ইনসাইড বাংলাদেশ

গণমাধ্যমও সরকারের প্রতিপক্ষ হচ্ছে?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৬:৫৯ পিএম, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২১


Thumbnail

গত কয়েক দিনে আক্রান্ত হয়েছে গণমাধ্যম। আর এই আক্রান্তের ঘটনার ফলে গণমাধ্যমের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি এবং অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। গণমাধ্যমের অনেক নেতৃস্থানীয় এই বিষয়গুলো নিয়ে সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ কামনা করছেন। অন্যথায় গণমাধ্যম আন্দোলনে যেতে পারে, এমন আশঙ্কার কথাও বলা হচ্ছে। নোয়াখালীতে সাংবাদিক বুরহানের মৃত্যুর পর গতকাল কারাবন্দী লেখক মুশতাকের মৃত্যু, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ইত্যাদি নিয়ে গণমাধ্যমের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। গণমাধ্যমের অনেকেই মনে করছেন যে, সরকারের ভেতরের একটি মহল পরিকল্পিতভাবে গণমাধ্যমকে সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করাতে চাইছে। নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সহিংসতায় নিহত হন সাংবাদিক বুরহান। তার বিচারের দাবিতে বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন হচ্ছে এবং এই আন্দোলনের ঢেউ ঢাকায়ও এসে পড়েছে। বিভক্ত সাংবাদিক ইউনিয়নের দুটি গ্রুপই ধাপে ধাপে কর্মসূচি নেয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন। এই ঘটনা যখন কেবল পুঞ্জিভূত হচ্ছে সেই সময় একটি বড় আঘাত এসেছে কারাবন্দী লেখক মুশতাকের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মুশতাককে আটক করা হয়েছিল এবং গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে তাকে রাখা হয়েছিল। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে কারাগারের ভেতর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এরপর প্রথমে তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করে। মুশতাককে আটক করা হয়েছিল রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র এবং চক্রান্তের অভিযোগে। এই অভিযোগে আরও দু`জনকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা ভালো নয় বলে তার পরিবারের সূত্রে জানানো হয়েছে। কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর, লেখক মুশতাক আহমেদ, রাষ্ট্রচিন্তার কর্মী দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটস অ্যাপের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কথাবার্তা গুজব ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়। এই অভিযোগে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এই গ্রেফতারের পর দীর্ঘদিন ধরেই তারা কারাগারে আছেন এবং এই কারাগারে মৃত্যু ঘটলো মুশতাকের। মুশতাকের মৃত্যুকে গণমাধ্যমের কেউ কেউ পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে মনে করছেন। এটি নিয়ে শুধু সাংবাদিকদের মধ্যে নয়, ছাত্রদের মধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনেও উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ছে।

গত কিছুদিন ধরেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার এবং বিভিন্নভাবে গণমাধ্যম কর্মীদের উপর ভয়-ভীতি ইত্যাদি প্রদর্শনের অভিযোগ উঠেছে। কয়েকদিন আগেই বিডিনিউজ টুয়েন্টি ফোর ডট কম-এর পক্ষ থেকে একটি সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ করেছেন যে, এক ব্যক্তি বিডিনিউজকে কিছু খবর তুলে ফেলার জন্য হুমকি দিচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কিছু কিছু ধারা বাতিলের ব্যাপারে গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে আবার নতুন করে কথাবার্তা উঠেছে। এই আইনের অপপ্রয়োগ হচ্ছে এবং যথেচ্ছভাবে আইনকে ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও সাংবাদিক সমাজের পক্ষ থেকে অভিযোগ উঠেছে। এখন পরপর এই দুটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা গণমাধ্যমকে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করা হচ্ছে কিনা সে প্রশ্ন উঠেছে।

অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করছেন যে সরকারের ভেতরে একটি অশুভ শক্তি ক্রিয়াশীল। এরা নানাভাবে গণমাধ্যমকে সরকারের বিরুদ্ধে উস্কে দিচ্ছে। তাদের ব্যক্তিগত অনিয়ম-দুর্নীতির স্বেচ্ছাচারিতা ঢাকার জন্য তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে ব্যবহার করছে। এর ফলে সরকারের সঙ্গে গণমাধ্যমের যে দীর্ঘ দিনের একটি সুসম্পর্ক ছিল, সেই সুসম্পর্কে এক ধরনের টানাপোড়ন তৈরি হচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, গণমাধ্যমকে যদি সরকারের প্রতিপক্ষ বানানো হয়, সেটা সরকারের জন্যে শুভ লক্ষণ হবেনা। গণমাধ্যমে সমালোচনা থাকতেই পারে। কিন্তু সরকারের ভিতর কিছু অতি উৎসাহী ব্যক্তির ন্যূনতম সমালোচনা সহ্য করতে পারছেন না। আর এই প্রেক্ষিতে এই প্রশ্ন উঠেছে যে গণমাধ্যমকে কি সরকারের প্রতিপক্ষ করা হচ্ছে এবং এই প্রতিপক্ষ করার ক্ষেত্রে একটি মহল অতি উৎসাহী?



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন