কালার ইনসাইড

আগামী বছর হয়তো সিনেমার ঘোষণা দিবো

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:৫৮ পিএম, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭


Thumbnail

ছোট পর্দার জনপ্রিয় নির্মাতা শাফায়াত মনসুর রানা। খুব শীঘ্রই সিনেমার কাজে হাত দিবেন। নাটকের বর্তমান ধারা, সমস্যা, পরিবর্তন নিয়েও কথা বললেন।তাঁর সমসাময়িক আরও অনেক ভাবনা নিয়ে মুখোমুখি হয়েছেন বাংলা ইনসাইডারের

বাংলা ইনসাইডার: গেল ঈদের পরিপ্রেক্ষিতে অনেকেই বলছে নাটকে মধ্যবিত্তদের গল্প ফিরে আসুক, আসা উচিত। আপনার মত কী?

শাফায়াত মনসুর রানা: আসলে এটা নির্ভর করে পরিচালক কিংবা দর্শকের রুচির উপর। মধ্যবিত্তদের গল্প ফিরে আসুক ফর্মূলাতে আমি একমত নই। আমি বিশ্বাস করি, ভালো কিছু হলে দর্শক গ্রহন করবে। সেটা যে বৃত্তেরই হোক। দর্শকের সঙ্গে কানেক্টেড থাকতে হবে। ভাল কিছু করার প্রয়াস থাকলে দর্শক অবশ্যই দেখবে।

‘আয়নাবাজি অরিজিনাল সিরিজ’,‘ছবিয়াল রি ইউনিয়ন’, এরকম প্রজেক্টগুলো এসময়ে কতটা জরুরি,কেন ?

এ ধরনের সিরিজে যেটা দেখতে পাই, অনেকগুলো প্রডাকশন একসঙ্গে হয়। সেই ছয় কিংবা সাতটা প্রডাকশনের মধ্যে যদি ভালোর সংখ্যা বেশি না হয়। সেটা খুবই হতাশার সৃষ্টি করে।

দর্শকদের একটা এক্সপেকটেশন থাকবে যে এরকম ডাক দিয়ে একটা কিছু হচ্ছে, সেখানে ভালো কিছু পাব। ‘আয়নাবাজি অরিজিনাল সিরিজ’ যেটা হয়েছে সেটা আমার মতে হতাশার মতোই। ‘ছবিয়াল রি ইউনিয়ন’ নিয়েও একই কথা। এখানে বলা হয়েছিল প্রত্যেকটা ভিন্ন স্বাদের হবে। প্রত্যেক পরিচালক তাঁর ধারা থেকে বের হয়ে এসে নতুন কিছু করবেন। সেটা হয়নি বলে মনে করি। সেভাবেও সাতটি প্রডাকশনের মধ্যে গর্ব করার মতো কমপক্ষে ৪ টি তো থাকবে, সেটা পাওয়া যায়নি।

ওই জায়গাটা থেকে চিন্তা করলে এখন পর্যন্ত ভালো কিছু হয়েছে বলব না। তবে এরকম প্রজেক্ট হওয়া উচিত। আজ না হচ্ছে কাল হয়তো ভালো কিছু হবে। সেটা নতুন মেকারদের জন্যও একটা ভাল প্লাটফর্ম হতে পারে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে পাস মার্ক কমপক্ষে পেতে হবে। এখানে আসলে মাঝামাঝি কোনো জায়গা নেই। অনেক টাকা খরচ করে অনেক প্রচার প্রচারণা করে যদি দর্শকের প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারে, সেটা না করলেও মন্দ কিছু হবে না। তবে করলে সেভাবে পারফেক্টলি কিছু করা উচিত। 

আপনি তো ‘স্যাটায়ার’ ধর্মী নাটক নির্মাণ করে থাকেন, কোনো বিরুপ প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন?

আমরা হয়তো এখনো এই টাইপের কাজগুলো নেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে পারিনি। আমরা অল্পতেই অনেক বেশি রিঅ্যাক্ট করে ফেলি। ‘অ্যাওয়ার্ড নাইট’ যখন বানালাম , বিশেষ কিছু মানুষ এ নিয়ে অনেক কথা বলছে। আমার সাহস, যোগ্যতা আরও অনেক কিছু নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। এই যেমন অমিতাভ রেজা ভাইকে নিয়ে একটা চরিত্র ছিল। সেটা অনেকেই নেগেটিভলি নিয়েছে। অনেকেই মনে করছে হয়তো অমিতাভ ভাইয়ের সঙ্গে আমরা ঝগড়া বা অন্য কিছু। নানা জনে নানা রকম কথা বলছে। স্ট্যাটাস দিয়েছে তার নখের যোগ্যতার মতও হতে পারব না, আরও কত কি! আমি কিন্তু অমিতাভ ভাইকে আগেই জানিয়েছি এইরকম একটা আইডিয়া নিয়ে কাজ করছি। সে বলছে করো সমস্যা কি! তার একরকম পারমিশন নিয়েই করেছি। লোকজন না বুঝে না জেনে অনেক কথা বলে ফেলে। আমি কিন্তু তখন অমিতাভ ভাইকেও বলতে পারতাম যে আমাকে নিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিন । কিন্তু এগুলো নিয়ে আসলে বলার কিছু নেই। যে যা ভাবার ভাবুক। আমরা জানি আমাদের মধ্যে কি। অনেকে পজিটিভলিও বলেছেন যে সাহসী উদ্যোগ। এরকমটা দরকার।

ছোটপর্দা থেকে এসময়ে অনেকে সিনেমায় আসছে, আপনার কোনো প্ল্যানিং?

এইটা তো অনেকটা বিয়ের মতো (হাসি)। প্রতিদিনই সিনেমা বানাতে ইচ্ছে করে। অনেকদিন ধরেই জোরেশোরে তোড়জোর চলছে। আশা করি আগামী বছর ফাইনাল কিছু বলতে পারবো। অনেক গল্পই তো মাথায় আসে। ঠিক কোন গল্পটা নিয়ে ফাইনালি মাঠে নামবো সেটা ঠিক করতে যতটা সময় লাগে। কিন্তু আমার একটা হতাশার জায়গা আছে, অনেক গল্প ছোট পর্দায় বলে ফেলছি যেটা আসলে বড় পর্দার উপযোগী ছিল।

অভিনেতা ‘শাফায়াত’র যদি সমলোচনা করতে বলা হয়…

আগে যথেষ্ট বাজে অভিনয় করতাম। এখন কিছুটা উন্নতি হয়েছে। নিজের পরিচালনায় সুবিধা আছে আবার অসুবিধাও আছে।অনেক সময় পারফেক্ট রোলটা প্লে করা যায়, আবার দুটো কাজ একসঙ্গে করতে গিয়ে মনোসংযোগেরও ব্যাঘাত ঘটে। অন্য কারও ডিরেকশনে কাজ করলে আসলে বুঝতে পারবো কতটা কি পারলাম।

নির্মাণ ও শিক্ষকতা একই সঙ্গে চলছে, সামঞ্জস্য রাখা সম্ভব হয় কীভাবে?

শিক্ষকতাই আসলে নির্মাণে আমাকে উৎসাহিত করে। প্রতি সেমিষ্টারে নতুন নতুন স্টুডেন্ট আসে। ওদের সঙ্গে কথা বললে নতুন ভাবনা চলে আসে। দিনকে দিন তো আমরা বুড়া হচ্ছি। সেখানে ওদের সঙ্গে থাকলে ইয়ং থাকা যায়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে এরকম বাধ্যবকতা নেই যে অনেকগুলো কাজ করতে হয়। টাইমলি ক্লাস নিতে হয়। আর ওভারঅল মিডিয়ার অবস্থাটাও এমন হয়নি যে সারাবছর চাইলেই আমার মনের মতো বাজেট নিয়ে ভাল কাজ করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে তো সারাবছর আমার নাটক নির্মাণ করিও না। এভাবেই আসলে দুটি বিষয় সামঞ্জস্য করি।

সামগ্রিকভাবে নাটকের অবস্থা কেমন দেখছেন?

আমরা এখনো অগোছালোভাবে চলছি। যার যেখানে থাকা উচিত। আমরা এখনো সেই জায়গাটা এতবছরে ঠিক করতে পারিনি। আমি একজন পরিচালক। আমার কাজ হচ্ছে পরিচালনা করা। আমি পরিচালক হয়ে কিনা কাজ করি প্রডাকশন ম্যানেজারের, আমি কাজ করি প্রডিউসারের, মার্কেটিংয়েরও কাজ করেতে হচ্ছে। তেমনি একজন অভিনেতাও শুধু অভিনয়টা নিয়ে থাকতে পারে না। প্রডিউসার আর ফাইন্যান্সারের পার্থক্যটা এখনো আমাদের এখানে তৈরী হয়নি। একজন ডিওপি তার কাজটা ঠিকমতো করতে পারে না। চ্যানেলে প্রগ্রামিং এর লোকেরা করে মার্কেটিং এর কাজ। কিনা মার্কেটিং এর লোকেরা প্রগ্রামের জ্ঞান দিচ্ছে। সবমিলিয়ে একটা হিজিবিজি অবস্থা চলছে। যা এত বছরেও ঠিক হয়নি। প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটাই সবচেয়ে বড় হতাশার জায়গা।

মিডিয়ার মানুষ হিসেবে যদি আত্নসমলোচনা করতে বলা হয়….

আমরা চারপাচজন মিডিয়ার মানুষ একসঙ্গে আড্ডা দিলে সাধারণত কি হওয়া উচিত? আড্ডাতে গল্প হওয়া উচিত কোন প্রডাকশনটা ভালো হচ্ছে। কোনো প্রডাকশনের পিছনের গল্প কি। অমুক সিনেমাটা কেমন হয়েছে। শর্টগুলো কেমন হয়েছে। কোন প্রডাকশনের গল্প কেমন হলো। এইটা না করে আমরা সারাক্ষন এর ওর পার্সোনাল লাইফ নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত থাকি। সেলিব্রেটিদের প্রত্যেকটা মেকাপরুমে যদি একটা করে অডিও ডিভাইস রেখে রেকর্ড করে মানুষদের শোনানো যেত। তাহলে মিডিয়ায় রীতিমতো যুদ্ধ লেগে যেত।



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ/জেডএ 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া লজ্জার : অভিনেতা সোহেল রানা

প্রকাশ: ০৪:০৭ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার। একজনের জন্য সব শিল্পীকেই সেই দায়ভার বহন করতে হচ্ছে। গত নির্বাচনের আগ পর্যন্ত কেউ শিল্পী সমিতির অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে আদালতে যায়নি। ছোট ছোট যে সমস্যাগুলো হয়েছে তার সমাধান শিল্পীরাই করেছেন।

গতবার প্রথম নিপুণ আদালতে গেছেন। এবারও তাই করলেন। গতবার তার সঙ্গে প্যানেলের ১১ জন ছিলেন, এবার তার প্যানেল থেকে নির্বাচিত হওয়া তিনজন কিন্তু ইতোমধ্যে নতুন প্যানেলের সঙ্গে বসে মিটিং করেছেন। আগের কমিটির মতো আলাদা থাকেনি। এবার আদালতে যাওয়ার বিষয়টি অকল্পনীয় ব্যাপার, কল্পনাতীত। শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার বলে নিপুণের রিট প্রসঙ্গে এভাবেই বললেন গুণী অভিনেতা সোহেল রানা।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি মানেই যেন আলোচনা-সমালোচনা। একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলে সমালোচিত হয়েছেন শিল্পী সমিতির নেতারা। ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনের পর আদালত পর্যন্ত গেছেন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা নিপুন আক্তার। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে দায়িত্ব পালন করেন নিপুন। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন তিনি। মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করা হয়। রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। নির্বাচন মেনে নেওয়ার এক মাস পর তিনি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।


শিল্পী সমিতি   আদালত   অভিনেতা   সোহেল রানা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মিষ্টি জান্নাতকে চুমু খেতে চেয়েছেন জয়

প্রকাশ: ০৩:৪০ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের বিতর্কিত উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। নানা সময় অতিথিদের আপত্তিকর প্রশ্নের মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন তিনি। এবার শাকিব-মিষ্টির বিয়ের গুঞ্জনে যোগ দিয়েছেন জয়।

মিষ্টি জান্নাতকে নিয়ে জয় বলেছেন, ‘ওই মেয়ে ভাইরাল হতেই শাকিবকে জড়িয়ে এসব কথা বলছেন। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।এরপরই তার বিরুদ্ধে মুখ খুলেন মিষ্টি। তার দাবি, শাহরিয়ার নাজিম জয় তাকে চেনেন। তবুও না চেনার অভিনয় করেছেন।

অভিনেত্রী মিষ্টি বলেন, ‘‘জয় ভাইয়াকে দেখলাম, সে বলছেন, ‘ওই যে একটা মেয়ে, শাকিব খানকে নিয়ে ভাইরাল হতে চান। তিনি একজন ডাক্তার পাশাপাশি অভিনেত্রী, যেটা মিলে গেছে। তাদের বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।এটা উনি কীভাবে জানল? কীভাবে বলল? এটা আমার প্রশ্ন।’’

এরপর জয় তাকে নিয়মিত কু-প্রস্তাব দিয়েছেন জানিয়ে মিষ্টি জান্নাত আরও বলেন, ‘সে আমাকে চেনে। গত পরশুদিন আমাকে টেক্সট করে বলছে, মিষ্টি কোথায় আছো? চলো লং ড্রাইভে যাই। অথচ, এমন একটা ভাব নিল, সে আমাকে চেনেই না। সে বললো, ওই যে একটা মেয়ে। এটা কেন বলবে? আমি কষ্ট পেয়েছি। যদি সে সিনিয়র না হতেন, তাহলে তাকে ধরে থাপড়াতাম। তার প্রোগ্রামে গেলেও এমন করে। অফস্ক্রিনে চুমু দেওয়ার চেষ্টা করে। আমার কাছে সেসবের ভিডিও আছে। সে অনেক নেগেটিভ কথা বলে।


মিষ্টি   জান্নাত   চুমুজয়  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে কানে উড়াল দিলেন ঐশ্বরিয়া রাই

প্রকাশ: ০১:১৫ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রতি বছরের ন্যায় ফ্রান্সের দক্ষিণ উপকূলীয় শহরে বসেছে চলচ্চিত্র দুনিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসরকান চলচ্চিত্র উৎসব।শোবিজ দুনিয়ার অন্যতম বড় এই চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে মঙ্গলবার (১৪ মে)

প্রতিবারের মতো এবারের আসরেও রেড কার্পেটে হাঁটবেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। সেই উদ্দেশেই বুধবার ভারত ছেড়েছেন তিনি। উড়াল দিয়েছেন কান উৎসবে যোগ দিতে। মেয়ে আরাধ্যকে সঙ্গে নিয়েই ভারত ছাড়তে দেখা গেছে ঐশ্বরিয়াকে।

তবে ঐশ্বরিয়া ভক্তদের মনে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে নতুন একটি বিষয়, সেটি হলো ঐশ্বরিয়ার ডান হাত! একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ঐশ্বরিয়া কোনোভাবে ডান হাতে চোট পেয়েছেন। করা হয়েছে প্লাস্টার।

এত বড় একটি উৎসবের আগে হাতে কীভাবে ব্যাথা পেলেন ঐশ্বরিয়া, সেই প্রশ্ন তুলেছেন ভক্তরা। চোট নিয়ে এক ভক্ত লিখেছেন, ‘এভাবে চোট পাওয়া হাতে কানে হাঁটবে, ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।

২০০২ সালে  কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়না পরে হেঁটেছিলেন ঐশ্বরিয়া। ওই বছরই তার ছবি দেবদাস সেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। সেবার অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন নায়িকা। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। রিয়াল প্যারিসের অন্যতম ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসাবে রেড কার্পেট রেখেছেন মাতিয়ে।


কান   ঐশ্বরিয়া রাই  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

নিপুণের সমালোচনায় জায়েদ খান

প্রকাশ: ০৮:৫১ এএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছেন নির্বাচনে পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী অভিনেত্রী নিপুণ। রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয়েছে।

বুধবার বিচারপতি নাইমা হায়দার বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়।

জানা গেছে, নির্বাচনে অনিয়ম কারচুপির অভিযোগ এনে এই ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। পাশাপাশি নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

গত ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি পদে মিশা ২৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে ডিপজল পেয়েছেন ২২৫ ভোট। ১৬ ভোট কম পেয়ে হেরে যান তার প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুণ। তিনি পেয়েছেন ২০৯ ভোট।

এদিকে, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে  নিপুণের এই রিটের প্রতিক্রিয়ায় জায়েদ খান  বলেন, ‘একজন মানুষ লোভে পড়ে, যোগ্যতাহীনভাবে একটা চেয়ারকে ধরে রাখার জন্য কতটা নিচে নামতে পারেন সেটা উনি দেখিয়ে দিয়েছেন। ফুলের মালা পরিয়ে দিয়ে বলে গেলেন সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। সব মেনে নিয়ে ওনার এত দিন পরে মনে হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি।


নিপুণ   সমালোচনা   জায়েদ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের শর্ত কারও সঙ্গে প্রেম করতে পারব না

প্রকাশ: ০৮:১৩ এএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

‘লাপাতা লেডিস’র মাধ্যমে নির্মাতা হিসেবে বেশ আলোচনায় এসেছেন কিরণ রাও। এরই মধ্যে সাড়া ফেলেছে সিনেমাটি।

গল্পটি নির্মল প্রদেশ নামে একটি প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু। প্রধান চরিত্র তিনটি। এর একটি হলো ফুল কুমারী। চরিত্র রূপায়ণ করেছেন নীতাংশি গোয়েল। সহজ-সরল চরিত্রটি রূপায়ণ করে প্রশংসা কুড়াচ্ছেন ১৬ বছর বয়সী এই তরুণ অভিনেত্রী।

এবার এক সাক্ষাৎকারে নীতাংশি প্রেম নিয়ে কথা বলে এসেছেন আলোচনায়। তিনি বলেন, ‘আমার মা শর্ত দিয়েছেন, কারও সঙ্গে প্রেম করতে পারব না। তবে বন্ধুত্ব থাকতে পারবে, তাদের সঙ্গে কথা বলারও অনুমতি রয়েছে। আসলে এ বয়সে প্রেম করার কথা চিন্তা করছি না আমি।’ নীতাংশির মা রাশি গোয়েল। মা-মেয়ের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ।

২০০৭ সালের ১২ জুন উত্তরপ্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন নীতাংশি গোয়েল। ইনস্টাগ্রামে তাকে অনুসরণ করেন ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। ‘লাপাতা লেডিস’র আগেও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। তবে এ সিনেমাটি তাকে ব্যাপক পরিচিতি দিয়েছে।


লাপাতা লেডিস  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন