কালার ইনসাইড

‘দুই ভাইয়ের আরো অনেক কাজ হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:৩২ পিএম, ১২ জুন, ২০১৯


Thumbnail

ঈদে মুক্তি পেল মালেক আফসারি পরিচালিত ‘পাসওয়ার্ড’ সিনেমা। সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন মামনুন হাসান ইমন। যারা সিনেমাটি দেখেছেন, সবার মুখেই ইমনের প্রশংসা। ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে এমন একটি সিনেমায় অভিনয় করে কেমন লাগছে। এই প্রশংসা কি অতীতের সব কাজকে ছাড়িয়েছে। সেসবের গল্প বললেন বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে। 

বাংলা ইনসাইডার: চরিত্রটা করতে কেন রাজি হওয়া?

ইমন: শাকিব খানের সঙ্গে ‘ক্যাপ্টেন খান’সহ আরো কয়েকটি সিনেমাতেই অফার ছিল। কিন্তু শাকিব ভাইয়ের সঙ্গে নিজের ক্যারেক্টারটার তেমন জোর না পেয়ে না করতে হয়েছে। শাকিব ভাই বুঝেছেন আমি কি করতে চাই। এবার শাকিব ভাই নিজে প্রযোজনা করছেন। সিনেমার প্রতি তাই আলাদাভাবে তার গুরুত্ব পাবে সেটাই স্বাভিাবিক। পরিচালকের সঙ্গে বসে শাকিব ভাই প্রত্যেকটা ক্যারেক্টার সেভাবেই গুরুত্ব দিয়ে তৈরী করলেন। শাকিব ভাই সিনেমাটির জন্য অফার করলেন। তিনি বলেলেন, ‘ছবিটিতে একটা ভালো ক্যারেক্টার আছে। আমাকে সবাই বলছে ডাবল ক্যারেক্টার করতে। আমার মনে হয়েছে সিনেমায় এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। আমি সিনেমার হিরো। কিন্তু গল্পের হিরো এইটা। তুমি আগে গল্পটা শোনো। শোনার পরে দেখতে পারবে তুমি কি করতে পারো। গল্পটা শোনো। তারপর পছন্দ না পছন্দ আমি তোমার উপর ছেড়ে দিলাম।

এভাবেই রাজি হওয়া?

গল্পটা শোনার পর আমি রীতিমতো মুগ্ধ। দেখলাম অদ্ভূত একটা চরিত্র। আমার কাছে এত ভালো লেগেছে। অনেকদিন থেকে আমার এ ধরনের ক্যারেক্টার করার শখ ছিল। এবার সুযোগটা মিললো। যাদের সঙ্গে মিললো, পরিচালক মালেক আফসারি, শাকিব ভাই, ইকবাল ভাইদের মতো মানুষদের সঙ্গে।  সব মিলিয়ে আমার মনে হলো হিরো হিসেবে তো অনেকগুলো কাজ করলাম। অনেক অফারও আসে। কিন্তু এ ধরনের ক্যারেক্টার তেমন পাই না। এটা আমার নিজেকে প্রমাণ করার আরো একটি চান্স পেলাম। তাছাড়া বড় বাজেটের ঈদের সিনেমা। ১৮০টি সিনেমা হলে রিলিজ পাবে। এত মানুষ দেখবে। সব মিলিয়ে আমার ক্যারেক্টারটা ঠিকঠাক করতে পারলে মানুষ আমার প্রশংসা করবেই এমন একটা ব্যাপার ছিল। এটা আমার জন্য একটা চ্যালেঞ্জ ছিল।

মুক্তির পর দর্শকের রেসপন্স কেমন পাচ্ছেন?

শুটিং শেষে ইউনিটের লোকজন খুব প্রশংসা শুরু করলো। বললো যে আমরা তো এডিট করছি। খুব ভালো হইছে আপনার ক্যারেক্টারটা। যখন ডাবিং করতে গেলাম, তখনও সবাই বললো খুব ভালো হইছে। ফাইনালি সেন্সর বোর্ড থেকে যখন প্রশংসটা করলো যে ইমন তোমার অভিনয় অনেক ভালো হয়েছে। তখন আমার আত্মবিশ্বাসটা বাড়লো। কিন্তু আমি অপেক্ষা করছিলাম দর্শকের জন্য। তারা কিভাবে নেয় এই চরিত্রটা। শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ যেটা, এক শাকিব খান থাকলে সিনেমায় অন্য চরিত্রগুলোতো ওভাবে হাইলাইটেড হয় না। শাকিব খান যে সিনেমায় আছে মানুষ তো সেখানে তাকেই খুঁজবে।  আমার কাছে সবচেয়ে বড় যে পাওয়া, শাকিব খান থাকা সত্বেও এই ক্যারেক্টারটা নিয়ে মানুষের মধ্যে উচ্ছ্বাস ছিল।

সিনেমা মুক্তির পর শাকিব খানের ফিডব্যাক কি?

গত কয়েকদিন ধরে প্রায় প্রতিদিন কয়েকবার শাকিব ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়। শাকিব ভাইই বলেন, ইমন আমার কাছে যেই আসে বলে যে ইমন সেই অভিনয় করছে। শাকিব ভাই বলে এটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। তোকে নিয়ে ক্যারেক্টারটা ভাবছি, মানুষ সেটা পছন্দ করছে। এটাই তো আমার পাওয়া। আমার ছোট ভাইকে মানুষ পছন্দ করছে। সেটাই এই সিনেমায় আমার অনেক ভালো লাগা। শাকিব ভাই অলরেডি তার পরের প্রডাকশনে অলরেডি কথা বলে রাখছে। আমাদের একসঙ্গে আরো কাজ করার প্ল্যান আছে।

ট্রেলারে ইমনকে দেখা যায়নি। এটা নিয়ে সমালোচনাও হয়েছে। সেই কৌশল কেন ছিল?

এর পেছনে ছিল কৌশল। আমার যে চরিত্র। সেটা হচ্ছে সিনেমার অন্যতম আকর্ষণ। শাকিব ভাই বললো তুমি যে চরিত্রটা করলে। এটা যে কারো স্বপ্ন। যখন সিনেমাটি দেখবে। বাংলাদেশের যে কোন নায়ক বলবে এই ক্যারেক্টারটা আমিও করতে পারতাম। এটা আমারও স্বপ্ন ছিল। কিন্তু আমি একাই দুটি ক্যারেক্টার করতে চাচ্ছিলাম না। যদি আমার কাছে অপশন থাকতো আপনি কোন ক্যারেক্টারটা করবেন, তাহলে আমি ওইটা করতাম। সিনেমায় যেহেতু নায়োকোচিত একটা ক্যারেক্টার থাকা লাগবে। তাই সেটা আমার করতে হয়েছে। তোমার ক্যারেক্টটারটা এতই ইন্টেরেস্টিং। সেটা যদি দেখাইয়া ফেলি আগেই, তাহলে সিনেমারই কিন্তু মজাটা নষ্ট হয়ে যাবে। তাই ট্রেলার , পোস্টার কেথাও আমি ছিলাম না। সিনেমাটি রিলিজ হওয়ার পর তার ফলটা পেয়েছি।

এর আগে এমন ক্যারেক্টার করা হয়েছে?

এর আগে এমন ক্যারেক্টার করা হয়নি।  এটা করার সময় আমার পার্সোনাল কিছু প্রিপারেশনও ছিল। এটা কিন্তু টোটাল যে প্রতিবন্ধি তা নয়। যারা সিনেমাটি দেখেননি, তারা হয়তো শুনে বলছে যে প্রতিবন্দ্বি। সে আসলে তা নয়। তার ব্রেইন কাজ করে। এই ধরনের মানুষের মায়া থাকে বেশি। রাগ থাকে বেশি। একটা পাগলামি থাকে। যখন ভাইকে সে হারিয়ে ফেলে মাঝে তখন সে পাগল প্রায় হয়ে যায়। এই জিনিসগুলো আমি স্টাডি করেছি। এমন ক্যারেক্টারগুলো কেমন হয় সেটা বুঝেছি। পরিচালক আফসারি ভাই এর জন্য অনেক হেল্প করেছে। আমি যেটা করেছি। আমার ক্যারেক্টারটা স্বাবলিল করার জন্য রাতে কম ঘুমাতাম। চেহারাটা একটু রাফ রাখার চেষ্টা করেছি। এরকম করে আমার বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতে হয়েছে। ’ 

পরিচালক মালেক আফসারিসহ শুটিং অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?

মালেক আফসারি ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করার সবচেয়ে মজার এক্সপেরিয়েন্স হলো উনি খুব হাসিখুশি মানুষ। ওনাকে যদি বলি এটা করতে চাই। উনি বলে করো। আর আমার এই পরামর্শটাও নিতে পারো। দুটি মিলিয়ে দেখো ভালো কিছু হচ্ছে। মিশা ভাইও আমাকে খুব অভিনয় করেছে। শাকিব ভাই আমাকে পার্সোনালি ডেকে বলতো যে ইমন খুব ভালো করতে হবে কিন্তু। সিনেমায় আমার ক্যারেক্টারটা যেহেতু খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। সবাই আমার ক্যারেক্টারের যত্ন নিতো। সবাই খুব দুশ্চিন্তায় ছিল যে আমি কেমন করি।

সিনেমাটিতে যে নকলের অভিযোগ এসেছে তা নিয়ে কি বলবেন?

দেখুন আমি হচ্ছি সিনেমা অভিনেতা। আমি দেখেছি যে আমার ক্যারেক্টার কেমন। আমি কার সঙ্গে কাজ করছি। তা নিয়ে আমি স্যাটিসফাইড। সিনেমার গল্প যদি কোন সিনেমার সঙ্গে মিলেও যায়, সেটা আসলে পরিচালক বা যিনি লিখেছেন তারাই ভালো বলতে পারবেন। আমি এতটুকু বলবো আমরা সবাই সিনেমাটির জন্য খুব কষ্ট করেছি। একটা ভালো সিনেমা দর্শককে উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সেখানে আমরা সফল বলবো। কারণ মুক্তির পর থেকে আমরা সে রেসপন্স পেয়েছি। ইতিমধ্যে আমরা ব্যবসার মুখ দেখেছি।

বর্তমানে আর কি কি ব্যস্ততা আছে?

বর্তমান ব্যস্ততার মধ্যে ‘সাহসী যোদ্ধা’র শুটিং চলছে, ‘আমার সিদ্ধান্ত’ সেন্সরে গেল, কাজী কামরুলের পরিচালনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটা গল্প নিয়ে একটা ছবি হচ্ছে। নতুন একটা প্রডাকশনের সঙ্গেও কথা ফাইনাল। জাকির হোসেন রাজুর সঙ্গেও একটি সিনেমার কথা প্রায় ফাইনাল। আর শাকিব ভাইয়ের সঙ্গেও কাজ করার কথা চলছে।



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া লজ্জার : অভিনেতা সোহেল রানা

প্রকাশ: ০৪:০৭ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার। একজনের জন্য সব শিল্পীকেই সেই দায়ভার বহন করতে হচ্ছে। গত নির্বাচনের আগ পর্যন্ত কেউ শিল্পী সমিতির অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে আদালতে যায়নি। ছোট ছোট যে সমস্যাগুলো হয়েছে তার সমাধান শিল্পীরাই করেছেন।

গতবার প্রথম নিপুণ আদালতে গেছেন। এবারও তাই করলেন। গতবার তার সঙ্গে প্যানেলের ১১ জন ছিলেন, এবার তার প্যানেল থেকে নির্বাচিত হওয়া তিনজন কিন্তু ইতোমধ্যে নতুন প্যানেলের সঙ্গে বসে মিটিং করেছেন। আগের কমিটির মতো আলাদা থাকেনি। এবার আদালতে যাওয়ার বিষয়টি অকল্পনীয় ব্যাপার, কল্পনাতীত। শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার বলে নিপুণের রিট প্রসঙ্গে এভাবেই বললেন গুণী অভিনেতা সোহেল রানা।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি মানেই যেন আলোচনা-সমালোচনা। একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলে সমালোচিত হয়েছেন শিল্পী সমিতির নেতারা। ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনের পর আদালত পর্যন্ত গেছেন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা নিপুন আক্তার। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে দায়িত্ব পালন করেন নিপুন। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন তিনি। মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করা হয়। রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। নির্বাচন মেনে নেওয়ার এক মাস পর তিনি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।


শিল্পী সমিতি   আদালত   অভিনেতা   সোহেল রানা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মিষ্টি জান্নাতকে চুমু খেতে চেয়েছেন জয়

প্রকাশ: ০৩:৪০ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের বিতর্কিত উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। নানা সময় অতিথিদের আপত্তিকর প্রশ্নের মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন তিনি। এবার শাকিব-মিষ্টির বিয়ের গুঞ্জনে যোগ দিয়েছেন জয়।

মিষ্টি জান্নাতকে নিয়ে জয় বলেছেন, ‘ওই মেয়ে ভাইরাল হতেই শাকিবকে জড়িয়ে এসব কথা বলছেন। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।এরপরই তার বিরুদ্ধে মুখ খুলেন মিষ্টি। তার দাবি, শাহরিয়ার নাজিম জয় তাকে চেনেন। তবুও না চেনার অভিনয় করেছেন।

অভিনেত্রী মিষ্টি বলেন, ‘‘জয় ভাইয়াকে দেখলাম, সে বলছেন, ‘ওই যে একটা মেয়ে, শাকিব খানকে নিয়ে ভাইরাল হতে চান। তিনি একজন ডাক্তার পাশাপাশি অভিনেত্রী, যেটা মিলে গেছে। তাদের বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।এটা উনি কীভাবে জানল? কীভাবে বলল? এটা আমার প্রশ্ন।’’

এরপর জয় তাকে নিয়মিত কু-প্রস্তাব দিয়েছেন জানিয়ে মিষ্টি জান্নাত আরও বলেন, ‘সে আমাকে চেনে। গত পরশুদিন আমাকে টেক্সট করে বলছে, মিষ্টি কোথায় আছো? চলো লং ড্রাইভে যাই। অথচ, এমন একটা ভাব নিল, সে আমাকে চেনেই না। সে বললো, ওই যে একটা মেয়ে। এটা কেন বলবে? আমি কষ্ট পেয়েছি। যদি সে সিনিয়র না হতেন, তাহলে তাকে ধরে থাপড়াতাম। তার প্রোগ্রামে গেলেও এমন করে। অফস্ক্রিনে চুমু দেওয়ার চেষ্টা করে। আমার কাছে সেসবের ভিডিও আছে। সে অনেক নেগেটিভ কথা বলে।


মিষ্টি   জান্নাত   চুমুজয়  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে কানে উড়াল দিলেন ঐশ্বরিয়া রাই

প্রকাশ: ০১:১৫ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রতি বছরের ন্যায় ফ্রান্সের দক্ষিণ উপকূলীয় শহরে বসেছে চলচ্চিত্র দুনিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসরকান চলচ্চিত্র উৎসব।শোবিজ দুনিয়ার অন্যতম বড় এই চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে মঙ্গলবার (১৪ মে)

প্রতিবারের মতো এবারের আসরেও রেড কার্পেটে হাঁটবেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। সেই উদ্দেশেই বুধবার ভারত ছেড়েছেন তিনি। উড়াল দিয়েছেন কান উৎসবে যোগ দিতে। মেয়ে আরাধ্যকে সঙ্গে নিয়েই ভারত ছাড়তে দেখা গেছে ঐশ্বরিয়াকে।

তবে ঐশ্বরিয়া ভক্তদের মনে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে নতুন একটি বিষয়, সেটি হলো ঐশ্বরিয়ার ডান হাত! একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ঐশ্বরিয়া কোনোভাবে ডান হাতে চোট পেয়েছেন। করা হয়েছে প্লাস্টার।

এত বড় একটি উৎসবের আগে হাতে কীভাবে ব্যাথা পেলেন ঐশ্বরিয়া, সেই প্রশ্ন তুলেছেন ভক্তরা। চোট নিয়ে এক ভক্ত লিখেছেন, ‘এভাবে চোট পাওয়া হাতে কানে হাঁটবে, ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।

২০০২ সালে  কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়না পরে হেঁটেছিলেন ঐশ্বরিয়া। ওই বছরই তার ছবি দেবদাস সেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। সেবার অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন নায়িকা। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। রিয়াল প্যারিসের অন্যতম ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসাবে রেড কার্পেট রেখেছেন মাতিয়ে।


কান   ঐশ্বরিয়া রাই  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

নিপুণের সমালোচনায় জায়েদ খান

প্রকাশ: ০৮:৫১ এএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছেন নির্বাচনে পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী অভিনেত্রী নিপুণ। রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয়েছে।

বুধবার বিচারপতি নাইমা হায়দার বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়।

জানা গেছে, নির্বাচনে অনিয়ম কারচুপির অভিযোগ এনে এই ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। পাশাপাশি নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

গত ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি পদে মিশা ২৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে ডিপজল পেয়েছেন ২২৫ ভোট। ১৬ ভোট কম পেয়ে হেরে যান তার প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুণ। তিনি পেয়েছেন ২০৯ ভোট।

এদিকে, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে  নিপুণের এই রিটের প্রতিক্রিয়ায় জায়েদ খান  বলেন, ‘একজন মানুষ লোভে পড়ে, যোগ্যতাহীনভাবে একটা চেয়ারকে ধরে রাখার জন্য কতটা নিচে নামতে পারেন সেটা উনি দেখিয়ে দিয়েছেন। ফুলের মালা পরিয়ে দিয়ে বলে গেলেন সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। সব মেনে নিয়ে ওনার এত দিন পরে মনে হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি।


নিপুণ   সমালোচনা   জায়েদ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের শর্ত কারও সঙ্গে প্রেম করতে পারব না

প্রকাশ: ০৮:১৩ এএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

‘লাপাতা লেডিস’র মাধ্যমে নির্মাতা হিসেবে বেশ আলোচনায় এসেছেন কিরণ রাও। এরই মধ্যে সাড়া ফেলেছে সিনেমাটি।

গল্পটি নির্মল প্রদেশ নামে একটি প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু। প্রধান চরিত্র তিনটি। এর একটি হলো ফুল কুমারী। চরিত্র রূপায়ণ করেছেন নীতাংশি গোয়েল। সহজ-সরল চরিত্রটি রূপায়ণ করে প্রশংসা কুড়াচ্ছেন ১৬ বছর বয়সী এই তরুণ অভিনেত্রী।

এবার এক সাক্ষাৎকারে নীতাংশি প্রেম নিয়ে কথা বলে এসেছেন আলোচনায়। তিনি বলেন, ‘আমার মা শর্ত দিয়েছেন, কারও সঙ্গে প্রেম করতে পারব না। তবে বন্ধুত্ব থাকতে পারবে, তাদের সঙ্গে কথা বলারও অনুমতি রয়েছে। আসলে এ বয়সে প্রেম করার কথা চিন্তা করছি না আমি।’ নীতাংশির মা রাশি গোয়েল। মা-মেয়ের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ।

২০০৭ সালের ১২ জুন উত্তরপ্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন নীতাংশি গোয়েল। ইনস্টাগ্রামে তাকে অনুসরণ করেন ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। ‘লাপাতা লেডিস’র আগেও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। তবে এ সিনেমাটি তাকে ব্যাপক পরিচিতি দিয়েছে।


লাপাতা লেডিস  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন