টা থেকে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত নদীবন্দরের জন্য দেওয়া সতর্কবার্তায় এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এছাড়া কিশোরগঞ্জ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
সিলেট কিশোরগঞ্জ ব্রাহ্মণবাড়িয়া বৃষ্টি আবহাওয়া অধিদপ্তর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন