ইনসাইড গ্রাউন্ড

আফগান স্পিনারদের সামলে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি নিবেন শান্তরা

প্রকাশ: ০৯:১০ এএম, ২৭ মে, ২০২৩


Thumbnail

আফগানিস্তান সিরিজে লেগ স্পিন খেলার অভিজ্ঞতা নিয়ামক হবে বিশ্বকাপে বলে মনে করছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। সিরিজে সাকিবকে মিস করলেও, জয়ের দিকেই চোখ টাইগারদের। বিশ্বকাপের আগে সবশেষ দ্বিপাক্ষিক সিরিজ, তার উপরে প্রতিপক্ষ যখন  আফগানিস্তান তখন ভাবনাটাও বেশি। কায়ননা তাদের বোলিং লাইন আপ বৈচিত্রময়। যার বিপক্ষে আগেও ভুগতে হয়েছে টাইগারদের।

আগামী জুনে সিরিজের শুরুটা হবে একমাত্র টেস্ট দিয়ে। আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ সামনে আসলেই আগ্রহ বাড়ে লেগ স্পিনারদের নিয়ে। টাইগারদের অনুশীলনে নেট বোলারদের মাঝে দেখা মিলে লেগ স্পিনার। তবে বিশ্বকাপের বিবেচনায় সিরিজটা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন ব্যাটার শান্ত।

তিনি বলেন, ‘প্রায় প্রত্যেকটা টিমেই লেগ স্পিনার থাকে। আফগানিস্তানে কোয়ালিটি বোলার সবাই। বেশ কিছু লেগ স্পিনারও আছে। এই বোলারদের যদি আমরা ভালোভাবে সামলাতে পারি, তাহলে বিশ্বকাপে অন্যান্য দলের লেগ স্পিনারদের খেলা আমাদের জন্য সহজ হবে। বিশ্বকাপের আগে এ ম্যাচগুলো আমাদের দলের কম্বিনেশন এবং আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে। যদি আমরা ভালোভাবে খেলতে পারি এবং সে আত্মবিশ্বাস নিয়ে বিশ্বকাপে যেতে পারি, তাহলে বিশ্বকাপেও আমাদের ভালো করা সম্ভব।’ 

আফগানদের বিপক্ষে বাজে অভিজ্ঞতা আছে টাইগারদের। সবশেষ টেস্টটা ঘরের মাঠে হেরেছিল ২২৪ রানে। নতুন ব্র্যান্ডের ক্রিকেট খেলা বাংলাদেশ আর এসব নিয়ে ভাবতে চায় না। লক্ষ্যটা ইতিবাচক থাকা।

শান্ত বলেন, ‘ক্রিকেটে জয়-পরাজয় থাকবেই। এটা নিয়ে খুব বেশি চিন্তার কারণ নেই। আমার মনে হয় যে আমাদের নিজেদের নিয়ে চিন্তা করাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা কত ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, কোন জায়গায় উন্নতি করতে পারি; সেটা নিয়ে বেশি ফোকাস করতেছি। আমাদের কন্ডিশনে খেলা, আমরা যদি নিজেদের ভালো ক্রিকেটটা খেলতে পারি, অবশ্যই তাদের হারানো সম্ভব।’

দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কারণে দলের গুরুত্বপূর্ণ ক্যারেক্টার নাজমুল হোসেন শান্ত। আসন্ন সিরিজেও গুরু দায়িত্ব থাকবে তার কাঁধে। এই বাঁহাতিও অপেক্ষায় আফগানদের বিপক্ষে নিজের সেরা ক্রিকেট খেলার।

শান্ত বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য সিরিজ জেতা। সিরিজ নিয়ে কোনো পরিকল্পনা থাকে না। ম্যাচ বাই ম্যাচ পরিকল্পনা করি। প্রতিটা ম্যাচে চেষ্টা করি কীভাবে আমি আরও আত্মবিশ্বাসী হতে পারব।’ 

আফগানদের বিপক্ষে একমাত্র ওয়ানডেতেই সুখস্মৃতি আছে স্বাগতিকদের। ১১ ম্যাচে ৭টি জয় আর ৪টি হার। টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টির পরিসংখ্যানে এগিয়ে সফরকারীরা। সংক্ষিপ্ত সংস্করণে রশিদ খানদের ৬টি জয় আর টাইগারদের জয় মাত্র ৩টি। তাই ফেভারিট হলেও, চ্যালেঞ্জটা থাকবে বাংলাদেশের।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বৃষ্টিবিঘ্নিত চতুর্থ টি-২০তেও ভারতের কাছে হারল বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৯:০২ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে ভারতের সাথে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। যার মধ্যে তিনটি ম্যাচে হেরে আগেই সিরিজ থেকে ছিটকে গেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে আজ চতুর্থ ম্যাচে সফরকারীদের মুখোমুখি হয়েছিল টাইগ্রেসরা। তবে বৃষ্টিবিঘ্নিত এই ম্যাচেও হেরেছে বাংলাদেশ।

এই ম্যাচে ভারতের দেওয়া ১২৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ১৪ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৬৮ রান করে স্বাগতিকরা। ৫৬ রানের এই জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ৪-০তে এগিয়ে গেছে ভারত।

বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশের জন্য লক্ষ্য নির্ধারিত হয় ১২৫ রান। শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে টাইগ্রেসরা। দিলারা-মুর্শিদা ওপেনিং জুটিতে দলকে ১৮ রান এনে দেন। অধিনায়ক নিগার সুলতানা ২ বলে ১ রান করে ফেরেন প্যাভিলিয়নে।

শেষ পর্যন্ত ৬৮ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ২১ রান করেন দিলারা। এর আগে সোমবার (৬ মে) টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ১৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১২২ রান করে ভারত। সর্বোচ্চ ৩৯ রান করেন অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর।

সাজানা ৮ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন। স্মৃতি মান্ধানা ও হেমালতা সমান ২২ রান করে আউট হন। ২৪ রান করেন রিচা ঘোষ। অবশ্য দিনের শুরুতে বোলিংয়ে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। দ্বিতীয় ওভারেই শেফালি ভার্মাকে ফেরান শরীফা।

পঞ্চম ওভারে রাবেয়ার বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন মান্ধানা। ৫.৫ ওভারে নামে বৃষ্টি। এরপর ওভার কমে আবার খেলা শুরু হয়। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ ২টি করে উইকেট নেন মারুফা আক্তার ও রাবেয়া খান। ১টি উইকেট নেন শরীফা খাতুন।


বাংলাদেশ   ভারত   নারী ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ডিপিএলে সাকিবের রেকর্ডের দিনে রাজার নতুন কীর্তি

প্রকাশ: ০৮:৫০ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলছে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল)। যেখানে একের পর এক রেকর্ড গড়ছেন ক্রিকেটাররা। ঠিক তেমনই এক রেকর্ডের বন্যার ম্যাচে সাকিব আল হাসানের পাশাপাশি নতুন কীর্তি গড়েছেন রেজাউর রহমান রাজা।

সোমবার (৬ মে) ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) সুপার লিগের ম্যাচে ফতুল্লায় মুখোমুখি হয়েছিল শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও প্রাইম ব্যাংক। যেখানে প্রথম ইনিংসে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ৪০০ উইকেটের মাইলফলক গড়েন সাকিব আল হাসান। রাজ্জাক ও মাশরাফীর পর তৃতীয় বাংলাদেশি হিসেবে এই কীর্তি গড়েন তিনি।

আর সাকিবের এমন নজিরের দিনে মাত্র ২৩ রানে ৮ উইকেট নিয়ে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড গড়েছেন রেজাউর রহমান রাজা।  লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে এটাই বাংলাদেশি কোনো বোলারের সেরা বোলিং ফিগার। অবশ্য ১৪ রান কম দিলে বিশ্বরেকর্ডও গড়ে ফেলতে পারতেন প্রাইম ব্যাংকের এই পেসার। লিস্ট এ-তে সেরা বোলিং ফিগারের রেকর্ডটি ভারতের শাহবাজ নাদিমের দখলে।

প্রাইম ব্যাংকের রাজার তোপে ২৭১ রান তাড়ায় স্রেফ ৭১ রানে গুটিয়ে যায় সাকিবের শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। তামিম-জাকিরদের জয় ১৯৯ রানের বড় ব্যবধানে। এদিন টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় প্রাইম ব্যাংক।

দলীয় ৫০ রানের মধ্যেই দুই ওপেনার শাহাদাত হোসেন দিপু ও তামিম ইকবালকে হারিয়ে কিছুটা বিপদেই পড়েছিল প্রাইম ব্যাংক। তবে এরপরই দলের হাল ধরেন অধিনায়ক জাকির হাসান ও মুশফিকুর রহিম। দুজনে মিলে ৩য় উইকেটে গড়েন ১৩৩ রানের জুটি। দুজনই অবশ্য অল্পের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হয়েছেন।

সাকিবের বলে ক্যাচ আউট হওয়ার আগে ৯৫ বলে ৮৫ রান করেন জাকির। এছাড়া ৯৪ বলে ৭৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক। শেষদিকে ১০ বলে ২২ রানের ক্যামিও খেলেন হাসান মাহমুদ। নির্ধারিত ৫০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে প্রাইম ব্যাংকের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৭০ রান।

১০ ওভার বল করে ৪২ রান খরচায় দুই উইকেট শিকার করেন সাকিব। এ ছাড়া দুটি করে উইকেট শিকার করেন শফিকুল ইসলাম, আরিফ আহমেদ ও তাইবুর রহমানও। দ্বিতীয় ইনিংসে শেখ জামালের দুই ওপেনার সাইফ হাসান ও সৈকত আলিকে ফিরিয়ে প্রাইম ব্যাংককে দারুণ শুরু এনে দেন হাসান মাহমুদ।

এরপর রাজত্ব শুরু করেন রাজা। আক্রমণে এসে প্রথম বলেই ফজলে মাহমুদ রাব্বিকে ফেরান তিনি। একই ওভারের শেষ বলে গোল্ডেন ডাক হয়ে ফেরেন সাকিব আল হাসান। পরের ওভারে এসে ফের দুই উইকেট তুলে নেন রাজা।

এবার প্রথম বলে ক্যাচ দেন নুরুল হাসান সোহান। এক বল পর তাইবুর রহমানকে বোল্ড করেন রাজা। পরে রিপন মন্ডলকে ফিরিয়ে নিজের ফাইফার পূর্ণ করেন রাজা। এরপর শেখ জামালের বাকি তিন ব্যাটারকেও সাজঘরে পাঠিয়েছেন এ পেসার।


সাকিব আল হাসান   ডিপিএল   ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ   রাজা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল ভারত

প্রকাশ: ০৭:২৫ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে ভারতের সাথে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। যার মধ্যে আজ চতুর্থ ম্যাচে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে বোলিংটা খুব একটা ভালো হয়নি বাংলাদেশ নারী দলের।

বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে দুই হাতে রান বিলিয়েছেন স্বাগতিক বোলাররা। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ গড়েছে ভারত নারী দল। ফলে ব্যাটারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়ে গেছে।

সোমবার সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে বৃষ্টি আইনে নির্ধারিত ১৪ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান করে ভারত। বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে ১২৫ রানের।

এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি ভারতের। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই সাজঘরে ফেরেন শেফালি ভার্মা। ২ রান করা এই ওপেনার শরিফা খাতুনের বলে রিতু মনির হাতে ক্যাচ দিয়েছেন। তবে তিনে নেমে রানের চাকা সচল রাখেন হেমলতা। তার ব্যাট থেকে এসেছে ১৪ বলে ২২ রান।

আরেক ওপেনার স্মৃতি মান্দানাও দারুণ শুরু করেছিলেন। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি। ১৮ বলে করেছেন ২২ রান। এরপর মিডল অর্ডার ব্যাটাররাও দ্রুত রান তোলেছেন। কারণ ৫ ওভার ৫ বলে খেলা শেষে ম্যাচে হানা দেয় বৃষ্টি। ঘণ্টা খানেক ম্যাচ বন্ধ ছিল। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে। 

১৪ ওভারের ম্যাচ হওয়ায় আক্রমণাত্মক খেলার চেষ্টা করেছেন ব্যাটাররা। তাতে সফলও হয়েছেন। বিশেশ করে হারমানপ্রীত। অধিনায়ক ২৬ বলে করেছেন ৩৯ রান। শেষদিকে রিকা ঘোষ করেছেন ১৫ বলে ২৬ রান।


বাংলাদেশ   ভারত   নারী ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বায়ার্নের কোচ হওয়া বিষয়ে যা জানালেন জিদান

প্রকাশ: ০৬:২৩ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত ফেব্রুয়ারি থেকেই গুঞ্জন আছে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিথের কোচ হিসেবে জোগ দিবেন জিনেদিন জিদান। কিন্তু সম্প্রতি স্কাই স্পোর্টস জার্মানিকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে এই গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। এদিকে ফরাসি তারকা আশা প্রকাশ করেছেন, বায়ার্নকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে খেলবে তার সাবেক ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ।

গত ফেব্রুয়ারি থেকেই গুঞ্জন উঠেছিল, আগামী মৌসেুম থেকে বায়ার্ন মিউনিথে যোগ দিতে যাচ্ছেন জিনেদিন জিদান। স্প্যানিশ সংবাদ মাধ্যম মুন্দো দেপোর্তিভো তো ফরাসি এই তারকার সাথে বায়ার্নের চুক্তির পাকাপাকিও দেখে ফেলেছিল।

মুন্দো দেপোর্তিভো জানিয়েছিল, কাগজে কলমে কোন চুক্তি স্বাক্ষর না হলেও মৌখিক সমঝোতা হয়ে গেছে বায়ার্ন এবং জিদানের মধ্যে। তবে তবে সব গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়ে স্কাই স্পোর্টস জার্মানিকে জিদান জানিয়েছেন, চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে বায়ার্নের বিপক্ষে রিয়ালকে সমর্থন দিতে মাঠে থাকবেন তিনি।

আগামী বুধবার ( মে) সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে মুখোমুখি হবে বায়ার্ন-রিয়াল। জিদান বলেন, আমি বায়ার্ন মিউনিখের ভবিষ্যৎ কোচ হব কিনা? না, আমি (বায়ার্ন-রিয়াল) ম্যাচ দেখতে যাব। এটা কঠিন একটা ম্যাচ হবে। আমি আশাবাদী মাদ্রিদ জিতবে।

আগের লেগ - গোলে ড্র হওয়ায়, ম্যাচে জয়ী দল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল নিশ্চিত করবে।

ম্যাচে জিদানের মাদ্রিদকে বেছে নেয়ার কারণটাও স্পষ্ট। ২০০১ থেকে ২০০৬ খেলোয়াড় হিসেবে বার্নাব্যুতে আলো ছড়ানোর পর ২০১৬ থেকে ২০১৮ এবং ২০১৯ থেকে ২০২১; দুই মেয়াদে রিয়ালের ডাগআউট সামলেছেন তিনি। 

লস ব্লাঙ্কোদের টানা তিন চ্যাম্পিয়ন্স লিগসহ মোট ১১টি শিরোপা জিতিয়েছেন ফরাসি কিংবদন্তি। রিয়ালের দায়িত্ব ছাড়ার পর অবশ্য আর কোচিংয়ে দেখা যায়নি ৫১ বছর বয়সী মাস্টার মাইন্ডকে।


জিনেদিন জিদান   বায়ার্ন   রিয়াল মাদ্রিদ   কোচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বেনফিকার করা ৫৯ বছরের রেকর্ড স্পর্শ করেছে ‘দ্য কোম্পানি ইলেভেন’

প্রকাশ: ০৫:২০ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বুন্দেসলিগায় যেন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে বায়ার লেভারকুসেন। দলটি চলতি বুন্দেসলিগার শিরোপা নিশ্চিত করেছে আগেই। গতকাল নিজেদের ৩২ তম ম্যাচে ফ্র্যাঙ্কফুর্টের বিপক্ষে মাঠে নামে জাভি আলোনসোর শিষ্যরা। আর এ ম্যাচে তুলে নেই ৫-১ গোলের বিশাল জয়। আর এ জয়ে টানা ৪৮ ম্যাচ ধরে অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়েছে দলটি।

আরও পড়ুন: ভক্তকে সাকিবের চড় মারতে চাওয়ার গুঞ্জন, আসলে ঘটনা কী?

বায়ার লেভারকুসেন তাদের এই জয়ের মধ্যে দিয়ে ভাগ বসিয়েছে বেনফিকার করা ৫৯ বছর পুরোনো রেকর্ডে। সেই সাথে সুযোগ রয়েছে বেনফিকার করা ৫৯ বছর পুরোনো রেকর্ডটি ভাঙ্গারও। বৃহস্পতিবার ঘরের মাঠ বে অ্যারেনায় ইউরোপা লিগের দ্বিতীয় লেগে রোমার বিপক্ষে মাঠে নামবে লেভারকুসেন। প্রথম লেগে - এগ্রিগেটে এগিয়ে আছে লেভারকুসেন।

আরও পড়ুন: হুমকির মুখে টি-২০ বিশ্বকাপ, জঙ্গি হামলার আশঙ্কা

আরও পড়ুন: লিটন ফর্মে ফিরবেন কবে?

রবিবার (৫ মে) বুন্দেসলিগার ম্যাচে ফ্রাঙ্কফুর্টের ঘরের মাঠে মুখোমুখি হয়েছির লেভারকুসেন। ম্যাচটিতে শুরু থেকেই দাপট দেখায় লেভারকুসেন। ম্যাচের ১২ তম মিনিটে গ্রানিত শাকার করা গোলে এগিয়ে যায় দলটি। এরপরই শুরু হয় ‘দ্য কোম্পানি ইলেভেনের’ দাপট। একের পর এক আক্রমণে দিশেহারা হয় ফ্রাঙ্কফুর্টের রক্ষণভাগ।

শেষ পর্যন্ত ফ্র্যাঙ্কফুটের ঘরের মাঠে থেকে ৫-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে জাভির শিষ্যরা। ম্যাচের ৩২ তম মিনিটে ফ্র্যাঙ্কফুটের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন হুগো এটিটি।


বুন্দেসলিগা   বায়ার লেভারকুসেন   রেকর্ড   দ্য কোম্পানি ইলেভেন  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন