ইনসাইড বাংলাদেশ

সরকারের ৫ প্রতিপক্ষ

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১


Thumbnail সরকারের ৫ প্রতিপক্ষ

আওয়ামী লীগ সরকার টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় রয়েছে। তিন মেয়াদে বড় ধরনের কোনো রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে মোকাবেলা করতে হয়নি আওয়ামী লীগকে। ২০১৪-১৫ সালে বিএনপি কিছু রাজনৈতিক আন্দোলনের চেষ্টা করলেও তাতে বিএনপিরই ক্ষতি হয়েছে বেশি। কিন্তু তারপরও ১৩ বছরের আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিপক্ষ কম নয়। আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কম হচ্ছে না। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান প্রতিপক্ষ মনে করা হয় বিএনপিকে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নির্মোহ বিশ্লেষণে দেখছেন যে বিএনপি নয় বরং আওয়ামী লীগের অন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ রয়েছে, যারা আওয়ামী লীগের জন্য বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এরকম পাঁচটি প্রতিপক্ষকে চিহ্নিত করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। এই প্রতিপক্ষরা হলো:

১. বিদেশে পলাতক বিএনপি এবং যুদ্ধাপরাধী: আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিপক্ষ এখন দেশে নয় বিদেশে। বিদেশে পালিয়ে থাকা বিএনপি জামায়াত এবং যুদ্ধাপরাধী ও তাদের সন্তানদের ষড়যন্ত্রই  আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় মাথা ব্যথার কারণ। এই ধরনের ষড়যন্ত্রের কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। বাংলাদেশ সম্পর্কে ভুল তথ্য দেয়া হচ্ছে। শুধু আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নয়  বিদেশে পলাতকরা দেশীয় নানারকম অন্তর্ঘাত এবং অনাসৃষ্টি করার চেষ্টা করছে লাগাতারভাবে।

২. দেশে দক্ষিণপন্থী এবং উগ্র মৌলবাদীদের উত্থান: বাংলাদেশে ক্রমশ উগ্রবাদী এবং মৌলবাদী শক্তির উত্থান ঘটছে। হেফাজতের শীর্ষ নেতাদের মৃত্যুর পর সংগঠনটির কার্যক্রম একটু স্তিমিত হলেও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন যে এটি আওয়ামী লীগের বড় মাথা ব্যথার কারণ। সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশে ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর বড় ধরনের উত্থান ঘটতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। এটি আওয়ামী লীগের জন্য সব সময় একটি বড় হুমকি বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

৩. সুশীল সমাজের একাংশ: বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি বড় অংশ আওয়ামীলীগ বিরোধী এবং তারা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন ছিদ্রান্নশনে সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকেন। এরাই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ সম্পর্কে নানা রকম ভুল তথ্য এবং বিভ্রান্তিকর মতামত দিয়ে সরকারকে বিব্রত করার চেষ্টা করেন। দেশের জনগণও এদের কারণে সরকার সম্পর্কে বিভ্রান্ত হয়। সরকারের ভালো কর্মসূচি গুলোকে আলোচনা না করে শুধু নেতিবাচক বিষয়গুলো নিয়ে এরা সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকেন এবং এরাই আওয়ামী লীগের একটি বড় প্রতিপক্ষ।

৪. সোশ্যাল মিডিয়া: রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন যে, এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ হয়ে গেছে সোশ্যাল মিডিয়া। ফেসবুক, ইউটিউব সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এখন আওয়ামী লীগের সমালোচনার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম হয়েছে। এখানে লাগাতারভাবে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের চরিত্র হননের খেলা চলছে। এমনকি সরকার প্রধান সম্পর্কেও কুৎসিত, নোংরা অপপ্রচার করতে পিছপা হচ্ছে না একটি গোষ্ঠী। এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ না করা যায় তাহলে এটি  আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য অন্যতম মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।

৫. আওয়ামী লীগের অনুপ্রবেশকারী: আওয়ামী লীগের ভিতর গত ১৩ বছরে প্রচুর অনুপ্রবেশকারী ঢুকেছে। এই অনুপ্রবেশকারীরা আওয়ামী লীগের জন্য একটি বড় মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে এই অনুপ্রবেশকারীদের বিভিন্ন অপকর্মের দায় নিতে হচ্ছে আওয়ামী লীগকে। আওয়ামী লীগে শাহেদ, পাপিয়া কিংবা হেলেনা জাহাঙ্গীর এর মত অনুপ্রবেশকারীদের জন্য বিভিন্ন সময় বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। এ ধরনের অনুপ্রবেশকারীরা প্রতিনিয়ত আওয়ামী লীগের ক্ষতি করছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয় বরং এই ধরনের প্রতিপক্ষ গুলোই আওয়ামী লীগের সামনের দিনগুলোতে প্রধান মাথা ব্যথার কারণ বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।

সরকার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন