ইনসাইড বাংলাদেশ

একক নির্বাচনের সড়কে এরশাদের জাপা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:৪৪ পিএম, ০১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮


Thumbnail

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি একক নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামছে। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ হযরত শাহজালাল (র.) এবং হযরত শাহ পরান (র.) এর রওজা জিয়ারতের মাধ্যমে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবেন। এরশাদের এ নির্বাচনী প্রচারণায় সঙ্গে থাকবেন জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ এমপি, দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, দলের কো-চেয়ারম্যান সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী জিএম কাদেরসহ দলের সিনিয়র নেতারা।

জানা গেছে, ফেব্রুয়ারি মাসে ৯টি বিভাগে বিভাগীয় সমাবেশ করবে জাতীয় পার্টি। এছাড়া গোটা মাস জুড়েই নির্বাচনী প্রচারণায় থাকবে দলটি। জাপা সূত্র জানায়, ২ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহ বিভাগ,৩ ফেব্রুয়ারি ঠাকুরগাঁও জেলা,৪ ফেব্রুয়ারি রংপুর এবং এর পরদিন ৫ ফ্রেবুয়ারি ঢাকায় জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম বৈঠক। ওই বৈঠক থেকেই আরও কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। জাপার এক প্রেসিডিয়াম সদস্য সদস্য জানান, আগামী নির্বাচনে উত্তরাঞ্চলের ২২টি আসন ফিরে পেতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। যদি কোনো কারণবশত জোটবদ্ধ নির্বাচন হয় তাহলে উত্তরাঞ্চলের ২২ আসনে কোনো ছাড় দিবে না জাতীয় পার্টি। তবে জাতীয় পার্টির নীতি-নির্ধারকেরা জানিয়েছেন, একক নির্বাচনের পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে ৩০০ আসনেই প্রার্থী চূড়ান্ত করে রেখেছে জাতীয় পার্টি।

এদিকে, বিকল্প হিসেবে ৭৫ আসনের চূড়ান্ত টার্গেট হাতে রেখেছে জাতীয় পার্টি। যদি কোনো কারণে জোটবদ্ধ নির্বাচনে অংশ নিতে হয় তাহলে তারা সারাদেশে ৭৫টি আসন চাইবে তাদের সম্ভাব্য প্রার্থীদের জন্য। ইতিমধ্যে জাপা চেয়ারম্যান বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছেন। ওই প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচার-প্রচারনায় অংশ নিয়েছেন।

জাতীয় সংসদে বিরোধী দল হিসেবে থাকা জাতীয় পার্টি ক্ষমতাসীন সরকারের অন্যতম অংশীদার। দলের চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দুত হিসেবে সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন। পাশাপাশি দলের তিনজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা মন্ত্রিসভায় রয়েছেন। আগামী নির্বাচনে দলের একটি বৃহৎ অংশ একক নির্বাচনের জন্য পার্টি চেয়ারম্যানকে চাপ দিয়ে আসছেন। বিশেষকরে এরশাদের ছোট ভাই দলের কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদের একক নির্বাচনের পক্ষে। সরকারের সঙ্গে বর্তমানে জিএম কাদেরের সাপে-নেউলে সর্ম্পক। দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার পার্টি চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের মনোভাব নিয়েই এগুচ্ছেন। দলের মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা অবশ্য এরশাদের মনোভাবের প্রতি আস্থাশীল। তাদের ধারণা এরশাদ অন্তত রাজনীতির দাবা-খেলায় ভূল সিদ্ধান্ত নেবেন না। পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান বেগম রওশন এরশাদ সরকারের অংশীদার হয়েই থাকতে স্বাচ্ছন্দবোধ করছেন।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ জানান, আগামী সংসদ নির্বাচনের সম্ভাবনা নির্ভর করছে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর। যদি বিএনপি নির্বাচনে যায় তাহলে আমাদের কৌশল পাল্টাতে পারে। আর যদি বিএনপি নির্বাচনের মাঠে না থাকে তাহলে আমাদের জোটবদ্ধ নির্বাচন করার সম্ভাবনাই বেশি। তবে তিনি জানান, সবকিছুই নির্ভর করছে পার্টি চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্তের উপর।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, জাতীয় পার্টির বৃহৎ একটি অংশ সরকারের সদিচ্ছার উপর নির্ভরশীল। সরকারের বাইরে গিয়ে তারা ক্ষতিগ্রস্থ হতে ইচ্ছুক নন। মন্ত্রিসভার তিন সদস্য সরকারের অন্যতম পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন। তারা মনে করেন, পার্টি চেয়ারম্যান যে সিদ্ধান্তই নেক না কেন শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সাথেই জাতীয় পার্টির পথ চলতে হবে।


বাংলা ইনসাইডার/জেডএ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন