ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু জন্মের
মধ্যে দিয়েই দেশ স্বাধীনের বীজ রোপিত হয়েছিলো। জাতির পিতার স্বপ্নকে লালন করে সোনার
বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।
তিনি জাতির পিতার হত্যাকান্ডের সাথে সরাসরি জড়িত সাজা প্রাপ্ত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে
পলাতক খুনিদের ধরে এনে রায় বাস্তবায়নের জন্য সরকারের প্রতি উদ্দাত্ত আহবান জানান।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী
ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে ১৭ মার্চ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে 'চিত্রাঙ্কন,
রচনা ও ভাষণ প্রতিযোগিতায়' বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভিসি এসব কথা বলেন।
দিসব উদযাপন কমিটি আহবায়ক ও পরিচালক, টিএসসিসি প্রফেসর ড. মোঃ বাকী
বিল্লাহ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মাহবুবুর
রহমান ও ট্রেজারার প্রফেসর ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য
রাখেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ. এম. আলী হাসান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ট্রেজারার প্রফেসর ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, বঙ্গবন্ধু শিশুদেরকে
অত্যন্ত ভালোবাসতেন এজন্য ১৯৯৬ সালে তৎকালীন সরকার দিনটিকে জাতীয়ভাবে শিশু দিবস হিসাবে
ঘোষণা করেন। তিনি অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠাই বঙ্গবন্ধুর
দর্শনকে ধারণ, লালন ও বাস্তবায়নের জন্য উপস্থিত সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান।
পরে চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ভাষণ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার
বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় সভাপতি, অফিস
প্রধান, শিক্ষক সমিতির সভাপতি, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের
সকল স্তরের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ইবি ল্যাবরোটরী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক
ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন তথ্য, প্রকাশনা ও জনসংযোগ
অফিসের উপ পরিচালক মোঃ রাজিবুল ইসলাম।
এর আগে ১৭ মার্চ সকাল সাড়ে ৯ টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে প্রশাসন ভবন চত্বর থেকে ভিসির নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। র্যালিতে প্রো-ভিসি, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অনুষদ, বিভাগ, হল, সকল পর্যায়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রী, বিভিন্ন সমিতি, পরিষদ, ফোরাম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজের কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। র্যালিটি ক্যাম্পাসের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে “মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব” মুর্যাল চত্বরে শেষ হয়। পরে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। এরপর পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল, বিভাগসমূহ ও পরিষদ, সংগঠনসমূহ মৃত্যুঞ্জয়ী মুুজিব মুর্যালে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনে করেন। এছাড়া বঙ্গবন্ধুর আত্মার শান্তি ও মাগফিরাত কামনায় বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
বঙ্গবন্ধু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ডিসি
মন্তব্য করুন
তিনমাস আগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) লালন শাহ হলে এক নবীন ছাত্রকে বিবস্ত্র করে র্যাগিং ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিয়ে হল কর্তৃপক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক পৃথক দুইটি তদন্ত কমিটি করা হয়।
তদন্তে ঘটনার সত্যতা পায় কমিটি। গত এপ্রিলে কর্তৃপক্ষের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় তারা। একইসঙ্গে শাস্তির সুপারিশও করা হয়। তবে প্রতিবেদন জমা দেয়ার চার সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি কর্তৃপক্ষ। ঘটনা ধামাচাপা দিতে কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্তে ঢিলেমি করছে বলে অভিযোগ সচেতন শিক্ষার্থীদের।
সূত্র মতে, চলতি বছরের ৭ই ফেব্রুয়ারি লালন শাহ হলের গণরুমে (১৩৬ নম্বর কক্ষে) নবীন ছাত্রকে র্যাগিংয়ের অভিযোগ উঠে। ভুক্তভোগী আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। ওইদিন রাত সাড়ে ১২ টা থেকে ভোর সাড়ে ৪টা পর্যন্ত দফায় দফায় তার উপর নির্যাতন চালানো হয় এবং ভয় দেখিয়ে বার বার বেড-পত্র বাইরে ফেলে দেয়া হয় বলে জানায় ভুক্তভোগী। নির্যাতনের সময় উলঙ্গ করে বেঞ্চের উপর দাঁড় করিয়ে রাখা, বারংবার রড দিয়ে আঘাত, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও নাকে খত দেয়া হয় বলেও অভিযোগ করে সে।
ঘটনা প্রকাশ্যে এলে ১৩ই ফেব্রুয়ারি পৃথকভাবে তদন্ত কমিটি করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট হল কর্তৃপক্ষ। পরে র্যাগিংয়ের ঘটনায় কোনো প্রত্যক্ষদর্শী থাকলে মৌখিক বা লিখিতভাবে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য পৃথকভাবে গণবিজ্ঞপ্তি দেয় তদন্ত কমিটি। বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য দাতার নাম ও পরিচয় শতভাগ গোপন রাখা হবে বলেও জানানো হয়। পরে ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত শিক্ষার্থী এবং সংশ্লিষ্ট হলে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের বক্তব্য শুনে তদন্ত কমিটি।
সব তথ্য যাচাই বাছাই শেষে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে প্রশাসনের তদন্ত কমিটি ও ২২শে এপ্রিল হল কর্তৃপক্ষ থেকে গঠিত তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দেয়। তদন্তের প্রতিবেদনে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায় বলে জানায় সূত্র। ফলে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
তবে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। এতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে শিক্ষার্থী ও সচেতন মহল। দ্রুত বিষয়টির সুরাহা করার দাবি তাদের। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে র্যাগিংয়ের ঘটনায় গুরুতর অভিযুক্ত হিসেবে শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগের মুদাচ্ছির খান কাফী ও ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মোহাম্মদ সাগরের নাম উঠে আসে। এছাড়া ইতিহাস বিভাগের উজ্জ্বল হোসেনের কম সংশ্লিষ্টতা ছিল বলে জানা যায়। তারা সবাই ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী।
এই বিষয়ে প্রশাসন কর্তৃক গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, গত ঈদের ছুটির আগেই আমরা ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিয়েছি। সিদ্ধান্তের বিষয়ে কর্তৃপক্ষ ভালো বলতে পারবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বাংলা ইনসাইডারকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাসহ নানাবিধ ব্যস্ততায় বিষয়টা একটু পিছিয়ে গেছে। তবে হয়তো খুব দ্রুত এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান বাংলা ইনসাইডারকে বলেন, এখনও ছাত্র-শৃঙ্খলা কমিটির সভা হয়নি। কিছুদিনের মধ্যে শৃঙ্খলা কমিটির সভা ডাকা হবে। সেখানে তদন্ত রিপোর্টের আলোকে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
মন্তব্য করুন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) জাহানারা ইমাম হলের আবাসিক ছাত্রীরা হল প্রাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে আপন বোনকে হল সুপার হিসেবে নিয়োগ দেয়ার অভিযোগসহ কয়েক দফা দাবিতে মধ্যরাতে আন্দোলন করেছে৷
সোমবার (২০ মে) রাত ১ টার দিকে হলের ছাত্রীরা আন্দোলন শুরু করে৷ পরে আবাসিক শিক্ষকদের আশ্বাসে রাত ৩ টার দিকে আল্টিমেটাম দিয়ে হলে ফিরে যান আন্দোলনকারী ছাত্রীরা৷
শিক্ষার্থীদের অভিযোগগুলো হলো, স্বজন প্রীতির মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া হল সুপার শিক্ষার্থীদের সাথে অশোভন আচরণ করেন, হলে নিম্নমানের খাবার পরিবেশন, হল স্টাফদের দুর্ব্যবহার, হলের সিট সংকট, হলের অপরিচ্ছন্নতা, হল সংলগ্ন লেক পরিস্কার না করা ইত্যাদি।
এবিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ছাত্রী বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত হলে খারাপ আচরণের শিকার হচ্ছি৷ হল সুপার থেকে শুরু স্টাফরা আমাদের সাথে খারাপ আচরণ করে অথচ প্রাধ্যক্ষ ম্যামের নিকট এসব এবিষয় নিয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও উনাকে পাওয়া যায় না৷’
ছাত্রীদের অভিযোগ ও আন্দোলনের ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রাধ্যক্ষ মুরশেদা বেগম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের খবর পেয়ে আমি আবাসিক শিক্ষকদের ঘটনাস্থলে পাঠিয়েছি। ছাত্রীরা যে সমস্যা গুলো নিয়ে আন্দোলনে নেমেছেন সেগুলো লিখিত আকারে আমার কাছে তারা কখনো জানান নি। তবে যেহেতু তারা সমস্যার কথা এখন বলেছেন আমরা আজকে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যাগুলো সমাধান করার চেষ্টা করবো।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হল প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক নিগার সুলতানা বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে শুনেছি হল প্রভোস্টের সাথে এই বিষয়ে কথা বলবো।’
জাবি ছাত্রী আন্দোলন প্রাধ্যাক্ষ
মন্তব্য করুন
অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক সর্বজনীন পেনশনের
প্রত্যয় স্কিমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের দাবিতে রাষ্ট্রপতি,
প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
এ ছাড়া আগামী রবিবার (২৬ মে) একই দাবি
নিয়ে একটি মানববন্ধন আয়োজন করবে এবং এই সময়ের মধ্যে তাদের দাবি না মানলে কর্মবিরতিসহ
কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
গতকাল রোববার (১৯ মে) অনুষ্ঠিত ঢাবি
শিক্ষক সমিতির এক সাধারণ সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আজ সোমবার সংগঠনটির সভাপতি অধ্যাপক
ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় সর্বজনীন
পেনশনের প্রত্যয় স্কিমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের দাবিতে
মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রেরণের
সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয় আগামী ২৬ মে রবিবার সকাল ১১:৩০ মিনিটে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে একটি মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হবে এবং
এই সময়ের মধ্যে প্রত্যয় স্কিমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তকরণ বাতিল
না হলে ওই মানববন্ধন থেকে কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
এতে আরও বলা হয়, গত ১৩ মার্চ ২০২৪ তারিখে
জারিকৃত এসআরও নং ৪৭-আইন/২০২৪ এর মাধ্যমে সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে এটি প্রত্যাখ্যান
করে ১৯ মার্চ ২০২৪ তারিখে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। পরবর্তীকালে ৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় উপস্থিত শিক্ষকরা এই পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাখ্যানপূর্বক
তীব্র প্রতিবাদ করেন।
এক মাস অতিক্রান্ত হলেও প্রত্যয় স্কিমে
শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তিকরণ বাতিলের কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় ২৯ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে শিক্ষক
সমিতির কার্যকর পরিষদের জরুরি সভায় ৩০ এপ্রিল ২০২৪ থেকে ৭ মে ২০২৪ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষকদের স্বাক্ষর সংগ্রহ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। ওই কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
১০৬১ জন শিক্ষক স্বাক্ষর করে সর্বজনীন পেনশনে শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের পক্ষে
মতামত প্রদান করেন।
প্রধানমন্ত্রী স্মারকলিপি ঢাবি শিক্ষক সমিতি
মন্তব্য করুন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ভিসি অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেছেন, লেখাপড়া তো করতেই হবে। কিন্তু লেখাপড়া শিখে অকেজো থাকা যাবে না। বাজারে অবস্থান তৈরি করার জন্য নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হবে। আর এজন্য জ্ঞান, প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তির সঠিক সমন্বয় ঘটিয়ে যোগ্য তৈরি হতে হবে।
রোববার (১৯ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবনে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভিসি এসব কথা বলেন। সকাল সাড়ে ১০টায় এই অনুষ্ঠানটি শুরু হয়।
ইবি ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রাম প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তি
মন্তব্য করুন
ইসলামী বশ্বিবদ্যিালয়ে (ইবি) ‘র্কমচারীদরে দক্ষতা বৃদ্ধিতে শুদ্ধাচাররে ভূমকিা’ র্শীষক প্রশিক্ষণ র্কমশালা অনুষ্ঠতি হয়ছে। রববিার (১৯ মে) সকাল ১০টায় প্রশাসন ভবনরে ৩য় তলার সভাকক্ষে সহায়ক র্কমচারীদরে অংশগ্রহণে এই কর্মশালা শুরু হয়।
প্রধান
অতিথি
হিসেবে
উপস্থিত থেকে
ভাইস
চ্যান্সেলর প্রফেসর ড.
শেখ
আবদুস
সালাম
কর্মশালার শুভ
উদ্বোধন করেন।
এপিএ
টিমের
আহবায়ক
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড.
মো:
মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ
অতিথি
ও
রিসোর্স পার্সন
হিসেবে
উপস্থিত ছিলেন
ট্রেজারার প্রফেসর ড.
মো:
আলমগীর
হোসেন
ভূঁইয়া। স্বাগত
বক্তব্য রাখেন
রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ.এম. আলী হাসান।
রিসোর্স পার্সন
ছিলেন
উপ-রেজিস্ট্রার (প্রশাসন) ও এপিএ ফোকাল
পয়েন্ট
কর্মকর্তা চন্দন
কুমার
দাস।
কর্মশালায় বক্তারা কর্মচারীদের সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার তাগিদ দেন।
মন্তব্য করুন