টেক ইনসাইড

প্রযুক্তিতে বিলীন শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৩:২৭ পিএম, ১১ অক্টোবর, ২০১৭


Thumbnail

একসময় বাংলাদেশের অনেক স্থানে বিদ্যুৎ ছিল না। হারিকেন বা কুপি জ্বালিয়ে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করতো। একদিকে প্রচণ্ড গরম অন্যদিকে কম আলো জয় করে পড়াশুনা করেছে তারা। কিন্তু এখন সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে কিন্তু তাঁর প্রয়োগ নেই। অনলাইন জগতে অনেক প্রয়োজনীয় পড়াশুনার বই খুবই সহজে পাওয়া যায়। কিন্তু বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরই সেদিকে কোনো নজর নেই। তাই এতো সুবিধা পাওয়ার পরেও পরীক্ষার আগে তাঁদের খোঁজ করতে হয় প্রশ্নের।

ফেসবুক, ইন্সট্রাগ্রাম, টুইটার সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছুদিন পর পরই নতুন কোনো ঘটনা বা উদ্ভাবন সাড়া ফেলছে। কিন্তু এই সাড়া শিক্ষার্থীদের কোনো সহায়তা করছে না, উল্টো তাঁদের ফেলে দিচ্ছে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতে। অনেক সময় তাঁদের পড়তে হচ্ছে বড় বিপদে। অনলাইনে ব্লু হোয়েলের মতো গেমের ফাঁদ আছে হাজার হাজার।

স্মার্টফোনের দাম কমে যাওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের অনলাইন জগতে ভয়াবহতার শুরু হয়েছে। স্মার্টফোনের পাশাপাশি কম মুল্যে সিম, ইন্টারনেট সুবিধা হাতে আসায় এখন যে কেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। কিন্তু এই ইন্টারনেট ব্যবহারের চেয়ে অপব্যবহারই বেশি হচ্ছে। কারণ এক জরিপে দেখা যায় দেশের অনেক শিক্ষার্থীই ইন্টারনেটে প্রবেশ করে পর্ন সার্চ করছে। আবার অনেকে জড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন সাইবার ক্রাইমে।

বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে ফেসবুক। কোমলমতি শিক্ষার্থীরা সবাই ফেসবুক স্টার হতে চেষ্টা করছে। শিক্ষার্থীরা ফেসবুকে নিজের বা নিজেদের বন্ধুদের ছবি পোস্ট করছে। তাই হাতে বই থাকলেও তাঁদের চিন্তা থাকছে ছবিতে কয়টা লাইক ও কমেন্ট পড়ল। ফেসবুকের বিভিন্ন অপশন যেমন: লাইভ চ্যাট, ভিডিও চ্যাট, গ্রুপ চ্যাট, ফেসবুক লাইভসহ আরও বিভিন্ন অপশন তাঁরা সারা দিনরাত ব্যবহার করছে । তাই তাঁদের পড়াশুনার সময় কখন? যদিও পড়াশুনা না করেও প্রশ্ন পেয়ে তাঁরা অনলাইনে ছড়িয়ে দিচ্ছে।

গতবছর একটি বেসরকারি টেলিভিশনের প্রতিবেদনে এসএসসি পাশ করা কয়েকজন শিক্ষার্থীকে কিছু সহজ প্রশ্ন করা হয়েছিল। কিন্তু এতো সহজ প্রশ্নের উত্তরও তাঁদের জানা নেই। শুধু পড়াশোনাই নয় অনলাইনের কারণে কাছের বন্ধু দূরের হয়ে যাচ্ছে আর দূরের বন্ধু কাছের। কারণ আগে একই ক্লাসের বন্ধুরা একসঙ্গে আড্ডা দিলে প্রাণখুলে আড্ডা দিত। এখন একসঙ্গে বসা হলেও সবাই নিজের নিজের ফোন নিয়ে ব্যস্ত।

ফেসবুক শিক্ষার্থীদের মধ্যে এমন মোহের সৃষ্টি করেছে যার কোন শেষ নেই। কারণ ফেসবুকেই হিরো আলম, ক্ল্যাশ অফ ক্লেইন, সারাহাহ, ব্লু হোয়েলের মতো বিভিন্ন কিছু নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তাই একজন শিক্ষার্থী ঘুমাবে কখন? আর ঘুম না হলে পরের দিন পড়াশুনাই বা কিভাবে করবে?

আগে একটা সময় শিক্ষার্থীরা মাঠে খেলাধুলা করতো। কিন্তু অনলাইন জগতে প্রবেশ করার পর বিকালেও শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করে না। পড়ে থাকে ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। খেলাধুলা না করায় তারা হয়ে পড়ছে শারীরিক ও মানসিক দিক দিয়ে দুর্বল। তাদের মেধার বিকাশও হচ্ছে না।

তরুণ সমাজ তথা আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামীর ভবিষ্যৎ। তাই সামান্য একটা অনলাইন গেম খেলে শিক্ষার্থীরা মরনকে বেছে নেবে এটা কোনো সময়ই গ্রহণযোগ্য নয়। সেজন্য অভিভাবকদেরই শিক্ষার্থীদের অনলাইনের নেতিবাচক ও ইতিবাচক দিক বোঝাতে হবে। একটা নির্দিষ্ট বয়সের আগে পর্যন্ত তাদের স্মার্টফোন, ল্যাপটপসহ অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারে যেন নজরদারি হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিতে পারে অনলাইন জগতের এই নেতিবাচক ব্যবহার।

বাংলা ইনসাইডার/এসএম/জেডএ



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

একদশকের মধ্যে বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন, দাবি মেটার বিজ্ঞানীর

প্রকাশ: ০৯:২৬ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বর্তমানে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্মার্টফোন। কিন্তু আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যেই নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাবে স্মার্টফোন। তখন এটি আর মানুষের হাতে হাতে দেখা যাবে না। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন মেটার শীর্ষ এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন। 

তিনি বলেন, শেষপর্যন্ত আমরা যেটা চাই, সেটা হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অ্যাসিস্ট্যান্ট। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করবে। আর সেই কারণেই আমাদের পকেটে থাকে স্মার্টফোন। কিন্তু আজ থেকে দশ বা পনেরো বছরের মধ্যেই আমাদের আর স্মার্টফোনের প্রয়োজন পড়বে না। তখন এসে যাবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি গ্লাসেস।

লেকুনের দাবি, ওই বিশেষ ধরনের চশমা আর ব্রেসলেটই সব কাজ করে দেবে। ফলে স্মার্টফোনের প্রয়োজন শেষ হয়ে যাবে।

স্মার্টফোন নিয়ে এমন ভবিষ্যদ্বাণী লেকুনেরই প্রথম নয়। এর আগে নোকিয়ার প্রধান নির্বাহী (সিইও) পেক্কা লান্ডমার্ক ২০২২ সালে বলেছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যেই স্মার্টফোন আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না। বরং শরীরেই বসানো থাকবে নানা যন্ত্র! 

প্রসঙ্গত, বছরের শুরুতেই ‘অসাধ্য সাধন’ করেছে ধনকুবের ইলন মাস্কের সংস্থা নিউরোলিঙ্ক। মানব মস্তিষ্কে বসানো হয়েছে একটি ‘ব্রেইন ইন্টারফেস’ অর্থাৎ চিপ। যা মানব মস্তিষ্কের সঙ্গে কম্পিউটারের সরাসরি যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারে। সেই ব্যক্তি তার মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে অর্থাৎ ‘টেলিপ্যাথি’র মাধ্যমে ভিডিও গেম বা অনলাইন দাবা খেলতে পারছেন! এটি নিত্যনতুন উদ্ভাবনে আগের সবকিছুকেই টেক্কা দিচ্ছে। ফলে স্মার্টফোনের অবলুপ্তি সংক্রান্ত এমন ভবিষ্যদ্বাণীকে উড়িয়ে দিতে পারছে না কেউ।



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ভারতে পরিষেবা বন্ধের দাবি হোয়াটসঅ্যাপের, কারণ কী?

প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
 
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
 
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
 
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
 
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
 
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।


হোয়াটসঅ্যাপ   ভারত   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আজ দিবাগত রাতে এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।

গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।


ইন্টারনেট   বিএসসিপিএলসি  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫)। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা। 

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মির্জা কামাল আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। 

তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে (সি-মি-উই-৪) সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বিএসসিপিএলসি।

ইন্টারনেট সেবা   সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আবারও হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে বিভ্রাট

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আবারও মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রাম বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে থমকে গেছে এই দুই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিষেবা। বার্তা আদান-প্রদানে সমস্যার মুখে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা।

তবে কী কারণে এই বিভ্রাট, তা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয়নি মেটা। এক মাসের মধ্যেই দু’বার মেটার বিভিন্ন পরিষেবা বিভ্রাটের সম্মুখীন হলো।

বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ১২টা নাগাদ সমস্যার শুরু হয়। অনেক ব্যবহারকারী লক্ষ করেন তারা হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে লগইন করতে পারছেন না। মোবাইল অ্যাপ থেকে মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হন তারা।

এ ছাড়া সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা বার বার তাদের ফিড রিফ্রেশ করলেও নতুন কোনো পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। তবে ফেসবুকের পরিষেবা ঠিকই ছিল। সেখানেই অনেকে জানান, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা বিভ্রাট সংক্রান্ত সমস্যার কথা।


হোয়াটসঅ্যাপ   ইনস্টাগ্রাম   মেটা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন