নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৫৫ পিএম, ১১ মার্চ, ২০১৯
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকেই এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিতে চলছে বন্ধ্যাত্ব। জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দলের আসনে এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থাকলেও বর্তমানে এর সাংগঠনিক কোন কার্যক্রম কোথাও নেই। আগের মত সরগরম নেই কাকরাইলের দলীয় কার্যালয় কিংবা দলের চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়। সবখানেই সুনশান নীরবতা।
১ জানুয়ারি পার্টির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনেকটা নীরবে-নিভৃতে চলে গেল। সেটা নিয়েও দলের কোন স্তরের নেতার মাথাব্যথা ছিলনা। ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানা ট্রাজেডি নিয়ে প্রতিবছরই জাতীয় পার্টি শোক দিবস কিংবা বনানীতে শ্রদ্ধা নিবেদনের অনুষ্ঠান রাখলেও এবার তা উপেক্ষিত। সবকিছু মিলিয়ে চরম হতাশায় ভুগছেন দলের সব স্তরের নেতা-কর্মীরা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পার্টির শীর্ষ নেতৃত্বে রদবদলের কারণেই নাকি পার্টিতে কোন শৃঙ্খলা নেই। পার্টি চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ অসুস্থ থাকায় তাঁর সহোদর জিএম কাদের পার্টির সাংগঠনিক বিষয়গুলো দেখভাল করছেন। কিন্তু জিএম কাদেরের নেতৃত্ব কোনভাবেই মানছেন না দলের অন্যান্য সিনিয়র নেতা। আর এ না মানার মূল কারণ পার্টিতে বেগম রওশন এরশাদের নিষ্ক্রিয়তা বলে জানা গেছে। বেগম রওশন এরশাদকে কোনভাবেই পার্টির সাংগঠনিক কর্মকান্ডে যুক্ত করা যাচ্ছে না। তবে বেগম রওশন এরশাদ নিয়মিত সংসদে অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন।
জাপার একাধিক সূত্র জানায়, বর্তমানে জাতীয় পার্টির মূল সমস্যা হলো এরশাদ-রওশন এরশাদ এবং জিএম কাদেরের নেতৃত্ব। কার নেতৃত্বে জাপা চলবে এটাই এখন প্রধান আলোচ্য বিষয়। এরশাদের শারীরিক অসুস্থতার কারণে দলের সাংগঠনিক কোন কর্মকাণ্ডে অংশ নিচ্ছেন না সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান বেগম রওশন এরশাদ। দলের নেতারা তার সাথে বারংবার যোগাযোগ করেও কোন সাড়া পাচ্ছেন না। তাছাড়া জিএম কাদেরকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করায় বর্তমানে রওশন এরশাদের সেক্ষেত্রে পার্টিতে কোন ক্ষমতাও নেই। জিএম কাদেরকে কেউ জাপার নেতৃত্বে মানতে চাচ্ছেন না। তারা বলেন, এ সমস্যার সমাধান না হলে অচিরেই জাপা প্যাডসর্বস্ব দলে পরিণত হবে।
সূত্রগুলো জানায়, জাপার আরেকটি বড় বাধা মহাসচিব! বর্তমান মহাসচিবকে সিনিয়র কেউ পাত্তা দিচ্ছেন না। কারণ প্রেসিডিয়াম সদস্য যারা আছেন তাদের থেকে অপেক্ষাকৃত অনেক জুনিয়র মশিউর রহমান রাঙা। সাংগঠনিক দক্ষতাও তার কম। সেক্ষেত্রে সবাইকে একত্রিত করে জাপাকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে মশিউর রহমান রাঙ্গা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন বলে মনে করেন জাপার নেতারা। সাবেক মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারের একটি গ্রুপও কোনভাবেই রাঙাকে সামনে এগুতে দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এদিকে, সাবেক মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বর্তমানে কুয়াকাটায় তার হোটেল ব্যবসায় মনোনিবেশ করেছেন। জাপার রাজনীতির সাথে তার তেমন কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে তার ঘনিষ্ঠজনেরা জানিয়েছেন। জাতীয় সংসদেও চলছে মনোমালিন্য। সিনিয়র নেতাদের বাদ দিয়ে মশিউর রহমান রাঙাকে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ নিযুক্ত করায় কাজী ফিরোজ রশীদ, মুজিবুল হক চুন্নু এবং ফখরুল ইমামরা কোনভাবেই এরশাদের নেতৃত্বকে মানতে পারছেন না। তাদের মতে এখনও বিজ্ঞ সাংসদরা রয়েছেন তাদের উপেক্ষা করে এমন সিদ্ধান্ত দলের জন্য ক্ষতিকর।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জাপার সিনিয়র এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, জাপা এখন ফ্যামিলি পার্টি। ফ্যামিলি পার্টি নিয়ে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করা সম্ভব না। তাছাড়া জাতীয় সংসদেও জী হুজুর পার্টির ভূমিকায় আছে। ঐ প্রেসিডিয়াম সদস্য জানান, এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে দল বিলীন হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
প্রায় ১০ হাজারের বেশি অবৈধভাবে বসবাস করা বাঙালিকে যুক্তরাজ্য ফেরত পাঠিয়েছে। তাদের সেখানে থাকার আবেদন নাকচ করে দিয়েছে। যুক্তরাজ্যের দৈনিক টেলিগ্রাফ এবং স্ট্যান্ডার্ডের খবরে বলা হয়েছে, ১১ হাজার বাংলাদেশী শিক্ষার্থী, ভ্রমণ কিংবা অন্য কোন কাজের পেশায় যুক্তরাজ্যে যান। সেখানে তারা বসবাসের জন্য রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশের আবেদন মঞ্জুর হয়েছে। বাকি ১০ হাজারের বেশি বাংলাদেশির আবেদন খারিজ করে দিয়েছে যুক্তরাজ্যের অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। আবেদন খারিজ হওয়া এসব বাংলাদেশীকে এখন বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে যুক্তরাজ্য। যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত ‘ফাস্ট ট্র্যাক রিটার্ন’ চুক্তির আওতায় এসব বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হবে বলেও জানানো গেছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র ‘ফাস্ট ট্র্যাক রিটার্ন’ চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। এই চুক্তি অনুযায়ী যারা যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে বসবাস করবেন তাদেরকে দ্রুত বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে। কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, তারেককে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার কৌশল হিসেবেই যুক্তরাজ্যের সাথে ‘ফাস্ট ট্র্যাক’ চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। এই চুক্তির আওতায় শুধুমাত্র অবৈধ ব্যক্তিদেরকেই দ্রুত ফেরত পাঠানো হবে না, বাংলাদেশে দন্ডিত, অপরাধী এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিদেশে বসে অপপ্রচারকারীদেরও ফিরিয়ে নানার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এই চুক্তিতে বলা হয়েছে, যারা বাংলাদেশে অপরাধ করে যুক্তরাজ্যে পালিয়ে যাবে তাদেরকে যুক্তরাজ্য ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করবে এবং তাদের রাজনৈতিক আশ্রয় বাতিল করার জন্য প্রক্রিয়া করবে। সেই বিবেচনায় তারেক জিয়াকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের একটি অন্যতম রাজনৈতিক কৌশল হল, তারেক জিয়াকে দেশে ফিরিয়ে এনে দন্ড কার্যকর করা। ইতোমধ্যে তারেক জিয়া ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত হয়েছেন। নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে তিনি আপিল করেননি এবং আপিল করার সময়সীমাও পেরিয়ে গেছে। এছাড়াও অর্থপাচারের একটি মামলায় হাইকোর্ট তাকে ৭ বছরের কারাদন্ডে দন্ডিত করেছেন। তারেক জিয়াকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশ সরকার নানা রকম দেন দরবার করে আসছেন। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে তারেক জিয়াকে দেশে আনা সম্ভব হয়নি।
তারেক এখন যুক্তরাজ্যে আছে রাজনৈতিক আশ্রয়ে এবং রাজনৈতিক আশ্রয় লাভ করা ব্যক্তিকে যে সমস্ত শর্ত এবং নিয়ম মানতে হয় তা মানছেন না বলেও বাংলাদেশের পক্ষ থেকে একাধিকবার অধিকার করা হয়েছে। যেমন- লন্ডনে বসে তারেক বাংলাদেশ বিরোধী তৎপরতায় লিপ্ত রয়েছেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্র এবং সরকারের বিরুদ্ধে নানা রকম বিষেদাগার করছেন, সরকার পতনের জন্য ষড়যন্ত্র করছেন।
এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর অন্তত ৩টি সফরে তারেক জিয়া লন্ডনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেছিলেন এবং তার নির্দেশে সেখানে সহিংস ঘটনা ঘটানো হয়েছিল। বাংলাদেশ দূতাবাসেও তারেক জিয়ার নির্দেশে হামলা করা হয়েছিল এবং এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ বলে বাংলাদেশ সরকার মনে করে। যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের দূতাবাস তারেক জিয়াকে ফিরিয়ে আনার জন্য কয়েক দফা আবেদন করেছে এবং কূটনৈতিকরা মনে করছেন, তারেক জিয়াকে ফিরিয়ে আনার স্বার্থেই ‘ফাস্ট ট্র্যাক’ চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে।
তবে কোন কোন মহল বলছে, তারেক জিয়ার বিষয়টি স্পর্শকাতর। তাকে যেহেতু যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়া হয়েছে এবং তারেক জিয়া সেই রাজনৈতিক আশ্রয় লাভের আবেদন সংক্রান্ত চিঠিতে উল্লেখ করেছেন যে, বাংলাদেশে এলে তার জীবন ঝুঁকিতে পড়তে পারে সেকারণেই তারেক জিয়াকে বাংলাদেশে পাঠানোর বিষয়টি এত দ্রুত নাও হতে পারে। তবে বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যের সঙ্গে এ ব্যাপারে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখবে বলেই জানা গেছে।
তারেক জিয়া বিএনপি যুক্তরাজ্য ফাস্ট ট্র্যাক চুক্তি
মন্তব্য করুন
নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিতেই বিএনপি লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি পালন করছে বলে জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন।
শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির উপজেলা নির্বাচনবিরোধী লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপিকে উপহাস করে ওবায়দুল কাদের বলেন, গণঅভ্যুত্থান থেকে তারা লিটলেট বিতরণ কর্মসূচিতে নেমে এসেছে। এবার বুঝুন তাদের অবস্থা।
তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতার কারণেই আজ দেশের এত উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি হয়েছে। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর কাছে আবেদন করে বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন, কিন্তু বিএনপি এবং মির্জা ফখরুল বাকশালকে গালিতে পরিণত করতে চায়।
তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যমও লিখছে ভারত বিরোধিতার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে দেখবে বিএনপি। ভারত প্রশ্নে এখন মধ্যপন্থা নিতে চায় বিএনপি।
সেতুমন্ত্রী বলেন, দেশে গণতন্ত্রের কোনো ঘাটতি নেই, সংসদ এবং সংসদের বাইরেও সরকারের বিরোধিতা জারি আছে। সরকার কোনো দল বা গোষ্ঠীর ওপর দমনপীড়ন চালাচ্ছে না। গণতন্ত্রের বিচারে বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
মন্তব্য করুন
কাউন্সিল বিএনপি তারেক জিয়া মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়া
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
প্রায় ১০ হাজারের বেশি অবৈধভাবে বসবাস করা বাঙালিকে যুক্তরাজ্য ফেরত পাঠিয়েছে। তাদের সেখানে থাকার আবেদন নাকচ করে দিয়েছে। যুক্তরাজ্যের দৈনিক টেলিগ্রাফ এবং স্ট্যান্ডার্ডের খবরে বলা হয়েছে, ১১ হাজার বাংলাদেশী শিক্ষার্থী, ভ্রমণ কিংবা অন্য কোন কাজের পেশায় যুক্তরাজ্যে যান। সেখানে তারা বসবাসের জন্য রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশের আবেদন মঞ্জুর হয়েছে। বাকি ১০ হাজারের বেশি বাংলাদেশির আবেদন খারিজ করে দিয়েছে যুক্তরাজ্যের অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। আবেদন খারিজ হওয়া এসব বাংলাদেশীকে এখন বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে যুক্তরাজ্য। যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত ‘ফাস্ট ট্র্যাক রিটার্ন’ চুক্তির আওতায় এসব বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হবে বলেও জানানো গেছে।
নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিতেই বিএনপি লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি পালন করছে বলে জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন। শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির উপজেলা নির্বাচনবিরোধী লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরে যেতে পারেন এমন গুঞ্জন রয়েছে। তিনি জেল থেকে বেরিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে মহাসচিবের দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়া এই বিষয়টি নিয়ে তাকে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন। তবে তারেক জিয়া এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দেননি বলে জানা গিয়েছে। বরং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদেরকে তারেক জিয়া জানিয়েছেন, কাউন্সিলের আগে বিএনপিতে নেতৃত্বের পরিবর্তন নয়। তবে বিএনপির কাউন্সিল কবে, কীভাবে হবে- এ সম্পর্কে কোন বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি।