ইনসাইড বাংলাদেশ

৬ উপনির্বাচনে কে জিতলো, কে হারলো?

প্রকাশ: ০৬:৪৭ পিএম, ০২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

গতকাল বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ৬ আসনের উপনির্বাচন। এই উপনির্বাচনে ভোটর উপস্থিতি ছিল তুলনামূলক কম। বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনের উপনির্বাচন সংক্রান্ত মিডিয়া ব্রিফিংয়ে সিইসি হাবিবুল আউয়াল বলেন, “উপনির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতি তুলনামূলকভাবে কম ছিল। প্রায় ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। এটা আমাদের অনুমান, তবে চূড়ান্ত উপস্থিতি নয়। সেটি জানতে হলে আমাদের আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে।”

ছয়টি আসনের ভোটে অনিয়ম বা কারচুপির উল্লেখযোগ্য কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলেও দাবি করেন সিইসি। তিনি বলেন, “ছয়টি আসনে ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু হয়েছে। ছয়টি আসনে ৪০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ৮৬৭টি ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হয়েছে এবং ছয়টি আসনে ভোটার সংখ্যা ছিল ২২ লাখ ৫৪ হাজার ।”

নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বিএনপির ছেড়ে দেওয়া এসব আসনের উপনির্বাচন ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। যেহেতু বিএনপির সংসদ সদস্যরা এই আসনগুলো থেকে পদত্যাগ করেছে। তাই এই উপনির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি বিএনপি। কিন্তু বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়াও একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিগত সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত ঐক্যফ্রন্টের অংশ হয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল, কিন্তু পরে নির্বাচনী সময়ে আশানুরূপ সুবিধা না করতে পেরে নির্বাচন বয়কট করে বিএনপি। বিএনপি ২০০৮ সালে নির্বাচনে ২৯টি আসন পেয়েছিল, পরে উপনির্বাচনে ৩০টি অতিক্রম করেছে। ২০১৪ সালে নির্বাচন বর্জন করেছিল। ২০১৮ সালে ৬টি আসন পেয়েছিল। কিন্তু এই উপনির্বাচনে বিএনপির কোনো প্রার্থী ছিল না, তবুও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। তাহলে এই নির্বাচনে কে হারলো, আর কে জিতলো?    

নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা আরও বলছেন, এই উপনির্বাচন মহাজোটের আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য তেমন কি কোনো বার্তা বহন করে? একদিকে যেমন ভোটার উপস্থিতি কম, অন্যদিকে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের ছেড়ে দেওয়া দুই আসনে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে জাসদ এবং ওয়ার্কার্স পার্টির যে দুজন প্রার্থী দেওয়া হয়েছে, তাদের ফলাফল আওয়ামী লীগের জন্য শোভনীয় নয়। এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে উত্তীর্ণ উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া স্থানীয় আওয়ামী লীগের সমর্থনের কারণেই জয় লাভ করেছেন। অন্যথায় তার উত্তীর্ণ হওয়া সম্ভবপর ছিল না। ফলে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, আওয়ামী লীগের প্রত্যক্ষ সমর্থন ছাড়া জোটের কোনো প্রার্থীদের ওপর ভরসা করে সংসদীয় আসনের নির্বাচনে জয় পাওয়া আওয়ামী লীগের জন্য সম্ভবপর হবে না।

জানা গেছে, কলার ছড়ি প্রতীক নিয়ে উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া ভোট পেয়েছেন ৪৬,৩২৩ ভোট পেয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুল হামিদ ভাসানী (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৯, ৫০০ ভোট। ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ ও রাণীশংকৈল) আসনের উপনির্বাচনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও একই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। এই আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে ভোট করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যক্ষ গোপাল চন্দ্র রায়। তিনি একতারা প্রতীকে ৫০ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়েছেন। 

এছাড়া, বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) নেতা রেজাউল করিম তানসেন বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মশাল প্রতীকে ২০ হাজার ৪০৫ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম একতারা প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজর ৫৭১ ভোট।

নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বগুড়া-৪ আসনে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে জাসদ নেতা রেজাউল করিম তানসেন অল্প কিছু ভোটের ব্যবধানে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের কাছে বিজয়ী হয়ে মহাজোটের সম্মান রক্ষা করেছেন,যা আওয়ামী লীগের জন্য শুভকর নয়। এছাড়া, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মহাজোটের মনোনীত জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাফিজ উদ্দিন আহমেদ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী অধ্যক্ষ গোপাল চন্দ্র রায়, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। এই আসনটিতে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে জাসদ নেতা রেজাউল করিম তানসেনের সমর্থন খুব একটা ভালো বলা যাবে না, যা আওয়ামী লীগের জন্য অশুভকর। 

তবে, ভোটার উপস্থিতি কম হলেও উপনির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হয়েছে। বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়াও এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, কিন্তু এই উপনির্বাচন আওয়ামী লীগ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য কি পূর্বাভাস বহন করে সেটিই এখন দেখার বিষয়।


উপনির্বাচন   নির্বাচন কমিশন   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন