ইনসাইড বাংলাদেশ

‘করোনা পরীক্ষায় মূল্য নির্ধারণ একদিক থেকে যৌক্তিক’

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৩:৫৭ পিএম, ১৪ জুলাই, ২০২০


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘করোনার নমুনা পরীক্ষার জন্য যে মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে, সেটা একদিক থেকে যৌক্তিক। কারণ বিনামূল্যে যখন করোনা পরীক্ষা করা হতো, তখন অযৌক্তিকভাবে বিনা প্রয়োজনে অনেকে করোনা পরীক্ষা করতো। এর ফলে যাদের উপসর্গ আছে বা যারা আক্রান্তের ঝুঁকিতে আছে, তারা পরীক্ষার সুযোগ পেত না। মূল্য নির্ধারণ করার ফলে অযৌক্তিকভাবে যারা বিনা কারণে পরীক্ষা করছিল, তাদের পরীক্ষার প্রবণতা বন্ধ হয়েছে।’ বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিনের আলাপচারিতায় অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে করোনা পরীক্ষার শুরুটা হয়েছিল খারাপ। মাত্র একটি ল্যাব দিয়ে পরীক্ষা করা শুরু হয়েছিল। সময়ের সাথে সাথে ল্যাবের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এখন ৭৭টি ল্যাব থেকে পরীক্ষা করা হচ্ছে। কিন্তু গত কয়েকদিন বিশেষ করে, মূল্য নির্ধারণের পর দেখা যাচ্ছে, পরীক্ষার সংখ্যা কমে যাচ্ছে।’

পরীক্ষার সংখ্যাটা কমে যাওয়াটা ভালো লক্ষণ নয় বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘মূল্য নির্ধারণের কারণে হয়তো পরীক্ষা কমে গেছে। কিন্তু মূল্য নির্ধারণটা একদিক থেকে সঠিকই ছিল। কারণ বিনা কারণে অনেকে যেমন নমুনা পরীক্ষা করতো, তেমনি নমুনা পরীক্ষা করতে গিয়ে দীর্ঘ লাইনের ফলে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়তো। আমাদের কাছে এরকম তথ্য প্রমাণও আছে যে, লাইনে দাঁড়িয়েই অনেকে করোনা সংক্রমিত হয়েছে। এ কারণেই মূল্য নির্ধারণের ফলে অযথা যারা পরীক্ষা করতো, সেটা বন্ধ হয়েছে।’

ডা. আব্দুল্লাহ বলেন, শুধুমাত্র যে মূল্য নির্ধারণের কারণে পরীক্ষা কমেছে, তা ঠিক নয়। এর পেছনে আরও কিছু কারণ রয়েছে। যেমন- সারাদেশে এখন বন্যা চলছে। বন্যার কারণে একটা জনগোষ্ঠী পানিবন্দি হয়ে আছে। তারা পরীক্ষার জন্য যেতে পারছে না। ফলে এখানেও কিছু মানুষ কমে যাচ্ছে। যারা বন্যাদুর্গত, তারা করোনা পরীক্ষার জন্য কোথাও যেতে পারছে না। এছাড়াও একটি কারণ হচ্ছে যে, এখন সরকার কড়াকড়ি আরোপ করেছে- যাদের লক্ষন থাকবে, তারাই পরীক্ষা করবে। আগে লক্ষণ ছাড়া লোকজন পরীক্ষা করতে যেত। এখন দেখা যাচ্ছে, যাদের জ্বর বা কাশি বা অন্য কোনো উপসর্গ আছে, তারা পরীক্ষা করতে যাচ্ছেন। বিনা কারণে পরীক্ষাকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। এটিও পরীক্ষা কম হওয়ার একটি কারণ। তবে সত্যিই যদি ২০০ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষা করা কারও জন্য কষ্টকর হয়, সেজন্য সরকার বিকল্প চিন্তা করতে পারে। সরকারি হাসপাতালেই দুটি বুথ করা যেতে পারে। একটি বিনামূল্যের বুথ। সেখানে যারা টাকা দিতে অক্ষম তারা লাইনে দাঁড়াবেন। লাইনে দাঁড়িয়ে নমুনা পরীক্ষা করাবেন। অন্য বুথটি হলো ফি দিয়ে যারা পরীক্ষা করবে তাদের জন্য। সেখানে তাদের একটু সুযোগ সুবিধা বেশি দেওয়া হবে। তাদের কম ভোগান্তি হবে বা তাদের কাজটা দ্রুত হবে। এ রকম ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এভাবে যদি দুটো বুথ করা হয়, তাহলে যারা মূল্য নির্ধারণের কারণে পরীক্ষা করাতে পারছেন না, তারাও সুযোগ পাবেন। তবে একটা বিষয় দেখা দরকার যে, বেসরকারি হাসপাতালগুলো যেখানে ৪ হাজার, ৫ হাজার বা ৬ হাজার ফি নিচ্ছে, সেখানে সরকারি হাসপাতালের ২০০ টাকা ফিস খুব বেশি অযৌক্তিক নয়। যারা সামর্থবান তারা তো বেসরকারি হাসপাতালে যাচ্ছেন এবং টাকা দিয়ে পরীক্ষা করছেন। কিন্তু সরকারি হাসপাপালে যদি একেবারেই ফি না নেওয়া হয়, সেটাও এক ধরনের খারাপ দৃষ্টান্ত হতে পারে। তবে শুধুমাত্র টাকার কারণে যেন কেউ পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয়, সেই বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে বলে মনে করেন ডা. আব্দুল্লাহ।

তিনি বলেন, ‘উপসর্গ আছে অথচ টাকা না থাকার কারণে কেউ যেন পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয়, সে বিষয়টির দিকেও খেয়াল রাখা দরকার।’



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন