প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় সংসদে বলেছেন তিনি প্রথম আলো পড়েন না এবং গণভবনে রাখেন না। এই পত্রিকাটির বিরুদ্ধে
বিরাজনীতিকরণকে উস্কে দেয়া এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একতরফা মিথ্যাচারের অভিযোগ দীর্ঘ
দিনের পুরনো। প্রধানমন্ত্রী কোনরকম রাখ-ঢাক ছাড়াই এ বিষয়টি নিয়ে সরাসরি কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী
শুধু নন, তার সামরিক উপদেষ্টাসহ অনেকেই আছেন যারা প্রথম আলোর বিদ্বেষের স্বীকার হয়ে
প্রথম আলোকে বর্জন করেছেন। সরকার প্রধানের যখন এরকম অবস্থান, ঠিক তখন প্রথম আলোতে সরকারি
বিজ্ঞাপনের উৎসব চলছে।
আজকের
পত্রিকার কথাই ধরা যাক। প্রথম পৃষ্ঠায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছে
প্রথম আলোতে। ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া প্রতিরোধ বিষয়ক স্বাস্থ্যবার্তা শিরোনামে এই বিজ্ঞাপনটি
এক-চতুর্থাংশ পাতা জুড়ে দৃশ্যমান আছে। এই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সাথেই রোজিনার ঘটনা
নিয়ে প্রথম আলোর দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিলো। সেই দ্বন্দ্বের জের হিসেবে সাংবাদিক রোজিনা
নিগৃহিত হয়েছেন, নির্যাতিত হয়েছেন, কারাবরণ করেছেন। এখনো তার এক্রেডিশন কার্ড আটকে
রাখা হয়েছে। ‘অফিশিয়াল সিক্রেসি অ্যাক্ট' এ তার বিরুদ্ধে মামলা চলমান রয়েছে। কিন্তু
প্রথম আলো আর স্বাস্থ্যমন্ত্রী গোপনে কোন আতাত করে তাদের মীমাংসা করেছে কি না সেটি
আর জানা যায়নি। এখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কোন সমালোচনা প্রথম আলোয় দেখা যায় না।।
বরং প্রথম আলো এই বিজ্ঞাপন পেয়েই গদ্গদ। তার চেয়েও মজার ব্যাপার হলো যে সাংবাদিক রোজিনার
বিষয় নিয়েও প্রথম আলো এখন আর কোন কথা-বার্তা বলে না। প্রথম আলোর এই ব্যাপারে এক ধরণের
নীরবতা ইঙ্গিত করে যে প্রথম আলো আসলে শুধু ব্যবসায় বোঝে, নীতি-আদর্শ সব তার কাছে ফাঁকা
বুলি।
রোজিনার
ঘটনার কি হলো বা এই মামলার বিচার শেষ হবে কিনা ইত্যাদি নিয়ে প্রথম আলোর যেমন কোনো উদ্বেগ
নেই, তেমনি এই নিয়ে কোন আগ্রহ নেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েরও। এটি যদি সত্যি সত্যি একটি
অপরাধ হয়ে থাকে তার আইনি বিচার হওয়া উচিত। আর যদি এটি অন্য কোনো উদ্দেশে হয়ে থাকে তবে
সেটিরও সুরাহা হওয়া উচিত।
প্রথম
আলোতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞাপন একটি নয়। সপ্তম পৃষ্ঠায় আবার দেখা যায় অল্টারনেটিভ
মেডিকেল কেয়ার- এএমসির বিজ্ঞাপন। যা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি প্রতিষ্ঠান।
যার লাইন ডিরেক্টর ড. মোহাম্মদ আবু জাহেদ। তার পক্ষ থেকে একটি বিজ্ঞাপন দেয়া হয়েছে।
এই বিজ্ঞাপনটি প্রথম আলোয় দেয়া কতটা যৌক্তিক তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে। এছাড়া সপ্তম
পাতাতেই সোনালী ব্যাংকেরও একটি বিজ্ঞাপন দেখা যাচ্ছে। নানারকম সঙ্কটে জর্জরিত সোনালী
ব্যাংক এখন কেন প্রথম আলোতে বিজ্ঞাপন দিয়ে নিজেদেরকে কৃতার্থ মনে করলো সেই উত্তরটি
তারাই দিতে পারবে। শুধু সরকারি প্রতিষ্ঠান নয়, আওয়ামীপন্থী ব্যবসায়ী এবং প্রভাবশালী
মন্ত্রীদের নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানগুলোও এখন প্রথম আলোতে ঝুঁকেছে। প্রিমিয়ার ব্যাংক
আওয়ামী লীগের একজন সাবেক এমপির এবং তিনি একসময় প্রথম আলোর আক্রোশের লক্ষ্যবস্তুতে ছিলেন।
আজকের পত্রিকার ৬ নম্বর পৃষ্ঠায় এবং ১৩ পৃষ্ঠার পুরোটা জুড়েই প্রিমিয়ার ব্যাংকের বিজ্ঞাপন
রয়েছে। যমুনা ব্যাংক সরকারি দুইজন মন্ত্রীর মালিকানাধীন একটি ব্যাংক। সেই ব্যাংকেরও
বিজ্ঞাপন পাওয়া যাচ্ছে প্রথম আলোর ৬ নম্বর পৃষ্ঠায়। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
বিজ্ঞাপন দিয়েছে প্রথম আলোর ১৩তম পৃষ্ঠায়।
একই দিনে অন্য সবগুলো পত্রিকা ঘেটে বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে প্রথম আলোর সমকক্ষ
বিজ্ঞাপন কেউ পায়নি। যদিও ডিএফপি’র হিসাব মতে প্রথম আলো দ্বিতীয় সর্বাধিক প্রচারিত
দৈনিক। সেখানে শুধু প্রথম আলোতেই এই বিজ্ঞাপন ছাপানোর কারণ কি, তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে
নানা প্রশ্ন। সাম্প্রতিক সময়ে প্রথম আলো সরকারের বিরুদ্ধে আগ্রাসী অবস্থান নিয়েছে।
সরকারের চুলচেরা নানা সমালোচনায় প্রতিদিন প্রথম আলো মুখর থাকে। অনলাইনে এবং প্রিন্ট
ভার্সনে প্রথম আলোর এই তীব্র সমালোচনা থেকে রক্ষার জন্য কেউ কেউ কি প্রথম আলোকে এখন
কাছে টানার পরিকল্পনা নিয়েছেন? যদি সেটা হয়ে থাকে তাহলে তা কি প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন
এবং অভিপ্রায়ের লঙ্ঘন নয়?
প্রথম আলো সরকারি বিজ্ঞাপন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
বিটিভি ও দৈনিক সমকাল পত্রিকার শেরপুর জেলা প্রতিনিধি দেবাশীষ ভট্রাচার্যকে সভাপতি ও বাংলা ইনসাইডারের স্টাফ রিপোর্টার প্রতিনিধি মোঃ মেরাজ উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক করে শেরপুর প্রেসক্লাবের ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি নির্বাচন করা হয়েছে।
এর আগে ক্লাবের বিপুল সংখ্যক সদস্যসহ জেলার প্রায় পৌনে দুইশ সাংবাদিকের উপস্থিতিতে ইতিপূর্বে সম্পূর্ন অনিয়মতান্ত্রিকভাবে গঠিত শেরপুর প্রেসক্লাবের কমিটি ক্লাবের স্বার্থ পরিপন্থী কার্যক্রম ও ব্যর্থতার অভিযোগে ক্লাবের সদস্যদের দাবীর মুখে শেরপুর প্রেসক্লাবের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হয়। এতে ক্লাবের দুই তৃতীয়াংশ সদস্য সর্বসম্মত সমর্থন প্রদান করেন।
এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে শেরপুরের প্রবীন সাংবাদিক ও বীর মুক্তিযুদ্ধা আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় ভার্চুয়ালী যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখেন সংসদ উপ নেতা ও শেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-১ সদর আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব ছানুয়ার হোসেন, শেরপুর-৩ আসনের এমপি এডিএম শহিদুল ইসলাম, শেরপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর রুমান, শেরপুর পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন, শেরপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ রফিকুল ইসলাম, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামসুন্নাহার কামাল, জেলা জাসদের সভাপতি শেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন, শেরপুর সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাবিহা জামান শাপলা, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান বায়েযীদ হাসানসহ আরো অনেকে।
এসময় বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সরকার সাংবাদিকদের কল্যাণে নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্বাধীনভাবে খবর প্রচার করে আসছে। আমরা শেরপুরের সাংবাদিকদের কল্যাণে সব ধরনের সহযোগিতা করবো। আমি নতুন নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানাই।’
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সদস্যরা উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করে। পরে সর্বসম্মতিক্রমে উপদেষ্টা পরিষদের কাছে দায়িত্ব অর্পন করা হয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করার জন্য। উপদেষ্টা পরিষদ সভাপতি হিসেবে বিটিভি ও দৈনিক সমকালের শেরপুর জেলা প্রতিনিধি দেবাশীষ ভট্রাচার্যকে সভাপতি ও ইনডিপেনডেন্ট টিভির স্টাফ রিপোর্টার মেরাজ উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করার জন্য প্রস্তাব করলে তা সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত করা হয়।
মন্তব্য করুন
প্রথম আলো স্কয়ার গ্রুপ মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ একাত্তর টিভি মিডিয়া স্টার লিমিটেড
মন্তব্য করুন
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেনে, সাংবাদিকদের
দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আবেদনের বাইরে থাকা অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো বন্ধ করে
দেওয়া হবে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজিত ‘মিট
দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, ‘প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের ২১৩টি অনলাইন
নিউজ পোর্টাল আছে। এর বাইরে শুধু অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন আছে ২১৩টির। এই ৪২৬টির
পাশাপাশি আরও কতগুলো নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে, ছাড়পত্রও হয়েছে। সেগুলোর একটি তালিকা
আছে। এর বাইরে আরও কতগুলো আছে, যেগুলো আবেদন করেছে, প্রক্রিয়াধীন আছে, তবে ছাড়পত্র
হয়নি। সব কটির তালিকা করতে বলা হয়েছে। এগুলো বিটিআরসিতে পাঠাতে বলা হয়েছে। এর বাইরে
যতগুলো অনলাইন নিউজ পোর্টাল আছে, যেগুলো অনিবন্ধিত, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়ার দাবি ছিল
সাংবাদিকদের। অনলাইন গণমাধ্যমের কমিটি, প্রেসক্লাবসহ অন্যান্য সাংবাদিক সংগঠনও একই
দাবি করেছে। সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে’।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তারপর নতুন করে যারা আবেদন করবে,
তখন তা চালু হবে। আবেদন না করলে চালু হবে না। আবেদন করলে নিবন্ধন পাওয়ার আগপর্যন্ত
চালু থাকবে। কারণ, তাকে চলতে হবে, দেখতে হবে যে কেমন হচ্ছে। তারপর যদি ছাড়পত্র না হয়,
তখন আবার বন্ধ। কিন্তু আবেদন করল না, কোনো প্রক্রিয়ায় যায়নি, সেগুলো যদি চলে, সেখানে
যদি অসত্য ও অপতথ্যের মাধ্যমের চকটদার খবর দেওয়া হয়, তাহলে সেই ধরনের সাংবাদিকতা পেশাদারির
সঙ্গে যারা সাংবাদিকতা করছেন, তাদের ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই সাংবাদিকদের সুরক্ষার স্বার্থে,
সাংবাদিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে’।
এছাড়াও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জায়গাটি সমুন্নত রেখে অপতথ্য রোধ
করতে চান বলে জানান মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকতার জন্য চমৎকার পরিবেশ
তৈরি করতে চাই। তথ্যপ্রবাহকে অবারিত করতে চাই।’
গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের মতামত নিয়ে প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন
দ্রুত সময়ের মধ্যে পাস করার প্রত্যাশার কথা জানান তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সৈয়দ
শুকুর আলী ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
প্রথম আলো কর্ণফুলী গ্রুপ ট্রান্সকম গ্রুপ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মিডিয়া স্টার লিমিটেডের মালিকানাধীন প্রথম আলো বিক্রির জন্য মালিকপক্ষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তারা প্রথম আলো বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের সাথে কথাবার্তা বলছেন। প্রথম আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমান নিজেই দু একটি শিল্প গ্রুপের সাথে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন বলে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়াও মালিকপক্ষের অন্যরা সিমিন রহমান শাজরেহ হক দুজনই প্রথম আলো বিক্রির জন্য বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে আলাপ করছেন বলে জানা গেছে।
প্রথম আলো বিক্রির গুঞ্জন সত্য হিসেবে পল্লবিত হতে শুরু করেছে। প্রথম আলো বিক্রির জন্য দু’টি প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষ অনানুষ্ঠানিকভাবে আলাপ-আলোচনা শুরু করেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে নিশ্চিত করেছে। ট্রান্সকম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ‘মিডিয়া স্টার লিমিটেড’ বিক্রির বিষয়টি নিয়ে পর্দার আড়ালে আলাপ-আলোচনা এবং দর কষাকষি শুরু হয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।
ট্রান্সকম গ্রুপের পারিবারিক বিরোধের কারণে প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যাচ্ছে—এমন গুঞ্জন এখন মিডিয়া পাড়ায়। বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে যে, মামলার সমঝোতা করতে গিয়ে দুই বোন একটি আপস ফর্মুলা আসার চেষ্টা করছে এবং সেই আপস ফর্মুলা অংশ হিসেবে তারা কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছেন। এই পরিকল্পনা যদি শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হয় তাহলে প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যাবে।