ইনসাইড বাংলাদেশ

অতিকথন আর সমন্বয়হীনতায় সমালোচিত সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭:৫৯ পিএম, ০১ অগাস্ট, ২০২১


Thumbnail

১২ বছরের বেশি আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব পালন করছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারকে নিয়ে যেভাবে সমালোচনা হচ্ছে তা অন্য কোনো সময় হয়নি। সাধারণ মানুষ সরকারের একের পর এক সমন্বয়হীন সিদ্ধান্ত এবং কিছু ব্যক্তির লাগামহীন কথাবার্তা বিরক্তি প্রকাশ করছে সরাসরি। লকডাউন এখন পরিণত হয়েছে একটি তামাশায়। লকডাউন নিয়ে একের পর এক সমন্বয়হীন লাগামছাড়া কথাবার্তা জনমনে কেবল বিরক্তির উদ্রেক করছে না বরং সরকারকে আরও সমালোচনার মুখে ফেলেছে। এর ফলে সরকারের অনেক ভালো অর্জন এখন প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী একের পর এক লকডাউন নিয়ে বিভিন্ন রকম কথা বলছেন। সেই সমস্ত কথাবার্তা সঙ্গে বাস্তবের কোন মিল নেই। এই সমস্ত কথাবার্তা এখন মানুষের কৌতুকের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। ২৩ জুলাই থেকে চলছে কঠোর লকডাউন এবং সেই সময়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বললেন যে এবারের লকডাউন হবে অন্যসব লকডাউনের চেয়েও কঠিন, কঠোরতম লকডাউন এবং শিল্প-কলকারখানা খোলা হবে না। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর এই কথার ব্যত্যয় ঘটতে বেশি সময় লাগল না। ৪৮ ঘণ্টা পরে দেখা গেল যে লোকজন যে যেভাবে পারছে বেরিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ ঈদের ছুটিতে গ্রামে যাওয়া মানুষ লকডাউন উপেক্ষা করে ঢাকায় ফিরতে শুরু করলো।

তাহলে সরকারের মধ্যে কি কোনো সমন্বয় ছিলো না? এ ধরনের লকডাউন দেওয়ার আগে বাস্তবতাগুলো বিবেচনা করার কোন উদ্যোগ কি নেয়া হয়েছিল? এই প্রশ্নগুলো এখন জনমনে। বিভিন্ন মহল এ নিয়ে প্রশ্ন করছে। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর অতিকথনের শেষ এখানেই নয়। তিনি বললেন যে, কোন অবস্থাতে পোশাকশিল্প, কলকারখানা এখন খোলা হবে না। কিন্তু তার পরপরই দেখা গেল যে, ১ আগস্ট পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হলো। কারা খুললো পোশাক কারখানা, জনপ্রশাসন মন্ত্রীর এ নিয়ে ব্যাখ্যাও নেই। তিনি একটি টকশোতে এসে বললেন যে, তিনি বিজেএমএ`র নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা তাকে আশ্বাস দিয়েছেন যে শুধুমাত্র ঢাকায় যে সমস্ত শ্রমিকরা আছেন তাদেরকে দিয়ে কলকারখানা খোলা হবে। কিন্তু জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর এই কথার বরখেলাপ হতেও সময় লাগলো না। কলকারখানা ১ আগস্ট থেকে খুলবে, এটা শোনার পরপরই সারাদেশ থেকে গার্মেন্টস শ্রমিকরা পড়িমরি করে ঢাকার পথে ছুটলো এবং স্বাস্থ্যবিধির কোন বালাই দেখা গেল না। এর ফলে যে করোনার সংক্রমণ বাড়বে তা অনুমান করতে বিশেষজ্ঞ হবার দরকার নেই।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী কিসের ভিত্তিতে বললেন যে, শুধুমাত্র ঢাকার শ্রমিক দিয়ে গার্মেন্টস কারখানাগুলো চলবে। সন্ধ্যায় আবার এই সিদ্ধান্ত পাল্টে গেল। গার্মেন্টস শ্রমিকদের ঢাকায় আনার জন্য লঞ্চ এবং গণপরিবহন খুলে দেওয়া হলো। তাহলে সরকার একের পর এক সমন্বয়হীন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, একের পর এক সিদ্ধান্ত পাল্টাচ্ছে, এটি কি সরকারের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরি করছে? এখানেই শেষ নয়। বলা হলো যে আজ দুপুর ১২ টা পর্যন্ত গণপরিবহন চলবে কিন্তু জনগণের গার্মেন্টস শ্রমিকদের চাপে এটি আবার বাড়ানো হলো সন্ধ্যা পর্যন্ত। তাহলে সরকারের কাছে কি এই ধরনের কোনো তথ্য ও পরিসংখ্যান নেই যে কত শ্রমিক বাইরে গেছেন এবং কত গার্মেন্টস শ্রমিক ঢাকায় ফিরবেন। এ সমস্ত তথ্য পরিসংখ্যান না থেকে ঢালাওভাবে একটি করে মন্তব্য কিভাবে করা হয় সেটি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আবার সরকারের সমন্বয়হীনতা এখন ক্রমশ প্রকট দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যেদিন ঘোষণা করলো যে লকডাউন আরো দশ দিন বাড়াতে হবে সেদিনই গার্মেন্টস কলকারখানা খুলে দেওয়া হলো। তাহলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কোনো সমন্বয় নেই?

সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রেও। গত দেড় বছর ধরেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্যখাত নিয়ে নানা সমালোচনা হচ্ছে। এখন দেখা গেল ঘটিকায় দক্ষিণ এশিয়ায় পিছিয়ে থাকা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। করোনা টিকাদান নিয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল, বিশ্ব ব্যাংক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার প্রধানদের নিয়ে গঠিত কোভিড-১৯ টাস্কফোর্সের ওয়েবসাইটে দেখা যায় যে, বাংলাদেশে যেমন জনসংখ্যার বিপরীতে দুই ডোজ টিকা পাওয়ার মানুষের হারের দিক থেকে পিছিয়ে রয়েছে তেমনি ১ ডোজ টিকা পাওয়া মানুষের হারও দৈনিক টিকাদানের ক্ষেত্রে মানুষ পিছিয়ে রয়েছে। এরমধ্যে বলা হচ্ছে যে ৭ আগস্ট থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হবে। এই গণটিকা নিয়ে একের পর এক কথার ঝঙ্কার দেখা যাচ্ছে কিন্তু বাস্তবে আমাদের টিকার রোডম্যাপ কি সে সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট কথাবার্তা নেই। আজ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানালেন যে, সপ্তাহে এক কোটি মানুষকে টিকা দেয়া হবে। কিন্তু আদৌ সেটি সম্ভব হবে কিনা তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সংশয় রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সকলে মনে করেন যে, আমাদের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অতিকথন থেকে দূরে আসতে হবে এবং করোনা মোকাবেলায় একটি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করাটা আজকে সবচেয়ে জরুরি। না হলে অন্যান্য সব কথাবার্তা এবং উদ্যোগগুলো তামাশায় পরিণত হবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন