ইনসাইড বাংলাদেশ

অনেক প্রশ্নের জবাব দেয়া এক নির্বাচন

প্রকাশ: ০৮:২৯ পিএম, ১৬ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail অনেক প্রশ্নের জবাব দেয়া এক নির্বাচন

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো। ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট হওয়ার কারণে আটটার আগেই নির্বাচনের ফলাফল পাওয়া গেছে। এ নির্বাচনের ফলাফলে প্রায় ৭০ হাজার ভোটের ব্যবধানে সেলিনা হায়াৎ আইভী তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন। এবারের নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন নিয়ে উত্তেজনা ছিল সারাদেশব্যপী। বিশেষ করে নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে নানারকম সমালোচনার মুখে এই নির্বাচন ছিল বাংলাদেশে ভোটের অধিকারের একটা অগ্নিপরীক্ষা। সেই পরীক্ষায় নির্বাচন জয়যুক্ত হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনের ফলাফল যে ঘটনাগুলোকে সামনে এনেছে তার মধ্যে রয়েছে:

১. দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে অজনপ্রিয় হয় না: সেলিনা হায়াৎ আইভী কার্যত ২০০৩ সাল থেকে নারায়ণগঞ্জের দায়িত্বে। নারায়ণগঞ্জের পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এরপর নারায়ণগঞ্জ যখন সিটি কর্পোরেশন হয় তখন প্রথমবার এবং দ্বিতীয়বার তিনি মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন। অর্থাৎ টানা ১৯ বছর তিনি নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা এবং সিটি কর্পোরেশনের নেতৃত্বে। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে নানা রকম দোষ-ত্রুটি বের হয়, দুর্নীতির অভিযোগ আসে এবং অনেক ক্ষেত্রেই একটি প্রতিপক্ষ তৈরি হয়। কিন্তু সেলিনা হায়াৎ আইভী দীর্ঘ উনিশ বছর ক্ষমতায় থেকে প্রমাণ করলেন জনপ্রিয়। এটি বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগও ক্ষমতায় আছে। টানা ১৩ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ যদি দুর্নীতি মুক্ত থাকে, সঠিকভাবে কাজ করে এবং জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে তাহলে আওয়ামী লীগও যে অজনপ্রিয় হবে না, এই নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন তার একটি বড় প্রমাণ।

২. ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগই সবচেয়ে বড় শক্তি: আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিপক্ষ হলো আওয়ামী লীগ। নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগ যেন এক টুকরো বাংলাদেশ। এখানে একদিকে আওয়ামী লীগের নেতা সেলিনা হায়াৎ আইভী, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান। এ দুজনের বিরোধ দীর্ঘদিন ধরে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের জন্য একটা বিষফোড়া হয়েছিল। এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট নেতারা জাহাঙ্গীর কবীর নানকের নেতৃত্বে নির্বাচন পরিচালনা করেন এবং তারা শামীম ওসমানকে আইভীর বিরোধিতা থেকে নিবৃত্ত করেন। শেষ পর্যন্ত শামীম ওসমান সংবাদ সম্মেলন করে আইভীর পক্ষে সমর্থন জানাতে বাধ্য হন এবং আজ ভোটের পরে তিনি সেখানে তিনি বলেন যে, নৌকার পক্ষেই তিনি ভোট দিয়েছেন। এর মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জে আপাত যে বিরোধ, সেই বিরোধের অবসান ঘটেছে। শুধু অবসানই নয়, এই নির্বাচনী ফলাফল প্রমাণ করলো যদি আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ থাকে, তাহলে আওয়ামী লীগকে পরাজিত করা অত্যন্ত কঠিন।

৩. বিএনপির ভ্রান্ত নীতি: এই নির্বাচনে তৈমুর আলম খন্দকার বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। বরং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী না হয়ে যদি তিনি বিএনপির প্রার্থী হতে পারতেন তাহলে হয়তো এই নির্বাচনে তিনি আরো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারতেন এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে নারায়ণগঞ্জের বিএনপি আরো সংগঠিত হতো। বিএনপি যে ভুলের বৃত্তে আবর্ত, নারায়ণগঞ্জ নির্বাচন তার আরেকটি বড় প্রমাণ। এই নির্বাচনে তৈমুর আলম খন্দকার দেখিয়ে দিলেন যে, নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট সকলে যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে তাহলে সকলেই নির্বাচনে কারচুপি বা অন্যান্য ঘটনাগুলো বন্ধ করা যায়। তৈমুর আলম খন্দকার সেই অর্থে হেরেও এখানে বিজয়ী।

৪. সুন্দর প্রচারণা হলেই মানুষ ভোটকেন্দ্রে আসে: ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে বাংলাদেশের মানুষের যে ভোট বিমুখতা সেই ভোট বিমুখতার বিপরীতে নারায়ণগঞ্জের ভোট ছিলো উৎসবমুখর। ১৭ দিন ধরে এখানে এক উৎসবমুখর প্রচারণা হয়েছে। এর মাধ্যমে আরেকটি জিনিস হলো যে, মানুষ যদি তার পছন্দের প্রার্থী পায় এবং প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি নিরপেক্ষ থাকে তাহলে মানুষ ভোট উৎসব করতে দ্বিধা করে না।

অনেক প্রশ্নের উত্তর দিলো নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, এ নির্বাচন প্রমাণ করল যে, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যথেষ্ট।

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন   নাসিক   নির্বাচন   আওয়ামী লীগ   বিএনপি   ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী   শামীম ওসমান   তৈমুর আলম খন্দকার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন