টেক ইনসাইড

ব্লকচেইন প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিতে জোর দিলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক

প্রকাশ: ১২:২১ এএম, ২৬ জুলাই, ২০২৩


Thumbnail ব্লকচেইন প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিতে জোর দিলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ‘যখন আমরা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের দিকে প্রবেশ করেছি। সে সময়ে কিছু প্রযুক্তি আমাদের বৈপ্লবিক পরিবর্তন করে দিচ্ছে। তার মধ্যে ব্লকচেইন প্রযুক্তি একটি। আমাদেরকে যদি উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত হতে হয়, তাহলে আমাদের প্রযুক্তির দিক থেকে অবশ্যই এগিয়ে যেতে হবে।’   

তিনি বলেন, ‘জাল সনদ থেকে মুক্তি পেতে দেশের বিভিন্ন সামাজিক ও আইনি  সমস্যার সমাধানে ব্লকচেইন প্রযুক্তি টেকসই সমাধান হতে পারে।’

মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) বিকেল পাঁচটার দিকে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ৪র্থ ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের পর বিয়ে ও তালাকের ডিজিটাল সার্টিফিকেট চালুর ক্ষেত্রে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহারে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ডিজিটাল মুদ্রার ক্ষেত্রেও এই প্রযুক্তিটি ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক। 

প্রতিমন্ত্রী অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের ইডিজিই প্রকল্পের অধীনে ব্লকচেইন প্রযুক্তিকে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অন্তর্ভূক্ত করা হবে বলে জানান।

পলক বলেন, ২০০৮ সালের ১২ই ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশের যে রূপকল্প মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিয়েছিলেন, তা বাস্তবায়নে আমরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছি। 

এ সময় ব্লকচেইন নিয়ে উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে পলক বলেন, ‘জাল সনদ রোধে, ভূমি নিবন্ধন, বিয়ে ও বিয়ে বিচ্ছেদ সনদের ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা যায়। একই রকমভাবে এই প্রযুক্তিটি বিশ্বের ডিজিটাল অর্থ লেনদেনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে। কিন্তু এসব বিষয়ে অজানা থেকে ভয় ও সন্দেহের সৃষ্টি হয়। তাই সচেতনতা ও সক্ষমতা অর্জনে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। হয়তো ভবিষ্যতে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্বাচন প্রক্রিয়াটাও সম্পন্ন করা হবে।’ 


চতুর্থ ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ ২০২৩-এ ‘প্রফেসর জামিলুর রেজা চৌধুরী’চ্যাম্পিয়শীপ পুরস্কার জিতেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি’র ব্লকচেইন দল ‘টিম ফার্মার্স’।

অংশগ্রহণকারী ১১৮টি দলের মধ্যে চূড়ান্ত পর্বে প্রতিযোগিতায় স্থান পাওয়া ৪০ দলের মধ্যে এই শীর্ষ পুরস্কার জিতে নেয় দলটি। এই দলের সদস্যরা হলেন, জিতেশ সুরেকা, মুস্তাহিদ হাসান, আহমেদ আদনান, সমুদ্র গুপ্ত, তাসমিয়া জেরিন ও শফিক উস সালেহীন। বিজয়ী হিসেবে তারা পেয়েছে ২ লক্ষ টাকার ডামি চেক।

এছাড়াও প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে এক লক্ষ টাকার সিলভার পুরস্কার জিতেছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দল- ‘টিম অ্যাপোক্যালিপ্স’; পঞ্চাশ হাজার টাকার ব্রোঞ্জ পুরস্কার জিতেছে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনলোজি’র দল ‘টিক হেক্স’ ও পঞ্চাশ হাজার টাকার সেরা প্রোটোটাইপ পুরস্কার জিতেছে সিলেট ক্যাডেট কলেজের দল ‘গ্রে ডেভস’।

রৌপ্য জয়ী ‘টিম অ্যাপোক্যালিপ্স’ দলের সদস্যরা হলেন- ইউআইইউ এর সাদিয়া আহমেদ, জিসানুল ইসলাম, শাহিদ হোসেন মুস্তাকিম ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আদিবা তাসনিম আনাম। তাম্র জয়ী টিম হেক্সা দলে রয়েছেন, ইশরার তানজিম, মাহমুদা নাইম, আহসান হাবিব তন্ময়, প্রিয়াঙ্কা মাহেরু, ফারিবা তাবাস্সুম দোলা ও জুবায়ের মাহমুদ আপন।

এছাড়াও ‘গ্রে ডেভস’ দলে আছেন, শাহরিয়ার রহমান নাহিদ ও সামিউল ইসলাম, ঘাগরা সালেম দেবনাথ ও কে এম মাঈনুদ্দোজা।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের (বিসিওএলবিডি) আহবায়ক ও বুয়েটের অধ্যাপক ড. কায়কোবাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আইসিটি সচিব মো. শামসুল আরেফিন, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক মি. রনজিত কুমার ও সাউথ এশিয়া ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের সিনিয়র বিনিয়োগ কর্মকর্তা মি. ইফরাদ চৌধুরী, ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের সমন্বয়ক হাবীবুল্লাহ এন করিম প্রমুখ।


ব্লকচেইন   প্রযুক্তি   আইসিটি   প্রতিমন্ত্রী   জুনায়েদ আহমেদ পলক  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

তিন হাজার কনটেন্ট সরাতে গুগলকে অনুরোধ বাংলাদেশের

প্রকাশ: ০৯:১৫ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত বছরের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ২ হাজার ৯৪৩টি কন্টেন্ট সরাতে বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিন গুগলের কাছে আবেদন করেছে বাংলাদেশ সরকার। যার মধ্যে রয়েছে ৮০৭টি কন্টেন্ট রয়েছে সরকারের সমালোচনা-সংক্রান্ত। তবে এই ছয় মাসে সরকারের অনুরোধের ৫৮ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি গুগল।

সম্প্রতি মার্কিন বহুজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাসের স্বচ্ছতা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির সেই প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

গুগল বলছে, সরকারি সংস্থাগুলো স্থানীয় আইন লঙ্ঘনের দায়ে এবং আদালতের আদেশে আধেয় সরানোর অনুরোধ করে থাকে। গুগল এ ক্ষেত্রে নিজস্ব নির্দেশিকা ও নীতি লঙ্ঘন করে কি না, তা পর্যালোচনা করে থাকে।

২০২৩ সালের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সরকার ৫৯১টি অনুরোধ করে। এর মাধ্যমে ২ হাজার ৯৪৩টি কন্টেন্ট সরানোর অনুরোধ করা হয়, যার মধ্যে ৫২ শতাংশ অনুরোধ ছিল সরকারের সমালোচনা-সংক্রান্ত।

৫৯১টি অনুরোধের মধ্যে ৫৮০টি ছিল ইউটিউব থেকে ২৯০৯টি কন্টেন্ট সরানোর। মোট অনুরোধের মধ্যে সরকারের সমালোচনামূলক ছিল ৩১০টি। ১৭৫টি ছিল মানহানিসংক্রান্ত।

তবে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধের ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ ক্ষেত্রে গুগল কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। ১৮ দশমিক ৬ শতাংশ ক্ষেত্রে যথেষ্ট তথ্য ছিল না। প্রায় ১১ শতাংশ ক্ষেত্রে কন্টেন্ট আগেই সরিয়ে ফেলা হয়। প্রায় ৮ শতাংশের ক্ষেত্রে নীতি অনুযায়ী সরানো হয়েছে।


গুগল  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

একদশকের মধ্যে বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন, দাবি মেটার বিজ্ঞানীর

প্রকাশ: ০৯:২৬ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বর্তমানে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্মার্টফোন। কিন্তু আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যেই নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাবে স্মার্টফোন। তখন এটি আর মানুষের হাতে হাতে দেখা যাবে না। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন মেটার শীর্ষ এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন। 

তিনি বলেন, শেষপর্যন্ত আমরা যেটা চাই, সেটা হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অ্যাসিস্ট্যান্ট। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করবে। আর সেই কারণেই আমাদের পকেটে থাকে স্মার্টফোন। কিন্তু আজ থেকে দশ বা পনেরো বছরের মধ্যেই আমাদের আর স্মার্টফোনের প্রয়োজন পড়বে না। তখন এসে যাবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি গ্লাসেস।

লেকুনের দাবি, ওই বিশেষ ধরনের চশমা আর ব্রেসলেটই সব কাজ করে দেবে। ফলে স্মার্টফোনের প্রয়োজন শেষ হয়ে যাবে।

স্মার্টফোন নিয়ে এমন ভবিষ্যদ্বাণী লেকুনেরই প্রথম নয়। এর আগে নোকিয়ার প্রধান নির্বাহী (সিইও) পেক্কা লান্ডমার্ক ২০২২ সালে বলেছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যেই স্মার্টফোন আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না। বরং শরীরেই বসানো থাকবে নানা যন্ত্র! 

প্রসঙ্গত, বছরের শুরুতেই ‘অসাধ্য সাধন’ করেছে ধনকুবের ইলন মাস্কের সংস্থা নিউরোলিঙ্ক। মানব মস্তিষ্কে বসানো হয়েছে একটি ‘ব্রেইন ইন্টারফেস’ অর্থাৎ চিপ। যা মানব মস্তিষ্কের সঙ্গে কম্পিউটারের সরাসরি যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারে। সেই ব্যক্তি তার মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে অর্থাৎ ‘টেলিপ্যাথি’র মাধ্যমে ভিডিও গেম বা অনলাইন দাবা খেলতে পারছেন! এটি নিত্যনতুন উদ্ভাবনে আগের সবকিছুকেই টেক্কা দিচ্ছে। ফলে স্মার্টফোনের অবলুপ্তি সংক্রান্ত এমন ভবিষ্যদ্বাণীকে উড়িয়ে দিতে পারছে না কেউ।



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ভারতে পরিষেবা বন্ধের দাবি হোয়াটসঅ্যাপের, কারণ কী?

প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
 
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
 
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
 
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
 
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
 
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।


হোয়াটসঅ্যাপ   ভারত   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আজ দিবাগত রাতে এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।

গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।


ইন্টারনেট   বিএসসিপিএলসি  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫)। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা। 

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মির্জা কামাল আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। 

তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে (সি-মি-উই-৪) সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বিএসসিপিএলসি।

ইন্টারনেট সেবা   সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন