ইনসাইড বাংলাদেশ

কুয়াকাটায় তিনদিনের রাস উৎসব শুরু


Thumbnail

সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় আজ (৬ নভেম্বর রবিবার) থেকে শুরু হচ্ছে শত বছরের ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব।  তিনদিনব্যাপী এ  উৎসবকে ঘিরে  ইতিমধ্যে নতুন সাজে সাজানো হয়েছে সমুদ্র  সৈকত কুয়াকাটাকে। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত  থেকে আসতে শুরু করেছে পূণ্যার্থী ও পর্যটকরা। তিন দিনের এ রাস উৎসবে এবার লক্ষাধিক মানুষের আগমন ঘটবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। 

উৎসবে মেলা,সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান,ধর্মীয় অনুষ্ঠান সহ বিভিন্ন আয়োজন ও থাকবে বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা। উৎসবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বিভিন্ন পদক্ষেপ। 

শনিবার সরেজমিনে কুয়াকাটা শ্রী শ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা যায় মন্দিরের পুরো আঙ্গিনা জুড়ে সাজসজ্জার কাজ চলছে। 

সেখানে কর্মরত একাধিকজন বাংলা ইনসাইডার কে জানান,মন্দিরের আঙ্গিনায় উৎসবের দিনগুলোতে হাজার হাজার পূন্যার্থী অবস্থান করেন। তাদের থাকা এবং খাবার ব্যবস্থা মন্দির কর্তৃপক্ষ করে থাকে।  গত দুই বছর করোনার কারণে মানুষ রাস উৎসবে আসতে পারেনি,তাই এবার অনেক বেশী লোক সমাগম হবে বলে তাদের বাড়তি প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে।

মন্দির পরিচালনা কমিটির সদস্য নিহার রঞ্জন  বাংলা ইনসাইডার কে জানান, সূর্যোদয় আর সূর্যাস্তের বেলা ভূমি সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় রোববার রাত থেকে শুরু হতে যাচ্ছে দুইশ বছরের ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব।  প্রতি বছর পূর্ণিমা তিথিতে শ্রী কৃষ্ণের স্মরণে রাস লীলার আয়োজন করেন সনাতন ধর্মালম্বরীরা। তবে দীর্ঘ সময় ধরে চলে আসা এ মেলা এখন সার্বজনীন উৎসবে রূপ নিয়েছে। কুয়াকাটা ও দুবলার চরে ব্যাপক আকারে অনুষ্ঠিত হয় এ রাস মেলা। তাই রাস মেলাকে সামনে রেখে এরিমধ্যে কুয়াকাটা সৈকতে ভিড় জমাতে শুরু করেছে পূণ্যার্থী ও পর্যটকরা।

রাস উৎসব উদযাপন কমিটির সমন্বয়ক কাজল বরণ দাস  বাংলা ইনসাইডার কে জানান, সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে রাস মেলা উদযাপনে সব ধরণের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। ধর্মীয় অনুষ্ঠানের পাশাপাশি রবিবার রাতে স্থানীয় রাখাইন মার্কেট মাঠে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া পর্যটকদের কথা বিবেচনা করে দেশের খ্যাতিমান শিল্পী বিন্দু কনার কনসার্ট রয়েছে সোমবার রাতে। সারা রাত পদবলী কীর্তন ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান রয়েছে মন্দির প্রাঙ্গণে।
রোববার রাতে অধিবাসের মধ্যে দিয়ে শুরু হবে রাস পূজার আনুষ্ঠানিকতা। মঙ্গলবার ভোরে পূর্ব আকাশে সূর্য উঠার সঙ্গে সঙ্গে পুণ্য স্নান অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শেষ হবে রস লীলার মূল আনুষ্ঠানিকতা। মঙ্গলবার প্রত্যুষে সমুদ্র স্নানের পর পুঁঠীর ফিরে যাবেন গন্তব্যে।

কুয়াকাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বাংলা ইনসাইডার কে জানান, কুয়াকাটা এটি বৃহৎ উৎসব। এই উৎসবকে ঘিরে বিশাল একটি মেলা বসে। শত শত দোকানীরা তাদের পণ্যের পশরা নিয়ে এখানে ছুটে আসেন। এবার জেলা প্রশাসকের নির্দেশনায় তিন শতাধিক স্টল নির্মাণ করে ব্যবসায়ীদের পণ্য প্রদর্শনের সুযোগ তৈরি করে দেয়া হয়েছে। কুয়াকাটা পৌর সভার পক্ষ থেকে স্যানিটেশন সুবিধা,খাবার পানির ব্যবস্থা,সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠিত,স্নানের পর চেঞ্জিং সুবিধা প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কুয়াকাটাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে সকল ময়লা পৌরসভার ডাস্টবিনে ফেলার জন্য তিনি সকলের প্রতি অনুরোধ জানান।

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আযাদ বাংলা ইনসাইডার কে জানান,তিন দিনব্যাপী এ রাস মেলাকে সামনে রেখে নিরাপত্তার জন্য অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। সেই সাথে সাদা পোশাকের গোয়ান্দা নজরদারীও রাখা। উৎসবের কোন পর্যায়ে যাতে অরাজকতা সৃষ্টি না হয় সে বিষয়ে ট্যুরিষ্ট পুলিশ সজাগ রয়েছে বলে জানান তিনি।

পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন বাংলা ইনসাইডার কে  জানান, উৎসবে যাতে সবাই অংশ গ্রহণ করতে পারে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সে ব্যবস্থা করা হয়েছে। উৎসব চলাকালীন আইন শৃংখালসহ সকল কিছু নিয়ন্ত্রণে রাখতে একজন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে এ উৎসব সমাপ্ত হবে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

পটুয়াখালী ৪ আসনের সংসদ সদস্য মহিব্বুর রহমান মুহিব বাংলা ইনসাইডার জানান, পদ্মা সেতুর কারণে যাতায়াত সহজ হওয়ায় লক্ষাধিক পূন্যার্থীর আগমন ঘটবে এবার কুয়াকাটায়। হিন্দু সম্প্রদয়ের ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব ও পুণ্য স্নানে তিনি নিজে উপস্থিত থেকে সব কিছু তদরকি করছেন বলে জানান এ সংসদ সদস্য।

রাস উৎসব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন