ইনসাইড বাংলাদেশ

মোদি বিরোধী আন্দোলন: বাংলাদেশের লাভ না ক্ষতি?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ২৩ জুলাই, ২০২১


Thumbnail

ভারতে মোদি বিরোধী তীব্র আন্দোলন শুরু হয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে মোদি সরকারের জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে। বিশেষ করে একের পর এক ব্যর্থতার পর এখন পেগাসাস কেলেঙ্কারিতে উত্তাল ভারত। ভারতের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, সরকারবিরোধী যে আন্দোলন সে আন্দোলন খুব শীঘ্রই বিস্তৃত হবে এবং মোদি সরকারের বিদায়ের ঘণ্টা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। ভারতের মধ্যবর্তী নির্বাচন হবে নাকি নতুন নির্বাচন পর্যন্ত মাটি কামড়ে পড়ে থাকবে মোদি সরকার সেটি নিয়ে নানারকম তর্ক-বিতর্ক এখন ভারতের রাজনীতিতে বড় আলোচনার বিষয়। দ্বিতীয় মেয়াদের মোদি সরকার একের পর এক ব্যর্থতাকে বরণ করছে। যেখানে হাত দিচ্ছে সেখানে মোদি সরকার ব্যর্থ হচ্ছে এবং সমালোচিত হচ্ছে। সমালোচনা থেকে মুক্ত পাওয়ার জন্য মোদি নরেন্দ্র মোদি মন্ত্রিসভার রদবদল করেন। কিন্তু রদবদল করতে করতে পেগাসাস কেলেঙ্কারি মোদি সরকারকে নতুন করে বিতর্কের মুখে ফেলেছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ভারতের কর্তৃত্ববাদী শাসন, ভিন্নমত এবং মুক্তচিন্তার মানুষদের দমন করার জন্য শুরু থেকে মোদি সরকার সমালোচিত হচ্ছিল। এরপর শুরু হলো কৃষক আন্দোলন। কৃষক আন্দোলনে মোদি সরকার শুধুমাত্র পুঁজিপতিদের পক্ষে থাকেন বলেই সমালোচিত হন। কৃষক আন্দোলনের রেশ না কাটতে কাটতেই ভারতে ছড়িয়ে পড়ে করোনা। মহামারি ছড়িয়ে পড়ার পিছনে মোদি সরকারকে দায়ী করেন অনেকে। বিশেষ করে সেই সময় বিভিন্ন অঞ্চলে উপনির্বাচন এবং হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব করোনার মহামারীর জন্য দায়ী বলে মনে করা হয়। এই সময় আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও মোদি বিতর্কিত হয় এবং বিপদে পড়েন। বিশেষ করে টিকা রপ্তানি বন্ধ করে দেশে দেশে সমালোচিত হয়েছেন মোদি সরকার। এই অঞ্চলে একাকীত্বকে বরণ করে নিয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার।

এখন সার্ক অঞ্চলের মূল কর্তৃত্ব চীনের হাতে চলে গেছে এমন সমালোচনাও ভারতের মধ্যে প্রায়ই শোনা যায়। মোদির কাশ্মীর নীতিও প্রশংসিত হয়নি দেশেই। বিশেষ করে কাশ্মীরে যেভাবে দমন-পীড়ন চালানো হয়েছে তা ভারতবাসীই পছন্দ করেনি। এরকম অবস্থায় সর্বশেষ পশ্চিমবাংলা নির্বাচনকে ঘিরে মোদি সরকার যেভাবে ব্যাপকভাবে প্রচারণায় নেমেছিলেন এবং পশ্চিমবাংলা দখলের জন্য নরেন্দ্র মোদি অমিত শাহ জুটি যেভাবে নেমেছিলেন তা একেবারে জনমতের লড়াইয়ে পরিণত হয়। সেই জনমতের লড়াইয়ে মমতা ব্যানার্জির কাছে গো হারা হেরে যান নরেন্দ্র মোদি সরকার। এরপর থেকেই ভারতের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো মোদি বিরোধী আন্দোলন করার জন্য একাট্টা হচ্ছেন এবং সেই আন্দোলনে এখন মমতা ব্যানার্জিকে সামনে রেখেই একটি পরিকল্পনা আঁকা হচ্ছে। এখন পার্লামেন্টে বিরুদ্ধে নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে এবং সরকারের পদত্যাগ দাবি করছে। ভারতের রাজনীতি সম্বন্ধে যারা খোঁজ-খবর রাখেন তারা বোঝেন যে, ভারতের পার্লামেন্টের আন্দোলনের সূচনা হয় তা রাজপথে ছড়িয়ে পড়তে সময় লাগে না। তাছাড়া এমনিতে ভারতে অর্থনৈতিক মন্দা, বেকারত্ব, করোনা কারণে মানুষের মধ্যে নানারকম সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এরকম একটি পরিস্থিতিতে নরেন্দ্র মোদি বিরোধী আন্দোলন অবশ্যম্ভাবী।

সাম্প্রতিক সময় বাংলাদেশের সঙ্গেও ভারতের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। বিশেষ করে দ্বিতীয় মেয়াদে মোদি সরকারের মধ্যে এক ধরনের বাংলাদেশ বিরোধী কার্যক্রম প্রচ্ছন্নভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যদিও নরেন্দ্র মোদি এর মধ্যে বাংলাদেশে এসেছেন এবং বার বার করে বলছেন বন্ধুত্বের দিক থেকে বাংলাদেশই প্রথম। কিন্তু মুখে যাই বলুক না কেন বাস্তবতায় দেখা যাচ্ছে যে, পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ, টিকা রফতানি বন্ধ, নাগরিকত্ব ইস্যু এবং সীমান্ত হত্যা ইত্যাদি নিয়ে মোদি সরকার বাংলাদেশকে চেপে ধরারই এক কৌশল গ্রহণ করেছেন। এই কৌশলের মধ্যে যখন মোদি বিরোধী এক আন্দোলন শুরু হতে যাচ্ছে তখন প্রশ্ন হচ্ছে যে, এই আন্দোলনে বাংলাদেশের লাভ হবে না ক্ষতি হবে। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ভারতের যেকোনো সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে এগিয়ে যেতে চায়। আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষমতায় এসেছিল তখন কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসে। তখন মনে করা হয়েছিল যে, বিজেপি সরকার আসলে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক বিষয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক নষ্ট হবে। কারণ আওয়ামী লীগ ঐতিহাসিক ভাবে কংগ্রেসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা একটি রাজনৈতিক দল। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল নরেন্দ্র মোদির প্রথম মেয়াদে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নতুন উচ্চতা পেয়েছিল। কাজেই, ভারতের রাজনৈতিক আন্দোলন ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয়। ভারতে যে সরকারই আসুক না কেন তারা বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক সেকুলার রাজনৈতিক শক্তিকে দেখতে চায়। সে দিক দিয়ে ভারতে মোদি বিরোধী আন্দোলনে বাংলাদেশে কোন প্রভাব বা প্রতিক্রিয়া পড়বে না বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন