নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৪৫ পিএম, ০৫ মার্চ, ২০২১
আমরা মন্ত্রী, এমপি, সরকারি ও বড় বিরোধী দলের বড়-মাঝারি নেতারা বহর ছাড়া চলতে পারি না। আমাদের কোনো সফরকালে গাড়ি বহর দিয়ে সংবর্ধনা না দিলে, প্রচুর গেট, বিলবোর্ড না করলে, ফুলের প্রাচুর্য না হলে আমাদের মন ভরে না।
আমার মতে, এটি একটি মানসিক রোগ। ইদানিং প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের মধ্যে অনেকেই এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। নেতাদের ক্ষেত্রে দলের ছোট নেতা, কর্মীদের পকেট বা চাঁদাবাজি থেকে এই অর্থ ব্যয় হয়। সরকারি কর্মচারীদের বহরে ব্যবহৃত গাড়ির জ্বালানি ও সাড়ম্বরের ব্যয় বহন হয় সরকারি কোষাগার ও ‘অন্য’ উৎসের অর্থ থেকে।
যারা আমাদের এতো আদর আপ্যায়ন করেন, তারা আমাদের নিকট আসলে এক কাপ লাল চা দিয়ে আপ্যায়নও করি না। আবার তারাও বড় নেতা এবং বড় কর্তাদের তোষামোদের জন্য সব উজার করে দেন, কিন্তু তৃণমূলের পরিশ্রমী, ত্যাগী কর্মীদের অথবা অফিসের গরীব কর্মচারীকে এক কাপ চা খাওয়াতে, তার বিপদে পাশে দাঁড়াতে পারেন না।
বড় নেতা এবং প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের এই মানসিক অসুস্থতা থেকে বের হতে হবে। প্রজাতন্ত্রে কারো পদই চিরস্থায়ী নয়।
লাখো শহীদের রক্ত বিধৌত বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশে জনগণই সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী। আসুন, প্রজাতন্ত্রের প্রধান নির্বাহী বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবন ও কর্ম থেকে শিক্ষা গ্রহণ করি। সাড়ম্বরের অপচয় বন্ধ করে যার যার অবস্থান থেকে দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করি। অন্তত নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠা ও পবিত্রতার সঙ্গে পালন করি।
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
মন্তব্য করুন
মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন ওবায়দুল কাদের শাজাহান খান
মন্তব্য করুন
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপি তারেক জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল উন্নয়ন দেখতে পায় না। তারা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। দেশের উন্নয়ন নিয়ে হীন মনোবৃত্তির পরিচয় দিচ্ছে তারা।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের যে উন্নতি ও উচ্চতা, এটা দেখে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ লজ্জিত হন। পূর্ব পাকিস্তানকে তাদের কাছে মনে হতো বোঝা। এখন সে বোঝাই উন্নয়নে এগিয়ে গেছে। সে উন্নয়ন দেখে তিনি লজ্জিত হন। বিএনপির শাহবাজ শরিফের বক্তব্য থেকে শিক্ষা নেওয়ার অনেক কিছু আছে।
বিশ্বে চলমান যুদ্ধ প্রসঙ্গে কাদের বলেন, সকল প্রকার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো ও এ যুদ্ধকে না বলার জন্য বিশ্বের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাশিয়া-ইউক্রেন ও ইসরায়েল-ফিলিস্তিন-হামাস পৃথিবীকে উত্তপ্ত করে রেখেছে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের নেত্রী যুদ্ধের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে চলেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান ও কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ।
বিএনপি আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের
মন্তব্য করুন
শেষ পর্যন্ত খোকনের ব্যাপারে পিছু হটল বিএনপি। তার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হল না। বরং চা-নাস্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত তিন ঘণ্টার বৈঠকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকনকে ঠিকঠাক মতো কাজ করে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। তিন ঘণ্টার বৈঠকে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়াও যুক্ত হয়েছিলেন। তারেক জিয়ার সঙ্গেও মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং তার বিরুদ্ধ পক্ষের নেতা কায়সার কামাল কথা বলেন বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল উন্নয়ন দেখতে পায় না। তারা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। দেশের উন্নয়ন নিয়ে হীন মনোবৃত্তির পরিচয় দিচ্ছে তারা। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।