কালার ইনসাইড

‘ফিরছেন পপি’, এর মানে কী?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫:১৩ পিএম, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

ভীষণ ব্যস্ত নায়িকা পপি। আজ বিজ্ঞাপন না হয় কাল সিনেমার শুটিং। মাঝেমধ্যে নাটকেও দেখা যাচ্ছে। এতসবের মধ্যে তিনি কেমন আছেন? কেমন চলছে দিনকাল। সেসব নিয়ে তিনি মুখোমুখি হয়েছেন বাংলা ইনসাইডারের।

১০ সেপ্টেম্বর জন্মদিন, কিভাবে কাটিয়েছেন?

এ বছর ২১ টি কেক কাটতে হয়েছে। এত্ত এত্ত উপহার তো ছিলই। এই জন্মদিনে উপহার পেলাম একটি ছবিও। নাম ‘কাটপিছ’। পরিচালনায় বুলবুল বিশ্বাস।

ছবির পোস্টার প্রকাশের পরই তো সমলোচনা...

সেই শুরু থেকে আমার সিনেমাগুলো দেখলে বুঝবেন শোপিজ হিসেবে কখনো কাজ করিনি। আমার চরিত্রের গুরুত্ব বুঝে কাজ করেছি।  অনেক অনেক নারীপ্রধান সিনেমায় কাজ করেছি। বক্তব্যধর্মী সিনেমায় কাজ করেছি। দিনশেষে একটা সিনেমা শুধু বিনোদনই থেকে যায় না। আমি এমন সিনেমাতে কাজ করার চেষ্টা করি যেখানে সমাজের জন্য কোন বক্তব্য রাখতে পারি। সেই চিন্তা ধারা থেকে এই ছবিতে কাজ করা। অসম্ভব সুন্দর গল্পের একটি ছবি।  একটি নায়িকার জীবনী নিয়ে গল্প। যেখানে আসলে সত্যটা অনেকবেশি তুলে ধরা হয়েছে। সেন্টিমেন্টাল একটা ছবি। এবং কথা দিচ্ছি, পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখার মতোই সিনেমা হবে। যে মানের গল্প। আমাদের মেকার যদি ঠিকমতো বানাতে পারে। আশা করা যায় বেশ ভালো কিছু হবে। ছবিটিা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যাওয়ার ক্ষমতা আছে।

এই ছবির চরিত্র আপনার সঙ্গে কতটা মানানসই?

একজন শিল্পীতো নতুন নতুন চরিত্র চায়। তার পুরনো ইমেজটা ভাঙতে চায়। নিজেকে ভাঙ্গবে-গড়বে। এটাই তো একজন শিল্পীর ক্যারিশমা। ‘কুলি’ এক টাইপের ছবি। ‘আমার ঘর আমার বেহেশত’ আরেক টাইপের ছবি। আমার জাতীয় পুরস্কার পাওয়া ছবিগুলো। আমি মনে করি চরিত্রগুলো ভিন্ন ছিল বলেই আমি প্রশংসিত-পুরস্কিত ও দর্শকনন্দিত হতে পেরেছি। সেই জায়গা থেকে এই ছবিটাও আমাকে নতুন ডাইমেনশন দিবে। আর এই জায়গাটায় আমি সাকসেস কিন্তু। দর্শকই কিন্তু সেই এক ধারার রোমান্টিকে আমাকে দেখতে চায় না।

বর্তমানে ব্যস্ততা কী?

‘কাঠগড়ায় শরৎচন্দ্র’,‘সাহসী যোদ্ধা’,‘বিয়ে হলো বাসর হলো না’,‘শর্টকাটে বড়লোক’ ও ‘মন খুঁজে বন্ধন’ ছবিগুলোর কাজ চলছে। ‘যুদ্ধশিশু’, ‘টার্ন’ এই দুটি ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা আছে। এছাড়া ‘জীবনযন্ত্রণা’,‘দুই ভাইয়ের যুদ্ধ’ ছবিগুলো মুক্তির অপেক্ষায় আছে। আর বেশ কিছু বিজ্ঞাপন আসছে সামনে। সর্বশেষ স্কয়ারের একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করলাম রিয়াজের সঙ্গে। 

হাতে থাকা ছবিগুলো অবস্থানটা কতটা শক্ত করবে?

আমি কখনোই নিজেকে নাম্বারি নায়িকা ভাবিনি। আমার এক নাম্বার হতে হবে, কিংবা পাঁচ নাম্বারে দু:খ থাকবে। সবসময় নিজেকে শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছি। এভাবেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে পারলেই আমি খুশি। আমাকে পছন্দ করে, এমন অনেক দর্শক আছে। তারা পপির কাছ থেকে ভালো ভালো চরিত্র পেতে চায়। আমার নাম্বারিং নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। আমারও নেই।

কোনো স্বপ্নের চরিত্র আছে, যা করা হয়নি?

এখনো হাজারো চরিত্র করতে চাই। বিখ্যাত নারীদের বায়োপিক করতে চাই। শরৎচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথের নারী চরিত্রগুলো করতে চাই। এতটা বছরে কিছুই করা হয়নি। বাংলাদেশের পরিচালকরা আমাকে আরও ভালোভাবে ব্যাবহার করতে পারতেন। আরও অনেক ভাল চরিত্র করার সামর্থ্য ছিল যা করা হয়নি।

এ প্রজন্মের নায়িকাদের কাজ কেমন দেখছেন?

ভালো করছে। সবার জন্যই শুভকামনা। তবে এক্ষেত্রে একটা দু:খ আছে। আমাদের ইন্ডাস্ট্রির মন মানষিকতা আর কবে পরিবর্তন হবে? পৃথিবীর কোথাও বলা হয় না উনি সিনিয়র আর্টিস্ট বা উনি জুনিয়র আর্টিষ্ট। আর্টিস্ট মানে আর্টিস্ট। এখানে কেন এই সিনিয়র জুনিয়র লাগানো হয়। সেটা যেমন লেখার ক্ষেত্রে আসে তেমনি বলার ক্ষেত্রে। হলিউডে কি বলা হয় সিনিয়র টমক্রুজ কিংবা সিনিয়র ব্রাডপিট? নাকি শহরুখ, সালমানদের বলা হয়? জুনিয়র আলিয়া ভাট বলা হয় কখনো? আমাদের এখানেই কেন বলা হয় এ সিনিয়র হয়ে গেছে। ও জুনিয়র! এটা যে বাংলাদেশি শিল্পীদের দেয়া হয়। এটা খুবই আপত্তিজনক এবং খুবই দু:খজনক। আমরা ক্যারিয়ারের এই পর্যায়ে এসে আর কিছুই চাই না। শুধু ভালবাসা চাই। দর্শকের ভালবাসা চাই, যারা আমাদের প্রমোট করে তারা আমাদের ভালোভাবে উপস্থাপন করবেন। এটাই তো এখন আমাদের চাওয়া। এইযে যারা সিনিয়র- জুনিয়র বিভাজন করছেন। আমারতো মনে হয় তাদের শিল্পীদের প্রতি কোন ভালবাসা নেই।

‘নতুন মুখের সন্ধানে’ শুরু হলো। তা নিয়ে কি ভাবনা?

আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে শিল্পীর অভাব নেই। প্রচুর শিল্পী আছে। তাদেরকে যথাযথ ব্যবহার করতে পারছে না। তাদেরকে ভালভাবে পর্দায় উপস্থাপন করতে পারছে না। আরও শিল্পীদিয়ে কী হবে? যত শিল্পী আসছে। দু-চারদিন কাজ করছে। ভালকাজ যখন হচ্ছে না, তারা হতাশ হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে যাচ্ছে। কেউ বিয়ে করছেন না হয় অন্যপেশায় চলে যাচ্ছেন। কেউবা ক্রাইম করছে, বিপথে যাচ্ছে। এতে ইন্ডাস্ট্রির কী বেনিফিট হচ্ছে?  হ্যা, এই কয়েকবছরের দেখায় মনে হচ্ছে নায়িকা হলে ভালোপাত্র মিলছে। এটাও নায়িকা হলে একটা বেনিফিট আছে।

ইন্ডাস্ট্রিতে অভাব কোন জায়গায়?

ইন্ডাস্ট্রির অভাব অন্য জায়গায়। আমাদের প্রথমেই ভালো মেকার দরকার। যাদের ভাবনা চিন্তা হবে উন্নত। বিশ্ব সিনেমার সঙ্গে যারা তাল মিলিয়ে সিনেমা নির্মাণ করার দক্ষতা রাখে। ফিল্মিক মেন্টালিটির প্রডিউসার দরকার। যে ছবিতে ঠাকা ঢালবে। তাঁর রুচি থাকতে হবে। যিনি কোন রকমের একটা ছবি বানানোর জন্যই আসবে না। এ জায়গায় নিজের অবস্থান গড়ার জন্য আসবে। তাহলেই তার একটা দায়বদ্ধতা হবে ভালো সিেেনমা বানানোর। ভালো স্ক্রিপ্ট রাইটার, ক্যামেরাম্যানসহ যারা ছবি বানাবেন। তাদেরকে আগে দরকার। তাদের উপর নির্ভর করে ইন্ডাস্ট্রি আসলে কোনদিকে যাবে। যারা পারফর্ম করবে তাদের চেয়ে পেছনের মানুষগুলোর অনেক বেশি দরকার। সিনেমাহল নেই। সেটা বানানোর উদ্যোগ নেই। আমরা নতুন মুখ নিচ্ছি! সেই পঞ্চাশ বছর আগের সিনেমাহলেও এখনও অনেক ছবি চলে। সরকারের উদ্যোগি হতে হবে। সরকার আমাদের অভিবাবক। তাদের সেভাবেই এগিয়ে আসতে হবে। অভিবাবক যেমন সন্তানের হাতে টাকা না দিয়ে নিজেই তার ক্যারিয়ার ঠিক করে দেয়। তেমনটা প্রয়োজন।

কথায় কথায় সেই পুরনো প্রশ্ন নতুন করে করা হলো। বিয়ে নিয়ে কী ভাবছেন?

সঠিক মানুষটার জন্য অপেক্ষা করছি। সেই সঠিক মানুষটা যখন আমার জীবনে আসবে। তখন আমি বিয়ে করবো। বিয়ে করার জন্যতো ছেলে পাওয়াই যায়। কিন্তু লম্বা জার্নির জন্য একজন প্রপার মানুষ দরকার। আজ বিয়ে করলাম। দুদিন পর আবার ডিভোর্স হলো। এগুলো আমাকে দিয়ে হবে না।

কোন আক্ষেপ?

একটা আপত্তি আছে। প্রতি বছর নিউজ দেখি। পপি ফিরছেন। এর মানে কী? আমি কি প্রতিবছর অবসরে যাই? সেটা কী ঘোষণা দিয়ে গিয়েছি? আমার প্রতিবছর ছবির শুটিং থাকে। কম বেশি তো থাকতেই পারে। একজন শিল্পী তো গণহারে কাজ করবে না। এটা অনুরোধ করছি। পপি ফিরছেন কথাটা সত্য নয়। আমি যদি ঘোষণা দিয়ে অবসরে যাই। সেখান থেকে যদি ফিরি। তাহলে যেন বলে। আর শিল্পীর তো কোন অবসর নেই।  ৭০-৮০ বছরেও তার মনমতো একটা চরিত্র পেলে অভিনয় করতে পারে। সুতরাং সবার এমন সস্তা হেডলাইন না দেয়াই ভালো। খুশি থাকবো।

অবসরটা কীভাবে কাটানো হয়?

শুটিং ছাড়া পরিবারকেই পুরোটা সময় দেয়া হয়। বই পড়া, বিভিন্ন দেশের সিনেমা দেখা- এটা বরাবর নেশার মতো নিয়মিত দেখা হয়। চেষ্টা করি পরিচিতজনদের প্রগ্রামগুলোতে উপস্থিত থাকার। অনেক সময় অনেকে দাওয়াত দেয়। না গেলে মন খারাপ করে। আমার চেষ্টাটা থাকে সবার দাওয়াত রক্ষা করার। আর একদমই যদি সম্ভব না হয়। আগেই বলে দেই, বা যোগাযোগ করে সেটা জানাই।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ

  



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মেয়েকে প্রকাশ্যে আনলেন তারকা দম্পতি রাজ-শুভশ্রী

প্রকাশ: ০৩:৫৬ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ওপার বাংলার তারকা দম্পতি রাজ-শুভশ্রী। ছেলে ইউভানের জন্মের অল্প সময়ের মধ্যে তাকে প্রকাশ্যে এনেছিলেন। এদিকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর শুভশ্রী দ্বিতীয়বার মা হওয়ার সুখবর জানান ভক্তদের কিন্তু মেয়ে ইয়ালিনিকে লাইমলাইট থেকে দূরেই রেখেছিলেন।

তবে শুক্রবার (১৭ মে) ইনস্টাগ্রামে শুভশ্রী দুই সন্তানের ছবি পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন, ‘সকালের কথারা।সেখানে দেখা যাচ্ছে জানালার পাশে বসে বোনের সঙ্গে গল্প করছে ইউভান।

ছোট্ট ইয়ালিনির মাথায় একটা দুইটি নয়, চারটি ঝুঁটি বেঁধে বসে আছে বাবা রাজের কোলে। আর বোনকে গল্প বলে শোনাচ্ছে ইউভান। এই মনোমুগ্ধকর মুহূর্ত ভক্তদের নজর কেড়েছে।


তারকা   দম্পতি   রাজ   শুভশ্রী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির পদ হারাতে যাচ্ছেন নিপুণ

প্রকাশ: ০৩:২১ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিকে কেন্দ্র করে ঢাকাই সিনেমার নায়িকা নিপুণ আক্তার ফের আলোচনায়। এবারে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির পদ হারাতে যাচ্ছেন তিনি। গণমাধ্যমে শিল্পী সমিতি ও সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করায় সদস্যপদ হারাতে পারেন নিপুণ।

নিপুণের সদস্যপদ কেন বাতিল হবে না, জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান কমিটি। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সমিতির কার্যকরী সভা শেষে এমনটা জানিয়েছেন সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির (২০২৪-২৬) মেয়াদি নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে নতুন নির্বাচন দাবি করে রিট করেছেন পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নিপুণ আক্তার। বুধবার (১৫ মে) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে নিপুণের পক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট পলাশ চন্দ্র রায় এ রিট আবেদন করেন। এ বিষয়ে সমিতির পদক্ষেপ কী হতে পারে তা নিয়ে বৈঠক করেন সদস্যরা।

বৈঠক শেষে ডি এ তায়েব বলেন, ‘রিট করা নিয়ে আমরা এখনো ভাবছি না। আমাদের কাছে নোটিশ এলে আইনিভাবে তা মোকাবিলা করা হবে।’ এর একদিন আগে সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে ‘অশিক্ষিত’সহ নানা কুরুচিপূর্ণ ভাষায় নিপুণ গালাগালি করেন বলেন জানান ডিএ তায়েব।

বিষয়টি তুলে তিনি বলেন, নিপুণ আক্তার গণমাধ্যমে সমিতির সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে যা বলেছেন, তা কুরুচিপূর্ণ, মানহানিকর। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কমিটির সবাই। তার সদস্যপদ কেন বাতিল হবে না, জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হবে। ৭ দিনের মধ্যে যদি তিনি উত্তর না দেন অথবা উত্তর যথোপযুক্ত মনে না হয়, তাহলে তার সদস্যপদ বাতিল করা হবে।


চলচ্চিত্র   শিল্পী   সমিতি   নিপুণ  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

আবেদনময়ী লুকে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া

প্রকাশ: ০২:০৩ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ খোলামেলা রূপেই ধরা দেন। তার আবেদনময়ী লুক দর্শকদেরও উচ্ছ্বসিত করে। তিনি একেবারে ন্যাচারাল লুকে সকলের সামনে হাজির হয়েছেন।

সম্প্রতি চিত্রনায়িকা নুসরাত ভ্রমণে গিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া। সেখানে সিডনির পথে পথে হেঁটে বেড়াতে গিয়ে তিনি পরেছেন এক আবেদনময়ী পিংক কালারের ফুল খচিত ড্রেস।

আর এসব ছবি ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করে ইংরেজিতে একটি ক্যাপশন লিখেছেন ফারিয়া। যার অর্থ দাঁড়ায়, ‘সেই শেষ দিন আমি মন দিয়ে কাঁদব বলে ঠিক করলাম। সেই সকালের পর, আমি এই ফুলের মতোই ফুটেছিলাম।

সবশেষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রমুজিব: একটি জাতির রূপকার’- দেখা গেছে নুসরাত ফারিয়াকে। শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত সিনেমাটিতে শেখ হাসিনার চরিত্রে অভিনয় করেছেন এই অভিনেত্রী।



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফের পেছাল কঙ্গনার ইমার্জেন্সি সিনেমা

প্রকাশ: ১২:১৩ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত বছর ভারতের একমাত্র নারী প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর লুকে চমকে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওত। তখনই জানিয়েছিলেন, লুকটিইমার্জেন্সিসিনেমার। এরপর সিনেমাটির একাধিক মুক্তির তারিখ জানানো হয়। তবে আলোর মুখ দেখেনিইমার্জেন্সি এবার আরও একধাপ পেছাল এর মুক্তির তারিখ।

মুক্তির তারিখ পিছিয়ে নেওয়ার বিষয়ে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মণিকর্ণিকা ফিল্মস জানায়, “আমাদের রানি কঙ্গনা রানাওতের জন্য আমাদের হৃদয় ভালোবাসায় পরিপূর্ণ। তিনি এখন দেশ জাতির সেবাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। দেশের সেবায় তিনি দায়বদ্ধতাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। সে কারণেইমার্জেন্সি মুক্তির তারিখ স্থগিত রাখা হলো। মুক্তির নতুন তারিখ পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।

সিনেমাটির মুক্তির তারিখ নিয়ে দুবার পেছানো হলো। এর আগে ২০২৩ সালের ২৪ নভেম্বর মুক্তির দিন ঠিক ছিল। সিনেমার কাহিনি পরিচালনার দায়িত্বে আছেন কঙ্গনা নিজে। সর্বশেষ আগামী ১৪ জুন মুক্তির দিন ধার্য করা হয়।

মূলত ১৯৭৫ সালের জুন মাস থেকে ১৯৭৭ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত, একটানা ২১ মাস ভারতে জরুরি অবস্থা জারি ছিল। সে সময়কালই ধরা পড়েছে সিনেমায়।


কঙ্গনা   ইমার্জেন্সি   সিনেমা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কানের লাল গালিচা মাতালেন ঐশ্বরিয়া রাই

প্রকাশ: ১১:৫৭ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফ্রান্সের কান সৈকতে আবারও বসেছে সিনেমার বর্ণিল আয়োজনকান চলচ্চিত্র উৎসব ১২ দিনব্যাপী ৭৭তম আসর চলবে ২৫ মে পর্যন্ত। বিশ্বের সব জনপ্রিয় তারকারা এই উৎসবে নজরকাড়া লুকে হাজির হচ্ছেন। কানের মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কান চলচ্চিত্র উৎসবের দ্বিতীয় দিনে লাল গালিচায় সবাইকে মুগ্ধ করেছেন ঐশ্বরিয়া। রেড কার্পেটে অভিনেত্রী হেঁটেছেন ফাল্গুনি-শেন পিককের কালো-সোনালি গাউন পরে। গাউনের লম্বা টেইল নজর কেড়েছে সবার। এদিন ঐশ্বরিয়ার পোশাকে অন্যমাত্রা যোগ করেছে তার পোশাকের সাদা স্লিভস। আর পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে গোল্ডেন কানের দুল পরেছিলেন এই বলিউড সুন্দরী।

মেয়ে আরাধ্যার হাত ধরেই ফ্রান্সে হাজির হন তিনি। প্লাস্টার জড়ানো হাতে তাকে মুম্বাই এয়ারপোর্টে দেখে চমকে গিয়েছিলেন অনেকেই। রেড কার্পেটেও প্লাস্টার হাতেই দেখা মিলল তার। বরং আরও প্রশংসা পেয়েছেন ঐশ্বরিয়া।

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন দুই দশকের বেশি সময় ধরে কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিচ্ছেন। প্রথমবার ২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়নাসহ নীতা লুল্লা শাড়িতে হাঁটেন রেড কার্পেটে। সেই বছরই তার সিনেমাদেবদাসসেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। তিনি অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী।


কান   লাল গালিচা   ঐশ্বরিয়া  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন