ইনসাইড বাংলাদেশ

রাষ্ট্রপতি দেশে ফিরলেই মন্ত্রিসভায় রদবদল?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭:৫৯ পিএম, ১৬ অক্টোবর, ২০২০


Thumbnail

গত কয়েক মাস ধরেই মন্ত্রীসভায় রদবদলের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। কিন্তু এ গুঞ্জন কখনোই সত্যি পরিণত হয়নি। মন্ত্রীসভার রদবদল নিয়ে সরকারের ভিতরে বাইরে নানামুখী আলোচনার পর শেষ পর্যন্ত মন্ত্রিসভা রদবদল হয়নি। প্রথমে শোনা গিয়েছিলো যে, বাজেট অধিবেশনের পর মন্ত্রিসভায় রদবদল হতে পারে। সরকারের ভেতর থেকে অনেকেই বলেছিলো মন্ত্রিসভা রদবদল এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু বাজেট অধিবেশনের পর মন্ত্রিসভায় রদবদলের গুঞ্জন সত্যি পরিণত হয়নি। এরপর অনেকে বলেছিল যে, সেপ্টেম্বরে মন্ত্রিসভায় রদবদল হতে পারে। কিন্তু সেপ্টেম্বর পেরিয়ে অক্টোবর মাস চলছে এখনও মন্ত্রিসভা রদবদল হয়নি। তবে এখন শোনা যাচ্ছে যে, এই অক্টোবরেই মন্ত্রীসভায় রদবদল হবে। সরকারের কেউ কেউ বলছেন, রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দুবাই থেকে দেশে ফেরার পর মন্ত্রীসভায় রদবদল হতে পারে।

উল্লেখ্য যে, রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ চিকিৎসার জন্য দুবাই গেছেন এবং আগামী ২২ অক্টোবর তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। মন্ত্রীসভার রদবদল নিয়ে এ ধরনের গুঞ্জনের একাধিক কারণ রয়েছে।

প্রথমত, মন্ত্রীসভায় অন্তত একজন একটি মন্ত্রীর পদ রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে শূন্য। এই মন্ত্রণালয়ের দেখভাল প্রধানমন্ত্রী করছেন। ধর্ম মন্ত্রী হিসেবে শেখ আব্দুল্লাহ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করার কয়েক মাস পার হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী দেয়া হয়নি। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই। আর এখান থেকে অনেকেই ধারণা করেছিলেন, মন্ত্রিসভায় রদবদল ছোটখাটো হলেও একটা হবে। অন্তত ধর্ম মন্ত্রণালয়ে হয়তো কাউকে দায়িত্ব দেয়া হবে। শুধু ধর্ম মন্ত্রণালয় নয়, সাম্প্রতিক সময়ে দেখা গেছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় একজন প্রতিমন্ত্রী দিয়ে চালানো হচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতো একটি বড় মন্ত্রণালয় শুধুমাত্র একজন মন্ত্রী যথেষ্ট কিনা এ প্রশ্ন করোনা সংকটের সময় এসেছে। এছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রীদের ব্যর্থতা, অযোগ্যতা নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যেই কথাবার্তা হয়েছে। আর এখান থেকেই অনেকেই বলেছেন যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হয়তো মন্ত্রীসভা রদবদল করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে তিনি এখন পর্যন্ত সেই মন্ত্রী সভা আছে সে মন্ত্রীসভা নিয়েই কাজ করছেন। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী মন্ত্রীসভায় রদবদলের ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর ওপর। প্রধানমন্ত্রী যখন যাকে মনে করবেন তখন তাকে মন্ত্রীসভায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, আবার যখন যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তখন তাকে মন্ত্রীসভা থেকে বাদ দিতে পারবেন । তবে আওয়ামী লীগের ভেতর থেকে এখন মন্ত্রীসভা পরিবর্তনের বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে।

আওয়ামী লীগের একজন শীর্ষ নেতা বলেছেন, সরকার একের পর এক সমস্যার মোকাবেলা করছে এবং কোন কোন মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি নেই। কোন কোন মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির অভিযোগ আসছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো প্রধানমন্ত্রীর ওপর অনেক চাপ বাড়ছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামীলীগের এক নেতা বলেছেন, ছোটখাট বিষয়ও এখন প্রধানমন্ত্রীকেই সিদ্ধান্ত দিতে হয় এবং সবাই প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের দিকেই তাকিয়ে থাকেন। এটা প্রধানমন্ত্রীর জন্য একটা বড় ধরনের চাপ তৈরি হচ্ছে । এজন্য মন্ত্রীসভার রদবদল হতে পারে বলেও ওই নেতা মনে করেন।  আওয়ামী লীগের অপর একজন নেতা বলেছেন, মন্ত্রীসভা রদবদল হলে সরকারের কাজের গতি আসে, দল চাঙ্গা হয় এবং একটি জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হয়। তার মতে মন্ত্রীসভায় রদবদল না হলে একজন মন্ত্রীর জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হয় না । কারণ তিনি যদি অন্যায় করেন, তিনি যদি দায়িত্ব পালনে অক্ষম হন তাহলে তাকে সরিয়ে দিলে সরকারেরও ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয় এবং জনগণের আস্থা বাড়ে। তবে এর বিপরীত মতামতও আছে। অনেকেই মনে করেন যে, এই মুহূর্তে সরকার একটা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কাজ করছে । এই সময় যদি মন্ত্রীসভা রদবদল হয় সে ক্ষেত্রে একটি ভুল বার্তা যাবে এবং সরকারের মন্ত্রীরা কাজ করতে পারেনা এজন্য তাদেরকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ করোনা মোকাবেলাসহ যে চ্যালেঞ্জগুলো আসছে সেই চ্যালেঞ্জগুলোর মোকাবেলায় সরকার কাজ করতে পারছেন না বলে অনেকে মনে করবেন। এ কারণেই সরকার মন্ত্রীসভার রদবদল করি করি করেও করছে না। তবে একাধিক সূত্র মনে করছেন যে, প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীসভায় রদবদল করার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা কছেন এবং এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতার সঙ্গেও প্রধানমন্ত্রীর কথা হয়েছে বলে কেউ কেউ দাবি করেছেন। এ প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী হয়তো মন্ত্রীসভায় রদবদলের বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন। তবে এই অক্টোবরে যদি মন্ত্রীসভায় রদবদল না হয় তাহলে হয়তো সরকারের দ্বিতীয় বছর পূর্তির সময়ে মন্ত্রীসভায় রদবদলের প্রক্রিয়া হতে পারে। তবে শেষ পর্যন্ত আসলে গুঞ্জন সত্যি হবে কিনা, সে সেটি একমাত্র প্রধানমন্ত্রী বলতে পারবেন।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন